ঘাড় ব্যথার কারন কি?
ঘাড় ব্যাথার অন্যতম প্রধান কারন হল সার্ভিকাল স্পনডাইলোসিস।
মেরুদন্ডের ক্ষয়(degenerative
condition) রোগ হল
স্পন্ডাইলোসিস আর মেরুদন্ডের ঘাড়ের অংশের ক্ষয়ে যাওয়া হল সার্ভিকাল স্পনডাইলোসিস। আমাদের মেরুদন্ড
হাড়, মাংশপেশী, গিঠ ইত্যাদি নিয়ে গঠিত। কশেরুকা বা ভারটিব্রা গুলো একটার উপর আরেকটা ইন্টারভারটিব্রাল ডিস্ক এবং অনান্য গিঠ দিয়ে জুড়ে তৈরি হল মেরুদন্ড। বয়স বাড়ার সাথে সাথে মেরুদন্ডের হাড়ে পরিবর্তন হতে থাকে। ভারটিব্রা বা কশেরুকার মধ্যকার
ডিস্কে পানি কমে গিয়ে ভঙ্গুর
হয়,উচ্চতা কমে চিপ্টে যায় এবং তা অনেক সময় পিছনে সরে গিয়ে নার্ভের উপর চাপ দিয়ে ব্যাথার সৃষ্টি করে যাকে বলে ডিস্ক প্রোলাপ্স।এই ডিস্ক
এর উচ্চতা কমার সাথে সাথে তৈরী হয় ছোটো ছোটো হাড়ের টুকরো বা অস্টিওফাইট। এই টুকরোগুলোও নার্ভের উপর চাপ দিয়ে ব্যাথার সৃষ্টি করতে পারে। কারনঃ এটি বৃদ্ধ বয়সের
একটি রোগ। ৪০ বৎসর বয়সের পর থেকে স্পন্ডাইলোসিসের পরিবর্তন শুরু হয়। কোন কোন ক্ষেত্রে আর আগেও শুরু হতে পারে। আনুপাতিক হার পুরুষ বা
মহিলা রোগীদের মধ্যে প্রায় সমান
সমান। ঘাড় সামনে ঝুকিয়ে কাজ করতে হয় এমন সব পেশার রোগীদের এই রোগটি বেশী দেখা যায়। যেমন, চেয়ার
টেবিলে বসে কাজ, কম্পিউটারে কাজ, টাইপ রাইটার ইত্যাদি। এছাড়াও, স্বাভাবিক নিয়মে না শুয়ে, বালিশ ছাড়া
বা দুইটা বালিশ একত্রে করে ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে এই রোগ দেখা দিতে পারে। লক্ষণঃ ঘাড়ের ব্যাথা অনেক সময় কাঁধ থেকে উপরের পিঠে,বুকে , মাথার পিছনে বা বাহু হয়ে হাত পর্যন্ত
ছড়িয়ে পড়ে। ঘাড়ের থেকে হাতে নেমে আসা নার্ভের উপর চাপ পড়লে সমস্ত পুরো হাতেই ব্যাথা হতে পারে। সার্ভিক্যাল স্পন্ডোলাইসিসের সবচেয়ে
মারাত্মক দিক হল যখন স্পাইনাল
কর্ডের উপর চাপ পড়ে, তখন এই ব্যথা থেকে হাত পায়ে দুর্বলতা, হাটতে অসুবিধা, এমনকি পায়খানা প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। এসময়, ঘাড় উপরের পিঠ এবং বাহুতে
চাপ দিলে ব্যাথা অনূভুত হয় এবং
ঘাড়ের স্বাভাবিক নড়াচড়া ব্যাহত হয়। ব্যাথার সাথে হাতে, বাহুতে ঝিন ঝিন, সির সির্, অবশ ভাব, সূচ ফোটানোর অনুভুতি সাথে হাত দিয়ে কাজ করতে
অসুবিধা হতে পারে। তবে চিন্তার বিষয় তখন হয়, যখন ব্যথা ৬ সপ্তাহের বেশী
সময় ধরে থাকে এবং রোগীর ওজন কমতে থাকে।
—কালেক্টেড!
ঘাড় ব্যাথার অন্যতম প্রধান কারন হল সার্ভিকাল স্পনডাইলোসিস।
মেরুদন্ডের ক্ষয়(degenerative
condition) রোগ হল
স্পন্ডাইলোসিস আর মেরুদন্ডের ঘাড়ের অংশের ক্ষয়ে যাওয়া হল সার্ভিকাল স্পনডাইলোসিস। আমাদের মেরুদন্ড
হাড়, মাংশপেশী, গিঠ ইত্যাদি নিয়ে গঠিত। কশেরুকা বা ভারটিব্রা গুলো একটার উপর আরেকটা ইন্টারভারটিব্রাল ডিস্ক এবং অনান্য গিঠ দিয়ে জুড়ে তৈরি হল মেরুদন্ড। বয়স বাড়ার সাথে সাথে মেরুদন্ডের হাড়ে পরিবর্তন হতে থাকে। ভারটিব্রা বা কশেরুকার মধ্যকার
ডিস্কে পানি কমে গিয়ে ভঙ্গুর
হয়,উচ্চতা কমে চিপ্টে যায় এবং তা অনেক সময় পিছনে সরে গিয়ে নার্ভের উপর চাপ দিয়ে ব্যাথার সৃষ্টি করে যাকে বলে ডিস্ক প্রোলাপ্স।এই ডিস্ক
এর উচ্চতা কমার সাথে সাথে তৈরী হয় ছোটো ছোটো হাড়ের টুকরো বা অস্টিওফাইট। এই টুকরোগুলোও নার্ভের উপর চাপ দিয়ে ব্যাথার সৃষ্টি করতে পারে। কারনঃ এটি বৃদ্ধ বয়সের
একটি রোগ। ৪০ বৎসর বয়সের পর থেকে স্পন্ডাইলোসিসের পরিবর্তন শুরু হয়। কোন কোন ক্ষেত্রে আর আগেও শুরু হতে পারে। আনুপাতিক হার পুরুষ বা
মহিলা রোগীদের মধ্যে প্রায় সমান
সমান। ঘাড় সামনে ঝুকিয়ে কাজ করতে হয় এমন সব পেশার রোগীদের এই রোগটি বেশী দেখা যায়। যেমন, চেয়ার
টেবিলে বসে কাজ, কম্পিউটারে কাজ, টাইপ রাইটার ইত্যাদি। এছাড়াও, স্বাভাবিক নিয়মে না শুয়ে, বালিশ ছাড়া
বা দুইটা বালিশ একত্রে করে ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে এই রোগ দেখা দিতে পারে। লক্ষণঃ ঘাড়ের ব্যাথা অনেক সময় কাঁধ থেকে উপরের পিঠে,বুকে , মাথার পিছনে বা বাহু হয়ে হাত পর্যন্ত
ছড়িয়ে পড়ে। ঘাড়ের থেকে হাতে নেমে আসা নার্ভের উপর চাপ পড়লে সমস্ত পুরো হাতেই ব্যাথা হতে পারে। সার্ভিক্যাল স্পন্ডোলাইসিসের সবচেয়ে
মারাত্মক দিক হল যখন স্পাইনাল
কর্ডের উপর চাপ পড়ে, তখন এই ব্যথা থেকে হাত পায়ে দুর্বলতা, হাটতে অসুবিধা, এমনকি পায়খানা প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। এসময়, ঘাড় উপরের পিঠ এবং বাহুতে
চাপ দিলে ব্যাথা অনূভুত হয় এবং
ঘাড়ের স্বাভাবিক নড়াচড়া ব্যাহত হয়। ব্যাথার সাথে হাতে, বাহুতে ঝিন ঝিন, সির সির্, অবশ ভাব, সূচ ফোটানোর অনুভুতি সাথে হাত দিয়ে কাজ করতে
অসুবিধা হতে পারে। তবে চিন্তার বিষয় তখন হয়, যখন ব্যথা ৬ সপ্তাহের বেশী
সময় ধরে থাকে এবং রোগীর ওজন কমতে থাকে।
—কালেক্টেড!