14182
Points
Questions
3
Answers
7076
মশার কামড় আমরা কম বেশি সবাই খেয়েছি। পুরুষ মশা সাধারণত কামড়ায় না কারণ এদের খাবার রক্ত না। রক্ত খায় একমাত্র স্ত্রী মশা।
সম্প্রতি এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশা ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের বেশি পছন্দ করে , ফলে তাদের বেশি কামড়ায় । বিজ্ঞানীরা আরো বলেছেন , পুরুষ অপেক্ষা মেয়েদের ঘামের সঙ্গে কয়েক ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড বেশি পরিমাণে বেরিয়ে আসে । মেয়েদের চামড়ায় ওই কয়েকটি অ্যামিনো অ্যাসিডের আধিক্য স্ত্রী মশাকে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের দিকেই বেশি আকর্ষণ করে । ফলে মেয়েদের তুলনামুলকভাবে মশার কামড় বেশি খেতে হয় । এছাড়াও এক ধরনের হরমোন মেয়েদের ঘামের ভেতর দিয়ে বেশি বেরিয়ে আসে । এ হরমোনের জন্যও মশা মেয়েদের গায়ে বেশি বসে । ফলে মেয়েরা মশার কামড়ও বেশি খায় ।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
আপনার কাঙ্খিত উত্তরটি পেতে নিচের লিঙ্ক দুটি ব্রাউজ করুন।
রাগ নিয়ন্ত্রণের উপায় কী? :
রাগ কোনো রোগ নয়। মানুষ বলতেই রাগ, অভিমান, সুখ, দুঃখ থাকবেই। তবে রাগ মানুষের অনেক শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। রাগকে রোগ বলা চলেনা, অপরদিকে এটি কোনো মানসিক সমস্যা ও নয়। প্রত্যেকটি সুস্থ স্বাভাবিক চিন্তাশীল মানুষের আবেগের বহিপ্রকাশ। যেকোনো বিরক্তিকর, ইচ্ছাবিরুদ্ধ কোনো কাজের ফলে রাগের উদ্ভব হতে পারে। রাগের ফলে সামান্য উত্তেজনা থেকে প্রবল উত্তেজনা, ক্রোধোন্মত্ততা পর্যন্ত এ আবেগের বিস্তৃতি হতে পারে। যদি রাগ নামে এ আবেগটিকে আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারি, যদি এ আবেগটি অতি উচ্ছ্বসিত আকারে প্রকাশ পায় তখন দেখা দেয় নানা সমস্যা
অতিরিক্ত রাগ নিয়ন্ত্রণের উপায় কী? :
রাগ আমাদের আবেগের একটি স্বাভাবিক অংশ। কিন্তু এটি যখন নির্দিষ্ট সীমানা অতিক্রম করে তখন তা আর কোন স্বাভাবিক ব্যাপার থাকে না। সে সময় প্রয়োজন পড়ে একে নিয়ন্ত্রণের। নয়তো এটি আপনার ব্যক্তিগত, পারিবারিক, ক্যারিয়ার ও সামাজিক জীবনকেও করতে পারে ক্ষতিগ্রস্থ।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো। ডাক্তাররা প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিন্তু এমন অনেকেই আছেন যারা ডিম খেতে পারেন না। ডিমে এক ধরনের অনীহা কাজ করে। এক্ষেত্রে ডিমের এমন কিছু রেসিপি শিখে নেয়া উচিত যা নিমেষেই ডিমের প্রতি রুচি ফিরিয়ে আনতে সক্ষম। আসুন জেনে নিই এমনই একটি রেসিপি সম্পর্কে যাকে বলা হয়ে থাকে কাশ্মীরি ঝাল ভুনা ডিম কারী। দেখে নিন এর রেসিপিটি কী।
কাশ্মীরি ঝাল ভুনা ডিম কারী :
উপকরণ :
৬ টি ডিম সেদ্ধ, ২ চা চামচ হলুদগুঁড়ো, ১ চা চামচ লাল মরিচগুঁড়ো, ১/২ চা চামচ গোলমরিচগুঁড়ো, ১ কাপ দুধ, ১০ টি শুকনো মরিচ (এটি ঝাল একটি রেসিপি তারপরও চাইলে নিজের স্বাদ অনুযায়ী ঝাল কম দিতে পারেন), ২/৩ টি বড় আকারের পেঁয়াজ, ১ চা চামচ রসুন বাটা, ১/৪ চা চামচ আদা বাটা, তেল প্রয়োজন মতো, লবণ স্বাদমতো, ২ চা চামচ চিনি।
পদ্ধতি :
– প্রথমে ডিম সেদ্ধ করে নিয়ে একটি কাটা চামচ দিয়ে কেঁচে নিন। সবধান থাকবেন ডিম যেনো ভেঙে না যায়।
– এবার কেঁচে নেয়া ডিম একটি বাটিতে নিয়ে দুধ দিন এবং এর সাথে হলুদ, মরিচ, গোলমরিচ গুঁড়ো ও লবণ মিশিয়ে ১০ মিনিট আলাদা করে রাখুন।
– এবার একটি প্যানে তেল গরম করে নিয়ে শুকনো মরিচ দিয়ে ভাজতে থাকুন। কিছুক্ষণ ভাজা হলে এতে পেঁয়াজ, লবণ, চিনি দিয়ে ভালো করে নেড়ে নিন।
– এরপর মেখে রাখা ডিম আলাদা করে তুলে রেখে মেরিনেটের ঝোলটুকু প্যানে দিয়ে ফেলুন ও নেড়ে নিন।
– এরপর ডিমগুলো দিয়ে ২ কাপ পানি দিয়ে দিন। রান্না করতে থাকুন মাঝারি আঁচে।
– পছন্দমতো ঝোল শুকিয়ে এলে চুলা থেকে নামিয়ে ধনে পাতা কুচি দিয়ে গরম গরম রুটি বা ভাতের সাথে পরিবেশন করুন সুস্বাদু ‘কাশ্মীরি ঝাল ভুনা ডিম কারী’।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
রন্তপনা বাচ্চাদের একটি স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু তা যদি হয়ে ওঠে নিয়ন্ত্রণহীন তাহলে তা কোন পর্যায়ে পড়ে তা হয়ত আমরা জানি না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ছেলেকে নিয়ে মা-বাবার নাজেহাল অবস্থা। স্কুলে শত নালিশ, সে অমনোযোগী, কোনো কাজ বা পড়া ঠিকমতো করে না, একে-ওকে মারে, অকারণে গোলমাল বাধায়। কদিন পর পর শিক্ষক মা-বাবাকে তলব করেন। ছেলেকে নিয়ে কোথাও কারও বাড়িতে বেড়াতে যান না ভয়ে। এই বুঝি এটা ভাঙল, ওটা ফেলল। ঘরে-বাইরে কোথাও স্থির হয়ে বসে না। একেবারে হাড় জ্বালানি। কিন্তু এমনটা কি আসলেই কোনো রোগ, কোনো অস্বাভাবিকতা?
চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় এই আচরণগত সমস্যাটির নাম এডিএইচডি অর্থাৎ অ্যাটেনশন ডিফিসিট হাইপার অ্যাকটিভ ডিসঅর্ডার। এর বিশেষত্ব হচ্ছে অমনোযোগ, বেহিসেবি দস্যিপনা ও অস্থিরতা। কোনো কিছু ঠিকঠাক শোনে না, কোনো নির্দেশ ভালোভাবে পালন করে না। কোনো কিছুতে ধৈর্য ও মনোযোগ রাখতে পারে না। একটা কাজ শেষ না করেই আরেকটি শুরু করে দেয়।
কী কারণে সমস্যাটির উৎপত্তিঃ
রোগের কারণ বিষয়ে কোনো ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এর জন্য জেনেটিক দিককে দায়ী করা হয়। কখনো বা বিভিন্ন স্নায়ু রাসায়নিককে সংকটসূত্র বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। এডিএইচডি মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের প্রায় চার থেকে ছয় গুণের মতো বেশি দেখা যায়। প্রায় অর্ধেকের বেশি ক্ষেত্রে শিশুর বয়স চার বছর হওয়ার আগেই সমস্যাটি প্রকাশ পেয়ে থাকে। শিশু মস্তিষ্ক বা স্নায়ুতন্ত্রের অসুখে ভুগলে হাইপার অ্যাকটিভ হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
কীভাবে বুঝবেনঃ
সাধারণভাবে শিশু যখন স্কুলে ভর্তি হয় তখন সমস্যাটি নজরে আসে। গর্ভাবস্থায় কিংবা প্রসবের সময় শিশুর মাথায় কোনো আঘাতের ঘটনা রয়েছে কি না, খুব অল্পবয়স থেকে বদমেজাজি কি না বা খাওয়ানো ও ঘুমের সমস্যা প্রথম থেকে শিশুর মধ্যে দেখা গেছে কি না এসব ইতিহাস সম্পৃক্ত থাকতে পারে।
করণীয়ঃ
হাইপারঅ্যাকটিভ শিশুরা একধরনের ‘স্পেশাল চাইল্ড’। কাজেই যুক্তিগ্রাহ্য উপায়ে এই সমস্যা আয়ত্তে আনার চেষ্টা চালাতে হবে। এখনকার একক পরিবারে শিশুকে দেখাশোনার পুরো দায়িত্ব মা-বাবাকেই বহন করতে হয়, সমস্ত দুরন্তপনা আদর-আবদার অন্যদের সঙ্গে ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নেওয়ার অবকাশ আর নেই। অন্যদিকে অনেক মা-বাবাও শিশুকে যথেষ্ট সময় দেন না। তাই সে হয়ে পড়ে উপেক্ষিত, যা এই সমস্যা সৃষ্টিতে ইন্ধন জোগায়।
শিশুর জন্য সুসামঞ্জস্য একটি দৈনিক রুটিন তৈরি করে নিন, যা সে স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালন করবে । এতে তাকে উৎসাহ দিতে হবে ও পুরস্কৃত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। রুটিনটি যেন সরল ও স্পষ্ট হয়। খেলার পরে, কাজের মধ্যে বিশ্রামের বন্দোবস্ত থাকা চাই।
শিশুর সামান্য উন্নতি হলে কিংবা তার লেখাপড়াতে ভালো ফল হলে প্রতিনিয়ত প্রশংসা ও উৎসাহ দিতে হবে। শিশু চিকিৎসক ও স্কুলের শিক্ষকের মধ্যে নিবিড় সংযোগ থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এ ধরনের চিকিৎসায় আচরণ চিকিৎসা বা বিহেভিয়ার থেরাপি-ই মুখ্য।
তথ্যসূত্র : সুপারমমবিডি
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
লিভ টুগেদার বলতে সাধারণত বোঝায় একসাথে থাকা অর্থাৎ বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ড বিয়ের আগে একই ফ্ল্যাটে স্বামী-স্ত্রীর মত করে বসবাস করা। বাংলাদেশে লিভ টুগেদার নিষিদ্ধ যেখানে পশ্চিমা দেশগুলোতে এটি বৈধ। বাংলাদেশের সামাজের জন্য অবৈধ এই লিভ টুগেদারের কিছু উপকারিতা আছে। আসুন সংক্ষেপে জেনে নিই এসব উপকারিতা সম্পর্কে।
দুজন দুজনার সম্পর্কে জানা :
বিয়ের আগে বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড একসাথে থাকলে তারা দুজন দুজনার সম্পর্কে ভালোভাবে জানার সুযোগ পেয়ে থাকে। ছোট্ট ছোট্ট খারাপ অভ্যাসগুলো থেকে শুরু করে প্রতিটি বিষয় সম্পর্কে জানতে পারে। ফলে দুজনার মাঝের সম্পর্কের ভারসাম্য ঠিক থাকে।
যৌন জীবন সম্পর্কে জানা :
আমাদের সমাজে সাধারণত ছেলে মেয়ের সাথে একবার দেখা করানোর পরেই বিয়ে দিয়ে দেয়। কিন্তু তারা ঠিক জেনে উঠতে পারে না যে যৌন জীবনে তারা একে অপরের সাথে কতটা সুখী হতে পারবে। লিভ টুগেদারে যৌন জীবনের একটা প্র্যাকটিস হয়ে যায়। যার ফলে যৌন জীবনের চাওয়া পাওয়াগুলো চাইলে তারা বিয়ের আগেই সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এতে করে সাংসারিক গোলযোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
মানসিক বিষয়গুলো জানা :
বিয়ের পরে দুটি অজানা সত্ত্বার মানসিক মিলন নাও ঘটতে পারে। এসময়ে নানা ধরনের ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হতে পারে। এমতাবস্থায় বিবাহ বিচ্ছেদের মত ঘটনাও ঘটে যেতে পারে। কিন্তু লিভ টুগেদারে একজন আরেকজনের মানসিক অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে তাই তারা বিয়ের অঅগেই সিদ্ধান্ত নিতে পারে যে একে অপরের সাথে সংসার করা সম্ভব হবে কি না।
বিবাহ বিচ্ছেদের পরিমাণ হ্রাস :
বিবাহ বিচ্ছেদ দুটি জীবনকে নষ্ট করে দেয়। সব ধরনের স্বপ্নকে ধূলিস্যাৎ করে দেয়। আর তাদের যদি কোনো সন্তান থেকে থাকে তাহলে সেই সন্তানেরও জীবন আশঙ্কাপূর্ণ হয়ে ওঠে। লিভ টুগেদারের ফলে প্রিয় মানুষটি সম্পর্কে এ টু জেড জানা হয় বলে বিবাহ বিচ্ছেদের সম্ভাবনা খুবই কম থাকে।
পরকিয়ার প্রবণতা কমে :
স্বামী বা স্ত্রীতে তুষ্ট না হলে এমন অনেকেই আছেন যারা পরকিয়ায় লিপ্ত হয়ে পড়েন। অবশ্য এমন অনেক পাবলিকও আছেন যারা চারিত্রিক সমস্যার কারণেই পরকিয়া করেন। সাধারণত লিভ টুগেদারের ফলে দুটি সত্ত্বা তাদের নিজেদের যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে জানেন ফলে তাদের চাওয়া পাওয়ার মাঝে কোনো ধরনের অভাব থাকে না। এজন্য তারা সাংসারিকভাবেও সুখী থাকেন যার দরুণ পরকিয়ায় লিপ্ত হওয়া থেকে বিরত থাকেন।
এসব আলোচনা প্রযোজ্য একমাত্র পশ্চিমা দেশগুলোর ক্ষেত্রে। তার লিভ টুগেদার করে এই ধরনের উপকারিতা পেয়ে থাকেন। বাংলাদেশ বা এশিয়ান যেকোনো দেশগুলোতে লিভ টুগেদা্র স্বীকৃত নয়। তাছাড়া আমাদের ইসলাম ধর্মে বিষয়টিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সেক্ষেত্রে এ দেশবাসীর বিষয়টি থেকে বিরত থাকাই ভালো।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
সিনেমার দৃশ্যের সাথে বাস্তবের মিল থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। বলা হয়ে থাকে যে সিনেমা বাস্তবের হুবহু অনুকরণ নয় বরং কিছুটা অনুকরণ। বাস্তবের নির্যাস নিয়েই তৈরি করা হয় ফিল্ম বা সিনেমা। তাই বাস্তবের সাথে হুবহু মিল থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। আসুন জেনে নিই কি ধরনের অমিল থাকে বাস্তব আর সিনেমার মাঝে।
১. প্রেমের কোনো দৃশ্যে হালকা বাতাসের ঝাপটা থাকে যা বাস্তবে মোটেও থাকে না।
কারণ :
প্রেম বিষয়টি যদি কারও প্রথমবার হয়ে থাকে সে বুঝবেন যে সে সেই সময়টিতে এক ধরনের শিহরণ অনুভূতি অনুভব করেন। শিহরিত হওয়ার সেই মহুর্তটিকে দেখানোর নিমিত্তেই এই ফ্যান্টাসী বাতাস দেয়া হয়ে থাকে।
২. প্রোটাগনিস্ট চরিত্রের বিপরীতে অ্যান্টাগনিস্ট চরিত্র থাকবেই যা বাস্তবে অতটা দেখা যায় না।
কারণ :
ফিল্ম বা নাটকের স্টোরি তৈরির কিছু নিয়ম রয়েছে যার মাঝে এই প্রোটাগনিস্টের পাশে অ্যান্টাগনিস্ট চরিত্র ডিমান্ড করে। আর এজন্যই দেখানো হয়। বাস্তবেও এই দুটি চরিত্র পাশাপাশি অবস্থান করে কিন্তু তা সবার অগোচরেই থেকে যায় পক্ষান্তরে সিনেমায় তা প্রকাশিত।
৩. নায়িকাকে প্রপোজ করার বিষয়টি যা বাস্তবে দেখা যায় নায়িকাও নায়ককে প্রপোজ করে।
কারণ :
আদিকাল থেকেই দেখা যায় নায়িকা বেশ লজ্জাকাতর হয়ে থাকে এবং নায়কই আগ্রহ সহকারে তাকে প্রপোজ করছে। তবে এটা বললে ভুল হবে না যে বর্তমানের অনেক মুভিতেই নায়িকাও নায়ককে প্রপোজ করছে।
৪. শয়তানদের সাথে মারামারির দৃশ্যে অলীক কিছু দেখানো যেমন নায়ক স্পাইডারম্যানের মত উড়ে চলছে, এক ঘুষিতেে ইটের দেয়াল ভেঙ্গে ফেলছে ইত্যাদি।
কারণ :
সিনেমা বিষয়টির সাথে কিছুটা অ্যাকশন এবং ফ্যান্টাসী বিষয় দুটি জড়িত। তাই নায়ককে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রমাণের নিমিত্তে এই দৃশ্যগুলো দেখানো হয়ে থাকে।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
সত্যি কথা বলতে কি যে আপনাকে ভালোবাসে না তা্র ফিছনে অযথা সময় নষ্ট করা বোকামি ছাড়া আর কিছুই না। আপনি যে ধরনের চিন্তা করছেন যে তাকে ছাড়া আপনি এক মুহূর্ত বাঁচবেন না এসব মানুষের আবেগ ছাড়া আর কিছুই না। আবেগগুলো শুধুমাত্র কিছুসময়ই তরতাজা থাকে। কিছুদিন পরেই মানুষেই এই আবেগগুলো কোথায় উড়ে যায় তা কেউ বলতে পারে না।
ভালোবাসা বিষয়টা কখনই একপাক্ষিক না এটি তখনই হয়ে থাকে যখন দুইদিক থেকে সমানভাবে আকর্ষণ তৈরি হয়ে থাকে। ভেবে দেখুন আপনি শুধুই তাকে ভালোবেসে যাচ্ছেন কিন্তু সে আপনাকে ভালোবাসে না এর চেয়ে বিব্রতকর অবস্থা আর হতে পারে না। তাই আপনাকে বলছি এসব বাজে কাজে সময় নষ্ট না করে এমন কিছু করুন যা আপনার ভবিষ্যতের জন্য ভালো এবং যা করে আপনি উপকার পাবেন।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
মুরগির স্যুপ অনেকেরই পছন্দের একটি খাবার। কিন্তু এই পছন্দের খাবারটি আসলে সবসময় বাহিরে খাওয়া সম্ভব হয় না। তাছাড়া চাইলেই আপনি খুব সহজেই এই খাবারটি বাসায় তৈরি করতে পারেন। আসুন জেনে নিই কীভাবে তৈরি করা যেতে পারে এই মজাদার খাবারটি।
প্রথমে একটি ছোট মুরগির হাড় নিয়ে ১০-১২ কাপপানিতে একটু লবণ দিয়ে সিদ্ধ করতে হবে। পানি শুকিয়ে অর্ধেক হলে নামিয়ে ছেঁকে নিতে হবে। এভাবে তৈরি হবে মুরগির স্টক।
উপকরণ :
স্টক ১০-১২ কাপ, তেল ১ টেবিল চামচ, ডিম ২টি, সয়াসস ১ টেবিল চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ, মুরগির বুকের মাংস ১ কাপ (মিহি করে কেটে নিতেহবে), লবণ পরিমাণমতো।
প্রস্তুত প্রণালি :
মাংস হাড় থেকে ছাড়িয়ে মিহি করে কেটে সয়াসস দিয়ে মেখে ১০ মিনিট রাখতে হবে এবং ডিম ফেটে নিতে হবে। কর্নফ্লাওয়ার স্টক দিয়ে গুলিয়ে নিতে হবে। গরম স্টকে তেল-লবণ মাখানো মাংস কিছুক্ষণ সিদ্ধ করে ফেটানো ডিম দিয়ে আস্তে আস্তে নাড়তে হবে। শেষে চিনি দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে।
এবারে খেয়ে ফেলুন মজাদার এ্রই মুরগির স্যুপ।
- 634 views
- 1 answers
- 0 votes
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানা বিষয়ে নানা দলিল সম্পাদন করতে হয়। দলিলের বিষয়ের ওপর নির্ভর করে স্ট্যাম্পের মূল্যমান বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। ২০১২-১৩ অর্থবছরের বাজেট অনুযায়ী, গত ১ জুলাই থেকে দলিল সম্পাদনের জন্য স্ট্যাম্পের নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী দলিল সম্পাদনের ক্ষেত্রে স্ট্যাম্প ক্রয়ের জন্য নির্ধারিত নতুন মূল্য প্রযোজ্য হবে। তাই এ নতুন নিয়ম প্রযোজ্য হওয়ার পর থেকে পুরোনো মূল্যের স্ট্যাম্প দিয়ে দলিল সম্পাদন করা হলে সে দলিল বাতিল বলে গণ্য হবে এবং এর কোনো প্রকার আইনগত ভিত্তি থাকবে না। নতুন নিয়মে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দলিল সম্পাদনের জন্য যে মূল্যমানের স্ট্যাম্পে তা সম্পাদন করতে হবে তা হলো:
রাজউকের প্লট এবং ট্যাক্সের দলিলের জন্য মূল্যের ওপর ২ শতাংশ টাকার সমমানের স্ট্যাম্প;
ট্রাস্ট ডিড-ক্যাপিটাল দলিলের জন্য মূল্যের ওপর ২ শতাংশ টাকার সমমানের স্ট্যাম্প;
অছিয়তনামার কপির জন্য ৩০ টাকার স্ট্যাম্প;
নকলের কবলা দলিল, বন্ড, বণ্টননামা, সার্টিফাইড কপির দলিলের জন্য ৫০ টাকার স্ট্যাম্প;
অনুলিপি, খাস-মোক্তারনামা দলিলের জন্য ১০০ টাকার স্ট্যাম্প;
হলফনামা, বায়নার হলফনামা, হেবার ঘোষণাপত্র, নাদাবি পত্র, বাতিলকরণ দলিলের জন্য ২০০ টাকার স্ট্যাম্প;
চুক্তিনামা দলিল, অঙ্গীকারনামা, বায়নানামার দলিল, মেমোরেন্ডাম অব অ্যাগ্রিমেন্ট, রিডেম্পশন, সোলেনামা বা আপসনামার দলিলের জন্য ৩০০ টাকার স্ট্যাম্প;
আমমোক্তারনামা দলিল এবং সাফকবলা দলিলের জন্য ৪০০ টাকার স্ট্যাম্প;
তালাকের হলফনামার দলিলের জন্য ৫০০ টাকার স্ট্যাম্প;
পার্টনারশিপ বা অংশীদারি দলিলের জন্য ২০০০ টাকার স্ট্যাম্প;
মর্টগেজ বা বন্ধকের দলিল সম্পাদনের ক্ষেত্রে
ক. এক টাকা থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ২০০০ টাকা
খ. ২০ লাখ এক টাকা থেকে এক কোটি টাকা পর্যন্ত পাঁচ হাজার টাকা এবং
গ. এক কোটি এক টাকার ওপরের ক্ষেত্রে পাঁচ হাজার টাকার এবং প্রতি লাখের জন্য ২ শতাংশ হারে মোট টাকার মূল্যমানের স্ট্যাম্পে সম্পাদন করতে হবে।- 799 views
- 1 answers
- 0 votes
সময়ের সাথে ফ্যাশন বিষয়টি পরিবর্তিত হয়। আজকে যেটা ফ্যাশন কাল সেটা নাও থাকতে পারে। নতুন আরেকটি ফ্যাশন এসে দখল করে ফেলে জায়গাটি। পোশাক আশাকের ক্ষেত্রে নতুন নতুন কছু ডিজাইন চলে আসে। আবার বহু আগের একটি ডিজাইনও আবার ঘুরে ফিরে চলে আসতে পারে।
বর্তমানে পোশোকের ফ্যাশনে চলছে বেশ কয়েকটি ড্রেস। নারীদের ক্ষেত্রে লং কামিজ তো আছেই। সাথে পালাজ্জো নামের একটি পায়জামা যেটা অনেকটা বেল্টবটনের মত। তবে একেবারে বেল্টবটন না খানিকটা স্কার্টের মত ঢোলা পায়জামা। নারীরা এই পায়জামাটি পরে বেশ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকেন। বিভিন্ন ফ্রক জামার সাথে এই পোশাকটি পরে থাকেন।
ফ্যাশনের তালিকায় আরও একটি ড্রেস চলছে যাকে বলা হয়ে থাকে ম্যাক্সি ড্রেস। উপরের অংশে ফ্রক স্টাইলের গোল টপস সাথে কোমরবন্ধনী ফিতা এবং নিচে পালাজ্জো। তাছাড়া নারীদের মাঝে লং কামিজের কদর এতটুকুও কমেনি।
ছেলেদের পোশাকের ফ্যাশনের তালিকাটি আগের মতই আছে। পাঞ্জাবীর ধরণ আবার লং স্টাইলে চলে এসেছে। এছাড়া শীত মৌসুমে নতুন যেই ট্রেডিশনটি দেখা দিয়েছে তা হল মোদি কোট। মোদি কোট বর্তমানে ছেলেদের কাছে বেশ জনপ্রিয়।
- 647 views
- 1 answers
- 0 votes