14182
Points
Questions
3
Answers
7076
অভিজ্ঞতা বাড়ে।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
অভিজ্ঞতা বাড়ে।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার কার্ড অথবা ভিসা কার্ড বেসরকারি যেকোনো ব্যাংক থেকেই খুলতে পারেন। যেমনঃ ডাচ বাংলা ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক ইত্যাদি থেকে। এর জন্য আপনি যেকোনো ব্যাংকের হেল্প ডেস্কে বসা ম্যানেজারের সাথে সরাসরি কথা বলুন।
- 0 views
- 12521 answers
- 0 votes
বিজ্ঞানী আল রাজী পৃথিবীতে পানি জমিয়ে প্রথম বরফ তৈরি করেছিলেন। তিনিই এই প্রক্রিয়ার উদ্ভাবক।
- 674 views
- 1 answers
- 0 votes
এ দেশে দুই গো আছেন এক হলো গোপালি আর হলো গোলাপী। আমরা বন্ধি দুই গো এর জালে।
বিলাসবহুল লাইফস্টাইল এ হয়ত উনা কে গোলাপী নামকরণের অন্যতম কারণ।
- 720 views
- 1 answers
- 0 votes
বংশগত কারণে আমাদের অনেকেরই গায়ের রং কালো হয়ে থাকে অথবা দিন যাপনের নানান আয়োজনেও আমাদের গায়ের রংটা ময়লা হয়ে যায়। রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে, শারীরিক অসুস্থতা, দীর্ঘসময় রান্নাঘরে কাজ করা ইত্যাদি নানান কারণে ত্বক হারিয়ে ফেলে স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা। হয়ে যায় কালচে ও বিবর্ণ। রং ফর্সাকারী ক্রিমের কদর তাই কমে না কখনোই। এসব রাসায়নিক পদার্থের মিশ্রণে তৈরি প্রোডাক্টগুলো ত্বকের নানা ক্ষতি করে থাকে। আসুন জেনে নিই প্রাকৃতিক কিছু উপায়ে কীভাবে গায়েব কালো রংকে উজ্জ্বল করা যায়, কীভাবে ফর্সা হওয়া যায়।
– বেসন, লেবুর রস ও কাঠবাদাম একসাথে পেস্ট করে ১০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে ফেলুন। বেসন ও লেবুর রস মুখের মৃত কোষ, কালোদাগ দুর করতে সহায়তা করে। কাজু বাদাম ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
– কলা ও দুধ একত্রে পেস্ট করে মুখে ও ঘাড়ে ১৫ মিনিট রেখেদিন। তারপরে পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বক মসৃন করতে কলার কোন জুড়ি নেই।
– মধুর ঔষধি গুনের কথা কে না জানে। ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃন করতেও মধু খুব কার্যকর। দই, মধু ও লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে ২০ মিনিট ধরে মুখে লাগিয়ে রাখুন। এতকিছু হাতের কাছে না থাকলে শুধু মধুই ২০ মিনিট মুখে লাগিয়ে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত করলে কিছুদিন পরেই দেখতে পাবেন আপনার ত্বক আগের থেকে অনেক বেশী উজ্জ্বল হয়ে গেছে।
– আলু বা টমেটো শুধু ভাল সবজীই নয় বরং এক একটা রং ফসর্াকারী এজেন্ট। আলু এবং টমেটো পেস্ট প্রতিদিন ব্যবহার করলে আপনি পাবেন দ্যুতিময় ত্বক।
– মসুরের ডাল, দুধ লেবুর রস এবং চালের গুড়া একসাথে পেস্ট করলেই হয়ে যাবে সুন্দর ও কার্যকরী স্ক্রাব। সপ্তাহে তিন দিন ব্যাবহার করুন। আপনার ত্বক হবে আরো পরিষ্কার।
– ডিমের সাদা অংশ ও মধু একসাথে মিশিয়ে ২০ মিনিট মুখে মেখে রাখুন। তার পরে ধুয়ে ফেলুন। ত্বক উজ্জ্বল ও টান টান ভাব আনতে সাহায্য করবে এই ফরমুলা।
– এক চামচ চিনির সাথে দুই চামচ লেবুর রস মিশিয়ে আলতো ভাবে মুখে ডলতে থাকুন যতক্ষন পর্যন্ত চিনি পুরোপুরি গলে না যায়। এমনকি পুরো শরীরেও লাগাতে পারেন।
– শিশুদের মত কোমল ও মসৃন ত্বক পেতে দুই চামচ চিনির মধ্যে তিন চামচ বেবী ওয়েল দিয়ে পেস্ট বানিয়ে মুখে নিয়মিত ব্যবহার করুন।
– মুখে ব্রনের দাগ থাকলে কর্ণফ্লাওয়ার এবং শসার মিশ্রন তৈরী করে প্রতিদিন মাখতে থাকুন। দ্রুত ভাল ফল পাবেন।
– পানি, সবুজ সবজী, ফলের রস, মাছ, ডিম রক্ত পরিষ্কার করে থাকে তাই এইগুলো পর্যাপ্ত পরিমানে খেতে হবে।
- 723 views
- 1 answers
- 0 votes
আমরা অনেকেই জাদুর এই দুইটি ভাগের কথা শুনে থাকি। সত্যিকার অর্থে, কালো এবং সাদা জাদুর অনুষ্ঠানরীতির মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। পার্থক্য রয়েছে জাদুটি কি উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে সেখানে। কারো ভালো করার নিমিত্তে যদি জাদুটি ব্যবহৃত হয় তাহলে সেটা সাদা জাদু। আর কারও অমঙ্গলের উদ্দেশ্যে জাদু করা হলে তা হবে কালো জাদু।
- 1044 views
- 1 answers
- 0 votes
ইত্যাদি :
সংস্কৃত ইতি+আদি-র সন্ধির ফলে ইত্যাদি শব্দের উৎপত্তি। ইতি মানে ইহা, শেষ আর আদি মানে প্রথম, খাঁটি মূল বা আরম্ভ। শব্দার্থে ইত্যাদি হচ্ছে ইতি হতে আরম্ভ, অর্থাৎ সম্পূর্ণ বা পূর্ণাঙ্গ। সমাস করলে দাঁড়ায় : ইতি হয়েছে আদি যার।।বহুব্রীহি সমাস। অর্থাৎ এখানেও পূর্ণাঙ্গ। কিন্তু ব্যবহারিক অর্থে ইত্যাদি মানে ‘এগুলো এবং এরূপ আরো অনেক’। যেমন বাংলাদেশে বাস করে এ ধরনের কয়টি পাখির উদাহরণ দিতে কাক,চিল, বক,শালিক, ময়না, দোয়েল ইত্যাদি। এ বাক্যে ইত্যাদি শব্দে বোঝানো হচ্ছে। ইত্যাদি শব্দটি অব্যয় পদ।প্রভৃতি :
আমরা জানি ইত্যাদির প্রতিশব্দ প্রভৃতি। প্রভৃতি শব্দটি কখনো বিশেষণ, কখনো অব্যয়। সং প্র+ র(ভৃ)+তি = প্রভৃতি। বিশেষণ হিসেবে প্রভৃতির অর্থ ইত্যাদি, আর অব্যয় হিসেবে এর অর্থ অবধি বা পর্যন্ত। শব্দগত বা ব্যবহারিক দিক দিয়ে প্রভৃতি এবং ইত্যাদি সমার্থক। বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান, সুবলচন্দ্র মিত্রের সরল বাঙ্গালা অভিধান, রাজশেখর বসুর চলন্তিকা, সংসদ বাঙ্গালা অভিধান সেরকমই বলে। কিন্তু ইত্যাদি আর প্রভৃতির মধ্যে যে ব্যবধান বা পার্থক্য তা সম্পূর্ণরূপেই প্রায়োগিক। ভাষা শৃঙ্খলার ক্ষেত্রে ইত্যাদি আর প্রভৃতির ব্যবহার সম্পূর্ণ একটা রীতি-র মত চলে আসছে। আজ আর তার ব্যতিক্রম ঘটানো যাবে না, তা নয়। তবে তা হবে শৃঙ্খলা ভঙ্গের নামান্তর। তাতে ভাষা দীর্ঘদিনের বৈশিষ্ট্যচ্যুত হবে। নষ্ট হবে সৌন্দর্য।ব্যবহার :
ইত্যাদি আর প্রভৃতির ব্যবহার ব্যাকরণে বহুবচন বাচক শব্দ বা অব্যয়সূচক প্রত্যয় রা,এরা, গণ, গুলি, গুলা, গুলো, বৃন্দ, বর্গ, রাজি, রাশি, সকল, সমূহ, সমুদয়, দল, দাম, নিচয়, নিকর, মালা, আবলী, গোষ্ঠী, যূথ ‘প্রভৃতি’র ব্যবহারিক নির্দিষ্ট নিয়মের মতই। এর যে কোনটি যে কোন বহুবচন বাচক শব্দের শেষে যুক্ত হবে না। যেমন সাধারণত উন্নত প্রাণিবাচক শব্দে ‘রা’ ব্যবহৃত হয়: মুক্তিযোদ্ধারা, ছাত্ররা (কবিতায় অবশ্য ব্যতিক্রম ব্যবহার প্রচলিত)। কিন্তু গণ, বৃন্দ, মণ্ডলী, বর্গ কেবল উন্নত প্রাণিবাচক শব্দের বহুবচনেই ব্যবহৃত হয়। যেমন দেবগণ, জনগণ সুধীবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, সম্পাদকমণ্ডলী, মন্ত্রীবর্গ।তেমনি কেবল অপ্রাণিবাচক শব্দে আবলী, গুচ্ছ, দাম, মালা, রাজি ব্যবহৃত হয়; যেমন শব্দাবলী, গ্রন্থাবলী, অশোক গুচ্ছ, কবিতা গুচ্ছ, শৈবালদাম, কুসুমদাম, পর্বতমালা, পুষ্পরাজি, তারকারাশি। সেক্ষেত্রে জনগুচ্ছ, জনমালা, জনরাশির ব্যবহার নেই তেমনি ইত্যাদি, প্রভৃতির ব্যবহারের নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। পাল ও যূথ যেমন কেবল জন্তুর জন্য নির্দিষ্ট।
ইত্যাদি ব্যবহৃত হয় মানবেতর প্রাণী, জড়বস্তুর কয়েকটি উদাহরণের পর। যেমন টগর, বেলি, জবা, কামিনী ইত্যাদি। বই, খাতা, কলম ইত্যাদি।
অন্যপক্ষে প্রভৃতি ব্যবহৃত হয় শব্দ, সাহিত্য, ব্যাকরণ শাস্ত্রের একাধিক উদাহরণের পর। যেমন পৃথিবীতে অনেক মহাকাব্য রচিত হয়েছে। যেমন রামায়ণ, মহাভারত, মেঘদূত, ইলিয়াড, ওয়ার অ্যান্ড পিস প্রভৃতি। তবে অনেক ক্ষেত্রেই ইত্যাদি আর প্রভৃতি-র যুগপৎ ব্যবহার হয়ে থাকে।
প্রমুখ :
ইত্যাদি আর প্রভৃতি-র মত বচনবাচকতা, বহুত্ববাচকতার আরো একটি শব্দ রয়েছে প্রমুখ। ‘প্রমুখ’ শব্দের আভিধানিক অর্থ বিশেষণ হিসেবে শ্রেষ্ঠ, উত্তম, প্রধান। আর অব্যয়রূপে ইত্যাদি, প্রভৃতি। বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান মতে প্রমুখ আদি, প্রভৃতি, অগ্রণী বা নেতা। সংসদ বাঙ্গালা অভিধান মতে প্রমুখ (সমাসে উত্তরপদরূপে) আদি, প্রথম, প্রধান, প্রভৃতি। যেমন ব্যাস প্রমুখ কবিগণ। ইদানীং সংশোধিত নিয়মে প্রমুখ ব্যবহৃত হলে ‘গণ’ ব্যবহৃত হয় না।প্রমুখ শব্দটি বহুবাচক এবং ইত্যাদি প্রভৃতির সমার্থক। এটি প্রয়োগক্ষেত্রে সামান্য দূরত্ব বজায় রেখেছে। এটি যত্রতত্র ব্যবহৃত হয় না। জ্ঞানী, কবি, পণ্ডিত গুণিজনদের বহুবচন বোঝাতে অর্থাৎ উদাহরণে কয়েকজনের নাম দিয়ে, এরূপ আরো আছে বোঝাতে ‘প্রমুখ’ ব্যবহৃত হয়। যেমন শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, নির্মলেন্দু গুণ প্রমুখ কবি বাংলা কবিতাকে নতুন মাত্রা দিতে সক্ষম হয়েছেন। অন্যপক্ষে চরিত্রহীন, লম্পট, ছিঁচকে বা সিঁধেল চোর এদের তালিকা অসমাপ্ত হলেও সেক্ষেত্রে ‘প্রমুখ’ বসবে না। যেমন প্রাথমিক তদন্তে অপরাধী হিসেবে যারা তালিকাভুক্ত হয়েছে তারা হল হামিদ, বজলু। এই ‘বজলু’র পরে প্রমুখ ব্যবহৃত হবে না।
অতএব ইত্যাদি, প্রভৃতি, প্রমুখ,শব্দগুলো সমার্থক হলেও ব্যবহারের রীতি অনুসারে এদের ভিন্নতা রয়েছে।
- 1213 views
- 1 answers
- 0 votes
ভালোবাসা দিবস বা সেন্ট ভ্যালেন্টাইন’স ডে (ইংরেজি: Valentine’s Day) একটি বার্ষিক উৎসবের দিন যা ১৪ই ফেব্রুয়ারি প্রেম এবং অনুরাগের মধ্যে উদযাপিত করা হয়। এই দিনে মানুষ তার ভালোবাসার মানুষকে ফুল, চিঠি, কার্ড, গহনা প্রভৃতি উপহার প্রদান করে দিনটি উদ্যাপন করে থাকে।
২৬৯ সালে ইতালির রোম নগরীতে সেন্ট ভ্যালেইটাইন’স নামে একজন খৃষ্টান পাদ্রী ও চিকিৎসক ছিলেন। ধর্ম প্রচার-অভিযোগে তৎকালীন রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ক্রাডিয়াস তাঁকে বন্দী করেন। কারণ তখন রোমান সাম্রাজ্যে খৃষ্টান ধর্ম প্রচার নিষিদ্ধ ছিল। বন্দী অবস্থায় তিনি জনৈক কারারক্ষীর দৃষ্টহীন মেয়েকে চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করে তোলেন। এতে সেন্ট ভ্যালেইটাইনের জনপ্রিয়তার প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে রাজা তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন। সেই দিন ১৪ই ফেব্রুয়ারি ছিল। অতঃপর ৪৯৬ সালে পোপ সেন্ট জেলাসিউও ১ম জুলিয়াস ভ্যালেইটাইন’স স্মরণে ১৪ই ফেব্রুয়ারিকে ভ্যালেন্টাইন’ দিবস ঘোষণা করেন। খৃষ্টানজগতে পাদ্রী-সাধু সন্তানদের স্মরণ ও কর্মের জন্য এ ধরনের অনেক দিবস রয়েছে। যেমন: ২৩ এপ্রিল – সেন্ট জজ ডে, ১১ নভেম্বর – সেন্ট মার্টিন ডে, ২৪ আগস্ট – সেন্ট বার্থোলোমিজম ডে, ১ নভেম্বর – আল সেইন্টম ডে, ৩০ নভেম্বর – সেন্ট এন্ড্রু ডে, ১৭ মার্চ – সেন্ট পযাট্রিক ডে।
পাশ্চাত্যের ক্ষেত্রে জন্মদিনের উৎসব, ধর্মোৎসব সবক্ষেত্রেই ভোগের বিষয়টি মুখ্য। তাই গির্জাঅভ্যন্তরেও মদ্যপানে তারা কসুর করে না। খৃস্টীয় এই ভ্যালেন্টাইন দিবসের চেতনা বিনষ্ট হওয়ায়১৭৭৬ সালে ফ্রান্স সরকার কর্তৃক ভ্যালেইটাইন উৎসব নিষিদ্ধ হয়। ইংল্যান্ডে ক্ষমতাসীন উৎসব পিউরিটানরাও একসময় প্রশাসনিকভাবে এ দিবস উদযাপন করা থেকে বিরত থাকার জন্যে নিষিদ্ধ ঘোষনা করে। এছাড়া অস্ট্রিয়া, হাঙ্গেরি ও জার্মানিতে বিভিন্ন সময়ে এ দিবস প্রত্যাখ্যাত হয়।
বর্তমানকালে, পাশ্চাত্যে এ উৎসব মহাসমারোহে উদযাপন করা হয়। যুক্তরাজ্যে মোট জনসংখ্যার অর্ধেক প্রায় ১০০ কোটি পাউন্ড ব্যয় করে এই ভালোবাসা দিবসের জন্য কার্ড, ফুল, চকোলেট, অন্যান্য উপহারসামগ্রী ও শুভেচ্ছা কার্ড ক্রয় করতে, এবং আনুমানিক প্রায় ২.৫ কোটি শুভেচ্ছা কার্ড আদান-প্রদান করা হয়।
- 837 views
- 1 answers
- 0 votes
তৈলাক্ত ত্বকে অতিরিক্ত তেলের কারণে মেকআপ ঠিকমত বসতে চায় না। এ কারণে তৈলাক্ত ত্বক নিয়ে অনেকেরই বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস ইত্যাদি নানা ধরনের সমস্যার কারণে এই ধরনের ত্বকে মেকআপ করার সময় অনেক সতর্ক থাকতে হয়। অনেক সময় ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিঃসরণের জন্য মেকআপ নষ্ট হয়ে যায়। তাই এইসব ত্বকে মেকআপ করার সময় কিছু নিয়মাবলী মেনে চলতে হয়। আর এইসব নিয়ম মেনে চললে আপনি ঘরে বসে নিজে নিজেই করতে পারেন পারফেক্ট মেকআপ যা আপনার মুখের অতিরিক্ত তেলকে নিয়ন্ত্রণ করে আপনাকে আরও আকর্ষণীয় ও সুন্দর করে তুলবে।
-মেকআপ করার আগে আপনার ত্বককে এক্সফ্লোয়েট করা অনেক জরুরি। প্রথমে ভালো কোনো স্ক্রাব দিয়ে সম্পূর্ণ মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। এতে করে আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল এবং ময়লা বের হয়ে যাবে এবং আপনার ব্ল্যাকহেডস কিছুটা কম দেখাবে। এরপর গরম তোয়ালে মুখে চেপে মুখ মুছে নিন।
-এরপর অবশ্যই মুখ ধোয়ার পর যেকোনো মশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। মেকআপ করার ক্ষেত্রে মশ্চারাইজার লাগানো অনেক জরুরি। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে মশ্চারাইজার যেন অবশ্যই অয়েল ফ্রী এবং ওয়াটার বেইস হয়। সম্ভব হলে এটা মেকআপ লাগানোর ১০ থেকে ১৫ মিনিট আগে এটা লাগিয়ে নিন। এতে মেকআপ মুখে বসবে ভালোভাবে।
-এরপর মুখে ফাউন্ডেশন লাগিয়ে নিন। যেহেতু তৈলাক্ত ত্বক অন্যন্য স্কিন থেকে আলাদা হয় সেহেতু খেয়াল রাখতে হবে ফাউন্ডেশন যেন অবশ্যই অয়েল ফ্রী হয়। ফাউন্ডেশন লাগানোর সময় ব্রাশ ব্যাবহার না করে হাত দিয়েই ওটাকে ভালোভাবে ব্লেন্ড করার চেষ্টা করুন। ত্বকে লাগানোর আগে এক ফোঁটা পানি অথবা একটু মশ্চারাইজার মেশান।
-ফাউন্ডেশন লাগানোর পর কম্প্যাক্ট পাউডার লাগানোর আগে ৫ থেকে ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার একটা ব্রাশ দিয়ে আস্তে আস্তে আপনার মুখের শেড অনুযায়ী কম্প্যাক্ট পাউডার লাগিয়ে নিন। হাল্কা করে গালের দিকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়া পাউডার লাগিয়ে নিন। খেলার রাখেতে হবে নাকের দিকে এবং কপালের কিছুই জায়গায় যেনো মেকআপ সমানভাবে লাগানো হয়। পাউডার লাগানোর জন্য মুখের তেল কম নিঃসরণ হবে এবং ন্যাচারাল লাগবে। খেয়াল রাখতে হবে ফাউন্ডেশনের রঙ এর সাথে কম্প্যাক্ট পাওডার এর রঙ যেনো মিলে যায়।
-এরপর পছন্দমত ও পোশাকের ধরণ অনুযায়ী চোখের সাজ নিয়ে নিন।
- 750 views
- 1 answers
- 0 votes