ZoomBangla Answer's Profile
Professor
14182
Points

Questions
3

Answers
7076

  • Professor Asked on June 16, 2019 in কৃষি.

      জমির চারিদিকে আইল বেঁধে পানি ধরে রাখা হয় চেক বেসিন পদ্ধতিতে।

      • 417 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on June 16, 2019 in কৃষি.

        সাধারণত ফল বাগানে রিং বেসিন সেচ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

        • 521 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on June 16, 2019 in কৃষি.

          বীজের আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ১২% (ধান, গম)। অন্যান্য ফসল ১০%।

          • 475 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on June 16, 2019 in কৃষি.

            ভালো বীজের অঙ্কুরোদগম ক্ষমতা সর্বনিম্ন ৮০% হওয়া চাই।

            • 577 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on June 16, 2019 in কৃষি.

              গাছের পুষ্টিমাণ বজায় রাখতে নিয়মিত পানি ও সার প্রয়োগ করতে হবে ।রাসায়নিক সারের পরিবর্তে জৈব সার পঁচা গোবর, গবাদি পশুর বিষ্ঠা গাছের গোড়ায় দিতে হবে।

              রোগবালাই ও কীট দমনে নিয়মিত বিষ প্রয়োগ করতে হবে,এজন্য ফুল আসার মহূর্তে গাছে বিষ প্রয়োগ করবেন,আশা করি ভালো ফলন আসবে।

              • 590 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on June 16, 2019 in কৃষি.

                মরিচের গাছে ফুল আসার মহূর্তে আপনি প্রতি লিটার পানিতে টিল্ট ২৫০ ইসি ০.৫ মিলিলিটার হারে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে পারেন।

                • 450 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on June 16, 2019 in কৃষি.

                  DAP সার প্রয়োগ করতে পারেন। এছাড়া গুণগত মানসম্পন্ন ভালো ফলন পেতে হলে মরিচ চাষের জমিতে যতটুকু সম্ভব জৈব সার প্রয়োগ করুন।

                  • 492 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on June 16, 2019 in কৃষি.

                    বৈশাখ (মধ্য এপ্রিল-মধ্য মে):

                    লালশাক, গিমাকলমি, ডাঁটা, পাতাপেঁয়াজ, পাটশাক, বেগুন, মরিচ, আদা, হলুদ, ঢেঁড়স বীজ বপন ও গ্রীষ্মকালীন

                    টমেটো চারা রোপণ। মিষ্টিকুমড়া, করলা, ধুন্দুল, ঝিঙা, চিচিংগা, চালকুমড়া, শসার মাচা তৈরি, চারা উৎপাদন, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকা মাকড় দমন, সেচ প্রদান। খরিফ-১ সবজির বীজ বপন, চারা রোপণ। ডাঁটা, পুঁইশাক, লালশাক, বরবটি ফসল সংগ্রহ। খরিফ-২ সবজির বেড প্রস্তুত ও চারা তৈরি। কাঁচা কাঁঠাল সবজি হিসেবে ব্যবহার। কচি সজিনা, তরমুজ, বাঙ্গি সংগ্রহ, আলুর চিপস তৈরি ও রকমারি ব্যবহার। ফল চাষের স্থান নির্বাচন, উন্নতজাতের ফলের চারা/কলম সংগ্রহ, পুরানো ফল গাছে সুষম সার প্রয়োগ, ফলন্ত গাছে সেচ প্রদান।

                    জ্যৈষ্ঠ (মধ্য মে-মধ্য জুন):

                    আগে বীজতলায় বপনকৃত খরিফ-২ এর সবজির চারা রোপণ, সেচ ও সার প্রয়োগ, বিভিন্ন পরিচর্যা, সজিনা সংগ্রহ এবং গ্রীষ্মকালীন টম্যাটোর চারা রোপণ ও পরিচর্যা। ঝিঙা, চিচিংগা, ধুন্দুল, পটল, কাঁকরোল সংগ্রহ, পোকামাকড় দমন। নাবী কুমড়া জাতীয় ফসলের মাচা তৈরি, সেচ ও সার প্রয়োগ। ফলের চারা রোপণের গর্ত প্রস্তুত ও বয়স্ক ফল গাছে সুষম সার প্রয়োগ, ফল সংগ্রহ, বাজারজাতকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ।

                    আষাঢ় (মধ্য জুন-মধ্য জুলাই):

                    গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টমেটো, কাঁচা মরিচের পরিচর্যা, শিমের বীজ বপন, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড়, রোগবালাই দমন। আগে লাগানো বেগুন, টমেটো ও ঢেঁড়সের বাগান থেকে ফসল সংগ্রহ। খরিফ-২ সবজির চারা রোপণ ও পরিচর্যা, সেচ, সার প্রয়োগ। ফলসহ ওষুধি গাছের চারা/কলম রোপণ, খুঁটি দিয়ে চারা বেঁধে দেয়া, খাঁচা/বেড়া দেয়া। ফল গাছে সুষম সার প্রয়োগ।

                    শ্রাবণ (মধ্য জুলাই-মধ্য আগস্ট):

                    আগাম রবি সবজি যেমন বাঁধাকপি, ফুলকপি, লাউ, টম্যাটো, বেগুন এর বীজতলা তৈরি, বীজ বপন। খরিফ-২ এর সবজি উঠানো ও পোকামাকড় দমন। শিমের বীজ বপন, লালশাক ও পালংশাকের বীজ বপন। রোপণকৃত ফলের চারার পরিচর্যা, উন্নত চারা/কলম রোপণ, খুঁটি দেয়া, খাঁচি বা বেড়া দেয়া, ফল সংগ্রহ, বাজারজাতকরণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ/ সংরক্ষণ।

                    ভাদ্র (মধ্য আগস্ট-মধ্য সেপ্টেম্বর):

                    অধিকাংশ খরিফ-২ সবজির সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও খরিফ-১ এর সবজি বীজ সংরক্ষণ। আগাম রবি সবজি বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপি, সবুজ ফুলকপি, টম্যাটো, বেগুন, লাউ-এর জমিতৈরি, চারা রোপণ, সার প্রয়োগ। মধ্যম ও নাবী রবি সবজির বীজতলা তৈরি, বীজ বপন। নাবী খরিফ-২ সবজি সংগ্রহ, বীজ সংরক্ষণ। আগে লাগানো ফলের চারার পরিচর্যা। ফলের উন্নত চারা/কলম লাগানো, খুঁটি দেয়া, বেড়া দিয়ে চারাগাছ সংরক্ষণ, ফল সংগ্রহের পর গাছের অঙ্গ ছাঁটাই।

                    আশ্বিন (মধ্য সেপ্টেম্বর – মধ্য অক্টোবর):

                    আগাম রবি সবজির চারা রোপণ, চারার যত, সেচ, সার প্রয়োগ, বালাই দমন, নাবী রবি সবজির বীজতলাতৈরি, বীজ বপন, আগাম টম্যাটো, বাঁধাকপি, ফুলকপি, সবুজ ফুলকপি, ওলকপির আগাছা দমন ও গোড়া বাঁধা। শিম, লাউ, বরবটির মাচাতৈরি ও পরিচর্যা। রসুন, পেঁয়াজের বীজ বপন, আলু লাগানো। ফল গাছের গোড়ায় মাটি দেয়া, আগাছা পরিষ্কার ও সার প্রয়োগ।

                    কার্তিক (মধ্য অক্টোবর – মধ্য নভেম্বর):

                    আলুর কেইল বাঁধা ও আগাম রবি সবজির পরিচর্যা ও সংগ্রহ। মধ্যম রবি সবজি পরিচর্যা, সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান। নাবী রবি সবজির চারা উৎপাদন, জমিতৈরি/চারা লাগান। বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপির গোড়া বাঁধা/ আগাছা পরিষ্কার করা। মরিচের বীজ বপন/চারা রোপণ। ফল গাছের পরিচর্যা,সার প্রয়োগ না করে থাকলে সার ব্যবহার ও মালচিং করে মাটিতে রস সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেয়া।

                    অগ্রহায়ণ (মধ্য নভেম্বর – মধ্য ডিসেম্বর):

                    মিষ্টি আলুর লতা রোপণ, পূর্বে রোপণকৃত লতার পরিচর্যা, পেঁয়াজ, রসুন ও মরিচের চারা রোপণ, আলুর জমিতে সার প্রয়োগ, সেচ প্রদান। অন্যান্য রবি ফসল যেমন ফুলকপি, বাঁধাকপি, টম্যাটো, বেগুন ওলকপি, শালগম-এর চারার যত্ন, সার

                    প্রয়োগ, সেচ প্রদান, আগাছা পরিষ্কার, সবজি সংগ্রহ। ফল গাছের মালচিং এবং পরিমিত সার প্রয়োগ।

                    পৌষ (মধ্য ডিসেম্বর – মধ্য জানুয়ারি):

                    আগাম ও মধ্যম রবি সবজির পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন, সবজি সংগ্রহ। নাবী রবি সবজির পরিচর্যা, ফল গাছের পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন এবং অন্যান্য পরিচর্যা। যারা বাণিজ্যিকভাবে মৌসুমি ফুলে চাষ করতে চান তাদেরকে এ সময় ফুল গাছের বেশি করে যত্ন নিতে হবে বিশেষ করে সারের উপরি প্রয়োগ করতে হবে।

                    মাঘ (মধ্য জানুয়ারি – মধ্য ফেব্রুয়ারি):

                    আলু, পেঁয়াজ, রসুন-এর গোড়ায় মাটি তুলে দেয়া, সেচ, সার প্রয়োগ, টম্যাটোর ডাল ও ফল ছাঁটা, মধ্যম ও নাবী রবি সবজির সেচ, সার, গোড়া বাঁধা, মাচা দেয়া এবং আগাম খরিফ-১ সবজির বীজতলাতৈরি বা মাদা তৈরি বা বীজ বপন। বীজতলায় চারা উৎপাদনে বেশি সচেতন হতে হবে। কেননা সুস্থ-সবল রোগমুক্ত চারা রোপণ করতে পারলে পরবর্তীতে অনায়াসে ভাল ফসল/ফলন আশা করা যায়। ফল গাছের পোকামাকড়, রোগাবালাই দমন ও অন্যান্য পরিচর্যা।

                    ফাল্গুন (মধ্য ফেব্রুয়ারি – মধ্য মার্চ):

                    নাবী খরিফ-১ সবজির বীজতলা তৈরি, মাদাতৈরি, বীজ বপন, ঢেঁড়স, ডাঁটা লালশাক এর বীজ বপন। আগাম খরিফ-১ সবজির চারা উৎপাদন ও মূল জমিতৈরি, সার প্রয়োগ ও রোপণ। আলু, মিষ্টি আলু সংগ্রহ, রবি সবজির বীজ সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও বাগানের অন্যান্য ফসলের পরিচর্যা। আলু সংরক্ষণে বেশি যত্নবান হোন। এক্ষেত্রে জমিতে আলু গাছের বয়স ৯০ দিন হলে মাটির সমান করে সমুদয় গাছ কেটে গর্তে আবর্জনা সার তৈরি করুন। এভাবে মাটির নিচে ১০ দিন আলু রাখার পর অর্থাৎ

                    রোপণের ১০০ দিন পর আলু তুলতে হবে। এতে চামড়া শক্ত হবে ও সংরক্ষণ ক্ষমতা বাড়বে। ফল গাছের গোড়ায় রস কম থাকলে মাঝে মধ্যে সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন করা দরকার।

                    চৈত্র (মধ্য মার্চ – মধ্য এপ্রিল):

                    গ্রীষ্মকালীন বেগুন, টম্যাটো, মরিচ- এর বীজ বপন/চারা রোপণ। নাবী জাতের বীজতলাতৈরি ও বীজ বপন। যে সব সবজির চারা তৈরি হয়েছে সেগুলো মূল জমিতে রোপণ। সবজি ক্ষেতের আগাছা দমন, সেচ ও সার প্রয়োগ, কুমড়া জাতীয় সবজির পোকামাকড় ও রোগ বালাই দমন। নাবী রবি সবজি উঠানো, বীজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ। মাটিতে রসের ঘাটতি হলে ফলের গুটি/কড়া ঝরে যায়। তাই প্রয়োজনীয় সেচ প্রদান, পোকামাকড় ও রোগবালাই দমন জরুরি।

                    • 470 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on June 16, 2019 in কৃষি.

                      ১৪.৭৯ স্থির মূল্যে.

                      • 670 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on June 16, 2019 in কৃষি.

                        সাধারণত নারিকেল এর দেশী জাতে চারা রোপনের পরে ৭ থেকে ৮ বছরে ফল ধরে।আর হাইব্রিড নারিকেল চাষে ২৮-৩০ মাসেই ফল পাওয়া যায়।

                        • 566 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes