14182
Points
Questions
3
Answers
7076
অনেকেই মনে করেন সবজি রোল বানানো অনেক বেশি ঝামেলার, এর থেকে বাহিরে থেকে অল্প টাকায় কিনে নিলেই হয়। কিন্তু সত্যি কথা হল এটা কখনই ঝামেলার কোনো রেসিপি নয়। তাছাড়া আপনি যখন নিজের হাতে বানিয়ে পছন্দের খাবারটি আপনার স্বামীকে খাওয়াবেন তাতে করে ভেবে দেখুন তিনি কত বেশি খুশি হবেন। আসুন জেনে নেয়া যাক মুচমুচে আর কুড়মুড়ে এই রেসিপিটি সম্পর্কে।
উপকরণ:
বড় পাউরুটি ৮ টুকরা, ফুলকপি কুচি সিকি কাপ, বাঁধাকপি কুচি সিকি কাপ, গাজরকুচি সিকি কাপ, মটরশুঁটি সিকি কাপ, পেঁয়াজ পাতা সিকি কাপ, সেদ্ধ রুই মাছের কিমা ১ কাপ, কাঁচা মরিচ কুচি ১ চা-চামচ, গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, পনির কুচি ৩ টেবিল-চামচ, পুদিনাপাতা কুচি ৩ টেবিল-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, ব্রেডক্রাম্ব ১ কাপ, ডিম ২টি, ময়দা ৪ টেবিল-চামচ, আদাকুচি ১ চা-চামচ, পেঁয়াজ কুচি সিকি কাপ, কারি পাউডার ১ চা-চামচ, তেল ভাজার জন্য।
প্রণালি:
চুলায় ২ টেবিল-চামচ তেল গরম করে তাতে মরিচ, পেঁয়াজ, আদা ভেজে পর্যায়ক্রমে সমস্ত সবজি ও মাছ দিয়ে ভাজতে হবে। লবণ, গোলমরিচ, কারি পাউডার, পনির, পুদিনাপাতা দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে নামাতে হবে।
পাউরুটির ধারগুলো বাদ দিয়ে পাউরুটির ওপর অল্প পানি ছিটিয়ে দিতে হবে। রুটির এক কোনায় সবজির পুর রেখে কোনা ধরে রোল করতে হবে। ডিম ফেটিয়ে ময়দা, লবণ দিয়ে ব্যাটার তৈরি করে রুটির রোল ব্যাটারে ডুবিয়ে ব্রেডক্রাম্বে গড়িয়ে গরম ডুবো তেলে ভেজে নিতে হবে। সস বা চাটনির সঙ্গে পরিবেশন করতে হবে। ধন্যবাদ
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
আসলে টাক সমস্যায় কেবল আপনি-আমি ভুগছি না। কেবল মাত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতি বছর ৮০ মিলিয়ন মানুষ চুল পড়া সমস্যায় নতুনভাবে যুক্ত হচ্ছে। এ সমস্যা মোকাবিলায় ক্যালফনিয়ার স্যানফোর্ড-ব্রুনহ্যাম মেডিক্যাল রিসার্স সেন্টারের বিজ্ঞানীরা নতুন করে আশার কথা শুনিয়েছেন।
বিজ্ঞানীরা মানুষের ত্বকের স্টেম সেল থেকে ইঁদুরের দেহে নতুনভাবে চুল উৎপন্ন করতে সক্ষম হয়েছেন। বতর্মানে টাক মাথায় চুল গজাতে মাথার যে অংশে চুল নেই সে অংশে মাথারই অপর অংশ থেকে হেয়ার ফলিসেল রিপ্লেস করা হয়। এতে প্রধান সমস্যা হল পুরো ব্যবস্থাই হেয়ার ফলিসেল প্রাপ্যতার উপর নির্ভর করে।বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন বর্তমান গবেষনার ফলে টাক সমস্যা সমাধানের জন্য এখন আর হেয়ার ফলিসেলের প্রাপ্যতার উপর নির্ভর করতে হবে না। বরং রোগীর নিজ দেহের ত্বকের কোষ থেকেই করা যাবে টাক সমস্যার সমাধান। দেহ ত্বক আর মাথার ত্বকের হেয়ার ফলিসেলের ভিন্নতার দরুণ এতদিন ত্বকের হেয়ার ফলিসেল মাথায় প্রতিস্থাপন করা যেত না। বিজ্ঞানীদের বর্তমান গবেষণার ফলাফল অন্তত তাত্ত্বিকভাবে সম্পূর্ণ টেকো মাথার মানুষদের মাথায় ত্বকের স্টেম সেল ব্যবহার করে চুল উৎপন্ন করতে সক্ষম হবে।
তবে ইঁদুরের শরীরে স্টেম সেল বসিয়ে তা থেকে চুল উৎপন্ন করা বিজ্ঞানীদের তত্ত্বকে প্রতিষ্ঠিত করলেও বাস্তব ক্ষেত্রে মানবদেহে তা প্রতিষ্ঠার জন্য বিজ্ঞানীদের এখনও অনেক দূর যেতে হবে।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
প্রতিদিন একই রকমের খাবার খেলে সেই খাবারের প্রতি ছোট-বড় সবারই অরুচি আসে। আপনি ইচ্ছা করলে বুকের দুধের পাশাপাশি আপনfর বাচ্চাকে প্রতি সপ্তাহে ২-৩ দিন সুজি রান্না করে খাওয়াতে পারেন। বাচ্চাদের সুজি রান্না খুবই সহজ একটি ব্যাপার। আসুন জেনে নিই কীভাবে বাচ্চাদের সুজি রান্না করতে হয়।
উপকরণ
গরুর দুধ, চিনি, সুজি ও লবণ।
রন্ধন প্রনালীঃ
প্রথমে পাত্রে পরিমাণ মত গরুর দুধ দিয়ে তার মধ্যে চিনি, সামান্য লবণ ও সুজি দিয়ে চুলার আঁচ দিতে থাকুন। দুধ ২-৩ বার বলক উঠার পর চুলার আঁচ কমিয়ে নামিয়ে ফেলুন। এবার ঠান্ডা করে বাচ্চাকে অন্তত সপ্তাহে ২-৩ দিন ২ বার করে খাওয়ান। দেখবেন আপনার বাচ্চার রুচির পরিবর্তন এসেছে এবং সে খাবার খেতে গিয়ে আর কান্নাকাটি করবে না। সুজি রান্না বাচ্চাদের জন্য অনেক পুষ্টিকর একটা খাবার। ধন্যবাদ
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
মানুষের মৃত্যু একটি চাঞ্ল্যকর ঘটনা বটে। মৃত্যুর পরে মুহূর্তের মাঝে তার সজীব অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলো নির্জীব হয়ে পড়ে। তবে অনেকেই জানেন না ঠিক কত সময় পর্যন্ত বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলো জীবিত অবস্থায় থাকে। বৈজ্ঞানিক বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় মৃত্যুর পরে মানুষের চোখ মাত্র ৩১ মিনিট,মস্তিষ্ক ১০ মিনিট,পা ১ ঘন্টা,চামড়া ৫ মিনিট এবং হাড় ৩০ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকে। –
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
বেশিরভাগ পুরুষেরাই দেখা বংশগতভাবে টেকো হয়ে থাকে অর্থাৎ তাদের মাথায় টাক পড়ে থাকে। মাথায় টাক পড়ার বিষয়টা আসলে এক ধরনের হরমোনের কম বেশি হওয়ার সাথে যুক্ত। মূলত ৫-আলফা রিডাকটেজ নামক একটি এনজাইমের কারণে মানুষের শরীরে থাকা টেস্টোস্টেরন নামক হরমোনটি যেটি বয়:সন্ধিকালে বেশি হয়ে থাকে সেটি ডিহাইড্রোটেস্টোস্টেরনে(ডিএইচটি)পরিণত হয়ে থাকে। এই ডিহাইড্রোটেস্টোস্টেরন মাথার চুলের ফলিকলে এক ধরনের প্রতিকূল অবস্থার তৈরি করে। এই হরমোন রিসেপটরটির কারণে চুলের গ্রোথ নষ্ট হয়ে যায়, চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে পড়ে, চুল পড়ে এবং মাঝে মাঝে চুলের গ্রোথ একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। এই কারণে মূলত অনেকেই টেকো হয়ে যান।
তবে দেখা যায় যে মেয়েদের মাথার ত্বকে ফ্যাটের অতিরিক্ত একটি স্তর রয়েছে। এই অতিরিক্ত স্তরটির কারণেই হরমোনের প্রতিক্রিয়া সত্ত্বেও নারীরা টেকো হয় না বা তাদের মাথায় টাক পড়ে না।
এছাড়া ত্বক বিশেষজ্ঞ ক্যাটো মর্ক বলেন, টেস্টোস্টেরন হরমোনটি পুরুষদের চুলে যেভাবে প্রতিক্রিয়া করে ঠিক সেভাবে নারীদের চুলে করতে পারে না।
তথ্যসূত্র : নেকড সাইনটিস্ট
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
শল্য চিকিৎসার মাধ্যমে শরীরে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনাই হচ্ছে প্লাস্টিক সার্জারি। এর সাহায্যে দুর্ঘটনায় বা জন্মগত কোন বিবৃত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের বাইরের চেহারা বদলানো যায়। আর যখন এই প্লাস্টিক সার্জারি কেবল সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য করা হয় তখন তাকে কসমেটিক সার্জারি বলে।
ইতিহাস :
খ্রিস্টের জন্মের ৮০০ বছর আগেও প্লাস্টিক সার্জারির প্রমাণ পাওয়া যায়। রোমানদের ধর্ম বিশ্বাস অনুযায়ী মানুষ বা প্রাণীর শরীর ব্যবচ্ছেদ করা যেত না। তবু খ্রিস্টের জন্মের প্রায় ১০০ বছর আগে থেকে রোমানরাও ক্ষতিগ্রস্ত কানের প্লাস্টিক সার্জারি করতে শুরু করে। মিশরীয়দের মধ্যেও প্লাস্টিক সার্জারির চল ছিল। আর ভারতেও নাকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য প্লাস্টিক সার্জারি করা হত। ধীরে ধীরে প্লাস্টিক সার্জারির নানা কৌশল উদ্ভাবিত হতে থাকে। বিংশ শতকে পরপর দু’টি বিশ্বযুদ্ধে আহত সৈনিকদের চিকিৎসা করতে গিয়ে প্লাস্টিক সার্জারি ব্যবস্থার আরও উন্নতি হয়।
যেসব ক্ষেত্রে প্লাস্টিক সার্জারি করা হয়:
– পোড়া বা আঘাতজনিত ক্ষত সারিয়ে তুলতে
– ব্রণের দাগ,তিল অপসারণ ও বলিরেখা দূর করতে
– অবাঞ্ছিত লোম অপসারণে
– ক্যান্সারাক্রান্ত অঙ্গ বা টিউমার অপসারণের পর ক্ষতস্থানে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে
– ঠোঁটকাটা, তালুকাটা, অতিরিক্ত আঙ্গুল বা অন্যান্য জন্মগত ত্রুটি দূর করতে
– টাক মাথায় চুল ফেরাতে
– রাইনোপ্লাস্টি অর্থাৎ নাকের সৌন্দর্যবৃদ্ধি বা ক্ষত দূর করতে
– ম্যামোপ্লাস্টি অর্থাৎ ক্যান্সারের ক্ষত সারাতে বা বক্ষের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে
– লাইপোসাকশন অর্থাৎ শরীর থেকে অতিরিক্ত চর্বি বের করতে
– চিবুক, ঠোঁট, চোখের পাতা, কান এসব অঙ্গের সৌন্দর্যবৃদ্ধিতে।ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিক সার্জারি করা হয়। এছাড়া সরকারি-বেসরকারি সব বড় হাসপাতালেই প্লাস্টিক সার্জারি করা হচ্ছে এখন। শুধুমাত্র কসমেটিক সার্জারির জন্যও বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। ধন্যবাদ
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
ভাইরাস জীবিত না মৃত এ সম্পর্কে একমত বিজ্ঞানীরা হতে পারেন নাই। পরীক্ষায় দেখা গেছে ভাইরাস দেখে কোন জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়া সম্পাদিত হয় না। কাজেই এটাকে মৃত বলাই যায়। কিন্তু সকল জীবিত প্রাণীর মত ভাইরাস প্রজননের মাধ্যমে বংশ বিস্তার করে থাকে। সে হিসেবে এটি জীবিত। এমন বেশ কিছু পারষ্পরিক বৈপরীত্যের ভাইরাস কি জীবিত না মৃত সে প্রশ্নের সঠিক সমাধান এখনও আসে নাই। তবে ভাইরাসে জীব ও জড় উভয় বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। যেমন :
জড় বস্তু হিসেবে :
– ভাইরাস অকোষী এবং কোষপ্রাচীর অনুপস্থিত।
– ভাইরাসের দেহে সাইটোপ্লাজম্ থাকে না।
– জীবকোষের বাইরে ভাইরাস এ জিবনের কোনো লক্ষণ দেখা যায় না।জীব হিসেবে ভাইরাস :
– ভাইরাস এর সংখ্যা বৃদ্ধির ক্ষমতা আছে।
– ভাইরাস নির্দিষ্ট বংশধারা বজায় রেখে জন্মাতে পারে।
– ভাইরাস নিউক্লিও প্রোটিন দ্বারা গঠিত। ডিএনএ শুধুই জীবের বৈশিষ্ট্য।
– ভাইরাস এ মিউটেশন ঘটতে দেখা যায়।তথ্যসূত্র : listverse.com
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
প্রাণীদের মধ্যে গৃহপালিত কুকুর অনেক বেশি প্রভুভক্ত হয়ে থাকে। তবে ঠিক কখন এবং কীভাবে কুকুর গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে মানুষের সঙ্গী হয়েছে তার উত্তর কিন্তু আজও অজানা। বিজ্ঞানীরা গবেষণায় দেখেছেন গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে কুকুরের ইতিহাস ৯০০০- ৩৪,০০০ হাজার বছরের পুরানো। ধারণা করা হয় আদিম যুগে প্রধানত শিকারীদের সঙ্গী হিসেবেই কুকুর গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে বেড়ে উঠেছে। আবার এর বিরোধিতায় কেউ কেউ বলেন কৃষিজীবী মানুষ যখন এক জায়গায় থিতু হয়েছে কেবল তখনই কুকুরকে পাহারার কাজে ব্যবহারের মাধ্যমে গৃহপালিত হিসেবে পোষ মানানো হয়েছে। মধ্য এশিয়া এবং ইউরোপে প্রাচীন যুগের কুকুরের অস্তিত্ব পাওয়া গেলেও ডিএনএ পরীক্ষায় তার সাথে বর্তমান সময়ের কুকুরের অনেক পার্থক্য দেখা যায়। ধন্যবাদ
মূল : listverse.com
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
হ্যাঁ এমনটা অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় যারা কাপড় পরে ঘুমোতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না। সত্যি কথা হল আমাদের পূর্বপুরুষরা যারা নাকি গুহাতে বসবাস করত নিজেদের শিকারীদের হাত থেকে রক্ষার্থে কাপড় খুলে একেবারে নগ্ন হয়ে ঘুমাতো। বর্তমানেও কাপড় খুলে একেবারে খালিগায়ে বলতে গেলে নেংটু হয়ে ঘুমোতেই অনেকে পছন্দ করেন। তবে অনেকেই এটিকে খারাপ দৃষ্টিতে ব্যাখ্যা করলেও এর কিছু বৈজ্ঞানিক উপকারিতার কথা বলেছে কিছু গবেষণা। আসুন সে সম্পর্কে জেনে নিই।
ডায়বেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে :
একটি গবেষণায় উঠে এসেছে যে খালি গায়ে ঘুমোলে তা ডায়বেটিসের মাত্রাটিকে সহনীয় পর্যায়ে আনতে সাহায্য করতে পারে। শরীরে ফ্যাটযুক্ত কয়েকজন প্রাপ্তবয়স্কদের উপরে এই গবেষণাটি চালানো হয় ২০১৪ সালে। এই গবেষণাটিতে ৬৬-, ৭৫- অথবা ৮১- ডিগ্রি তাপমাত্রায় ৫ জন পুরুষকে ঘুমোতে দেয়া হয়। দীর্ঘ ৪ মাস পরে দেখা যায় তাদের শরীরের ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বেশ সহনীয় পর্যায়ে ছিল যা থেকে গবেষকরা সিদ্ধান্ত নেন যে এটি ডায়বেটিস প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।
নারী স্বাস্থ্যের জন্য ভালো :
ড. জেনিফার ল্যান্ডা বলেন, ওভারিতে হওয়া গরম অনুভূতি নারীদের যৌনাঙ্গের উদ্দীপনাকে বহুগুণ বাড়িয়ে তোলে যা যৌনাঙ্গে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ ঘটাতে সহায়ক। তাই খালি গায়ে থাকলে এই ধরনের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এতে করে নারী স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে :
খালিগায়ে ঘুমোলে তা আমাদের ব্লঅডপ্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে এমনটাও বলেছেন বিশেষজ্ঞগণ। ত্বকের সাথে ত্বকের সংস্পর্শে শরীরের অ্যাড্রিনাল গ্রন্থিতে এক ধরনের করটিসল হরমোন উৎপাদিত হয় যা আমাদের শারীরের অক্সিটনের লেভেলটাকে বাড়িয়ে তোলে যেটি ব্লাড প্রেসার বা বিভিণ্ন অসুস্থতায় দ্রুত আরোগ্য লাভে সহায়তা করে।
এছাড়া শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সহায়তা করে যদি না আপনি খালি গায়ে অর্থাৎ একেবারে নগ্ন অবস্থায় ঘুমিয়ে থাকেন। কিন্তু এর এতসব উপকারিতার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের অপকারিতাও থাকতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
এমনটা প্রায় ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে যে টক জাতীয় কোনো খাবার খেলে দাঁত শিরশির করে। তবে টক কোনো ফল খেলে এই সমস্যাটি বেশি হয়ে থাকে। সাধারণত টকফলে থাকা এসিডের কারণে ফল টক হয়ে থাকে। যেমন তেতুলের রয়েছে টারটারিক এসিড, যার pH মাত্রা, ১.৮ থেকে ৩.৭; গড়ে মোটামুটি ২.৮ এর কাছাকাছি ) আবার লেবুতে আছে এসকরবিক এসিড যা প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এর মাত্রা নির্দেশ করে, এর pH এর মাত্রা ২ থেকে ২.৫ এর কাছাকাছি।
আবার যখন মুখের লালার pH ধরা হয় ৫.৬ থেকে ৭.৯ , কেননা ৫.৫ এর নিচে যদি pH এর মান নেমে যায় তখন এসিডিক পরিবশের তৈরি হয়। আর এই পরিবেশ তৈরি করে মুখের কিছু ব্যাকটেরিয়া যেমন Streptococcus mutants এরা শর্করা জাতীয় খাবার থেকে গাজন প্রক্রিয়ায় ল্যাক্টিক এসিড তৈরি করে, যার pH ৫.৫ এর নিচে।
যখন মুখের পরিবেশের pH এসিডিক হতে থাকে তখন দাঁতের এনামেলের ক্ষতি সাধন হয় শুরু হয় দাঁতের খনিজ এর ভাঙন ও নির্গমন। তাই দাঁতের ক্ষয় শুরু হয়। একে বলে Dental caries. এক্ষেত্রে এক পর্যায়ে দাঁত সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। শুরু হয় শিরশির করা। পুরো ব্যাপারটাই হয়ে থাকে ব্যাকটেরিয়া থেকে নির্গত হওয়া এসিড থেকে।
তবে কাঁচা ফলগুলোতে যে এসিড থাকে তাতে দাঁতের ক্ষয় হওয়ার ভয় নেই কারণ এগুলো Cariogenic নয় বলে দাঁতের ক্ষয় হয় না।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes