Ferdous's Profile
Doctor
217
Points

Questions
133

Answers
4

  • Doctor Asked on March 7, 2015 in ভ্রমণ.

    ঢাকা থেকে বরিশাল এর লঞ্চ বাড়া 2৫০ টাকা (সর্বনিম্ন) মাত্র।

    • 1102 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Doctor Asked on February 26, 2015 in স্বাস্থ্য.

      থাইরয়েড হল আমাদের গলায় অবস্থিত ছোট্ট একটি গ্রন্থি। এই গ্রন্থি থাইরয়েড হরমোন তৈরীর জন্য দায়ী। প্রথমে ব্রেনের হাইপোথালামাস থেকে TRH নামে একটি হরমোন তৈরী হয়। TRH তারপর পিটুইটারি নামের অন্য একটি গ্রন্থি কে উদ্দিপীত করলে পিটুইটারি গ্ল্যান্ড থেকে TSH নামে একটি হরমোন তৈরী হয়। এই হরমোন আবার থাইরয়েড গ্রন্থিকে উদ্দীপিত করলে, খাবার থেকে প্রাপ্ত আয়োডিন কে ব্যবহার করে থাইরয়েড হরমোন তৈরী হয়। থাইরয়েড হরমোন দুই প্রকার-T3(০.১%) এবং T4(৯৯.৯%), এই হরমোন দুটি আমাদের শরীরের অনেক গুরত্বপূর্ণ কার্যাবলী সম্পাদনে ভূমিকা রাখে। হাইপোথালামাস, পিটুইটারি ও থাইরয়েড গ্রন্থি এই তিনটার যে কোন একটাতে সমস্যা থাকলেই, শরীরে থাইরয়েড হরমোন এর পরিমাণে বেশকম হয়ে যাবে। তাছাড়া আয়োডিন এর অভাব হলেও, থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ কমে যাবে। যদি শরীরে থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ কমে যায় তবে তাকে বলে “হাইপোথাইরয়েডিসম” আর যদি বেড়ে যায়, তাকে বলে “হাইপারথাইরয়েডিসম”।

      থাইরয়েডের সমস্যার কারণে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে তার মধ্যে একটি হল ওজন বৃদ্ধি। পাশাপাশি এর ফলে শরীরের ওজন অস্বাভাবিকভাবে কমেও যেতে পারে। থাইরয়েড বৈকল্যের সবচেয়ে সচরাচর উপসর্গ হলো শরীরের ওজন পরিবর্তন, যার ব্যাখ্যা সহসা পাওয়া যায়না। ওজন খুব বেড়ে গেলে বোঝা যায় থাইরয়েড হরমোন এর মান বেশ কমে এসেছে, একে চিকিত্সা বিজ্ঞানের ভাষায় ‘হাইপোথাইরয়েডিজম’। অপরপক্ষে থাইরয়েড যদি শরীরের চাহিদার অতিরিক্ত হরমোন নি:স্বরণ করতে থাকে তখন শরীর হারাতে থাকে ওজন অপ্রত্যাশিতভাবে। একে বলে ‘হাইপারথাইরয়েডিজম’ বেশ সচরাচর।

      • 821 views
      • 2 answers
      • 0 votes
    • Doctor Asked on February 26, 2015 in স্বাস্থ্য.

        একটি মশার কয়েল থেকে যে পরিমান ধোঁয়া বের হয় তার ১০০ টা সিগারেটের সমান ক্ষতিকর। আর এই কয়েলের ধোয়ায় ভারতের উল্লেখযোগ্য পরিমান মানুষ ক্ষতির শিকার হচ্ছে বলে একজন বিশেষজ্ঞ এ তথ্য জানান। সম্প্রতি মালয়েশিয়ার চেস্ট রিসার্চ ফাউন্ডেশন এ গবেষনা চালায়। ফাউন্ডেশনের পরিচালক সন্দীপ সালভি বলেন, ‘অনেক মানুষ জানেই না যে একটা মশার কয়েল একশটা সিগারেটের সমান ক্ষতি করে ফেলছে তার ফুসফুসে।’ তিনি আরও বলেন, মানব শরীরে বায়ু দূষণের প্রভাব সম্পর্কে গণসচেতনতার পর্যাপ্ত অভাব রয়েছে। বাসার ভেতরের বায়ু দূষণও শরীরের জন্য মারাত্বক।

        ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি অব ফার্মেসির ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক এ বি এম ফারুক বলেন, মশার কয়েলের মোড়কে লেখা এলেথ্রিন ব্যবহারের কথা উল্লেখ আছে। তবে আর কোনো উপাদান আছে কি না, এর কোনো উল্লেখ নেই। তিনি আরো বলেন, এলেথ্রিন মশার কয়েলে ব্যবহার করা হয়। তবে নির্দিষ্ট মাত্রায় ব্যবহার করতে হবে। সাধারণত কয়েলের সঙ্গে এলেথ্রিনের ব্যবহার পারমিটেড। এ কয়েলগুলোয় সর্বনিম্ন ০.৩ শতাংশ ব্যবহারে কথা বলা হয়েছে। অথচ সর্বোচ্চ কী পরিমাণ এলেথ্রিন ব্যবহার করা হয়েছে, এর উল্লেখ নেই। এখানে সর্বনিম্ন বলেছে, এটা ঠিক হয়নি। ভুল আছে। অথবা ইচ্ছা করেই তারা গোপন করছে। আমার ধারণা, এখানে এলেথ্রিন ছাড়াও অন্য কিছু আছে। এলেথ্রিন থাকলেও তা সাবধানতার সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে। বৃদ্ধদের জন্যও এটা দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করা ক্ষতিকর। সাধারণভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দীর্ঘক্ষণ কয়েল ব্যবহার করা ঠিক নয়। এর ফলে হাঁপানি, শ্বাস-প্রশ্বাস, কিডনি ও লিভারের জন্য ক্ষতিকর। এ ছাড়া কয়েলের ক্ষতিকর প্রভাবে গলা শুকিয়ে যাওয়া, মাথা ঘুরানো, বমিবমি ভাব, শ্বাস নিতে কষ্ট, ধম বন্ধ হয়ে আসার অনুভূতি হতে পারে। জার্মানির লু্যরেক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞগণ একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন। তাঁরা জানান, কয়েল তৈরিতে যে কাঠের গুঁড়ো ও নারকেলের মালার গুঁড়ো ব্যবহার করা হয়, তার ধোঁয়া এতোই সূক্ষ্ম যে তা সহজেই আমাদের শ্বাসনালী ও ফুসফুসের বায়ুথলির মধ্যে পৌঁছে সেখানে জমা হতে পারে। আর খুব সূক্ষ্ম হওয়ার জন্য কণাগুলো বাতাসেও কয়েকদিন ভাসমান অবস্থায় থাকতে পারে। অর্থাৎ মশার কয়েল নেভার বহুক্ষণ পরেও ঘরে অবস্থানকারী মানুষের শ্বাসনালীতে কয়েলের ধোঁয়ার কণা ঢুকতে পারে।

        • 741 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Doctor Asked on February 26, 2015 in স্বাস্থ্য.

          যারা নিয়মিত মাথাব্যথার সমস্যায় ভোগেন তারাই জানেন মাথাব্যথা কতোটা দুর্বিষহ যন্ত্রণার। একটি দিন মাথাব্যথা নিয়ে কাটানো অনেক বেশি কষ্টদায়ক। যারা এই যন্ত্রণা নিয়মিত সহ্য করেন তাদের কষ্ট বলে বোঝানো যাবে না। মাথাব্যথা যে কোনো কারণে হতে পারে। সাধারণত ঠাণ্ডা লাগলে কিংবা জ্বর হলে মাথাব্যথা হয়। আবার অনেকে মাইগ্রেনের সমস্যার কারণে মাথাব্যথায় ভুগে থাকেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় রোদ সরাসরি মাথায় পড়লে, টিপটিপ বৃষ্টি মাথায় পড়লে, অতিরিক্ত শব্দের কারণে, ঘুম কম বা বেশি হলে মাথাব্যথা শুরু হয়।

          অনেকের মাথাব্যথার কারণে বমিবমি ভাব এবং কিছু খেতে না পারার অনুভূতি দেখা দেয়। মাথাব্যথার কারণে এবং এইসকল অসহনীয় অনুভূতি দূর করতে অনেকেই ব্যথানাশক ঔষধ খেয়ে থাকেন। অনেকে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই এই ঔষধগুলো খান যা একেবারেই উচিৎ নয়। এই সকল ব্যথানাশক ঔষধের রয়েছে মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। তাই ঔষধ খাওয়া বাদ দিয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে মাথাব্যথা কমানোর চেষ্টা করাই ভালো।

          যা করবেন :

          মাথাব্যথা শুরু হলে ওষুধ না খেয়ে মেরুদণ্ড সোজা করে চোখ বন্ধ করে বসুন। এরপর হাতের বুড়ো আঙুল দিয়ে নাকের ডান পাশ আটকে বাম পাশ দিয়ে ধীরে ধীরে নিঃশ্বাস নিন এবং ছাড়ুন। এভাবে ৪/৫ বার করুন। এরপর নাকের বাম পাশ আঙুল দিয়ে আটকে ডান পাশ দিয়ে নিঃশ্বাস নিন এবং ছাড়ুন ৪/৫ বার। তারপর নাকের ডান পাশ আটকে বাম পাশ দিয়ে নিঃশ্বাস নিন এবং বাম পাশ আটকে ডান পাশ দিয়ে নিঃশ্বাস ছাড়ুন। এভাবে করুন ৪/৫ বার। একই ভাবে উল্টোটি করুন ৪/৫ বার। পুরো কাজটি ৫ মিনিট ধরে করুন। এতে মাথাব্যথা দূর হবে দ্রুত।

          যারা নিয়মিত মাথাব্যথার সমস্যায় ভোগেন তারা টানা ১ মাস এই পদ্ধতিটি প্রতিদিন সকালে পালন করুন। হুটহাট মাথাব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

          এছাড়া দেখুন :

          ৫ মিনিটে মাথাব্যথা দূর করতে ৩ টি প্রাকৃতিক পদ্ধতি : মাথা ব্যথার যন্ত্রণা অনেক ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে তাদের এই যন্ত্রণা টানা ২-৩ দিন ভোগ করতে হয়। মাথাব্যথা এমন একটি সমস্যা যে এটা নিয়ে কোনো ধরণের কাজ ঠিকমতো করা সম্ভব হয় না। যারা অতিরিক্ত মাথাব্যথার সমস্যায় ভোগেন তারা খুব ভালো করেই জানেন এর ভয়াবহতা।

          • 629 views
          • 1 answers
          • 0 votes