10773
Points
Questions
23
Answers
5384
জীবনের চরম সত্য বা সমাজের কিছু নিয়ম —
- সমাজে উপদেশ, পরামর্শ বিনা পয়সায় দেওয়ার মতো অনেক আছে। কিন্তু কেউ নিজ হাতে বিনা পয়সায় সাহায্য করবে না।
- সেই ছোট বয়সে আমাদের ঘাড়ে একটা বইয়ের ব্যাগ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। মুক্তপাঠ,বিনোদন বা শিশুর নিজস্ব ক্ষমতা উন্মোচন করা হয় না।
- বিয়ে নিয়ে অনেক ধারণা, নিয়ম রয়েছে। খাটো মেয়ে, কালো মেয়ে বা বেকার, স্বল্প আয়ের ছেলের সাথে মেয়ে বিয়ে দিতে চায় না।
- সমাজে অনেক জ্ঞানবান রয়েছে। কিন্তু তাদের জ্ঞান কাজে লাগিয়ে প্রজ্ঞাবান হওয়ার ক্ষমতা সবার নেই।
- আপনি আমাকে যত ভালো মনে করেন হয়তো আমি তত নই।আবার আপনাকে যত ভালো মনে হয় আপনি শতভাগ নন।বাইরে থেকে জাজ করা আমাদের চক্ষু সমস্যায় পড়ে।
- আপনি সম্মান, শ্রদ্ধা এবং সাহাযা্য বেশি পাবেন অচেনা বা নতুন কারো কাছে থেকে। কারণ আপনার সমবয়সী বা আশেপাশের মানুষেরা আপনার সম্পর্কে বেশ ভালো ভাবে জানেন।। তাই আপনাকে খুব কম মূল্যায়ন করে।
- আমাদের মস্তিষ্ক সাধারণত নতুন প্রিয়। অতি সহজেই নতুন কিছুর দিকে আকৃষ্ট হয়ে যায়। যার ফলে আমাদের মধ্যকার সম্পর্কে নানা সমস্যা সৃষ্টি করে। তবে পরিবারের লোক ছাড়া।
- সৎ, ধীর, শান্তস্বভাবের মানুষেরা বেশি সমস্যায় পড়েন।কারণ তাদের দিয়ে যেকোনো কিছু ফোর্স করে করিয়ে নেওয়া যায়। এবং তারা বেশি নিঃসঙ্গ হয়।
- 98 views
- 1 answers
- 0 votes
প্রতিদিন কি আপনার সময় শেষ হয়ে যায় কাজের বোঝায়? অথবা দিন শেষে মনে হয়, কিছুই অর্জন করতে পারলেন না? 🤔
জীবনের ছোট ছোট অভ্যাসগুলোই আমাদের দিন এবং ভবিষ্যতকে সফল করে তোলে। আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ৭টি শক্তিশালী অভ্যাস, যা আপনাকে একটি প্রোডাকটিভ এবং সফল জীবন গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। 💪
১. সকালের রুটিন গড়ে তুলুন 🌅
সকাল দিন শুরুর সেরা সময়। একটি শক্তিশালী সকালের রুটিন আপনাকে সারা দিনের জন্য প্রস্তুত করবে। উদাহরণস্বরূপ, উঠেই ১০ মিনিট মেডিটেশন করুন, নিজের লক্ষ্য লিখে ফেলুন এবং স্বাস্থ্যকর নাশতা করুন।
২. মাঝে মাঝে ‘না’ বলতে শিখুন 🚫
সব কাজ একসঙ্গে করতে পারবেন না। তাই অপ্রয়োজনীয় কাজের জন্য ‘না’ বলার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এতে সময় এবং এনার্জি দুটোই বাঁচবে।
৩. দৈনিক কাজের তালিকা তৈরি করুন 📋
প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে আপনার কাজগুলো লিখে ফেলুন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো আগে করুন। এভাবে সময় ব্যবস্থাপনা সহজ হবে।
৪. স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন 🥗
আপনার শরীর যদি সুস্থ থাকে, তাহলে মনও ভালো থাকবে। বেশি করে শাকসবজি, ফলমূল এবং প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খান।
৫. ফোনের স্ক্রিন টাইম কমান 📵
অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম প্রোডাকটিভিটি কমিয়ে দেয়। কাজের সময় ফোন দূরে রাখুন এবং নির্দিষ্ট সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করুন।
৬. শরীরচর্চা করুন 🏃♂️
প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট শরীরচর্চা করার অভ্যাস আপনাকে শারীরিক এবং মানসিকভাবে শক্তিশালী করে তুলবে।
৭. ঘুমের সময় ঠিক করুন 🛌
পর্যাপ্ত এবং নির্ধারিত সময় ঘুম আপনাকে সারা দিন এনার্জি দেবে। তাই প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানোর অভ্যাস করুন।
ইলন মাস্ক তার দিনের কাজ পরিকল্পনা করতে “টাইম ব্লকিং” পদ্ধতি ব্যবহার করেন। আপনিও আপনার কাজগুলো সময় অনুযায়ী ভাগ করে দিন এবং সেই অনুযায়ী কাজ করুন।
আপনার চিন্তা বা অভিজ্ঞতা জানাতে কমেন্ট করুন! আমাকে ফলো করুন, আরও কার্যকর পোস্ট পেতে। 😊
- 63 views
- 1 answers
- 0 votes
আমি জীবনকে জীবন হিসেবে দেখি😜।
আমি জানি আমি একটা সৃষ্টি,তাই আমার উচিত স্রষ্টার উপর নির্ভর করা,নিজের ইচ্ছা স্রষ্টার নিকট সমর্পণ করে দেয়া।তার দেয়া নিয়মের ভিতর যতটুকু স্বাধীনতা আছে সেগুলো উপভোগ করি/করতে চাই/করবো (ইনশা আল্লাহ)।
সকল উপভোগ নিচের চিত্রের মতই পর হয়ে যাবে…
- 93 views
- 1 answers
- 0 votes
আসলে অনেকটাই প্রভাব ফেলে । এজন্য কোন মানুষদের সঙ্গে মিশবে আর কোন মানুষদের যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলবেন তা ঠিক করে নেয়া উচিত ( সমাজে কোনো মানুষকে পুরোপুরি এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব নয় ) ।
এখন কথা হলো আপনি আপনার আচরণ আপনার বন্ধু-বান্ধব দ্বারা কতটা প্রভাবিত হতে দিবেন সেটা আপনার উপর নির্ভর করে ; কারন আপনার বুদ্ধি , বিবেচনা ইচ্ছাশক্তি আছে ।
ধরুন আপনি জানেন যে সিগারেট খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর । কিন্তু আপনার বন্ধু-বান্ধবরা প্রলুব্ধ করছে সিগারেট খেতে । তাদের পেশারে এসে আপনি যদি সিগারেট খাওয়া শুরু করেন তাহলে তা আপনার শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর হতে পারে এমনকি ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে । আপনার এরকম করুন পরিণতির দায় কিন্তু আপনার বন্ধু-বান্ধবরা নেবে না কারণ সিগারেট খাওয়া না খাওয়া শেষ পর্যন্ত আপনার ইচ্ছার উপর নির্ভর করে ।
ঠিক এরকম ভাবেই আপনার বন্ধু-বান্ধবরা হয়তো ফেসবুকে কোন একজন ব্যক্তিকে গালি দিতে উদ্বুদ্ধ করল বা সরাসরি বলল গালি দিতে । আপনি ওই ব্যক্তি ও ঘটনা সম্পর্কে কিছু না জেনেই হয়তো তার কমেন্টে অনেক গালি দিলেন । কিন্তু এই জন্য যদি ওই ব্যক্তি আত্মহত্যা করে ফেলে , তার দায় কিন্তু আপনার উপরে বর্তাবে কারণ এ ক্ষেত্রেও আপনার ইচ্ছাশক্তি ছিল কমেন্ট না করার ।
- 93 views
- 1 answers
- 0 votes
জীবনে ভালো কিছু করতে হলে অনেক কিছুই দরকার। তবে মূলত কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে:
* লক্ষ্য নির্ধারণ: আপনার জীবনের লক্ষ্য কী, তা স্পষ্টভাবে জানা জরুরি। লক্ষ্য থাকলে আপনি কীভাবে এগিয়ে যাবেন, তা বুঝতে পারবেন।
* কঠিন পরিশ্রম: সফল হতে হলে কঠিন পরিশ্রম করা অপরিহার্য। শুধু লক্ষ্য নির্ধারণ করে বসে থাকলে চলবে না, কাজ করতে হবে।
* ধৈর্য: সফলতা একদিনে আসে না। অনেক সময় ব্যর্থতাও আসতে পারে। ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে হবে।
* জ্ঞান অর্জন: নতুন জিনিস শেখা এবং জ্ঞান বাড়ানো জরুরি। জ্ঞান থাকলে আপনি নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারবেন।
* সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ: জীবনে প্রতিটি পদক্ষেপে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ভুল সিদ্ধান্ত আপনাকে পিছিয়ে দিতে পারে।
* আত্মবিশ্বাস: নিজের ওপর বিশ্বাস রাখা খুবই জরুরি। আত্মবিশ্বাস থাকলে আপনি অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারবেন।
* সহযোগিতা: অন্যদের সঙ্গে সহযোগিতা করে কাজ করলে সফল হওয়া সহজ হয়।
* স্বাস্থ্য: সুস্থ থাকলে আপনি ভালোভাবে কাজ করতে পারবেন। তাই স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া জরুরি।
* ইতিবাচক মনোভাব: ইতিবাচক মনোভাব রাখলে আপনি যে কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
এছাড়াও, নিজের দক্ষতা বিকাশ করা, নতুন নতুন জিনিস শেখা, নিয়মিত বই পড়া, ভালো মানুষদের সঙ্গে সময় কাটানো, এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নিজেকে ভালোবাসা এবং মূল্য দেওয়া।
মনে রাখবেন, সফলতা একটি যাত্রা, গন্তব্য নয়।
আপনি যদি নিজেকে উন্নত করতে চান এবং জীবনে সফল হতে চান, তাহলে এই সব বিষয়গুলো মাথায় রাখুন এবং কাজ করে যান।
আপনার সফলতা কামনা করি!
- 66 views
- 1 answers
- 0 votes
কে না চায় তাই না ? ঘড়ির কাঁটা উল্টোদিকে চললে কি না ভালো হতো ? জাপানি , চাইনিজ, মার্কিন আর ইউরোপীয়ানরা অনেক গবেষণা করেছেন । সুন্দর কতগুলো নিয়ম বের করেছেন । আসুন না সেগুলো অনুসরণ করি ।
(১) তিনটি সাদা জিনিস পরিহার করুন । না, আমি আপনাকে “বর্ণবিদ্বেষী ” হতে বলছিনা । চিনি, লবণ আর ময়দা এ তিনটি শব্দ আপনার অভিধান থেকে কেটে ফেলুন ।
আপনি রসগোল্লার মতো চোখ বড়ো বড়ো করে বলবেন “এটা কি করে সম্ভব ” ? তাহলে মিষ্টির দোকানদাররা তো না খেয়ে মারা যাবে ।
মনে রাখবেন চিনি বিষ ।
যে সব পণ্ডিতরা বলবেন চিনি খেলে কিছু হবে না, তাদেরকে বলছি একটু পড়ালেখা করতে।
আপনি হয়তো বলবেন, লবণ ছাড়া কি ব্যঞ্জন হয় ? এটা কিন্তু আপনার উপর নির্ভর করছে । কখনো খাওয়ার সময় অতিরিক্ত লবণ নেবেন না । যদি একান্তই না পারেন, পরিমিত খাবেন কেমন । অনেক খাবারের মধ্যে লবণ লুকিয়ে আছে । তাই লবণ কম করে খেলেও আপনার গলগণ্ড রোগ হবে না।
রাতে শর্করা জাতীয় খাবার কম খাবেন। যেমন নুডলস, ভাত, আলু আর পরোটা। লাল আটার রুটি খাবার চেষ্টা করবেন, দাম একটু বেশি। তবে ময়দা নয় আটার রুটি খাবেন। রাত ৮ টার পর খাবেন না । যারা রাতে কাজ করেন তাদের অবস্থা অবশ্য আলাদা। ভয় নেই , আপনি অনাহারে মরবেন না ।
আপনি কি জানেন, আপনার অনেক অসুখের কারণ এই যে, আপনার পয়সা ছিল না খাবার কেনার জন্য এমনটা নয় বরং আপনার পয়সা বেশি ছিল বিজাতীয়/কুজাতীয় খাবার খাওয়ার জন্য।
(২) প্রতিদিন তিরিশ মিনিট হাঁটবেন । এটা কিন্তু শপিং এর হাঁটা নয় বা পার্কে প্রণয়ীর সঙ্গে প্রমোদ ভ্রমণও নয় । যাদের ছাদ আছে , ওখানে হাঁটুন । এতে লজ্জার কিছু নেই । যাদের হাঁটার কোনো সুযোগ নেই , ফেইসবুকটি সরিয়ে রেখে ৩০ টি বুকডন দিন ।
(৩) আপনি কি জানেন , পৃথিবীতে সুনামি আর সাইক্লোন যা ক্ষতি করেছে তার চেয়ে বেশি করেছে সফট ড্রিংকস । সফট ড্রিংকসকে হারাম মনে করুন । সফট ড্রিংকসের পরিবর্তে প্রচুর পানি খাবেন প্রতিদিন। সকালে নাস্তা খাবেন সম্রাটের মতো , দুপুরের খাবার রাজার মতো আর রাতের আহার ভিখারির মতো ।
(৪) ঝালমুড়ি , ফাস্টফুড খাবেন অথচ বলবেন আমি তো তেমন কিছুই খাই নি ।
আপনি বলবেন, তাহলে খাবোটা কি ? কেন মাছ-মাংস, ডাল , সালাদ, সবজী কি এগুলো তো চারপাশে প্রচুর আছে ?
(৫) এবার যেটা বলবো সেটা সবচেয়ে প্রয়োজনীয় । হাসুন । সারাক্ষণ হাসুন । আপনি বলবেন আপনার পক্ষে এটা বলা সহজ । জানেন আমার মনে কত ব্যথা । আমি জানি তবুও চেষ্টা করবেন হাসতে । অতীতকে ভুলে যান ।
আজকের দিনটির জন্য বাঁচুন । গতকাল রাতে ঝড় হয়েছিল বলে আজকের সোনালী রোদকে উপেক্ষা করবেন ?
ভালো বই পড়ুন , ভালো গান শুনুন । তিলকে তাল না করে , সুখকে খুঁজে না বেড়িয়ে এই মুহূর্তে সুখী হন ।
এই নিয়মগুলি ৬ মাস নিষ্ঠার সাথে অনুসরণ করবেন , দেখবেন আপনার বয়স ৬ মাস বয়স বাড়লেও রিয়েলিটি একই রকম থাকবে নিশ্চিত।
( বিঃদ্রঃ এই লেখাটি পড়ে কেউ ভুল অর্থ প্রকাশ/ধর্মকে টেনে আনবেন না, এখানে ৯০ বছরের কেউ ১৯ বছরের মতো প্রাক্টিকাল হওয়া বুঝানো হয়নি, সঠিক জীবনপ্রবাহের মাধ্যমে গুড রিয়েলিটি দীর্ঘদিন ধরে রাখার বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে)
- 84 views
- 1 answers
- 0 votes
আমরা সবাই বুদ্ধিমান হতে চাই। বুদ্ধিমত্তা এমন একটি সম্পদ, যা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আপনাকে এগিয়ে রাখে। তবে বুদ্ধিমত্তা শুধু জন্মগত কিছু নয়, এটা চর্চার মাধ্যমে বাড়ানো সম্ভব। আজ জানব এমন ৭টি কৌশল, যা আপনাকে ধীরে ধীরে আরও বুদ্ধিমান করে তুলবে।
১. প্রতিদিন নতুন কিছু শিখুন
প্রতিদিন নতুন জ্ঞান অর্জনের চেষ্টা করুন। এটি হতে পারে একটি নতুন শব্দ, একটি নতুন ধারণা, বা একটি অজানা বিষয় সম্পর্কে পড়াশোনা। এই অভ্যাস আপনার মস্তিষ্ককে উদ্দীপিত রাখবে।
২. সমালোচনামূলক চিন্তা করুন
প্রতিটি বিষয়ে সরাসরি বিশ্বাস করার আগে তার কারণ খুঁজুন। যে কোনো মতামত বা তথ্য যাচাই করুন এবং তার যুক্তি বিশ্লেষণ করুন। এটি আপনার বুদ্ধিমত্তার গভীরতা বাড়াবে।
৩. পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন
বই পড়া বুদ্ধি বাড়ানোর অন্যতম সেরা উপায়। শুধু গল্পের বই নয়, গবেষণামূলক বা প্রবন্ধধর্মী বইও পড়ুন। এতে আপনার জ্ঞানের পরিধি বাড়বে।
৪. প্রশ্ন করুন
জ্ঞানী ব্যক্তিরা প্রশ্ন করতে ভয় পান না। যা জানেন না, তা নিয়ে প্রশ্ন করুন। “কেন?” এবং “কিভাবে?” এই প্রশ্নগুলো আপনার কৌতূহল বাড়াবে এবং আপনাকে নতুন কিছু শিখতে সাহায্য করবে।
৫. ধীরে চিন্তা করুন
তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরিবর্তে ধীরে চিন্তা করুন। একবারে দ্রুত উত্তর দেওয়া বুদ্ধিমত্তার প্রমাণ নয়। বরং চিন্তা-ভাবনা করে উত্তর দেওয়া একটি গুণ।
৬. সৃজনশীল কাজের সাথে যুক্ত থাকুন
আঁকা, লেখালেখি, সংগীত চর্চা বা অন্য কোনো সৃজনশীল কাজ আপনাকে মানসিকভাবে সচল রাখবে। সৃজনশীল কাজ করলে আপনার মস্তিষ্ক নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে চিন্তা করতে শিখবে।
৭. বিভিন্ন মানুষের সাথে কথা বলুন
বিভিন্ন ধরণের মানুষের সাথে মিশুন এবং তাদের অভিজ্ঞতা জানুন। তাদের গল্প, চিন্তা ও মতামত শুনে আপনি অনেক নতুন ধারণা পেতে পারেন।
শেষ কথা
নিজেকে বুদ্ধিমান করতে হলে ধৈর্য ধরতে হবে এবং প্রতিদিন নিজের মস্তিষ্ককে চ্যালেঞ্জ করতে হবে। মনে রাখবেন, বুদ্ধিমত্তা একদিনে আসে না। নিয়মিত চর্চা এবং ইতিবাচক অভ্যাসই আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা করবে।
আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না! আপনি কীভাবে নিজেকে আরও বুদ্ধিমান করতে চান? কমেন্টে জানান!
- 86 views
- 1 answers
- 0 votes
Divorce এর ক্ষেত্রে:
মেয়েরা toxic relationship থেকে বের হলে বলা হয় “সাহসী”। আর পুরুষরা toxic relationship থেকে বের হলে বলা হয়, “একটা মেয়ের জীবন নষ্টকারী, জুলুমকারী” ইত্যাদি।
সন্তান থাকলে মায়েদের ক্ষেত্রে বলা হয়,” সন্তানের ভালোর জন্যই আলাদা হয়েছে” অথবা “আদরের সন্তানকে একটা ভালো পরিবেশ দেয়ার জন্য আলাদা হয়েছে”। আর পুরুষের ক্ষেত্রে বলা হয় “সন্তানের কথা চিন্তা করে নাই”।
সিঙ্গেল মাদার হওয়াও এখন মেয়েদের একটা ভিকটিং কার্ড খেলার, সহমর্মিতা পাওয়ার শক্তিশালী আইটেম। অথচ গত তিন বছরে আমি জেনেছি, আমার মত প্রচুর বাবা আছেন যারা সন্তানের আক্ষরিক অর্থেই লালন-পালন করেছেন, ডিভোর্সের পর সিঙ্গেল ফাদার হতে চান, লালন-পালন সহ সন্তানের সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিতে চান কিন্তু এর পরেও এই সমস্ত মায়েরা বাবাদের কাছ থেকে সন্তানদেরকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে এবং সমাজের কাছে ঠিক এর বিপরীত কথাটা বলে বেড়াচ্ছে।
- 86 views
- 1 answers
- 0 votes
- প্রচুর পরিমাণে অচেনা এবং অজানা মানুষের সাথে মিশুন।
- নিজেকে মোটামুটিভাবে অলরাউন্ডার করার চেষ্টা করুন।
- যেকোনো বিষয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করুন;
- কমপ্লেক্স চিন্তা করুন।
- রহস্যময় হওয়ার চেষ্টা করুন।
- যেকোনো পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করুন।
- কখন চুপ করে থাকতে হবে আর কখন কথা বলতে হবে তা আয়ত্ত করুন।
- প্রতিকূল পরিবেশে নিজেকে গড়ে তুলুন।
- যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিন।
- চালাক হতে হলে ভয় পাওয়া যাবে না।সাহসী হোন।
- মাঝে মাঝে ইচ্ছাকৃতভাবে ভুল করুন।
- আপনার লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য সম্পর্কে কখনো সত্য কথা বলবেন না।
- কারো প্রতি অসন্তোষ থাকলে তাকে সেটা বুঝতে দেয়া যাবে না।তবে তার সাথে মিলেমিশে থাকবেন;তাকেই বেশি টাইম দিবেন।তাতে করে আপনি আরও বেশি চালাক হবেন।
- 96 views
- 1 answers
- 0 votes
- কথা কম বলুন।
- নেতিবাচক লোকদের সঙ্গ এড়িয়ে চলুন।
- নিজের সম্পর্কে বেশি করে জানুন।
- কাউকে টাকা ধার দেয়া এবং কারো কাছ থেকে টাকা ধার নেয়া থেকে বিরত থাকুন(শর্ত প্রযোজ্য)।
- কখনো অন্যের সাথে নিজের তুলনা টানবেন না।
- আশা মানুষকে মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। কাজেই কোন কিছুতেই আশাহত হবেন না।
- হতাশাবাদী মানুষদের সান্নিধ্য পরিহার করুন।
- নিজেকে পর্যাপ্ত টাইম দিন।
- সোশ্যাল মিডিয়ার টক্সিক (বিষাক্ত) জিনিস থেকে বিরত থাকুন।।
- নিজের জন্য বিনোদনের ব্যবস্থা রাখুন।
- প্রিয় কোথাও থেকে ঘুরে আসুন।
- গান শুনুন, মুভি দেখুন এবং বই পড়ুন।
- জীবনকে উপভোগ করুন।
- খুঁতখুতে প্রবণতা পরিহার করুন।
- সংবেদনশীলতার ঊর্ধ্বে উঠুন ।
- মেজাজ ঠান্ডা রাখুন।
- একজন দর্শক এবং পর্যবেক্ষক হয়ে উঠুন।
- কথা বলুন হিসাব-নিকাশ করে।
- অন্যের যন্ত্রণা নিজের ঘাড়ে আনবেন না।
- অন্যের সমস্যা অন্যকেই সমাধান করতে দিন।
- নিজের পরিমিত যত্ন নিন।
- আত্মনির্ভরশীল হোন এবং ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করুন।
- 85 views
- 1 answers
- 0 votes