কিভাবে ভালো থাকা যায়?
১। এক্সারসাইজ করুন (১০ মিনিট)
প্রত্যেকদিন অন্ততপক্ষে ১০ মিনিট এক্সারসাইজ করুন, যাতে শরীর থেকে ঘাম বেরোয়। এই ঘামের মাধ্যমে শরীর ও মন দুইয়েরই আবর্জনা বেরিয়ে যায়।
২। প্রচুর পরিমানে জল খান (৪- ৫ লিটার)
সারাদিন কমপক্ষে ৪-৫ লিটার জল খান। গ্লাসে নিয়ে জল খান। বোতল থেকে হাঁ করে জল খাবেন না। বোতল থেকে জল খেতে পারেন, কিন্তু সেই ক্ষেত্রে বসে বসে মুখ লাগিয়ে জল খেতে হবে।
যদি কোনোদিন বাড়ীর বাইরে জল খেতে হল- তখন আপনি হাঁ করে বোতল থেকে খেতেই পারেন। কিন্তু বাড়িতে থাকাকালীন চেষ্টা করবেন গ্লাসে করে জল খেতে।
৩। জাঙ্ক ফুড বর্জন করুন (মাসে ১ বার)
ফাস্ট ফুড/ জাঙ্ক ফুড বর্জন করুন। ৩মাসে একবার বাইরের খাবার খেলে ঠিক আছে। যদি না পারেন, তাহলে দুইমাসে ১ বার খান। তাও যদি না পারেন মাসে ১ বার জাঙ্ক ফুড খান।
৪। ডিপ ব্রিদিং করুন (দিনে ৫ বার, প্রতিবার ২ মিনিট করে)
সকালে ঘুম থেকে উঠেই ২ মিনিট ডিপ ব্রিদিং করুন, বিছানা তে থাকা অবস্থাতেই। রাত্রেও ঘুমোতে যাওয়ার আগে ২ মিনিট ডিপ ব্রিদিং করুন। আর বাকী সময়ে আরও ৩ বার ডিপ ব্রিদিং করুন।
৫। রাত্রে ঘুমোতে যাওয়ার আগে বিছানা ব্যবহার করবেন না ( শুধু ঘুমবার সময়ে ব্যবহার করুন)
যে বিছানাতে আপনি রাত্রে ঘুমোবেন, সেই বিছানা সারাদিনে ব্যবহার করবেন না। এর ফলে রাত্রে ওই বিছানা তে ভাল ঘুমোতে পারবেন। সারাদিন যদি মাঝে মাঝে বিছানা তে সময় কাটান, তাহলে বিছানাতে উঠে ক্লান্তি ঘোচানোর এক অপরুপ আনন্দ অনুভব করবেন।
৬। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের প্রশংসা করুন (২ মিনিট)
ঘুম থেকে উঠে ব্রাশ করে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের প্রশংসা করুন। নিজের পজিটিভ দিকগুলোকে তুলে ধরুন। আর ইউনিভার্স কে সেইজন্য ধন্যবাদ জানান।
৭। বাচ্চাদের সাথে খেলুন (১০ মিনিট)
বাচ্চাদের সাথে ১০ মিনিট খেলুন। এতে বাচ্চারও মন ভাল হবে। আপনারও ভাল লাগবে।