14182
Points
Questions
3
Answers
7076
রেডিও এফএমগুলোতে বাংলা ইংরেজি মিলিয়ে এক ধরনের জগাখিচুড়ি ভাষঅ তৈরি করা হয়। এটি অঅমাদের ভাষার সংস্কৃতিকে নষ্ট করে ফেলছে। বর্তমানে বাংলাদেশে এফএম রেডিওর বিকৃত বাংলা উচ্চারণ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়৷ তথ্য সচিব ড. কামাল চৌধুরী জানিয়েছেন, যারা এ নির্দেশ মানবেনা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে৷ এছাড়া ইংরেজি ও বাংলা ভাষার মিশ্রণে জগাখিচুড়ি ভাষার জন্ম দেয়া এক ধরনের অপরাধ বলেও মনে করেন তারা। এটি প্রতিরোধে দ্রুত আইন জারি করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে হাইকোর্ট।
- 628 views
- 1 answers
- 0 votes
বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে অবশ্যই জিডি করা যাবে। আপনি জিডি করতে চাইলে পার্শ্ববর্তী কোনো থানাতে শীঘ্রই যোগাযোগ করুন এবং একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলুন।
- 862 views
- 1 answers
- 0 votes
ইসলাম ধর্মে নিজ নামের সাথে পিতার নাম ও বিয়ের পর স্ত্রীর নামের সাথে স্বামীর নাম যুক্ত করার বিধান আছে। আর পৃথিবীর প্রথম মানুষ হযরত আদম (আঃ) ইসলাম ধর্মের লোক ছিলেন। সেই সময়েও এটি ইসলামের বিধান ছিল। তাই এই ব্যাপারটা তখনও ছিল, যদিও এর কোন ঐতিহাসিক ভিত্তি নেই, কিন্তু ধর্মীয় ভিত্তি আছে। আর ইতিহাসও ধর্মীয় ভিত্তি থেকে অনেক তথ্য গ্রহণ করেছে। আবার পরকালে সব মানুষের নামের সাথে মাতার নাম যুক্ত থাকবে। মাতৃ পরিচয়েই সব মানুষ পরিচিত হবে। তাই বলা যায় এটা মহান স্রষ্টার বিধান। সারা দুনিয়াতেই এর প্রচলন আছে। পূর্বে খুব বেশী ছিল এখন অনেকটা কমে গেছে।
- 735 views
- 1 answers
- 0 votes
আপনি বাংলাদেশ মহিলা পরিষদে যোগাযোগ করুন। এছাড়াও আরো কিছু প্রতিষ্ঠান আছে যারা নারীদের আইনী সহায়তা দিয়ে থাকেন।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, কেন্দ্রীয় কার্যালয় সুফিয়া কামাল ভবন, ১০/বি/১ সেগুনবাগিচা, ঢাকা-১০০০, ফোন -৭১৬৯৭০১,
ফ্যাক্স ৮৮-০২-৯৫৬৩৫২৯, ই-মেইল[email protected]
ওয়েব- https://www.mahilaparishad.orgমহিলা আইনজীবী সমিতি, ৪৮/৩, মনিকো মিনা টাওয়ার,
পশ্চিম আঁগারগাঁও, ঢাকা, ফোন-৯১৪৩২৯৩
ওয়েব- https://www.bnwla.org.bdআইন ও সালিশ কেন্দ্র, ৭/১৭, ব্লক-বি, লালমাটিয়া, ঢাকা
ফোন- ৮৮০-২-৮১২৬১৩৪, ৮১২৬১৩৭, ৮১২৬০৪৭
ফ্যাক্স ৮৮-০২-৮১২৬০৪৫,
ওয়েব- https://www.askbd.org/web
ই-মেইল[email protected]ব্লাস্ট, ১/১ পায়নিয়ার রোড/ ওয়াইএমসিএ,কাকরাইল, ঢাকা, ফোন-৮১৭১৮৫, ৯৩৪৯১২৬
কোনোকিছুতেই কাজ না হলে স্বামীর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা করতে হবে। আপনি যদি এই নির্যাতন মুখ বুঁজে সহ্য করে যান তাহলে এর মাত্রা দিনদিন বাড়তেই থাকবে। তাই আজই এর প্রতিবাদ করুন। আমাদের দেশের নারীরা সাধারণত কোর্টকাচারিতে বা মামলায় যেতে চান না। কিন্তু একবার ভেবে দেখুন আপনার কাছের মানুষটি যখন আপনাকে বুঝতে পারেন না বা আপনার উপরে পশুরূপে চড়াও হন তাকে শায়েস্তা করা ছাড়া কোনো পথ নেই। তাই দেরি না করে কোনো আইন সহায়তা প্রদানকারী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করুন।
- 919 views
- 1 answers
- 0 votes
উকিলের কাজে যে ব্যক্তি সহায়তা করেন তাকে মুহুরী বলে। তিনি উকিলের বিভিন্ন মামলাভিত্তিক কাজ লেখার দায়িত্বে থাকেন।
- 649 views
- 1 answers
- 0 votes
থানায় মামলা বা জিডি করতে কোনো টাকাই লাগে না
- 808 views
- 1 answers
- 0 votes
নারী ও পুরুষের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা বলতে পারস্পারিক ন্যায্যতার ভিত্তিতেই সমঅধিকারের নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে । আট বছর বয়সী একটা ছেলে আর আঠারো বছর বয়সী ছেলে কে একই লাইন থেকে দৌড় প্রতিযোগীতা করতে দিলে সেখানে সমতা তৈরি হয় ঠিকই কিন্তু ন্যায্যতা থাকেনা । ন্যায্যতা হল প্রতিযোগীদের সক্ষমতার ভিত্তিতে সুবিধা ভাগ করে দিয়ে প্রতিযোগীতার আয়োজন করা । সুতরাং আমাদের দেশের অনগ্রসর নারীদের পুরুষের সমকক্ষ অবস্থানে আনতে তাদের অনগ্রসরতাকে বিবেচনায় এনে কিছু সুযোগ সুবিধা বাড়িয়ে দেয়াটাই ন্যায্যতার ভিত্তিতে সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া । চমৎকার প্রশ্নটির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
- 793 views
- 1 answers
- 0 votes
নারী ও পুরুষের সমঅধিকার প্রতিষ্ঠা বলতে পারস্পারিক ন্যায্যতার ভিত্তিতেই সমঅধিকারের নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে । আট বছর বয়সী একটা ছেলে আর আঠারো বছর বয়সী ছেলে কে একই লাইন থেকে দৌড় প্রতিযোগীতা করতে দিলে সেখানে সমতা তৈরি হয় ঠিকই কিন্তু ন্যায্যতা থাকেনা । ন্যায্যতা হল প্রতিযোগীদের সক্ষমতার ভিত্তিতে সুবিধা ভাগ করে দিয়ে প্রতিযোগীতার আয়োজন করা । সুতরাং আমাদের দেশের অনগ্রসর নারীদের পুরুষের সমকক্ষ অবস্থানে আনতে তাদের অনগ্রসরতাকে বিবেচনায় এনে কিছু সুযোগ সুবিধা বাড়িয়ে দেয়াটাই ন্যায্যতার ভিত্তিতে সমঅধিকার প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া । চমৎকার প্রশ্নটির জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
- 844 views
- 1 answers
- 0 votes
সম্পত্তিতে নিঃসন্তান বিধবার উত্তরাধিকারঃ
মৃত ব্যক্তির সন্তান না থাকলে স্ত্রীর অংশ ১/৪ এবং সন্তান থাকলে ১/৮। স্ত্রীর অংশ একাধিক হলে তাদের প্রাপ্য অংশের মোট পরিমাণে কোনো তারতম্য হয়না। তারা তাদের প্রাপ্যাংশ (১/৪বা ১/৮) সমানভাবে ভাগ করে নিবে। একজন শিয়া মুসলিম মারা যায় চার স্ত্রী রেখে । যেমন: ক-১,ক-২,ক-৩,ত-৪ । ক-৪ এর সন্তান আছে। প্রত্যেক স্ত্রী ১/৩২ পাবে,তবে যাদের সন্তান নেই তাদের উত্তরাধিকার মরহুমের সব সম্পত্তির উপর প্রযোজ্য হবে না ।
মুসলিম নিঃসন্তান নারী স্বামীর মৃত্যুর পর ৪ আনা এবং সন্তানবতী নারী মাত্র দুই আনার অংশীদার হন। বিশেষ করে নিঃসন্তান নারী যখন নিজ সংসারে মাত্র ৪ আনার মালিক এবং বাকি ১২ আনা স্বামীর ভাই-বোন, মা-বাবার মধ্যে বণ্টন হয় তখন ঐ সংসারে টিকে থাকা একজন মর্যাদাসম্পন্ন নারীর জন্য কেবল দুর্ভাগ্যই বয়ে আনে। বিধবাবিবাহ সকল ধর্মমতে বৈধ হলেও এরূপ বিবাহ নির্ভর করে বিধবাটির বয়সের ওপর। প্রৌঢ়া বিধবার পক্ষে ২য় স্বামী গ্রহণ করা অসম্ভব। সুতরাং স্বামীর মৃত্যুর পর এরূপ অসহায় নিঃসন্তান মহিলাদের স্থান কোথায়? গ্রামের মহিলাদের চিত্র আরো করুণ। কখনও কখনও সম্পত্তি রক্ষার্থে পারিবারিক চাপে তাঁরা দেবরের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে বাধ্য হন।
স্বামীর কোনো ঋণ থাকলে তা পরিশোধ করে এবং কোনো ওছিয়ত করা থাকলে তা পূরণ করার পর তির সম্পত্তি ওয়ারিশদের মধ্যে বন্টন কতে হবে। স্বামী-স্ত্রী নিঃসন্তান থাকা অবস্থায় স্বামীর মৃত্যু হলে, স্ত্রী তার স্বামীর সম্পত্তির চার ভাগের এক ভাগ পাবে। স্বামী সন্তান রেখে ইন্তেকাল করলে, স্ত্রী পাবে স্বামীর পরিত্যক্ত সম্পত্তির আট ভাগের এক ভাগ। স্ত্রী নিঃসন্তান অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে এবং মৃত্যুকালে তার রেখে যাওয়া কোনো সম্পত্তি থাকলে, উক্ত সম্পত্তি থেকে স্বামীর অংশ হবে আধা অংশ। স্ত্রী সন্তান রেখে ইন্তেকাল করলে, স্বামী পাবে স্ত্রীর সম্পত্তির চার ভাগের এক ভাগ। এক্ষেত্রে দাফন-কাফনের খরচ, ঋণ পরিশোধ এবং ওছিয়ত পূরণ করার পরই সম্পত্তি বন্টন করতে হবে।
- 734 views
- 1 answers
- 0 votes
আইনি দিক থেকে জবরদস্তিমূলক শ্রম এবং ‘পতিতা’বৃত্তি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ। বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৪(১) অনুচ্ছেদে জবরদস্তিমূলক শ্রম আদায়কে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আর ১৮(২) অনুচ্ছেদে ‘পতিতা’বৃত্তিকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০-এ পাচারের জন্য শাস্তির বিধান করা হয়েছে। আইনটিতে পাচারের জন্য শাস্তি থাকলেও ভিকটিমের পুনর্বাসনের কোনো বিধান নেই। বাংলাদেশের কোনো নাগরিক বিদেশে পাচার হয়ে গেলে তাকে ফেরত আনার জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট বিধানও এতে নেই। আর পাচারের ঘটনাগুলো ঘটে মূলত সংঘবদ্ধ চক্রের মাধ্যমে। আইনটির মূল সমস্যা হলো এতে সংঘবদ্ধ চক্রের কোনো সংজ্ঞা এবং সংঘবদ্ধভাবে পাচারের জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট শাস্তির বিধান নেই। ফলে আইনটি অনেকখানিই অকার্যকর হয়ে পড়েছে।
তবে এশিয়াটিক সোসাইটি কর্তৃক প্রকাশিত বাংলা একাডেমীর বাংলাপিডিয়ার মধ্যে পরিষ্কার উল্লেখ রয়েছে, রাষ্ট্র গণিকালয় পতিতাদের কর্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য তাদের নাম নিবন্ধন করে এবং তাদের সুনির্দিষ্ট এলাকায় বসবাসে সীমাবদ্ধ রাখে। এসব বসতিস্থল সাধারণত পাড়া বা বেশ্যা পাড়া নামে সুপরিচিত। পতিতারা তাদের বৃত্তির জন্য হলফনামা দিয়ে অনুমতি গ্রহণ করতে পারে।আরও জানতে পড়ুন-
https://www.askbd.org/Bulletin_Mar_12/Ain_adalot.php
https://www.dainikdestiny.com/archive/2011/print_news.php?pub_no=211&cat_…
- 837 views
- 1 answers
- 0 votes