10773
Points
Questions
23
Answers
5384
ব্যস্ত জীবনে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, তবে কিছু সহজ কৌশল অনুসরণ করলে তা সম্ভব।
১. পরিকল্পিত খাবার প্রস্তুতি (Meal Planning & Prepping)
- সপ্তাহের মেনু ঠিক করে নিন: সপ্তাহের শুরুতেই কী কী খাবেন, তা পরিকল্পনা করুন।
- আগেভাগে কিছু খাবার তৈরি করুন: সপ্তাহের জন্য ভেজানো ছোলা, সিদ্ধ ডিম, গ্রিলড চিকেন বা ভেজিটেবল কেটে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন।
২. সহজ ও পুষ্টিকর খাবার নির্বাচন
- ফাস্টফুডের পরিবর্তে স্বাস্থ্যকর বিকল্প: দোকানের খাবারের পরিবর্তে ঘরে তৈরি রুটি-সবজি, ডাল-ভাত বা ওটস খেতে পারেন।
- প্রোটিন ও ফাইবার বেশি রাখুন: মাছ, মাংস, ডাল, বাদাম, ফলমূল ও শাকসবজি বেশি খান।
- চিনি ও প্রসেসড ফুড এড়িয়ে চলুন: সফট ড্রিঙ্ক, ফাস্টফুড, অতিরিক্ত তেল-চর্বিযুক্ত খাবার কমিয়ে দিন।
৩. ব্যস্ততার মাঝে সময় বাঁচানোর কৌশল
- সকালের নাশতা বাদ দেবেন না: ওটমিল, দুধ-ডিম, ফল বা বাদামজাতীয় খাবার দ্রুত খেতে পারেন।
- স্মার্ট স্ন্যাকস সঙ্গে রাখুন: বাদাম, ফল, চিঁড়া-মুড়ি, দই, স্যান্ডউইচ—এসব সহজেই বহনযোগ্য ও স্বাস্থ্যকর।
- পানি পান করুন: সারাদিন পর্যাপ্ত পানি পান করতে ভুলবেন না।
৪. অফিস বা কাজের জায়গায় স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করা
- বাইরের খাবারের পরিবর্তে ঘরের খাবার নিন: অফিস বা ব্যবসার জন্য টিফিন নিয়ে যান।
- ক্যাফেরি বা দোকানে খাবার খেলে স্মার্ট চয়েস করুন: গ্রিলড খাবার, সালাদ বা লো-ফ্যাট ড্রিংকস বেছে নিন।
৫. মানসিক ও শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখা
- খাওয়ার সময় ফোন বা ল্যাপটপ এড়িয়ে চলুন, এতে খাবার হজম ভালো হয়।
- নিয়মিত হাঁটুন ও ব্যায়াম করুন, যা খাবারের সঠিক পরিপাক ও সুস্থতা নিশ্চিত করবে।
সংক্ষেপে: আগেভাগে পরিকল্পনা করুন, সহজ ও পুষ্টিকর খাবার খান, পানি পান করুন এবং বাইরে খেলে স্বাস্থ্যকর বিকল্প বেছে নিন।
- 80 views
- 1 answers
- 0 votes
- তাকে টাকা ধার দিন।
- রেস্টুরেন্টে নিয়ে পেটপুরে খাওয়ান এবং বিল দিয়ে দিন।
- তাঁকে মাত্রাতিরিক্ত প্রশংসার সাগরে ভাসান।
- তাঁর মনস্তত্ত্ব অনুযায়ী আচরণ করুন।
- সে যেটা লাইক করে আপনিও সেটা লাইক করুন।
- তার সাথে মতের অমিল থাকলেও সাময়িক সময়ের জন্য হলেও তাঁর সাথে সহমত হোন।
- তার প্রতি সহানুভূতিশীল হোন।
- নিজেকে প্রয়োজনের খাতিরে হলেও তার কাছে দুর্বল করে ফেলুন।
- তাঁকে সঙ্গ দিন।
- তাঁকে বেশি বেশি নাম ধরে সম্বোধন করুন।
- আমার এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন পরিচিত বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে আর অবশ্যই Upvote করে আমাকে উৎসাহিত করবেন যাতে আমি পরবর্তীতে এ ধরনের ভাল ভাল পোষ্ট আপনাদের সামনে নিয়ে উপস্থিত হতে পারি।
- 77 views
- 1 answers
- 0 votes
এর জন্য আমার জানা সহজ কিছু পদ্ধতি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করতে চাই।
১।নিজেকে কখনো অন্যের সঙ্গে তুলনা করবেন না। নিজেকে অন্যের সাথে তুলনা করা আপনাকে দীর্ঘমেয়াদিভাবে হতাশাগ্রস্ত করে তুলতে পারে। সব সময় মাথায় রাখবেন সবার প্রতিভা আলাদা।
২।নিজেকে ভালবাসতে শিখুন। নিজের জন্য কিছুটা হলেও সময় বরাদ্দ রাখুন। আপনার প্রিয় মানুষটির কাছে না থাকলে ব্যস্ত হয়ে না পড়ে নিজের শখের জিনিস গুলো পরিচর্যা করুন। নিজের মন যেটা বলে সেটা শুনুন।
.৩।বন্ধু মহল এবং পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান। এতে করে আপনি পরিবারের মানুষের কাছে থাকবেন। এবং নিজেও মানসিকভাবে অনেক প্রশান্তি অনুভব করবেন।
.৪।সব বিষয়ে আপনাকে পারদর্শী হতে হবে এমন চিন্তা ভাবনা বাদ দিন। এবং সবসময় চিন্তা করুন সামনে ভালো কিছু অপেক্ষা করছে। সত্যিই কিন্তু বিষয়টা এমন আপনি যদি ধৈর্য ধরতে পারেন আপনার জন্য অবশ্যই ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।
.৫।সবসময় কৃতজ্ঞ থাকার চেষ্টা করব। পৃথিবীতে এমন হাজারো মানুষ আছে যে আপনার মতো জীবনটা পাওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করছেন।
.৬।অন্য কারো ব্যবহারে কষ্ট পেয়ে থাকলে তাকে ক্ষমা করে দিন।বোঝার চেষ্টা করুন সে কেন এমন করছে। সহানুভূতির জায়গা থেকেই এমনটা করা সম্ভব তাই সব সময় নিজের ব্যাপার গুলো না দেখে অন্যের সমস্যাগুলো বোঝার চেষ্টা ক্রুন।
.৭।সর্বাবস্থায় নিজের উপর আস্থা রখুন। সর্বাবস্থায় নিজেকে অভয় দিন দিন শেষে আমি সফল হব। নেতিবাচক চিন্তা মাথা থেকে একদম ছেড়ে দিন।
আমার খুব পছন্দে একটা ছবি শেয়ার করলাম আশা
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
- 81 views
- 1 answers
- 0 votes
জ্ঞান এবং বুদ্ধি এক নয়। যদিও এগুলোর মধ্যে কিছু সম্পর্ক আছে, তবে তাদের মধ্যে মূল পার্থক্য রয়েছে।
জ্ঞান হলো একটি মানুষের অর্জিত তথ্য বা অভিজ্ঞতা। এটি সাধারণত শিক্ষার মাধ্যমে বা জীবনের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, বই পড়া, পড়াশোনা করা বা কাজের অভিজ্ঞতার মাধ্যমে যা শেখা হয়, তা হলো জ্ঞান।
বুদ্ধি হলো কোনো সমস্যার সমাধান করার ক্ষমতা, চিন্তা করার গতি এবং নতুন কিছু শেখার দক্ষতা। বুদ্ধি আমাদের চিন্তা, বিশ্লেষণ এবং সিদ্ধান্ত নেয়ার সক্ষমতা প্রদান করে। এটি শারীরিক বা মানসিক কার্যক্রমের জন্য একটি দ্রুত এবং কার্যকর প্রতিক্রিয়া দেখানোর ক্ষমতা।
তাহলে, সংক্ষেপে বলা যায় যে জ্ঞান হলো তথ্য বা অভিজ্ঞতা যা আমরা অর্জন করি, আর বুদ্ধি হলো সেই তথ্য বা অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে চিন্তা ও সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা।
- 90 views
- 1 answers
- 0 votes
না নেই। পুরোটাই আপনার মানসিকতার উপর নির্ভর করে। আপনি যদি ভাবেন বয়স একটা সংখ্যা মাত্র, তাহলে কিন্ত তাই। আর যদি ভাবেন বয়স হয়ে গেল, তাহলেও তাই। তাই দেরী না করে কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন। শরীরের যত্ন নিন, সুষম খাবার খান, ওজন নিয়ন্ত্রণ করেন, ব্যায়াম করেন। শরীর ঠিক থাকলে বয়স আসলেই একটা সংখ্যা মাত্র।
- 80 views
- 1 answers
- 0 votes
অযথাই মন খারাপ থাকার পেছনে বিভিন্ন শারীরিক, মানসিক এবং পরিবেশগত কারণ থাকতে পারে। এই অনুভূতি অনেক সময় আপাতদৃষ্টিতে কারণহীন মনে হতে পারে, তবে এটি আসলে কিছু গভীর কারণের ইঙ্গিত দেয়।
আমাদের সবারই বিভিন্ন কারণে মন খারাপ হয়ে থাকে। কিন্তু তা যদি বারবার ঘটে এবং কোনো কারণ ছাড়াই দীর্ঘক্ষণ মন খারাপ থাকে তাহলে তা একটু চিন্তারই বিষয়। কারণ কারণ ছাড়া ঘন ঘন মেজাজের পরিবর্তন স্বাভাবিক কিছু নয়। এই সমস্যাটিকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় বলে ‘মুড ডিজঅর্ডার’।
ডা. হেলাল আহমেদ বলেন, ‘সাধারণ আবেগ, যেটাকে আমরা বলি দুঃখবোধ বা আনন্দবোধ সেটা কিন্তু আমাদের মুড সুইং না। সেটি হলো ব্যক্তিগত ভালোলাগা-মন্দলাগা। মুড সুইং হচ্ছে মুড ডিজঅর্ডার রোগের অন্যতম লক্ষণ, যা ১৫ থেকে ২৯ বছর নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই হতে পারে। কারণ ছাড়াই ঘন ঘন মন খারাপ, দীর্ঘক্ষণ খারাপ লাগা কাজ করা এবং এক পর্যায়ে কেঁদে ফেলা, অকারণে দুঃখবোধ, বিরক্তি ভাব, মানসিক অবসাদ, নিঃসঙ্গতা অনুভব, আত্মবিশ্বাসের অভাব, সবসময় ক্লান্তিবোধ, অতিরিক্ত রাগ বা অতিরিক্ত স্পর্শকাতরতা- এই লক্ষণগুলো যদি দীর্ঘদিন আপনার মধ্যে কাজ করে, তাহলে বুঝতে হবে আপনি মুড ডিজঅর্ডার বা মুড সুইং সমস্যায় ভুগছেন।
মুড ডিজঅর্ডারের লক্ষণ প্রকাশ পেলে অবশ্যই একজন মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হতে হবে, যিনি তাকে প্রাথমিক অবস্থায় পথ্যের মাধ্যমে এবং পরে প্রয়োজন অনুসারে কাউন্সিলিংয়ের পরামর্শ দেবেন।
তাছাড়া তাকে মেনে চলতে হবে বেশ কিছু বিষয়। নিজেকে সৃজনশীল কাজে ব্যস্ত রাখা, ব্যায়াম, সুষম খাবার গ্রহণের পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে। নিজেকে নিজের মধ্যে গুটিয়ে না রেখে মেলে ধরতে হবে, নিজের মনের ভাব কাছের কোনো মানুষের কাছে ব্যক্ত করুন।
- 88 views
- 1 answers
- 0 votes
“জীবনকে পরিপূর্ণভাবে উপভোগ করতে হলে বেঁচে থাকার উদ্দেশ্য জানা প্রয়োজন। আপনি যদি আপনার বেঁচে থাকার উদ্দেশ্য সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা করতে পারেন তাহলে পারিপার্শ্বিক অনেক কিছুর অবাঞ্ছিত প্রভাব থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারবেন।
কিন্তু যদি সরাসরি কাউকে প্রশ্ন করা হয় যে, আপনার জীবনের লক্ষ্য কী, তাহলে দেখা যাবে যে, শতকরা ৯৫ জনই আমতা-আমতা করছেন। কিছুই বলতে পারছেন না।
অথচ জীবনের কাছ থেকে আপনি কী চান তা যদি আপনার কাছে সুস্পষ্ট না থাকে তাহলে জীবন আপনাকে কোথাও নিয়ে পৌঁছাবে না। আপনি হাল ছাড়া নৌকার মতো জীবনসাগরে শুধু ঘুরপাক খাবেন।”
আগে জানুন আপনি কেন বাঁচবেন
জীবন যে কী তা এক কথায় বলার বিষয় নয়, তা বোঝার বিষয় উপলব্ধির বিষয়।
উপরে একটি লেখার কিছু অংশ ও লিঙ্ক দিলাম। জীবনের চুম্বক অংশটা তুলে ধরা হয়েছে এখানে – যে জীবনকে উপভোগ করতে হলে বেঁচে থাকার উদ্দেশ্য নির্ধারণ করা প্রয়োজন। এটা একেকজনের ক্ষেত্রে একেক রকম হবে। আর্টিকেলটিতে উপায়ও বিস্তারিত বলে দেয়া আছে যে কীভাবে জীবনের উদ্দেশ্যকে খুঁজতে হবে নিজের ভেতরে…- 92 views
- 1 answers
- 0 votes
বর্তমান যুগে মাতৃভাষা জানার পাশাপাশি, ইংরেজি ভাষায় পারদর্শী হওয়ার গুরুত্ব অনস্বীকার্য। কারণ এখন মানুষ দেশে বিদেশে পাড়ি দিচ্ছে, আর ভৌগোলিক সীমা অতিক্রম করে, একে অপরের সাথে যোগসূত্র স্থাপন করছে। কিন্তু এই ইংরেজি ভাষা রপ্ত করার সহজ উপায় কী?
বঙ্গানুবাদ —
ইংরেজ দার্শনিক ও কূটনীতিজ্ঞ ব্যক্তি ফ্রান্সিস বেকন বলেছিলেন পড়ার অভ্যাস মানুষকে সম্পূর্ণ করে, সম্মেলন মানুষকে তৈরী করে, লেখা মানুষকে সঠিক করে।
চিত্র।
[1]কোনো কিছু শিখতে গেলে, একটু সময় দিতে হবে এবং ধৈর্য্য ধরতে হবে। সেইটুকু সময় ও ধৈর্য্য থাকলে সহজেই ইংরেজি শিখে ফেলা যাবে।
- পড়ার অভ্যাস
- নতুন কিছু শিখতে হলে প্রথমেই যেটা প্রয়োজন সেটা হল অভ্যাস। মনে করে দেখুন, ছোটবেলায় আমরা কতবার অ-আ-ক-খ লিখেছি, বলেছি। তাই তো আমরা সাবলীল ভাবে আজ বাংলায় কথা বলতে ও লিখতে পারি। ঠিক তেমন, ইংরেজি ভাষা করায়ত্ত করতে গেলে, পড়ার অভ্যাস তৈরী করতে হবে। আপনি যেকোনো বই বা দৈনিক খবরের কাগজ, বা পত্রিকা পড়তে পারেন। প্রথমে সময় লাগবে, ধীরে ধীরে আপনি নিজেই উপলব্ধি করতে পারবেন যে আপনি সহজেই ইংরেজি পড়তে পারছেন।
চিত্র
[2]- অজানা শব্দ জানা —
ছবিতে ইংরেজি ভাষার বঙ্গানুবাদ: ইংরেজি অভিধান।
- খবরের কাগজ, বই, বা পত্র-পত্রিকা পড়তে পড়তে, এমন অনেক শব্দ আপনি দেখতে পাবেন, যেগুলির অর্থ আপনার অজানা। ভয় পাবেন না। হাতের কাছেই রেখে দিন এক অভিধান, বা ডিকশনারি।
- অভিধান দেখলে আপনি শব্দের অর্থ, ব্যুৎপত্তি, উচ্চারণ, ও ব্যবহারের পদ্ধতি জানতে পারবেন। কিন্তু ওই শব্দ মনে রেখে, পুনরায় নিজে কথা বলার সময়ে ব্যবহার করার জন্য, আপনার প্রয়োজন নিজস্ব এক শব্দভাণ্ডার, বা stock of word।
চিত্র
[3]- শব্দভান্ডার তৈরী —
- বাংলা ভাষা বলার বা লেখার সময়ে, একই শব্দ বারংবার ব্যবহার করলে যেমন শ্রুতিকটু লাগে, ইংরেজি ভাষায় সুন্দর ভাবে লেখা ও কথা বলার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। আপনি যত নতুন শব্দ জানতে ও মনে রাখতে পারবেন, আপনার লেখা ও কথা ততই মনোমুগ্ধকর হবে।
- তাই ওই অভিধানটি যতবার দেখবেন, নতুন জানা শব্দটির পাশে একটা চিহ্ন দিয়ে রাখবেন, যে ওটা আপনার শেখা হয়েছে।
- তারপর, একটা খাতায় বা ডায়রিতে সেই শব্দটি লিখে, তার অর্থ আপনি নিজের ভাষায় লিখবেন।
- একটি সরল বাক্য গঠন করে, সেটি ওইদিন আপনার দৈনিক বাক্যালাপ-এ ব্যবহার করতে ভুলবেন না। যখন কেউ ওই শব্দটির অর্থ আপনাকে জিজ্ঞাসা করবে, তাকে উদাহরণ সহ ওই শব্দটি বুঝিয়ে দিলে, আপনি ওই শব্দটি আর কোনোদিন ভুলবেন না। এইভাবে, আপনার শব্দভান্ডার বৃদ্ধি পাবে।
- বাংলা ভাষা বলার বা লেখার সময়ে, একই শব্দ বারংবার ব্যবহার করলে যেমন শ্রুতিকটু লাগে, ইংরেজি ভাষায় সুন্দর ভাবে লেখা ও কথা বলার ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। আপনি যত নতুন শব্দ জানতে ও মনে রাখতে পারবেন, আপনার লেখা ও কথা ততই মনোমুগ্ধকর হবে।
চিত্র
[4]- ব্যাকরণ —
ছবিতে ইংরেজি লেখার বঙ্গানুবাদ: ব্যাকরণের বিভিন্ন পদ।
- কয়েকটি শব্দ দিয়ে তৈরী হয় একটি অর্থপূর্ণ বাক্য। তাই পরবর্তী পদক্ষেপ, অর্থপূর্ণ বাক্য গঠন, যার জন্য প্রয়োজন ব্যাকরণ সম্পর্কে জ্ঞান। আমি যদি বলি, I books read, তাহলে এই শব্দগুলোর কোনো মানে হয় না। আমাকে লিখতে হবে, I read books, অর্থাৎ আমি বই পড়ি। এখানে, I একটি সর্বনাম বা প্রনাউন (Pronoun), read একটি ক্রিয়াপদ বা ভার্ব (Verb), books একটি বিশেষ্য বা নাউন (Noun)। ব্যাকরণে পারদর্শী হওয়ার জন্য,
- একটি বিদ্যালয়ের স্তরে ইংরেজি ব্যাকরণ বই প্রয়োজন। সেই ব্যাকরণ বই পড়ে নিয়মগুলো একে একে আয়ত্ত করে, কয়েকটি অনুশীলনী সমাধান করলে, আপনি নিয়মগুলো বুঝতে ও মনে রাখতে পারবেন।
- সঠিক ব্যাকরণে, আপনার লেখা অনিন্দ্যসুন্দর ও ত্রুটিমুক্ত হয়ে উঠবে।
- কয়েকটি শব্দ দিয়ে তৈরী হয় একটি অর্থপূর্ণ বাক্য। তাই পরবর্তী পদক্ষেপ, অর্থপূর্ণ বাক্য গঠন, যার জন্য প্রয়োজন ব্যাকরণ সম্পর্কে জ্ঞান। আমি যদি বলি, I books read, তাহলে এই শব্দগুলোর কোনো মানে হয় না। আমাকে লিখতে হবে, I read books, অর্থাৎ আমি বই পড়ি। এখানে, I একটি সর্বনাম বা প্রনাউন (Pronoun), read একটি ক্রিয়াপদ বা ভার্ব (Verb), books একটি বিশেষ্য বা নাউন (Noun)। ব্যাকরণে পারদর্শী হওয়ার জন্য,
চিত্র
[5]- লেখা —
- কথা আমরা সবাই বলি, লেখাটাই কিন্তু কম হয়। তাই প্রতিদিন, সময় করে একটি ছোট্ট রচনা লিখুন। যেকোনো বিষয়ের উপর। খুব ভালো হয়, যদি ইংরেজি জানা কোনো ব্যক্তিকে দিয়ে ওই লেখাটা পড়াতে পারেন, যাতে ভুলগুলো আপনি সংশোধন করে নিতে পারেন।
চিত্র: গুগল থেকে সংগৃহীত।
- লজ্জা ও ভয় না পাওয়া —
ছবিতে ইংরেজি উক্তির বঙ্গানুবাদ: আমি পারবো না বাক্যটি থেকে, না শব্দটি বাদ দিতে হবে।
- আমরা প্রথম যখন হাঁটতে শুরু করেছিলাম, আমরা পড়ে যেতাম। আমরা কিন্তু লজ্জা পেয়ে হাঁটা বন্ধ করে দিই নি। ঠিক সেইরকম, ইংরেজি (বা যেকোনো ভাষা) শিখতে শুরু করার পর, অনেক ভুলভ্রান্তি হবে এবং সেটাই স্বাভাবিক। আপনি সেই ভুলের জন্য লজ্জা ও লোকের মন্তব্য শুনে ভয় পাবেন না, এই ব্যাপারে আপনাকে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হতে হবে।
- কথা আছে, কাজ করি আমরা; ভুল করি তাই।ভুল করলে, তবেই তো আমরা শিখব। আর লোকে কী বলল, সেটা নিয়ে ভাবা বৃথা।
চিত্র
[6]উপরিউক্ত উপায়গুলি অবলম্বন করলে, আপনি নিশ্চয়ই ইংরেজি ভাষায় পারদর্শী হয়ে উঠবেন এবং তার সাথে, ইংরেজি ভাষার প্রতি মাতৃভাষার মতো ভালোবাসাও জন্মাবে।
- 76 views
- 1 answers
- 0 votes
আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর সহজ উপায়
আত্মবিশ্বাস হলো নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখার ক্ষমতা, যা জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সফলতার চাবিকাঠি। অনেক সময় আমরা নিজের ওপর বিশ্বাস হারিয়ে ফেলি, কিন্তু কিছু সহজ কৌশল অবলম্বন করে আত্মবিশ্বাস বাড়ানো সম্ভব।
✅ ১. নিজেকে জানুন
প্রথমেই নিজের শক্তি এবং দুর্বলতাগুলো চিহ্নিত করুন। নিজের দক্ষতাগুলো সম্পর্কে সচেতন হলে আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
করণীয়:
- দৈনন্দিন ডায়েরি লেখার অভ্যাস গড়ে তুলুন
- নিজের অর্জনগুলোর একটি তালিকা তৈরি করুন
✅ ২. ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন
বড় স্বপ্ন পূরণের আগে ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করে সেগুলো পূরণ করার চেষ্টা করুন। ছোট সফলতাগুলো আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করে।
উদাহরণ:
- প্রতিদিন ৩০ মিনিট পড়াশোনা
- নতুন একটি দক্ষতা শেখা
✅ ৩. ইতিবাচক চিন্তা করুন
নিজের সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি করুন। নেতিবাচক চিন্তা থেকে দূরে থাকুন।
করণীয়:
- “আমি পারব” এই বাক্যটি প্রতিদিন উচ্চারণ করুন
- সফল মানুষদের অনুপ্রেরণামূলক গল্প পড়ুন
✅ ৪. নিজের যত্ন নিন
শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
করণীয়:
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন
- পর্যাপ্ত ঘুম নিন
- স্বাস্থ্যকর খাবার খান
✅ ৫. নতুন দক্ষতা শিখুন
নতুন কিছু শেখা মানে নিজের মূল্য বৃদ্ধি করা। এটি আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
যা শিখতে পারেন:
- কম্পিউটার স্কিল
- ভাষা
- সেলফ ডিফেন্স
✅ ৬. ভুল থেকে শিক্ষা নিন
ভুল করা স্বাভাবিক। কিন্তু ভুলকে নেতিবাচকভাবে না নিয়ে সেখান থেকে শেখার অভ্যাস করুন।
✅ ৭. ইতিবাচক পরিবেশে থাকুন
যেসব মানুষ আপনাকে অনুপ্রাণিত করে, তাদের সঙ্গে সময় কাটান।
উপসংহার:
আত্মবিশ্বাস রাতারাতি বাড়ে না, এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া। তবে ধৈর্য ও নিয়মিত অভ্যাসের মাধ্যমে এটি অর্জন করা সম্ভব। নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন এবং প্রতিদিন একধাপ এগিয়ে যান।
🔥 Bonus Tip:
প্রতিদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে বলুন,
“আমি পারব, আমি যোগ্য, আমি সফল হব!”- 91 views
- 1 answers
- 0 votes
শুনতে অদ্ভুত লাগতে পারে, কিন্তু এঅবস্থায় কোন আশাবাদী পরামর্শের তুলনায় আপনার মনোবল ফিরিয়ে আনতে অনেক বেশি কার্যকরী যেটা হতে পারে সেটা হলো একটি নিরাশাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি।
আজকের দুনিয়ায় সর্বত্রই আশাবাদের জয়গান― আমাদের সর্বক্ষনই বোঝানো হচ্ছে আমরা চাইলে সব পারি, অথবা কিছু পেরে থাকলে আরো ভালোভাবে তা পারতে পারি। আপোষের কোনো প্রশ্নই নেই। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি আমাদের জীবনে আজ এতই সুবিধা এনে দিয়েছে যে নিতান্ত ব্যক্তিগত প্রচেষ্টার অভাব বৈ কোনো কিছুতে সাফল্য না পাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না এরকম একটা ধারণা আমাদের মনে বদ্ধমূল করে দেওয়া হচ্ছে।
মুস্কিলটা হয়েছে এখানেই―অতিরিক্ত আশাবাদ আমাদের মনে এত প্রত্যাশার জন্ম দিচ্ছে যে কোন কিছুতে প্রত্যাশামত ফল না হলেই সেটাকে নিজেদের গাফিলতি ধরে নিয়ে আমরা চূড়ান্ত হতাশার সম্মুখীন হচ্ছি। ভেবে দেখা গেলে, হতাশার মূলে রয়েছে আশাবাদ।
আমরা মনে করি, হতাশা বা ব্যর্থতাকে যারা মেনে নিতে পারেনা তাঁরাই বুঝি নিরাশাবাদী হয়। আসলে পুরো উল্টোটা; সবচেয়ে আশাবাদী ব্যক্তিরাই সবচেয়ে বেশি হতাশাজনিত তিক্ততা বা রাগ পোষণ করেন। কারণ তাঁরা সবসময়ই কল্পনা করবেন “এর থেকে ভালো হতে পারত।”
নিরাশাবাদীরা বরং অনেক বেশি সচেতন যে জীবন আমাদের প্রত্যাশার ধার ধারে না এবং ব্যর্থতা প্রত্যেকের জীবনে অবশ্যম্ভাবী ও সেটাকে মেনে নিয়েই আমাদের চলা উচিত। তাই অফিসে যেতে গিয়ে ট্রাফিকে আটকে পড়ার দরুন রাগ হলে বা কোনো পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে যদি মুষড়ে পড়েন, তবে আপনি আদতে এমন একটা দুনিয়ায় বাস করার আশা রাখছেন যেখানে আপনি কখনোই ট্রাফিকে আটকে পড়বেন না বা কোনো পরীক্ষাতেই ফেল করবেন না।
নিরাশাবাদ এটা বলে না যে “আপনি অনিবার্যভাবে অকৃতকার্য হবেন” বরং শুধু বলে “আপনি অকৃতকার্য হতে পারেন এবং কখনো না কখনো হবেনও, কিন্তু তাতে কোনো মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে না বা পৃথিবী রসাতলে চলে যাবে না। সব যেমন ছিল, তেমনই থাকবে।”
- 93 views
- 1 answers
- 0 votes