ZoomBangla Answer's Profile
Professor
14182
Points

Questions
3

Answers
7076

  • Professor Asked on March 3, 2015 in সাধারণ.

      সাধারণত গোল গলার গেঞ্জিকেই টি শার্ট বলা হয়ে থাকে। তবে ফ্যাশনের চাহিদায় এর ভিন্নতাও লক্ষ্য করা যায়।

      • 776 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on March 3, 2015 in সাধারণ.

        কুকুর, বিড়াল, ইঁদুর, চিকা, বানর, শিয়াল, কাঠবিড়ালী এমনকি বড় শঙ্খচিলের কামড় থেকে জলাতঙ্ক নামের মরণব্যাধি হতে পারে। এক্ষেত্রে সাবান, ডেটল পানি দিয়ে ক্ষত স্থান সুন্দর করে পরিষ্কার করতে হবে। এন্টিবায়োটিক ক্রীম লাগিয়ে ক্ষতস্থান পরিষ্কার গজ ব্যান্ডেজ দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। আক্রান্ত স্থান যদি ফুলে যায়, রক্ত বর্ণ হয়, ব্যথা থাকে তাহলে বুঝতে হবে ইনফেকশান হচ্ছে। এমতাবস্থায় যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। শরীরের নিম্নাংশে কামড়ালে ক্ষত থেকে ধনুষ্টঙ্কারের সম্ভাবনাও থাকে তাই টিটি ইঞ্জেকশানের কথা মনে রাখতে হবে।

        • 10158 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on March 3, 2015 in সাধারণ.

          সমাধান :

          – রোদে দিন।
          – গরম সরিষার তেল দিন।

          • 648 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on March 3, 2015 in সাধারণ.

            আমের আঠার দাগ সহজে উঠানোর কোনো উপায় কি আছে?

            • 1804 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on March 3, 2015 in সাধারণ.

              পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতে বা প্রতিরোধ করতে পা ও জুতা-মোজার পরিচ্ছন্নতাই প্রথম কথা। সেই লক্ষ্যে নিচের পদক্ষেপগুলো নেওয়া যেতে পারেঃ

              – পা পরিষ্কার রাখুন। প্রতিদিন একাধিকবার পা ধুয়ে নিন। সাবান-পানি দিয়ে ধোয়াই ভালো। অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সোপ হলে আরও ভালো।

              – হালকা গরমপানিতে সাবানের ফেনা করে পা ধুয়ে নিন। এতে ত্বকে থাকা জীবাণুর সংখ্যা কমবে।

              – লেবুর রস বা দম দেওয়া ঠান্ডা কালো চা পানিতে মিশিয়ে সে পানিতে কয়েক মিনিট পা ভিজিয়ে রাখলে লেবুর রস বা চায়ের এসিড জীবাণু নষ্ট করবে।

              – জুতা বা মোজা পায়ে দেওয়ার আগে পা ভালো করে শুকিয়ে নিন।

              – দীর্ঘক্ষণ পরে থাকার কারণে জুতার ভেতর পা ভেজা ভেজা লাগলে কিছুক্ষণ জুতা খুলে রাখুন।

              – সুতির মোজা ব্যবহার করুন। সুতির মোজা পায়ের ঘাম শোষণ করে নিতে পারে।

              – প্রতিদিন ধোয়া পরিষ্কার মোজা ব্যবহার করুন।

              – খোলা স্যান্ডেল পায়ে দিন।

              – জুতা যদি পায়ে দিতেই হয়, তাহলে চামড়া বা কাপড়ের জুতা ব্যবহার করুন। এতে বাইরের বাতাস জুতার ভেতর যাওয়া-আসা করতে পারবে, ফলে পা ঘামবে কম।

              – বাসায় ফিরে জুতা শুকাতে দিন, এক রাতে ভালোভাবে নাও শুকাতে পারে, রোদে দিন। তাই এক জোড়া জুতাই পর পর দুই দিন পায়ে দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।

              – জুতার ভেতর ট্যালকম পাউডার, বরিক এসিড পাউডার বা দুর্গন্ধনাশক ব্যবহার করতে পারেন।

              • 606 views
              • 1 answers
              • 0 votes
              • 604 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on March 3, 2015 in সাধারণ.

                অবশ্যই জীবন বড়। এই পৃথিবীতে সব চলে গেলে ফেরত পাবেন। কিন্তু জীবন চলে গেলে, ফেরত পাবেন না। জীবন বাঁচলে তো জীবন দর্শন কাজ করবে?

                • 842 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on March 3, 2015 in সাধারণ.

                  আমরা অনেকেই কোনও কোনও সময় ঘুমের মধ্যে এ ধরনের অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাই। তাই, অভিজ্ঞতাটা খুব পরিচিত হলেও এই সমস্যার নাম অনেকের কাছে অপরিচিত। মনোবিজ্ঞানের ভাষায় এর নাম স্লিপ প্যারালাইসিস।

                  একটি গবেষণায় দেখা গেছে শতকরা ২০ থেকে ৬০ ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে একটি সাধারণ ঘটনা এটি। মনে করা হচ্ছে, ঘুমের সময় পরিবর্তন, পরিমাণের তুলনায় কম ঘুমানো এবং অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে এমন হয়ে থাকে।

                  মধ্যরাতে হঠাত্‍ ঘুম ভেঙে গেল। অনুভব করলেন, আপনার বুকের ওপর ভারী কিছু বসে আছে। এত ভারী কিছু যে ঠিকঠাক নিঃশ্বাসই নিতে পারছেন না আপনি। কেমন লাগবে তখন? নিশ্চয়ই খুব ভয় পাবেন! এটা একটা ভীতিকর পরিস্থিতিই বটে যখন টের পাবেন আপনি চাইলেও শরীরের কোনো অংশ নাড়াতে পারছেন না, এমনকি চিত্‍কারও করতে পারছেন না। নিজেকে এমন অসহায়ভাবে আবিষ্কার করলে ভয় পাওয়াটাই স্বাভাবিক। এই সমস্যাটাকে বলে স্লিপ প্যারালাইসিস। সাদা বাংলায় আমরা যাকে বলি বোবায় ধরা।

                  বোবা ধরা আসলে কী : 
                  বিশেষজ্ঞদের মতে, বোবায় ধরা বা স্লিপ প্যারালাইসিস স্রেফ একটা ইন্দ্রিয়ঘটিত ব্যাপার। যখন শরীর গভীর ঘুমের এক পর্যায় থেকে আরেক পর্যায়ে যায়, তখনই এটা ঘটে থাকে। বোবা ধরলে একেজনের একেক রকম অভিজ্ঞতা হয়। কেউ ঘরের ভেতর ভৌতিক কিছুর উপস্থিতি টের পান, কেউ দুর্গন্ধ পান, কেউ বা ভয়ানক কোনো প্রাণি দেখতে পান। মোট কথা তখন একটা হ্যালুসিনেশনের মতো অবস্থার সৃষ্টি হয়। গভীর ঘুমের এক পর্যায় থেকে আরেক পর্যায়ে যাবার সময় মস্তিষ্ক সতর্ক হয়ে ঘুম ভেঙে গেলেও শরীর আসলে তখন ঘুমেই থাকে। ফলে অভিজ্ঞতাটা অন্যরকম থাকে। বিশেষ করে ইন্দ্রিয় তখন আচ্ছন্ন থাকায় মানুষ অদ্ভুত কিছু দেখে এবং শ্বাসকষ্ট অনুভব করে। সাধারণত যাদের ঘুমের সমস্যা থাকে তারাই বেশি স্লিপিং প্যারালাইসিসে ভোগে। অনেকেই এটা বিশ্বাস করে অতিলৌকিক কোনো কিছু এ ব্যাপারটি ঘটায়। আসলে এটা স্রেফ একটি শারীরবৃত্তীয় ব্যাপার।

                  কারণ : :
                  বোবায় ধরা বা স্লিপ প্যারালাইসিসের পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। এর অন্যতম কারণ হলো চাপের মধ্যে থাকা এবং যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্রামের অভাব। অনিয়মিত ঘুমও এর আরেকটি কারণ। ঘুম বিশেষজ্ঞরা এটাও বলেন যে, যখন ঘুমের এক ধাপ থেকে আরেক ধাপে যাবার সময় শরীর সাবলীলভাবে নড়াচড়া করতে পারে না, তখনই মানুষ বোবা ধরা বা স্লিপিং প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হয়। এছাড়া আরও কিছু ব্যাপার বোবা ধরার কারণ হতে পারে। যেমন ঘুমের নির্দিষ্টতা না থাকা, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, ঘুমের সঙ্গে জড়িত অন্যান্য সমস্যা, হাত-পায়ের মাংসপেশিতে খিঁচ ধরা, অনিদ্রা, বিষণ্নতা ইত্যাদি।

                  পরিত্রাণের উপায় :
                  বোবায় ধরা বা স্লিপিং প্যারালাইসিস থেকে বাঁচার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং সহজ উপায় হলো ঘুমের নির্দিষ্ট সময় মেনে চলা। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এই সমস্যাটা সাময়িক। কিন্তু যদি এটা ঘন ঘন হতে থাকে এবং কোনো শারীরিক বা মানসিক সমস্যার জন্ম দেয়, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

                  • 770 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on March 3, 2015 in স্বাস্থ্য.

                    উপায় :

                    – ত্বককে বাইরের ধুলাবালি ও রোদ থেকে রক্ষা করুন। কারণ বাইরের রোদের তাপ ত্বকে পিগমেন্টেশন তৈরী করতে পারে। ফলে ত্বকে সহজে কালচে ছোপ পড়ে। তাই বাইরে বের হওয়ার সময় রোদের তাপ থেকে ত্বককে দূরে রাখতে হবে। বাইরে বেশীক্ষণ অতিরিক্ত ধুলাবালি ও কড়া রোদে কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। সারাদিনে ৩ থেকে ৪ বার মুখে ঠান্ডা পানির ঝাপ্টা দিতে হবে।

                    -সপ্তাহে কমপক্ষে দুই থেকে তিন দিন মুখে স্ক্রাব করতে হবে। এখন বাজারে অনেক ধরনের স্ক্রাব পাওয়া যায়। বিশেষ করে সাইট্রিক এসিড, গ্লিসারিন অয়েল, ফ্রুট যুক্ত স্ক্রাবগুলো ছেলেদের স্কিন এর জন্য অনেক ভাল হয়। কারণ স্ক্রাব ত্বক থেকে ধুলা, অতিরিক্ত তেল দূর করে স্কিনকে পরিষ্কার করে তোলে।

                    -রাতে ঘুমানোর আগে একটা আইস কিউব নিয়ে সম্পুর্ণ মুখে ভালোভাবে ঘষে নিন। এতে করে ত্বকে রক্ত চলাচল সচল থাকে। আর ত্বকের রক্ত সঞ্চালণ প্রবাহ ভালো থাকলে ত্বক দ্রুত উজ্জ্বল হয়। এরপর যেকোনো একটা মশ্চারাইজার ক্রীম লাগিয়ে আঙ্গুল দিয়ে ঘষে ম্যাসাজ করে নিন।

                    -একটা লেবু কেটে খোসাসহ মুখে ভালভাবে ঘষে নিন। লেবুর সাইট্রিক এসিড আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল, পিগমেন্টেশন, রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন সি মুখের কালো দাগ দূর করে ত্বককে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে।

                    -প্রাকৃতিকভাবে ত্বককে উজ্জ্বল করতে শসা খুব উপকারী উপাদান হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন বাসায় ফিরে মুখ ধোয়ার আগে শসার টুকরো দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট মুখ ঘষে ঘষে পরিষ্কার করে নিন। প্রতিদিন ব্যাবহারে ত্বক অনেক পরিষ্কার হয়। এছাড়া শসার রস ত্বকে প্রাকিতিক মশ্চারাইজার হিসেবেও কাজ করে।
                    – এক চামুচ কাচা হলুদের সাথে কাচা দুধ মিশিয়ে পেষ্ট তৈরী করে সম্পূর্ণ মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। কাঁচা হলুদ ত্বকের কোমলতা ধরে রাখে এবং কাঁচা দুধ স্কিনের কমপ্লেকশনকে আরো ফর্সা করতে সাহায্য করে।

                    -অ্যালোভেরার জেলোতে প্রচুর পরিমানে আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা ফাটা ত্বক সারিয়ে তুলতে অনেক উপকারী। সপ্তাহে ১ থেকে ২ দিন অ্যালোভেরা জেলো মুখে মেখে কিছুক্ষন অপেক্ষা করে মুখ ধুয়ে নিন। এটি ত্বকের মৃত কোষগুলো বের করে ত্বককে আরো উজ্জ্বল করে তোলে।

                    – শুষ্ক ত্বকের জন্য মধু অনেক উপকারী। আধা চামুচ মধুর সাথে এক টুকরো লেবুর রস মিশিয়ে মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।

                    • 713 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on March 3, 2015 in সাধারণ.

                      বর্তমানে আমাদের সবার একটি বদ্ধমূল ধারণা জন্মে গেছে যে কেবল মাত্র মেকআপ আমাদের সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে অবদান রাখে। কিন্তু কোনরূপ মেকআপ ব্যবহার না করেও যে আমরা নিজেদের সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারি এই বোধটা যেন আমরা ভুলেই গিয়েছি। মেকআপ ছাড়াও আমরা আমাদের সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতে পারি। যদি কি না আমাদের মধ্যে ভেতর থেকে সজীবতা থাকে, যদি আমরা সবসময় রিফ্রেশ থাকতে পারি তাহলে সত্যি মেকআপের প্রয়োজন পড়ে না l

                      যা যা করবেন :

                      – সব সময় মুখের ত্বকের যত্ন নিন। দিনে তিন থেকে চারবার পানি দিয়ে মুখ ধুতে ভুলবেন না।

                      – চোখে অযথা হাত দিয়ে ঘষাঘষি করবেন না। এতে আপনার চোখের চারপাশে কালো দাগ পড়তে পারে যা হাজার চেষ্টা করেও পরে দূর করতে পারবেন না।

                      – চুলগুলো সব সময় পরিষ্কার পরিছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন। খেয়াল রাখুন ভেজা চুল কখনো বেঁধে রাখবেন না । জোরে চুল আঁচড়াবেন না।

                      – হাতের ও পায়ের যত্ন নিন। হাত পায়ের নখগুলো সুন্দর করে পরিষ্কার করে রাখুন। আর যদি হাতের নখ বড় রাখতে চান সেক্ষেত্রে সেগুলোর একটি সুন্দর শেপে রাখতে চেষ্টা করুন।

                      – দাঁত ব্রাশ করতে ভুলবেন না। রাতে ঘুমুতে যাওয়ার আগে ও সকালে অবশ্যই দাঁত ব্রাশ করবেন। তবে মনে রাখুন বেশী বেশী দাঁত ব্রাশ করার ফলে দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়।

                      – দিন রাত মিলিয়ে সীমিত কফি ও চা পান করার চেষ্টা করুন। পরিমিত ঘুমান, অর্থাৎ দিন রাত মিলিয়ে মিনিমাম ৮ ঘণ্টা ঘুমান।

                      – বেশী বেশী ফলমূল ও শাক সবজি খান এবং জাংক ফুড বর্জন করে চলুন। বেশী পরিমাণে পানি পান করুন।

                      – কখনোই অতিরিক্ত ঢিলেঢালা পোশাক বা অতিরিক্ত টাইট ফিটেড পোশাক পরবেন না।

                      – নিজের ভাবমূর্তি বজায় রেখে চলুন। মুখে সব সময় একটি আলতো হাসি ধরে রাখুন।

                      উপরের নিয়মগুলো মেনে চলুন দেখবেন কোনরূপ মেকআপ বা সাজগোজ ছাড়াই আপনি নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারছেন। মেকআপ কেবল আপনার মুখের সাময়িক সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলতে পারে, কিন্তু উপরের টিপসগুলো মেনে চললে আপনি মেকআপ না করেও সব সময় সুন্দর আর ফিট থাকতে পারবেন। তবে এর সাথে সাথে প্রয়োজন আপনার মানসিক শান্তি, সুস্থ্য থাকা, পর্যাপ্ত ঘুম, সঠিক খাদ্যাভ্যাস l

                      • 663 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes