14182
Points
Questions
3
Answers
7076
লিচু গাছের কলম করার পদ্ধতি :
কলম করার উপযুক্ত সময় বর্ষাকাল৷
কলমের জন্য ১-২ বছর বয়সী, সতেজ, সরল, নিরোগ, পেন্সিলের মতো মোটা ডাল বেছে নিতে হবে ৷
নির্বাচিত ডালের আগা হতে ৪০-৫০ সেন্টিমিটার পরে (লম্বা) ঠিক একটি গিঁটের নিচে ৩-৪ সেন্টিমিটার পরিমাণ মাপের ছাল গোল করে ধারালো ছুরি দিয়ে কেটে ডালটির কেবল বাকল সাবধানে উঠিয়ে ফেলতে হবে৷
এরপর জৈব সার মিশ্রিত (৩ ভাগ এঁটেল মাটি ও ১ ভাগ পঁচা গোবর বা পাতা পঁচা ) মাটির সাথে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে৷ উক্ত পেস্ট দ্বারা কাটা অংশ সমান ভাবে ঢেকে দিতে হবে৷
ঢেকে দেয়ার পর ২০ সে.মি. লম্বা ও চওড়া পলিথিন দিয়ে মাটি বলটি ঢেকে দিয়ে সুতলি দিয়ে বেঁধে দিতে হবে ৷
শিকড় আসতে সময় লাগে ২-৩ মাস ৷ শিকড়ের রঙ খয়েরী বা তামাটে হলে কলম করা ডালটি গুটিসহ কেটে এনে পলিথিন সরিয়ে দিয়ে ছায়া জায়গায় তৈরি বীজতলায় বা টবে ৪-৫ সপ্তাহ সংরক্ষণ করার পর গাছটি লাগানোর উপযোগী হয়৷
- 529 views
- 1 answers
- 0 votes
আম চারাটির বয়স যখন ৯-১২ মাসের হবে তখন সেটিতে কলম করার উপযুক্ত সময় বলে ধরা হয়। সাধারণত বলা হয় জুন- আগষ্ট মাসে মধ্যে কলম করা হলে সফলতার হার বেশি।অবশ্যই স্টক চারাটি সরাসরি মাটি বা পলিব্যাগে তৈরী করবেন।একটি সুস্থ সায়ন নির্বাচন করুন। সায়নটি লম্বায় ১৫-১৮ সেমিঃ হবে। সায়ন মানে অন্য একটি গাছের কলমের জন্যে কাটা ডাল। সায়নটি সংগ্রহের পর পরই সমস্ত পাতা অপসারন করে ভিজা ন্যাকড়া ও পলিথিন দিয়ে পেচিয়ে রাখলে সায়নটির সতেজতা অক্ষুন্ন থাকে।আমের সায়ন মাতৃগাছে সংযুক্ত থাকা অবস্থায় পাতা কেটে ফেলাকে ডিফলিয়েশন বলে। ১০ দিন পূর্বের ডিফলিয়েশন করা সায়ন দিয়ে কলম করুন। এক্ষেত্রে রুটস্টক অবশ্যই পলিব্যাগ অথবা মাটির পাত্রে হতে হবে এবং ১ বৎসর বয়সের চারা দিয়ে রুটস্টক করবেন।কলমটি কিছুদিন ছায়াতে রেখে দিতে হবে।
- 474 views
- 1 answers
- 0 votes
গাছের নিচ টা পরিষ্কার রাখুন। ঝড়ে যাওয়া ফল গুলো ধ্বংস করে দিবেন অবশ্যই । টিল্ট ২৫০ ইসি, ০.৫ এম এল/লি. পানিতে মিশিয়ে সমস্ত গাছে স্প্রে করুন। ইনশাআল্লাহ সমাধান হয়ে যাবে।
- 474 views
- 1 answers
- 0 votes
পেয়ারা, পেঁপে, কলমের আম, আনারস, কলা ।
- 724 views
- 1 answers
- 0 votes
মরিচ গাছ অতিরিক্ত পানি সহ্য করতে পারেনা। মরিচ গাছের গোড়ায় কোন অবস্থাতেই পানি জমতে দেওয়া ঠিক না। এতে গাছের গোড়ায় নোনা লেগে গোড়ায় পঁচন ধরে গাছ মারা যায়। এজন্য মরিচ গাছের ক্ষেতের মধ্যে ড্রেন করে দিতে হয় পানি ভালভাবে বের হবার জন্য। মাটির সমস্যার জন্যও এমনটা হয়। অর্থাত্ নোনা মাটি হলে। তাই মরিচ গাছ লাগানোর আগে মাটি ভালভাবে দেখে নিতে হয়। এই সমস্যা হলে প্রায় গাছই খুব দ্রুত মারা যায়। তাই এটা প্রতিরোধের জন্য কিছু ব্যবহার করলে পুরোপুরি ফল পাওয়া যায় না। আপনি এমতাবস্থায় জমিতে ১০কেজি টিএসপি এবং ৫কেজি ইউরিয়া সার মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ব্যবহার করে দেখতে পারেন। আর নিকটস্থ গ্রাম্য কৃষি অফিসারের কাছে পরামর্শ নিতে পারেন এবং ক্ষেতটি দেখাতে পারেন।
- 756 views
- 1 answers
- 0 votes
এটা গাছে দিলে পুষ্টি পাবে না ॥ কারন এটা মানুষের জন্য বানানো । উল্টা গাছ মরে যেতে পারে এর ক্যামিকেল এর জন্য ।
- 982 views
- 1 answers
- 0 votes
ম্যালথিয়ন ৫৭ ইসি ১২ মিলি সংগ্রহ করে ১০ লিটার পানিতে গুলিয়ে গাছে স্প্রে করুন।আর ফলন বাড়াতে জৈব সার প্রয়োগের বিকল্প নেই। আর অজৈব সার হিসাবে টিএসপি সার , পটাশ সার, পাথর চুন ইউরিয়া ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন।
- 633 views
- 1 answers
- 0 votes
মাটি নির্বাচন:
বিভিন্ন অঞ্চলের মাটি বিভিন্ন রকম আর মাটির গুনাগুণও আলাদা। তবে ভালো পেঁপে চাষের জন্য দোঁআশ ও বেলে দোঁআশ মাটি বেশি উপযোগী।
আইল নির্বাচন:
দৈঘ্য ২২ মিটার, প্রস্থ ৪৫ সেন্টিমিটার হওয়া দরকার। উঁচু, চওড়া আইল পেঁপে চাষের জন্য নির্বাচন করতে হবে। মাদা থেকে মাদার দূরত্ব ২ মিটার রাখতে হবে এবং মাদার আয়তন ৩০×৩০×৩০ সেন্টিমিটার। উঁচু জায়গার আকার ৪৫×৪৫×৪৫ সেন্টিমিটার ।
চারার পরিমাণ ও চারা রোপণের সময়:
প্রতি মাদায় ৩টি চারা ৩ কোণ আকারে রোপণ করতে হবে। এপ্রিল মাস পেঁপের চারা রোপণে উপযুক্ত সময়। তবে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসেও পেঁপের চারা রোপণ করা যায়।
আগাছা পরিষ্কার ও সেচ প্রদান:
পেঁপে জমির আইলে আগাছা দেখলে সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার করে দিতে হবে। শীতকালে প্রতি ১০-১২ দিন এবং গ্রীষ্মকালে ৬-৭ দিন পর পর সেচ দেয়া প্রয়োজন।
পুরুষ গাছ এবং গাছ পাতলা করা:
চারা রোপণের ২ মাসের মধ্যে গাছে ফুল আসতে শুরু করে। গাছে ফুল আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রতি ১০-১৫টি স্ত্রী গাছের জন্য একটি মাত্র পুরুষ গাছ রেখে দিয়ে, বাকি পুরুষ গাছগুলো তুলে ফেলতে হবে। প্রতি মাদায় উঁচু জায়গায় একটি করে স্ত্রী পেঁপে গাছ রাখতে হবে।
খুঁটি দেয়া:
বেশি ফল ধরলে বা ঝড়ের হাত থেকে গাছ রক্ষা করতে হলে শক্ত খুঁটি মাটিতে পুঁতে দিয়ে গাছের কান্ডের সঙ্গে বেঁধে দিতে হবে।
পেঁপের রোগ বালাই:
বীজে রোগ আক্রমণ করলে চারা গজানোর আগেই পচে যায়। চারা আক্রান্ত হলে গাছের গোড়ায় বাদামি বর্ণের জল ভেজা দাগের সৃষ্টি হয়। তখন গাছ ঢলে পড়ে মরে যায় এবং সহজেই বাতাসে ভেঙে পড়ে। মোজাইক রোগে গাছ আক্রান্ত হলে পাতা সবুজ ও হলুদ রঙের দাগ দেখা যায়। পাতা খর্বাকৃতির হয়। অনেক সময় পাতা সম্পূর্ণ কুঁকড়ে যায়। এছাড়াও পাতা কুঁকড়ে যায়। পাতার শিরাগুলো অপেক্ষাকৃত মোটা হয়। গাছ আকারে ছোট এবং ফলন কম হয়। এ রোগের ভাইরাস সাদা মাছি দ্বারা গাছ থেকে গাছে ছড়ায়।
ফল সংগ্রহ :
চারা রোপণের ৩ মাসের মধ্যেই ফুল আসে এবং ফল ধরার ২-৩ মাসের মধ্যেই সবজি হিসেবে পেঁপে সংগ্রহ করা যায়। পেঁপে অল্প সময়ে ফল দেয় এবং প্রায় সারা বছরে পেঁপে গাছে ফল ধরে, এজন্য অনেক দিন ধরে সময় অপেক্ষা করে বসে থাকতে হয় না। পেঁপে কাঁচা ও পাকাতেই দুই খাওয়া যায় বলে বাজারে পেঁপে অনেক চাহিদা। এজন্য পেঁপে চাষ করে অনেক লাভবান হওয়া যায়।
- 1028 views
- 1 answers
- 0 votes
কিটোরিয়া বা ডাইরোভেট মূলত ব্রয়লার মুরগীর রক্ত পায়খানা কিংবা রক্ত আমাশয় এর চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।
- 1154 views
- 1 answers
- 0 votes
মিয়ানমারের রোহিঙ্গারা নাগরিকত্ব হারায় ১৯৮২ সালে।
- 587 views
- 1 answers
- 0 votes