ZoomBangla Answer's Profile
Professor
14182
Points

Questions
3

Answers
7076

  • Professor Asked on March 10, 2019 in পুষ্টিগুণ.

      কার্বোহাইড্রেট।

      • 473 views
      • 1 answers
      • 0 votes
      • 343 views
      • 1 answers
      • 0 votes
      • 397 views
      • 1 answers
      • 0 votes
      • 391 views
      • 1 answers
      • 0 votes
      • 685 views
      • 1 answers
      • 0 votes
      • 515 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on March 10, 2019 in পুষ্টিগুণ.

        একটি ডিমে শুধু ভিটামিন সি বাদে অন্য সব প্রকার ভিটামিন থাকে।

        • 423 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on March 10, 2019 in পুষ্টিগুণ.

          ১২ ধরনের।
          ভিটামিন এ,
          ভিটামিন বি১,বি২,বি৩,বি৫,বি৬,বি৭,বি১২,
          ভিটামিন সি
          ভিটামিন ডি
          ভিটামিন ই
          ভিটামিন কে ।

          • 401 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on March 10, 2019 in পুষ্টিগুণ.

            আধুনিক সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণাগারে পরিচালিত অসংখ্য গবেষণা হতে রসুনের বিবিধ ঔষধি গুণাবলী সম্বন্ধে তথ্য পাওয়া গেেছ। নিম্নে রসুনের কতিপয় ঔষধি গুণ বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও যুক্তিসহ ব্যাখ্যা করা হলো:

            রক্তের কোলেস্টেরেল নিয়ন্ত্রণ করে : রসুন লাইপোপ্রোটিন-এর অক্সিডেশান কমায় এবং এলডিএল (LDL)-কে অক্সিডেশান প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন করার মাধ্যমে রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। রসুন কোষকলাও রক্তরসের মধ্যে লিপিড (চর্বি)-এর ভারসাম্যতা রক্ষা করে এবং যকৃত (লিভার) এর ইপোক্সিডেজ এনজাইমের কার্যকারিতা বন্ধ করার মাধ্যমে রক্তরসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।

            এথেরোস্কে¬রোসিস নিয়ন্ত্রণ করে : রসুন এলডিএল (LDL)-এর অক্সিডেশান কমায় ফলে ধমনীতে এথেরোস্কে¬রোসিস সৃষ্টি হয় না এবং এথেরোস্কে¬রোসিসের ফলে সৃষ্ট প্লাক (আস্তরণ) এর পরিমাণ হ্রাস পায়। গবেষণা হতে জানা যায় যে, এথেরোস্কে¬রোসিস নিয়ন্ত্রণে রসুন পুরুষ ও মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রেই কার্যকর।

            রক্তণালীতে অণুচক্রিকার জমাটবদ্ধতা নিয়ন্ত্রণ করে : রসুন রক্তনালীর অভ্যন্তরে অণুচক্রিকা কোসেল জমাটবদ্ধতা (থ্রম্বাস) প্রতিহত করে। ফলে রক্তের প্রবাহ ঠিক থাকে। আর এক্ষেত্রে রসুনের এলিসিন নামক উপাদানটি কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

            উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে : রসুন রক্তনালীতে জমে থাকা কোলেস্টেরল কমায় এবং নতুন করে জমতে বাধা দেয়। ফলে রক্তনালী প্রশস্ত হয় এবং রক্তের স্বাভাবিক প্রবাহ হয়। এভাবে রসুন উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

            হৃদরোগ প্রতিরোধে : রক্তের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল, এথেরোস্কে¬রোসিস ও রক্তনালীতে অণুচক্রিকার জমাটবদ্ধতা (থ্রম্বোসিস) হৃদরোগ ও হার্ট এ্যাটাকের মূল কারণ। গবেষণা হতে জানা যায় যে, রসুন রক্তের কোলেস্টেরল কমায়, এথেরোস্কে¬রোসিস ও থ্রম্বোসিস প্রতিহত করে। তাই হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণ ও হার্ট এ্যাটাক প্রতিরোধে রসুন এক অসাধারণ ভেষজ।

            পাকস্থলী ও মলাশয়ের ক্যান্সার প্রতিরোধে : পাকস্থলী ও মলাশয়ের ক্যান্সার প্রতিরোধে রসুন খুবই কার্যকর। সাম্প্রতিক সময়ের গবেষণা হতে জানা যায় যে, যারা প্রতিদিন দেড় থেকে দুই কোয়া করে রসুন খায় তাদের পাকস্থলীর ক্যান্সার ও মলাশয়ের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি যথাক্রমে ৪৭% ও ৪০% কমে যায়। গবেষণা হতে আরও জানা যায় যে, রসুন ক্যান্সার কোষসমূহের অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি রোধ করার মাধ্যমে ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

            আলসার প্রতিরোধ : Helicobacter pylori নামক এক প্রকার গ্রাম নেগেটিভ ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণে আমাদের অন্ত্রে গ্যাস্ট্রাইটিস ও পেপটিক আলসারের সৃষ্টি হয়। সাম্প্রতিক সময়ের গবেষণা হতে জানা যায় যে, রসুনে বিদ্যমান ডাই এলাইল সালফাইড ও ডাই এলাইল ডাই সালফাইড-এর রয়েছে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসকারী ক্ষমতা। তাই এই ব্যাকটেরিয়াজনিত গ্যাস্ট্রাইটিস ও আলসার নিরাময়ে রসুন খুবই কার্যকর।

            জীবাণু প্রতিরোধে : রসুনের রয়েছে জীবাণু (ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক প্রভৃতি) প্রতিরোধী ক্ষমতা। শুধু তাই নয়, যেসব জীবাণু এন্টিবায়োটিক র‌্যাজিস্ট্যান্ট (প্রতিরোধক্ষম) হয়ে গেছে সেসব জীবাণু ধ্বংসে রসুন খুবই কার্যকর।

            পুরনো জ্বরে : যখন পুরানো জ্বর ছাড়ে না, বাড়ে-কমে কিন্তু একটু থেকেই যায়, তখন ৫/৭ ফোঁটা রসুনের রসের সাথে আধা কাপ গাওয়া ঘি মিশিয়ে খেলে ২/৪ দিনের মধ্যেই জ্বর কমে যাবে।

            শরীর ক্ষয়ে : খায় দায় শুকিয়ে যায়, সেক্ষেত্রে ১/২ কোয়া রসুন বেটে এক বা আধা পোয়া দুধে পাক করে সেটা খেতে হয়। এটাতে ক্ষয় বন্ধ হবে; অধিকন্তু আস্তে আস্তে ওজন বেড়ে যাবে।

            শুক্র তারল্যে : অল্প গরম দুধের সাথে ২/১ কোয়া রসুন বাটা খেলে শুক্রতারল্য হয় না; অস্থির বল বাড়ে; অস্থির ক্ষয় হ্রাস পায় : শরীরের নিত্যক্ষয় রুদ্ধ হয়।

            পেটের বায়ুতে : এক্ষেত্রে ঠাণ্ডা পানিতে ২/৪ ফোঁটা রসুনের রস মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।

            বাতের যন্ত্রণায় : গাওয়া ঘিয়ের সঙ্গে ২/৩ কোয়া রসুন বাটা অথবা ৫/৭ ফোঁটা রস মিশিয়ে খেলে উপকার হয়।

            মাথা ধরায় : সর্দি হয় না অথচ মাথা ধরে (বায়ুর জন্য), এরকম হলে ২/১ ফোঁটা রসুনের রসের নস্যি নিলে উপকার পাওয়া যায়।

            ক্ষত নিরাময়ে : ক্ষতের পঁচা অংশ কিছুতেই যেতে চায় না, এরূপ হলে রসুন বাটা ক্ষতে লাগালে ক্ষত নিরাময় হয়ে যাবে।

            • 448 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on March 10, 2019 in পুষ্টিগুণ.

              না। বরং পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য রসুন খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

              • 418 views
              • 1 answers
              • 0 votes