14182
Points
Questions
3
Answers
7076
এক সপ্তাহের মধ্যে ব্রণের দাগ দূর করার উপায় :
– দুটো বাদাম পিষে তার মধ্যে দুধ ও এক চামচ শুকনো কমলা লেবুর গুড়ো মিশিয়ে আস্তে আস্তে মুখে ঐ পেস্টটা লাগান৷ বেশ কিছুক্ষণ রাখার পর ঐ প্যাকটা যখন মুখে শুকিয়ে যাবে তখন পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন৷ অল্প দিনের মধ্যেই আপনার মুখের সব দাগ দূর হযে যাবে৷
– মুসুর ডাল গুড়ো করে তার মধ্যে ডিমের হলুদ অংশটা মেশান৷ রোদের মধ্যে এই পেস্টটা শুকিয়ে শিশির মধ্যে ভরে রেখে দিন৷ প্রতিদিন রাতে শোবার আগে ২ ফোটা লেবুর রসের সঙ্গে ১ চামচ দুধ মিশিয়ে মুখে লাগান৷ আধ ঘন্টা রাখার পরে মুখটা ধুয়ে ফেলুন৷ এতে আপনার মুখের রঙ ফর্সা হয়ে যাবে৷
– ত্বক ভালো রাখার একমাত্র উপাদান হল পানি। প্রচুর পানি খেলে শরীর এর টক্সিন বের হয়ে যায়। রুক্ষতা থাকে না। ত্বক সতেজ থাকে। ত্বকের যত্নে প্রাকৃতিক নানা জিনিস ই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ফলের রস, শরবতের মতো তরল জাতীয় খাবার বেশি খাবেন। কোন ধরনের দুশ্চিন্তা করবেন না।মুখের কালো ছাপ দূর করতে হলে দুধের স্বরের মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান৷ কিছুক্ষন রাখার পরে গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন৷
– কমলা লেবুর খোসা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন। মসুরির ডাল আর চাল ভিজিয়ে ভালো করে পিষে নিন। ওই পেস্টের মধ্যে চন্দন পাউডার, মুলতানি মাটি, কমলালেবুর খোসার গুঁড়ো মিশিয়ে ভালো করে মিলিয়ে নিন। এই মিশ্রণের মধ্যে দুই চামচ দুধও মিশিয়ে নিতে পারেন। মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রাখার পর ধুয়ে নিন। এই প্যাকটা নিয়মিত মুখে লাগান। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে। ব্রণের দাগও দূর হয়ে যাবে।
– চার-পাঁচটা নিম পাতা ভালো করে ধুয়ে পিষে নিন। এর মধ্যে এক চামচ মুলতানি মাটি, অল্প গোলাপ জল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটা যদি গাঢ় হয়ে যায় তাহলে এর মধ্যে গোলাপ জল মিশিয়ে নিন। মুখে লাগিয়ে বেশ কিছুক্ষণ রেখে দিন। প্যাকটা মুখে শুকিয়ে গেলে হালকা পানি দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন।
- 948 views
- 2 answers
- 0 votes
- 948 views
- 2 answers
- 0 votes
না, মধু চুলে ব্যবহার করলে চুল লাল হয় না বরং চুলের রুক্ষতা দূর হয় এবং চুলের ঝলমলে ভাব চলে আসে। বিভিন্ন শাম্পুতেও মধুর ব্যবহার করা হয়। চুলের জন্য বিভিন্ন প্যাকেও মধু ব্যবহার করা হয় । জেনে নিতে পারেন মধু দিয়ে চুলের পরিচর্যার কিছু ঘরোয়া টিপস –
• ২ টেবিল চামচ টক দই, ২ টা ডিম, ১ চা চামচ লেবুর রস ও ৫ ফোঁটা মধু এক সাথে ভাল করে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন । এই মিশ্রণটি মাথার ত্বকে ও চুলে ভাল করে প্রয়োগ করুন । ৩০ মিনিট পর চুল ভাল করে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ১-২ বার ব্যবহার করতে পারেন । এটি আপনার চুল উজ্জ্বল ও ঝলমলে করতে সাহায্য করবে ।
• ১/২ কাপ মধুর সাথে ১-২ টেবিল চামচ অলিভ ওয়েল মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন । এই মিশ্রণটি চুলে ৫-৭ মিনিট আলতো করে ম্যাসাজ করুন । এরপর ২০ মিনিট পর চুল কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন । এটি সপ্তাহে ১-২ বার ব্যবহার করতে পারেন । এটি আপনার শুষ্ক ও রোদে নষ্ট হয়ে যাওয়া চুল কোমল ও উজ্জ্বল করতে সাহায্য করবে ।
• ১ টেবিল চামচ মধুর সাথে ১ চা চামচ দারচিনি গুঁড়া ভাল করে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণটি চুলের গোঁড়ায় প্রয়োগ করুন । ১৫ মিনিট পর চুল প্রথমে পানি দিয়ে ও পরে শ্যাম্পু দিয়ে চুল ভাল করে ধুয়ে ফেলুন । এটি সপ্তাহে ১-২ বার ব্যবহার করতে পারেন । এটি চুলের পুষ্টি যোগায়, চুল পরা প্রতিরোধ করে ও চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
- 803 views
- 1 answers
- 0 votes
বর্তমানে আমাদের সবার একটি বদ্ধমূল ধারণা জন্মে গেছে যে কেবল মাত্র মেকআপ আমাদের সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে অবদান রাখে। কিন্তু কোনরূপ মেকআপ ব্যবহার না করেও যে আমরা নিজেদের সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারি এই বোধটা যেন আমরা ভুলেই গিয়েছি। মেকআপ ছাড়াও আমরা আমাদের সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতে পারি। যদি কি না আমাদের মধ্যে ভেতর থেকে সজীবতা থাকে, যদি আমরা সবসময় রিফ্রেশ থাকতে পারি তাহলে সত্যি মেকআপের প্রয়োজন পড়ে না l আর সেকারণে কিছু অভ্যাসের প্রয়োজন পড়ে l
– সব সময় মুখের ত্বকের যত্ন নিন। দিনে তিন থেকে চারবার পানি দিয়ে মুখ ধুতে ভুলবেন না।
– চোখে অযথা হাত দিয়ে ঘষাঘষি করবেন না। এতে আপনার চোখের চারপাশে কালো দাগ পড়তে পারে যা হাজার চেষ্টা করেও পরে দূর করতে পারবেন না
– চুলগুলো সব সময় পরিষ্কার পরিছন্ন রাখতে চেষ্টা করুন। খেয়াল রাখুন ভেজা চুল কখনো বেঁধে রাখবেন না । জোরে চুল আঁচড়াবেন না।
– হাতের ও পায়ের যত্ন নিন। হাত পায়ের নখগুলো সুন্দর করে পরিষ্কার করে রাখুন। আর যদি হাতের নখ বড় রাখতে চান সেক্ষেত্রে সেগুলোর একটি সুন্দর শেপে রাখতে চেষ্টা করুন।
দাঁত ব্রাশ করতে ভুলবেন না। রাতে ঘুমুতে যাওয়ার আগে ও সকালে অবশ্যই দাঁত ব্রাশ করবেন। তবে মনে রাখুন বেশী বেশী দাঁত ব্রাশ করার ফলে দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়।– দিন রাত মিলিয়ে সীমিত কফি ও চা পান করার চেষ্টা করুন। পরিমিত ঘুমান, অর্থাৎ দিন রাত মিলিয়ে মিনিমাম ৮ ঘণ্টা ঘুমান।
– বেশি বেশি ফলমূল ও শাক সবজি খান এবং জাংক ফুড বর্জন করে চলুন। বেশী পরিমাণে পানি পান করুন।
– কখনোই অতিরিক্ত ঢিলেঢালা পোশাক বা অতিরিক্ত টাইট ফিটেড পোশাক পরবেন না।
– নিজের ভাবমূর্তি বজায় রেখে চলুন। মুখে সব সময় একটি আলতো হাসি ধরে রাখুন।
উপরের নিয়মগুলো মেনে চলুন দেখবেন কোনরূপ মেকআপ বা সাজগোজ ছাড়াই আপনি নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারছেন। মেকআপ কেবল আপনার মুখের সাময়িক সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলতে পারে, কিন্তু উপরের টিপসগুলো মেনে চললে আপনি মেকআপ না করেও সব সময় সুন্দর আর ফিট থাকতে পারবেন। তবে এর সাথে সাথে প্রয়োজন আপনার মানসিক শান্তি, সুস্থ্ থাকা, পর্যাপ্ত ঘুম, সঠিক খাদ্যাভ্যাস l
- 713 views
- 1 answers
- 0 votes
সুন্দরবন সুন্দরী গাছের জন্যই বিখ্যাত। আর এই সুন্দরী গাছের অবশ্যই কিছু আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
সুন্দরী এক রকমের লবণাম্বু [Halophyte] উদ্ভিদ । এগুলো সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকার কর্দমাক্ত ও লবণাক্ত মাটিতে জন্মায় । এর অভিযোজনগত বৈশিষ্ট্যগুলি হল :
মূল :
১. মাটি লবণাক্ত থাকায় মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করে না, মূল মাটির অল্প নীচে বিস্তৃত থাকে ।
২. মাটি কর্দমাক্ত ও রন্ধ্রবিহীন হওয়ায় ওই মাটিতে অক্সিজেন সরবরাহ খুব কম । তাছাড়া এসব এলাকা বেশির ভাগ সময়েই জলপ্লাবিত থাকে । মাটিতে প্রচুর পরিমাণে অজৈব লবণ দ্রবীভুত অবস্থায় থাকে, তাই উদ্ভিদের কিছু শাখা-মূল অভিকর্ষের বিপরীত দিকে ধাবিত হয়ে মাটির উপরে উঠে আসে । এইসব মূলের উপরিভাগে অসংখ্য সূক্ষ্ম শ্বাস ছিদ্র বা ‘নিউম্যাটোফোর’ থাকে, এই ছিদ্রের মাধ্যমে মূলগুলি বায়ুমন্ডল থেকে অক্সিজেন শোষণ করে । এই রকম মূলকে শ্বাসমূল বলে ।
৩. গাছগুলি নরম ও কর্দমাক্ত মাটিতে জন্মানোর ফলে, যাতে গাছগুলো সহজে না পড়ে যায়, তার জন্য কান্ডের গোড়ার দিক থেকে এক রকমের অস্থানিক মূল বেরিয়ে মাটিতে প্রবেশ করে —এই মূলগুলিকে ঠেস মূল বলে ।
৪. সুন্দরী গাছের গুঁড়ির নীচের দিকের চারপাশ থেকে কতকগুলি চ্যাপ্টা এবং তক্তার মতো অংশ বের হয়ে মাটির মধ্যে প্রবেশ করে । তক্তার মতো এই অংশগুলিকে অধিমূল বলে । অধিমূল সুন্দরীর গুঁড়িকে খাড়াভাবে থাকতে সাহায্য করে ।
কান্ড :
১. সুন্দরী গাছ খর্বাকার এবং গম্বুজাকার, কান্ড সাধারণত দৃঢ় এবং শাখাপ্রশাখাযুক্ত ।
২. কান্ডে যান্ত্রিক কলা ও সংবহন কলা সুগঠিত ।
৩. কান্ডের ত্বকে পুরু কিউটিকল থাকে । ত্বক অনেক সময় মোমযুক্ত পদার্থ দ্বারা আবৃত থাকে ।
পাতা :
১. পাতাগুলি স্থুল, রসালো এবং খসখসে ।
২. পাতার ত্বক পুরু এবং কিউটিকলযুক্ত, পাতার ফলকে মোমের আবরণ থাকায় পাতা চকচকে হয় । বাষ্পমোচন রোধের জন্য পাতার এমন অভিযোজন হয়েছে ।
৩. পাতার প্যালিসেড কলা সুগঠিত এবং কোশান্তর-রন্ধ্র সাধারণত থাকে না ।
৪. পত্ররন্ধ্রগুলি নিম্নত্বকের ভিতরের দিকে অবস্থিত ।
- 874 views
- 1 answers
- 0 votes
১. নর্থ-সাউথে তাহসান ভাই ক্লাস নেন। নর্থ সাউথে পরিচিত কেউ থাকলে তার সাথে গিয়ে ঘুরে আসতে পারেন।
২. মিডিয়ায় কাজ করে এমন কারো সাথে লিংক থাকলে তার হেল্প নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন।
৩. আর যদি ব্যতিক্রম কিছু করে দেখা করতে চান তবে তাহসান ভাইয়ের বাসার সামনে গিয়ে সকালে বসে/দাড়িয়ে থাকবেন। সারাদিন অপেক্ষা করবেন। রাতে অবশ্যই দেখা করতে পারবেন। আর যদি বাসার দারোয়ান বা মালিককে যদি কোনভাবে পটাতে পারেন তাহলে তো কেল্লাফতে। দেখা+ছবি তোলা+অটোগ্রাফ সবি হবে।যদি কোনটাই না পারেন তবে আমার মামুর([email protected]) সাহায্য নিতে পারেন। ওনি এসিস্টেন্ট ডিরেক্টর। অবশ্য উনি খুব বিজি ম্যান। তবে তার কিছু হাতখরচ দিতে পারলে আপনাকে তাহসান ভাইয়ের সাথে সুন্দরভাবে মিট করিয়ে দিতে পারবে।
- 719 views
- 1 answers
- 0 votes
অভিনয়ের ক্ষেত্রে ছোটপর্দা বলতে বোঝায় টেলিভিশন মাধ্যম এবং বড়পর্দা বলতে বোঝায় চলচ্চিত্র মাধ্যম।
- 1199 views
- 1 answers
- 0 votes
বজ্রপাতের ফলে বৈদ্যুতিক লাইনের ভোল্টেজ অস্বাভাবিক বেড়ে যায়। ফলে বিদ্যুৎ লাইনে থাকা অবস্থায় বজ্রপাত হলে ল্যাপটপের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। তাই আবহাওয়া খারাপ হলে বিদ্যুতের লাইন খুলে সতর্কতা অবলম্বন করাই শ্রেয়।
- 1773 views
- 1 answers
- 0 votes
চিন্তা করার কোনো কারণ নেই এমন স্বপ্ন অনেকেই দেখে থাকে।
সাধারণত আমাদের বিশ্বাস মতে যেকোনো স্বপ্নের একটি করে যথার্থ অর্থ থেকে থাকে। এমন বহু ব্যাখ্যা আমরা স্বপ্ন বিষয়ক বিভিন্ন বইয়ে দেখতে পাই। সেই অর্থে নিজের মৃত্যু দেখা মানে হল আপনার পরিবারের অথবা অপর কোনো আত্মীয়ের মৃত্যু ঘনিয়ে আসা। ব্যাখ্যায় দেখা যায়, নিজে বা নিজের কেউ মারা গেলে বাস্তবে অপর কেউ মারা যায়, আর অপর কাউকে মারা যেতে দেখলে বাস্তবে নিজের কেউ মারা যান। এক্ষেত্রে আপনি যেহেতু নিজের মৃতদেহ দেখেছেন সেহেতু অপর কেউ হয়ত মারা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এমতাবস্থায় আপনি চিন্তামুক্ত হয়ে ফকিরকে অথবা মসজিদে কিছু অর্থ দান করতে পারেন।
আবার আরেক অর্থে বলা যায় যেকোনো মৃতদেহ দেখলে রোগমুক্তির সম্ভাবনা রয়েছে।
- 3100 views
- 1 answers
- 0 votes
সুন্দরবন সুন্দরী গাছের জন্যই বিখ্যাত। আর এই সুন্দরী গাছের অবশ্যই কিছু আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
সুন্দরী এক রকমের লবণাম্বু [Halophyte] উদ্ভিদ । এগুলো সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকার কর্দমাক্ত ও লবণাক্ত মাটিতে জন্মায় । এর অভিযোজনগত বৈশিষ্ট্যগুলি হল :
মূল :
১. মাটি লবণাক্ত থাকায় মূল মাটির গভীরে প্রবেশ করে না, মূল মাটির অল্প নীচে বিস্তৃত থাকে ।
২. মাটি কর্দমাক্ত ও রন্ধ্রবিহীন হওয়ায় ওই মাটিতে অক্সিজেন সরবরাহ খুব কম । তাছাড়া এসব এলাকা বেশির ভাগ সময়েই জলপ্লাবিত থাকে । মাটিতে প্রচুর পরিমাণে অজৈব লবণ দ্রবীভুত অবস্থায় থাকে, তাই উদ্ভিদের কিছু শাখা-মূল অভিকর্ষের বিপরীত দিকে ধাবিত হয়ে মাটির উপরে উঠে আসে । এইসব মূলের উপরিভাগে অসংখ্য সূক্ষ্ম শ্বাস ছিদ্র বা ‘নিউম্যাটোফোর’ থাকে, এই ছিদ্রের মাধ্যমে মূলগুলি বায়ুমন্ডল থেকে অক্সিজেন শোষণ করে । এই রকম মূলকে শ্বাসমূল বলে ।
৩. গাছগুলি নরম ও কর্দমাক্ত মাটিতে জন্মানোর ফলে, যাতে গাছগুলো সহজে না পড়ে যায়, তার জন্য কান্ডের গোড়ার দিক থেকে এক রকমের অস্থানিক মূল বেরিয়ে মাটিতে প্রবেশ করে —এই মূলগুলিকে ঠেস মূল বলে ।
৪. সুন্দরী গাছের গুঁড়ির নীচের দিকের চারপাশ থেকে কতকগুলি চ্যাপ্টা এবং তক্তার মতো অংশ বের হয়ে মাটির মধ্যে প্রবেশ করে । তক্তার মতো এই অংশগুলিকে অধিমূল বলে । অধিমূল সুন্দরীর গুঁড়িকে খাড়াভাবে থাকতে সাহায্য করে ।
কান্ড :
১. সুন্দরী গাছ খর্বাকার এবং গম্বুজাকার, কান্ড সাধারণত দৃঢ় এবং শাখাপ্রশাখাযুক্ত ।
২. কান্ডে যান্ত্রিক কলা ও সংবহন কলা সুগঠিত ।
৩. কান্ডের ত্বকে পুরু কিউটিকল থাকে । ত্বক অনেক সময় মোমযুক্ত পদার্থ দ্বারা আবৃত থাকে ।
পাতা :
১. পাতাগুলি স্থুল, রসালো এবং খসখসে ।
২. পাতার ত্বক পুরু এবং কিউটিকলযুক্ত, পাতার ফলকে মোমের আবরণ থাকায় পাতা চকচকে হয় । বাষ্পমোচন রোধের জন্য পাতার এমন অভিযোজন হয়েছে ।
৩. পাতার প্যালিসেড কলা সুগঠিত এবং কোশান্তর-রন্ধ্র সাধারণত থাকে না ।
৪. পত্ররন্ধ্রগুলি নিম্নত্বকের ভিতরের দিকে অবস্থিত ।
- 1970 views
- 1 answers
- 0 votes