আমি প্রতিদিন কোন খাবার কি পরিমাণে কখন খাব তাই নিয়ে চিন্তায় আছি মাছ,মাংস,ডিম,দুধ,ভাজাপোড়া এই খাবারগুলো কখন কি পরিমাণে কিভাবে খাব?
আমি প্রতিদিন কোন খাবার কি পরিমাণে কখন খাব তাই নিয়ে চিন্তায় আছি মাছ,মাংস,ডিম,দুধ,ভাজাপোড়া এই খাবারগুলো কখন কি পরিমাণে কিভাবে খাব?
●পানিঃ সবসময় বেশি বেশি পানি পান করুন, কারণ শরীরের জন্য পানির প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি।
●ভাত ও মাছঃ প্রতি শনি, সোম ও বুধ এই ৩ দিন দুপুর ও রাতে মাছ দিয়ে ভাত খাবেন।
●ভাত ও হাঁস/মুরগীর গোশতঃ প্রতি রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতি এই ৩ দিন দুপুর ও রাতে হাঁস বা মুরগীর গোশত দিয়ে ভাত খাবেন।
●ভাত ও খাসি/গরুর গোশতঃ প্রতি শুক্রবার দুপুর ও রাতে খাসি বা গরুর গোশত দিয়ে ভাত খাবেন।
●ডিমভাজি, আলুভাজি বা শাক-সবজিঃ প্রতিদিন সকালে ডিম ভাজি, আলু ভাজি বা শাক-সবজি দিয়ে ভাত খাবেন।
●সিদ্ধ ডিমঃ প্রতিদিন সকালে ১টি সিদ্ধ ডিম ও রাতে ১টি সিদ্ধ ডিম খাবেন।
●গাভী/ছাগীর দুধঃ প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আধা গ্লাস গাভী বা ছাগীর দুধ ও রাতে ঘুমানোর পূর্বে আধা গ্লাস গাভী বা ছাগীর দুধ খাবেন।
●নিয়মিত পানি, সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খান। সতেজ ফল-মূল ও সবুজ শাক-সবজি খান।
●মধুঃ প্রতিদিন বিকালে ২-৩ চা চামচ মধু খান।
●কালোজিরা/কাঁচা রসুনঃ নিয়মিত সকাল, দুপুর বা রাতে কালোজিরার ভর্তা বা কাঁচা রসুনের ভর্তা দিয়ে ভাত খান।
●ভাজা-পোড়া বা অধিক মসলা জাতীয় খাবারঃ ভাজা-পোড়া বা অধিক মসলা জাতীয় খাবার যতটা সম্ভব পরিহার করুন। কেননা, এতে উপকারের বদলে অপকার বেশি।
●খাবারের সময়সূচিঃ সকালের খাবার সকাল ৮টায়, দুপুরের খাবার দুপুর ২টায় ও রাতের খাবার রাত ৮টায় গ্রহণ করুন।
●ঘুম ও বিশ্রামঃ রাত ১০টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত ৬ঘন্টা ঘুম ও বিশ্রাম নিন।
●ব্যায়ামঃ খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে ১০-১৫ মিনিট ব্যায়াম করুন।
●যথা সময়ে যথা খাবার ও যথা সময়ে ঘুম ও স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হলে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবেন।