বিবিএস ১৯৮৪ সালের রিপোর্টে ২৪টি উপজাতি এবং মোট জনসংখ্যা ৮,৯৭,৮২৮ জন বলা হয়েছে। উপজাতিগুলো – সাঁওতাল, ওঁরাও, পাহাড়িয়া, মুন্ডা, রাজবংশী, কোঁচ, খাসিয়া, মনিপুরী, টিপরা, প্যাংখো, গারো, হাজং, মার্মা, চাকমা, তংচঙ্গা, চাক, সেন্দুজ, ম্রো, খিয়াং, বোম (বনজোগী), খামি, লুসাই (খুমি)। আবার ১৯৯১ সালের রিপোর্টে ২৯টি উপজাতির মোট ১২,০৫,৯৭৮ জন মানুষের অস্তিত্ব স্বীকার করা হয়েছে। উপজাতিগুলো হলো বংশী, বোম, বুনা, চাক, চাকমা, কোঁচ, গারো, হাজং, হরিজন, খাসিয়া, খিয়াং, খুমি, লুসাই, মাহাতো, মারমা, মণিপুরি, মুন্ডা, মুরুং, ম্রো, পাহাড়ি, প্যাংখো, রাজবংশী, রাখাইন, সাঁওতাল, তংচঙ্গা, টিপরা, ত্রিপুরা, ওঁরাও, উরুয়া।
তাদের তথ্যে নানা বিভ্রাট আছে।
পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, দেশে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা ২৭টি। এগুলো হচ্ছে: চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, ম্রো, তঞ্চ্যঙ্গা, বম, পাঙ্খুয়া, চাক, খিয়াং, খুমি, লুসাই, কোচ, সাঁওতাল, ডালু , উসাই , রাখাইন, মণিপুরি, গারো, হাজং, খাসি, মং, ওঁরাও, বর্ম্মন, পাহাড়ি, মালপাহাড়ি, মুন্ডা ও কোল।