ZoomBangla Answer's Profile
Professor
14182
Points

Questions
3

Answers
7076

  • Professor Asked on March 3, 2015 in সাধারণ.

      চুল রিবন্ডিং করলে অনেক ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। চুল একেবারে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

      যে সমস্যাগুলো হতে পারে :

      – চুল ঝরে পরার পরিমাণ চারগুণ বেড়ে যায়।
      – চুল একদম পাতলা হয়ে যায়।
      – রিবন্ডিংয়ে ব্যবহৃত ক্যামিকেল চুল পাকার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়।
      – এক বছর পর চুলের অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়ে। কেননা যে চুলগুলো পরবর্তীতে বের হতে থাকে সেগুলো আবার আগের মত উঠতে থাকে। ফলে দেখতে বাজে দেখায়। এমতাবস্থায় চুলগুলো না সোজা থাকে না কোকড়ানো থাকে।
      তারপরও যুগের ফ্যাশনে রিবন্ডিং করতে পারেন তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই স্বনামধন্য কোনো পার্লারকে বাছাই করুন।

      • 637 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on March 3, 2015 in সাধারণ.

        না, ভূত বলতে কিছু নেই। সবটাই মানুষের কল্পনা। এখন পর্যন্ত কোনো গবেষণায় ভূতের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

        • 765 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on March 3, 2015 in স্বাস্থ্য.

          বর্তমান যুগে বেশীর ভাগ পুরুষের মধ্যে একটা সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে৷ দিন যত যাচ্ছে পুরুষের মধ্যে নৃপুংসকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের যৌন ইচ্ছা ক্রমশঃ কমে যাচ্ছে সেই সাথে দেখা দিচ্ছে পুরুষাঙ্গের উত্থান ও সাইজ জনিত যতসব সমস্যা৷ কাজেই আপনার যৌন চাহিদা কমে যাওয়ার ও অনান্য সমস্যা দেখা দেওয়ার আগেই আপনি সচেতন হয়ে যান৷

          কেবল নিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন ও ব্যায়াম করাই নয়, একজন সুস্থ ও সক্ষম পুরুষ হতে চাইলে লক্ষ্য রাখতে হবে খাবারের দিকেও। আসুন, জেনে নেই এমন কিছু খাবারের কথা যেগুলো একজন পুরুষকে রাখে সুস্থ ও সক্ষম।

          ১. টমেটো :

          পুরুষের সুস্থতা এবং দক্ষতা বজায় রাখতে টমেটো একটি বেশ উপকারী খাবার কেননা এতে বেশ কিছু গুণাগুণ রয়েছেন টমেটোতে থাকা লাইকোপেন কোলোরেক্টাল ক্যান্সার, প্রস্টেট ক্যান্সার, হার্টের বিভিন্ন অসুখ এবং অতিরিক্ত কোলেস্টরেল নির্মূল করে ফেলে ফলে পুরুষেরা শারীরিকভাবে সুস্থ থাকে।

          ২. শস্যদানা :

          বিভিন্ন ধরনের শস্য দানাতে ভিটামিন, মিনারেল এবং ফাইবার রয়েছে যেগুলো একজন পুরুষের দেহের প্রয়োজনীয় চাহিদা পূরণ করে থাকে। বাদামি ভাতে রয়েছে ভিটামিন বি, যা শরীরে এনার্জি উৎপাদনে সহায়তা করে থাকে। ফলে এই খাবারটি পুরুষের শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

          ৩. রসুন :

          পুরুষের শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে রসুন বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে। কেননা এতে থাকা বিভিন্ন উপাদান শরীরের অতিরিক্ত কোলেস্টরল কমিয়ে আনতে সহায়তা করে।

          ৪. স্যামন মাছ :

          প্রোটিন এবং ওমেগা ৩-ফ্যাটি অ্যাসিড এর উৎকৃষ্ট উৎস হল এই স্যামন মাছ যেটি রক্তে কোলেস্টরেল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এছাড়া এটি হার্টের বিভিন্ন সমস্যা, কোলোরেক্টাল ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং বিভিন্ন ধরনের মানসিক অস্থিরতা দূর করতে সহায়তা করে এই স্যামন মাছ। তাই প্রতিটি পুরুষের শারীরিক এবং মানসিক বিকাশে এই মাছটি অবশ্যই খাওয়া প্রয়োজন।

          ৫ পেঁয়াজ :

          কাম-উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসাবে পেঁয়াজ বহুদিন থেকেই ব্যবহূত হয়ে আসছে৷ কিন্তু এটি কিভাবে এই বিষয়ে কার্যকরী তা এখন পর্যন্ত সঠিক ভাবে জানা যায় নি৷ সাদা পেঁয়াজ পিষে নিয়ে তাকে মাখনের মধ্যে ভালো করে ভেঁজে নিয়ে তা প্রতিদিন মধুর সঙ্গে খেলে তা থেকে উপকার পাওয়া যায়৷ কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখবেন, এটি খাওয়ার আগে ঘণ্টা দুয়েক সময় আপনার পেট খালি রাখবেন৷ এইভাবে প্রতিদিন খেলে স্খলন, শীঘ্রপতন বা ঘুমের মধ্যে অতিরিক্ত ধাতুপতন (যাকে এক কথায় spermatorrhea বা স্বপ্নদোষ বলা হয়) ইত্যাদি সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব৷ এছাড়া পেঁয়াজের রসের সঙ্গে কালো খোসা সমেত বিউলির ডালের গুঁড়ো সাত দিন পর্যন্ত ভিজিয়ে রেখে তাকে শুকিয়ে নিন৷ এইটির নিয়মিত ব্যবহার আপনার কাম-উত্তেজনা বজায় রাখবে এবং শারীরিক মিলনকালীন সুদৃঢ়তা বজায় রাখবে৷

          ৬. ডিম :

          ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং আয়রন আছে যা একজন পুরুষের দেহের শারীরিক বিকাশে সহায়তা করে থাকে। অনেক পুরুষ রয়েছে যাদের অল্প বয়সে অতিরিক্ত চুল পড়ে যায়। এই অস্বাভাবিক চুল পড়া রোধে ডিম বেশ কার্যকরী খাদ্য।

          ৭. গাজর :

          150গ্রাম গাজর কুঁচি এক টেবিল চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে আপনার শারীরিক ও যৌন অক্ষমতা কম হতে পারে৷ কাজেই এখন আর দুশ্চিন্তা করবেন না৷ সমস্যার একেবারে প্রথম ধাপে আপনি বাড়িতে এই পদ্ধতি গুলি মেনে চলে দেখুন হয়ত প্রাথমিক ধাপে এই সমস্যার সমাধান হতে পারে৷ তাই আপনার খাদ্য তালিকায় উপরিউক্ত খাবার গুলো রাখুন এবং নিয়মিত গ্রহণ করুন।

          • 723 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on March 2, 2015 in বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি.

            AC হচ্ছে বিদ্যুতের দ্বিমুখী প্রবাহ যা আমরা বাড়ী বা ইন্ড্রাস্ট্রিতে পেয়ে থাকি এবং এটি সরবরাহ করা হয় পাওয়ার ইউটিলিটি গ্রিড থেকে। DC হচ্ছে বিদ্যুতের একমুখী প্রবাহ যা পাওয়া যায় ব্যাটারি থেকে।
            অর্থাৎ, AC= Alternating Current

            DC= Direct Current

            সুতরাং, AC হল পরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ প্রবাহ।

            DC হল অপরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ প্রবাহ।

            • 2107 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on March 2, 2015 in সাধারণ.

              মূর্তি সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা :

              ছবি, ভাস্কর্য, মূর্তি ইত্যাদিকে ইসলাম ধর্মে দু’ভাগে ভাগ করা হয়।
              ১. প্রাণীর ছবি। 
              ২. প্রাণহীন বস্তুর ছবি।

              প্রাণীর ছবি, ভাস্কর্য, মূর্তি একান্ত প্রয়োজন ব্যতীত তৈরি করা যাবে না। প্রদর্শন করা যাবে না। স্থাপন করা যাবে না।

              হাদিসে আছে : 
              – আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রাসূল’ সা. একদিন সফর থেকে ফিরে আসলেন। আমি একটি পর্দা টানিয়েছিলাম। যাতে প্রাণীর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছবি ছিল। রাসূল সা. যখন এটা দেখলেন, ক্রোধে তার মুখমণ্ডল বিবর্ণ হয়ে গেল। তিনি বললেন, হে আয়েশা, কেয়ামতের দিন সবচেয়ে কঠিন শাস্তি তার হবে, যে আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য নির্মাণ করে।’ অতপর আমি সেটাকে টুকরো করে একটি বা দুটি বালিশ বানালাম।

              – আলী রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সা. আমাকে নির্দেশ দিয়ে পাঠালেন যে, ‘কোনো প্রতিকৃতি রাখবে না। সবগুলো ভেঙে দেবে। আর কোনো উঁচু কবর রাখবে না। সবগুলো সমতল করে দেবে।’

              – আবু তালহা রা. থেকে বর্ণিত, রাসূল সা. বলেছেন,
              ‘যে ঘরে কুকুর ও প্রতিকৃতি আছে সেখানে ফেরেশতা প্রবেশ করে না।’ (বুখারি, মুসলিম)

              তবে প্রাণী ব্যতীত যে কোনো বস্তুই হোক তার ছবি, ভাস্কর্য, মূর্তি ইত্যাদি অঙ্কন, নির্মাণ, স্থাপন ও প্রদর্শন করা যাবে। কারণ, হাদিসে যে সকল নিষেধাজ্ঞার কথা এসেছে তার সবই ছিল প্রাণীর ছবি বিষয়ে। কেউ যদি কোনো ফুল, ফল, গাছ, নদী, পাহাড়, চন্দ্র, সূর্য, ঝর্ণা, জাহাজ, বিমান, গাড়ি, যুদ্ধাস্ত্র, ব্যবহারিক আসবাব-পত্র, কলম, বই ইত্যাদির ভাস্কর্য তৈরি করেন সেগুলো ইসলামে অনুমোদিত।

              • 652 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on March 2, 2015 in স্বাস্থ্য.

                ত্বকের যে সমস্যাগুলো নিয়ে সবচাইতে বেশী বিব্রতকর সমস্যার সৃষ্টি হয়, সেগুলোর মাঝে অন্যতম মেছতা। মেছতা যে কারোরই হতে পারে। তবে সাধারণত নারীরাই বেশী আক্রান্ত হয়ে থাকেন। বিশেষ করে গর্ভবতী মহিলা এবং যারা জন্ম নিয়ন্ত্রণ ওষুধ গ্রহণ করেন বা হরমোন থেরাপি নেন। হরেক রকম রূপচর্চা বা চিকিৎসা করেও মেছতা দূর করা কঠিন। কিন্তু আসলে এই মেছতা রোগটা কী? কিংবা কেন হয়? আর মেছতা প্রতিরোধ করতে কী কী করতে পারেন আপনি? আসুন, আজ জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত।

                মেছতা কী ও কেন হয়?
                সূর্যরশ্মির প্রভাবে ত্বকে অতিরিক্ত মেলানিন উৎপন্ন হয়। এতে ত্বকের কিছু কিছু জায়গায় গাঢ় কালো ছোপ ছোপ দাগ দেখা দেয় যা মেছতা বা মেলাজমা (melasma) নামে পরিচিত। গ্রীক শব্দ মেলাজ (melas) থেকে মেলাজমা শব্দের উৎপত্তি যার অর্থ কালো।

                ত্বকের যে সমস্ত জায়গায় সূর্যরশ্মি বেশি পড়ে সে সমস্ত জায়গা যেমন- উপরের গাল, নাক, ঠোঁট এবং কপালে মেছতা দেখা যায়। (সাধারণত ৩০-৪০ বছর বয়সের মধ্যে হয়)। তবে মাঝে মধ্যে ঘাড়ের পাশে, কাঁধ ও উপরের বাহুতে দেখা যায়। গায়ের রঙ ফর্সা যাদের তাদেরই মেছতায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। বগলে একধরনের মেছতা হয়। সেটি বংশগত এক রোগের কারণে। যার নাম নিউরোফিবরোম্যাটেসিস।

                সাধারণ মেছতা মানুষের বাহ্যিক সৌন্দর্যকে নষ্ট করে বটে। তবে শরীরের অভ্যন্তরে কোনো ক্ষতি করে না। কিন্তু কিছু মেছতা আছে যেগুলোকে স্কিন ক্যান্সার হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। যেমন লেনটিগো ম্যালিগনা, মেলানোসা ও ব্যাসাল সেল কারসিনোমা। তবে আর্লি স্টেজে এগুলো ধরা পড়ালে নিরাময় করা সম্ভব। রোদে বের হলেই সবার মেছতা হবে এমন কোনো কথা নেই। এখানে বংশগত প্রবণতা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গবেষণায় দেখা গেছে জেনেটিক টেন্ডেন্সি ও সূর্যরশ্মির কম্বিনেশনে মেছতা তৈরি হয়। কিছু কিছু মানুষের দেহে সূর্যের আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি পড়ার সাথে সাথে উল্লেখযোগ্য হারে পিগমেন্ট সেল বা মেলানিন বেড়ে যায়, শুধু তাই নয় ত্বকের বাইরের স্তর হয়ে যায় আগের চেয়ে পুরু। যাদের গায়ের রঙ কালো তাদের সেভাবে মেছতা দেখা যায় না। কারণ কালো বর্ণের ত্বকে সূর্যরশ্মি বা আলট্রা ভায়োলেট রে সেভাবে প্রভাব ফেলতে পারে না।

                মনে রাখবেন-
                মেছতা পুরোপুরি নির্মূল করার আসলে কোন উপায় নেই। আপনি যতই আধুনিক চিকিৎসা বা রূপচর্চা পদ্ধতি ব্যবহার করেন না কেন, যদি আপনার জিনে মেছতা হবার প্রবণতা থাকে তাহলে রোদে বের হলেই ফিরে আসবে মেছতা। তাই এক্ষেত্রে প্রতিরোধটাই বেশী জরুরী। মেছতা হবার আগেই নিন প্রয়জনীয় ব্যবস্থা।

                কী করবেন?
                -বাইরে বের হওয়ার আগে পর্যাপ্ত পরিমাণ সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। এক্ষেত্রে এসপিএফের মাত্রা যেন ৩০ হয়।
                -বাইরে বের হওয়ার সময় স্কার্ফ, ওড়না বা আঁচল মাথায় জড়িয়ে নিন। সম্ভব হলে চওড়া ঘেরের টুপি পরুন।
                -ঘাড়-পিঠ ঢাকা, ফুলহাতা জামা পরুন।
                -ব্লিচিং ফেসিয়াল শতভাগ এড়িয়ে চলুন। এমন ফেসিয়াল ট্রিটমেন্ট নিন যার মাধ্যমে ভিটামিন ‘এ’ অ্যাসিড, ঢাজোরাক ও ডিফেরিন জাতীয় উপাদানগুলো প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়।
                -সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যবর্তী সময়ে রোদের মধ্যে কম বের হতে চেষ্টা করুন।
                -জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল গ্রহণ এবং হরমোন থেরাপি বন্ধ করতে হবে।
                -বাইরে বের হলে সবসময় ছায়ায় থাকুন। সম্ভব হলে সবসময় ছাতা ব্যবহার করুন।
                -রোদ থেকে বাঁচার জন্য শিশুদের সানস্ক্রিন ব্যবহারের অভ্যাস গড়ে তুলুন।

                এছাড়া দেখুন :

                মুখে কালো দাগ: মেছতা : এটি হচ্ছে মূলত আমাদের মুখের ত্বকের একটি রোগ। একে পিগমেন্টারি ডিজঅর্ডার বলি। মুখে যত ধরনের কালো দাগ পড়ে, তার মধ্যে মেছতা অন্যতম। মেছতার কারণের মধ্যে রয়েছে, যে মহিলারা গর্ভনিরোধক পিল খান, প্রেগন্যান্সি বা গর্ভাস্থায়ও তাদের মেছতা হতে পারে। আবার বাচ্চা হওয়ার পর, নিজে থেকে এটি চলে যায়। প্রেগন্যান্সি ছাড়াও মেছতা হতে পারে।

                • 946 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on March 2, 2015 in সাধারণ.

                  প্রধানত: মাথাতেই উকুন হয়। এটি অত্যন্ত বিরক্তকর এবং ছোঁয়াচে। এক জনের কারো হলো তার সংস্পর্শে যে আসে তারও মাথায় এই উকুন সংক্রমিত হয়। একটু অন্য রকম হলেও উকুন তিন ধরনের হয়্ মাথা ছাড়াও কাপড়-জামা এবং গায়েও উকুন হতে দেখা যায়।

                  প্রকারভেদ :
                  এক ধরনের উকুন হয় যেগুলো পাওয়া যায় অন্তর্বাসের (মেন গেঞ্জি, জাঙ্গিয়া, ল্যাঙ্গোট, ব্রেসিয়ার ইত্যাদি) সেলাইয়ের জায়গায়। এই উকুনগুলোর কামড়ে বুক, পিঠ ইত্যাদি জায়গায় খুব চুলকায়। চুলকাতে চুলকাতে ত্বক ছুলে যায়। ত্বকে ডিম্বাকার গোলাপী ছোপ পড়ে যায়। আর এই রোগ পড়ার জন্য ত্বক মোটা হয়ে যায় এবং ত্বকের রঙ হয়ে যায় আরও ঘন। এমনটা প্রায়শঃ কোমর, পাছা, কাঁধের পেছন, বুক ইত্যাদি জায়গায় হয়।

                  দ্বিতীয় ধরনের উকুন হয় গায়ে বা শরীরে বিশেষ করে যৌনাঙ্গে। অনেকেই এধরনের উকুনকে চাম-উকুন বলেন। যৌনাঙ্গের চুল, দাড়ি, ভ্রু, বগল বা বগলের চুল ইত্যাদি জায়গায় হয়। এসব জায়গায় উকুনের ডিম চেপ্টে লেগে থাকে। এই উকুনের জন্রও উপরোক্ত জায়গাগুলোতে ভীষণ চুলকায়। ত্বকে নীলচে ছোপ বা দাগ হতেও দেখা যায়। একবার হলে চট করে শরীর থেকে যেতে চায় না। প্রতিদিন এগুলো এত বাড়ে যে তুলে তুলে মেরেও শেষ করা যায় না।

                  তৃতীয় ধরনের উকুনের কথা আমরা সবাই জানি মাথার চুলে হয়। মাথার চুলের মধ্যে এই উকুনের অজস্র ডিম লেপ্টে থাকে। তাই যতই তোলা যাক বা মারা যাক মাথার উকুন নিঃশেষিত হয় না। অনবরত মাথা চুলকায়, চুলে জট লেগে যায়, চুলে দুর্গন্ধ হয় এবং চোখের উপরের দিকে ত্বক ফোলা-ফোলা লাগে।

                  কারণ : 
                  নানা কারণে এই উকুনের সংক্রমণ হয়। প্রতিদিন মাথা ধুয়ে ঠিক মতো না মুছলে চুল অপরিস্কার রাখলে, নিয়মিত মাথা না আঁচড়ালে, ব্যবহৃত মাথার তেল উন্নতমানের না হওয়ার জন্য মাথায় উকুন হয় এবং দ্রুত তার বৃদ্ধি হয়।

                  সাধারণত: স্কুল থেকে এই উকুন বাচ্চারা বয়ে নিয়ে আসে। এছাড়া উকুন যার হয়েছে তার ব্যবহৃত গামছা তোয়ালে ব্যবহার করলেও উকুন সংক্রমিত হয়। মাথার বালিশ এমনকি যার মাথার উকুন আছে তার পাশে শুলেও সুস্থ মানুষের মাথায় উকুন সংক্রমিত হতে পারে।
                  একটা জিনিস মনে রাখা দরকার উকুন তুলে উকুনের উপদ্রব সাময়িক ভাবে কিছু কমানো যায় বা চুলকানি কিছু কমানো যায় কিন্তু উকুনের বংশকে নির্বংশ করা যায় না।

                  উকুনের অনেক ওষুধ এখন বাজারে বেরিয়েছে সেগুলির ব্যবহারে উকুনের উপদ্রব কমে কিন্তু ঘরোয়া চিকিৎসাতেও উকুনকে সমূলে নষ্ট করা যায়।

                  প্রতিকার :
                  ১। কিছু পেঁয়াজ নিয়ে ভালো করে পিষে নিয়ে তার রস বের করে নিন। এই রস চুলে বা আক্রান্ত জায়গায় লাগান। পেঁয়াজের রস চুলে অন্ততঃ ৩-৪ ঘণ্টা লাগিয়ে রাখতে হবে তারপর সাবান বা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। ৩-৪ এভাবে নিয়মিত পেঁয়াজের রস লাগালে মাথার উকুন নষ্ট হয়ে যায়।

                  ২। কাঁচা সীতাফল বা আতার চূর্ণ অথবা আতার বীচির চূর্ণ রাতে শোয়ার সময় ভালো করে চুলে লাগিয়ে একটা কাপড় দিয়ে চুল বেঁধে রাখুন। সকালে সাবান বা শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। দিন কয়েক এমন করলে চুলের সমস্ত উকুন, নিকি (বা নিক) মরে যায়।

                  ৩। আতা বা সীতাফল এবং গোমূত্র এক সঙ্গে বেটে থকথকে করে নিন। এই থকথকে বাটা রাতে শোয়ার সময় মাথায় ভালো করে লাগিয়ে একটা কাপড় দিয়ে বেঁধে শুয়ে পড়–ন। সকালে সাবান বা শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। এতে উকুন এবং খুস্কি দুটোই নাশ হয়।

                  ৪। ছ’ চামচ পরিষ্কার জলে দু’চামচ শুদ্ধ সিরকা মিশিয়ে তুলোর পলতে তৈরি করে ভালো করে চুলে লাগান এবং কাপড় বেঁধে দিয়ে শুয়ে পড়–ন। সকালে মাথায় শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে দু’বার এমন করুন। এতে এক মাসের মধ্যেই মাথার খুস্কি এবং উকুন চলে যায়।

                  ৫। আপেলের টুকরো চুলে ঘষুন অথবা আপেলের রসে জর মিশিয়ে অন্ততঃ আধঘণ্টা আঙুল দিয়ে মাথায় খুব করে ঘষতে থাকুন। তিন দিনের মধ্যেই এতে উকুনের বংশ নাশ হবে।

                  ৬। রসুন বেটে লেবুর রসে মিশিয়ে রাতে শোয়ার সময়ে মাথায় ঘষে ঘষে লাগান। সকালে ঘুম থেকে উঠে মাথা ধুয়ে ফেলুন। এভাবে চার-পাঁচ দিন করলেই উকুন নাশ হয়।

                  ৭। নারকেলের তেলে কর্পূর মিশিয়ে রাতে মাথায় লাগান। সকালে শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেলুন। এতেও উকুনের বংশ ধ্বংস হয়।

                  ৮। আতার বীজ বেটে মাথায় লাগিয়ে ঘণ্টা দুই রেখে মাথা ধুয়ে ফেললেও উকুনের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

                  ৯। নারকেলের তেল, নিমের পাতা ফুটিয়ে শিশিতে ভরে রাখুন। এই নিম তেল নিয়মিত মাথায় মাখলে বা মাথায় আঙুল দিয়ে ভালো করে মালিশ করার পর চিরুণী দিয়ে মাথা আঁচড়ে নিলে উকুন চলে যায়।

                  ১০। কর্পূরের রস তেলে মিশিয়ে চুলে লাগান। এতেও উকুন নষ্ট হয়।

                  • 681 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on March 2, 2015 in সাধারণ.

                    বিশ্বের প্রায় এক তৃতীয়াংশ পুরুষ টাক সমস্যায় ভুগে থাকেন। নানান কারনে পুরুষেরা এই সমস্যার শিকার হন। চুল পড়ার হার বৃদ্ধি পেয়ে সৃষ্টি হয় টাকের। দিনে প্রায় ১০০টি চুল পড়াকে মোটামুটি স্বাভাবিক ধরা হয়ে থাকে। কারন নতুন চুল গজানোর জন্যও চুল পড়ে। কিন্তু এর চেয়ে বেশী চুল পড়া শুরু হলে এবং নতুন চুল না গজালে তা অবশ্যই লক্ষণীয় ব্যাপার। টাক সমস্যা ছেলেদের জন্য একটি অস্বস্তিকর ও কষ্টদায়ক একটি সমস্যা। কারন মাথায় চুল কমে গেলে অনেকেই নিজেকে নিয়ে একটু হীনমন্যতায় ভুগে থাকেন।

                    কিন্তু ছেলেরা চাইলে একটু সতর্কতা অবলম্বন করে এই সমস্যা প্রতিরোধ করতে পারেন। এর জন্য শুধু ছেলেদেরকে অনুসারী হতে হবে মেয়েদের। ছেলেদের একটি বদঅভ্যাস হলো দেহ, চুল, ত্বক এসবের প্রতি তেমন যত্নশীল না হওয়া। আর এরই প্রভাব পড়ে দেহের ওপর। সুতরাং ভাগ্যকে দোষ দিয়ে লাভ নেই, নিজে সতর্কতার সাথে একটু যত্নশীল হন। দেখে নিন টাক থেকে বাঁচার কিছু উপায়।

                    নিয়মিত হালকা শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিস্কার রাখুন
                    ছেলেরা গোসল খুবই তাড়াহুড়ো করে করেন। চুল কম বলে সপ্তাহে ২ বারও শ্যাম্পু ব্যবহার করেন না। কিন্তু এটা খুবই ক্ষতিকর আপনার চুলের জন্য। প্রতিদিন না হলেও ১ দিন পরপর শ্যাম্পু করুন চুলে। আর এক্ষেত্রে বেছে নিন কোন হালকা শ্যাম্পু বা বেবি শ্যাম্পু। চুলের গোড়ায় ময়লা জমতে দেবেন না কোনো ভাবেই। ময়লা জমলেই চুল পড়া বেড়ে যায়।

                    তেল ব্যবহার করুন
                    ছেলেদের মধ্যে চুলে তেল দেয়ার ব্যাপারটি একদমই দেখা যায় না। কিন্তু চুলের গোড়া শক্ত করার জন্য চুলে তেল দেয়া খুব জরুরী। রাতের বেলা একটু তেল নিয়ে বসে যান চুল ম্যাসাজ করতে। সারারাত রেখে চুল ধুয়ে ফেলুন। চুলের গোড়া মজবুত হবে। নারকেল তেল, বাদাম তেল কিংবা অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন। সরিষার তেল থেকে দূরে থাকুন।

                    পেঁয়াজ বা রসুন কিংবা লেবুর রস ব্যবহার করুন
                    চুলের প্রতি একটু যত্নশীল হন। চুলে পেঁয়াজ বা রসুন কিংবা লেবু- যে কোনো একটি চিপে নিয়ে রস চুলে লাগান। নিয়মিত ১ সপ্তাহ ব্যবহারে চুল পড়া বন্ধ হবে। টাকের হাত থেকে বাঁচবেন।

                    গ্রিন টী ব্যবহার করুন
                    চুলে গ্রিন টীর ব্যবহার নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে। ব্যবহার করা গ্রিন টীর টী-ব্যগ কিংবা চিনি ছাড়া তৈরি গ্রিন টী চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন ১ ঘণ্টা। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩ বার করুন। চুল পড়া বন্ধ করবে ও নতুন চুল গজাবে।

                    চুল শুকোতে দিন
                    চুল ছোট বলে গোসল করে বের হবার পর মাথায় তোয়ালে ঘষে ঘষে চুল শুকোতে দেখা যায় অনেককেই। এই ব্যাপারটি সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলুন। তোয়ালে মাথায় ঘোষলে চুলের গোড়া নরম হয়। চুল আপনা আপনি শুকোতে দিন। এতে চুলের গোড়ায় আদ্রর্তা ঠিক মত বজায় থাকবে।

                    ধূমপান বন্ধ করুন
                    যদি দেখেন আপনার চুল পড়ে যাচ্ছে কিন্তু নতুন চুল গজাচ্ছে না তাহলে জেনে রাখবেন এটা আপনার ধূমপানের অভ্যাসের সাথে সম্পর্কিত। ধূমপানের কারনে নতুন চুল গজানো বন্ধ হয়ে যায়। যে চুল গুলো পড়ে যায় তার জন্য নতুন করে চুল না গজালে টাক পরা অবশ্যম্ভাবী। তাই ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করুন।

                    চুল পরা রোধের কিছু টিপস

                    •দিনে ৬-৮ গ্লাস পানি পান করুন।
                    •ভেজা চুল আঁচড়াবেন না।
                    •ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার খান।
                    •ব্যায়াম করুন।
                    •অতিরিক্ত স্টাইলিং থেকে দূরে থাকুন।
                    •যতটা সম্ভব মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন।

                    • 1033 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on March 2, 2015 in স্বাস্থ্য.

                      ব্রণ বয়োসন্ধির একটি সাধারণ রোগ। সাধারণত বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে (২৫ বছর বয়সের মধ্যে) মুখের ব্রণ মিশে যায় তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি বহু বছর থাকতে পারে। শতকরা ৯০ ভাগ টিনএজার এ রোগে আক্রান্ত হয়।

                      ব্রণ সাধারণত লোমকূপ ও তার সঙ্গে অবস্থিত তেলগ্রন্থির মুখের প্রদাহের জন্য হয়। ব্রণের প্রাথমিক ক্ষত হচ্ছে কমেডন, যা দুই ধরনের। এদের মধ্যে অগভীর কমেডনগুলো বাইরে থেকে কালো দেখা যায়, তাকে ব্ল্যাকহেড বলে। গভীর কমেডনগুলো বাইরে থেকে সাদা দেখা যায়। তাই তাকে হোয়াইটহেড বলে। এছাড়া ছোট দানা, বড় দানা, পুঁজসহ দানা থাকতে পারে। ব্রণ সাধারণত মুখ, গলা, বুক, পিঠ ও বাহুর ওপরের অংশে হয়।

                      কারণ : 
                      ব্রণ কেন হয় তার সঠিক কারণ এখনও নির্ণিত হয়নি। তবে লোমকূপ ও তার সঙ্গে অবস্থিত তেলগ্রন্থির মুখের ত্রুটি, বয়োসন্ধিকালে এন্ড্রোজেন নামক হরমোনের আধিক্য। পি একনি নামক এক ধরনের জীবাণুর আক্রমণকে ব্রণের কারণ হিসেবে দায়ী করা হয়। এছাড়া বংশগত কারণে ব্রণ হয়। সাধারণ চিন্তা-ভাবনায় ব্রণ হয় না। তবে অত্যধিক মানসিক চাপে, শরীরের ভেতর থেকে এন্ড্রোজেন নামক এক ধরনের নিঃসরণ বেড়ে গিয়ে ব্রণ সৃষ্টি করে।

                      অনেক ক্ষেত্রে পুরুষদের মধ্য বয়সে ব্রণ হয় অত্যধিক কসমেটিক ব্যবহারে। এছাড়া মধ্যবয়সী মহিলাদের ব্রণ হয় অত্যধিক কসমেটিক ব্যবহার, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি ও মাসিকের অনিয়মে। বয়োসন্ধির শুরুতে যে ব্রণ উঠে তা ন্যাচারাল।

                      চিকিৎসা : 
                      বর্তমানে অনেকভাবেই ব্রণের চিকিৎসা হচ্ছে। কোনো একটি নির্দিষ্ট ওষুধ সব রোগীর জন্য ভালো নয়। প্রত্যেক রোগীর জন্য তার স্কিন টাইপ, ব্রণের ধরণ, ব্রণের কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা নেয়া উত্তম। আক্রান্ত স্থানে লাগানো ভিটামিন এ জাতীয় ক্রিম সাধারণত সহনশীল ও ভালো।

                      • 678 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on March 2, 2015 in সাধারণ.

                        এক সপ্তাহের মধ্যে ব্রণের দাগ দূর করার উপায় :

                        – দুটো বাদাম পিষে তার মধ্যে দুধ ও এক চামচ শুকনো কমলা লেবুর গুড়ো মিশিয়ে আস্তে আস্তে মুখে ঐ পেস্টটা লাগান৷ বেশ কিছুক্ষণ রাখার পর ঐ প্যাকটা যখন মুখে শুকিয়ে যাবে তখন পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন৷ অল্প দিনের মধ্যেই আপনার মুখের সব দাগ দূর হযে যাবে৷

                        – মুসুর ডাল গুড়ো করে তার মধ্যে ডিমের হলুদ অংশটা মেশান৷ রোদের মধ্যে এই পেস্টটা শুকিয়ে শিশির মধ্যে ভরে রেখে দিন৷ প্রতিদিন রাতে শোবার আগে ২ ফোটা লেবুর রসের সঙ্গে ১ চামচ দুধ মিশিয়ে মুখে লাগান৷ আধ ঘন্টা রাখার পরে মুখটা ধুয়ে ফেলুন৷ এতে আপনার মুখের রঙ ফর্সা হয়ে যাবে৷

                        – ত্বক ভালো রাখার একমাত্র উপাদান হল পানি। প্রচুর পানি খেলে শরীর এর টক্সিন বের হয়ে যায়। রুক্ষতা থাকে না। ত্বক সতেজ থাকে। ত্বকের যত্নে প্রাকৃতিক নানা জিনিস ই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ফলের রস, শরবতের মতো তরল জাতীয় খাবার বেশি খাবেন। কোন ধরনের দুশ্চিন্তা করবেন না।মুখের কালো ছাপ দূর করতে হলে দুধের স্বরের মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান৷ কিছুক্ষন রাখার পরে গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন৷

                        – কমলা লেবুর খোসা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন। মসুরির ডাল আর চাল ভিজিয়ে ভালো করে পিষে নিন। ওই পেস্টের মধ্যে চন্দন পাউডার, মুলতানি মাটি, কমলালেবুর খোসার গুঁড়ো মিশিয়ে ভালো করে মিলিয়ে নিন। এই মিশ্রণের মধ্যে দুই চামচ দুধও মিশিয়ে নিতে পারেন। মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে নিন। এই প্যাকটা নিয়মিত মুখে লাগান। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। ব্রণের দাগও দূর হয়ে যাবে।

                        – চার-পাঁচটা নিম পাতা ভালো করে ধুয়ে পিষে নিন। এর মধ্যে এক চামচ মুলতানি মাটি, অল্প গোলাপ জল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটা যদি গাঢ় হয়ে যায় তাহলে এর মধ্যে গোলাপ জল মিশিয়ে নিন। মুখে লাগিয়ে বেশ কিছুক্ষণ রেখে দিন। প্যাকটা মুখে শুকিয়ে গেলে হালকা পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন।

                        • 1452 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes