মাটিতে জৈব সার ব্যবহার করলে মাটির গঠন উন্নত হয়।মাটি ঝুরঝুরে হয়।ফলে মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা ও মাটিস্থ অণুজীবের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়।সর্বোপরি ফলন ভালো হয়।এজন্য মাটিতে জৈব সার ব্যবহার করা হয়।

মাটিতে নাইট্রোজেন সার দ্রুত ধুয়ে যায় বলে এই সার পরিমাণে বেশি লাগে।কিন্তু সবুজ সার প্রাকৃতিকভাবে মাটিতে নাইট্রোজেন সংবন্ধন করে এবং জমিতে সবুজ সার তৈরির পর ধানের জমিতে নাইট্রোজেন সারের মাত্রা ১৫-২০ কেজি কমানো যায়।সবুজ সার প্রয়োগে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়।তাই সবুজ সার ব্যবহার করা হয়।

১৯৮৮ সালের বন্যায় বাংলাদেশের ৬০% এলাকা প্লাবিত হয়।

১ শতাংশ করে কমছে কৃষি জমি। পরিসংখ্যান ব্যুরো এবং কৃষি বিভাগের হিসাব মতে প্রতি বছর দেশের কৃষি জমির পরিমান কমছে ৬৮ হাজার ৭০০ হেক্টর, অর্থাৎ প্রতি বছর শতকরা এক ভাগ হিসাবে আবাদ যোগ্য জমির পরিমান কমে যাছে।

কোনো নির্দিষ্ট মৌসুমে বৃষ্টিপাত কম বা না হলে সে অবস্থাকে খরা বলে।

ফুলকপি, মরিচ, মিষ্টি কুমড়া, হলুদ, আনারস ও কলা ।

গ্রীনহাউজ কৌশল বাস্তবায়নের শর্ত তিনটি।

যথেষ্ট বৃষ্টিপাত হয় এমন আর্দ্র ও উঁচু পাহাড়ি অঞ্চলে কমলার চাষ ভালো হয়। উঁচু, উর্বর, গভীর সুনিষ্কাশিত এবং মৃদু অম্লভাবাপন্ন বেলে দোআঁশ মাটিতে ভালো হয়।

একই জমিতে একই জাতের ফসল বার বার উৎপাদন না করে ভিন্ন ভিন্ন জাতের ফসল উৎপাদন করাই হচ্ছে শস্য পর্যায়।

শস্য পর্যায় প্রযুক্তির সুবিধাগুলো নিম্নরূপ:

১.শস্য পর্যায় প্রযুক্তি ব্যবহারে মাটির উর্বরতা সংরক্ষিত হয়।

২. মাটির পুষ্টি সমতা বজায় থাকে।

৩. আগাছা,রোগ ও পোকামাকর উপদ্রব কম হয়।

৪. পানির অপচয় কম হয় এবং ফসলের ফলন বাড়ে।

গমের সেচের প্রতি সংকটময় পর্যায়ের নাম হলো পুষ্পায়ন।