10773
Points
Questions
23
Answers
5384
আত্মবিশ্বাসী মানুষের আচরণ বরাবরই স্বতন্ত্র এবং দৃঢ় হয়। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, একজন সত্যিকারের আত্মবিশ্বাসী মানুষ কখনোই অপ্রয়োজনীয় আত্মপ্রচার করে না, বরং তার কাজ ও উপস্থিতির মাধ্যমেই নিজের মূল্য প্রতিষ্ঠা করে।
আমি এমন অনেক মানুষকে দেখেছি, যারা আত্মবিশ্বাসের কারণে যে কোনো পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক থাকতে পারে। তারা স্পষ্টভাবে কথা বলে, চোখে চোখ রেখে যোগাযোগ করে, এবং সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় দ্বিধাগ্রস্ত হয় না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, তারা অন্যদের মতামতকে গুরুত্ব দেয়, কিন্তু অযথা অন্যের মনযোগ পাওয়ার জন্য নিজেকে বদলাতে চায় না।
আমার অভিজ্ঞতায়, আত্মবিশ্বাসী মানুষ ভুল স্বীকার করতেও ভয় পায় না, কারণ তারা জানে ভুল শুধরে নেওয়াই শেখার অংশ। তারা অহংকারী নয়, বরং আত্মবিশ্বাস এবং নম্রতার ভারসাম্য বজায় রাখে। তাদের শরীরী ভাষায়ও এটি প্রতিফলিত হয়—সোজা হয়ে দাঁড়ানো, শান্ত এবং নিয়ন্ত্রিত অঙ্গভঙ্গি, এবং দৃঢ় কণ্ঠস্বর।
সবচেয়ে বড় কথা, আত্মবিশ্বাসী মানুষ নিজের ক্ষমতা সম্পর্কে সচেতন থাকে, কিন্তু একই সঙ্গে নতুন কিছু শেখার মানসিকতাও রাখে। তারা ব্যর্থতাকে ভয় না পেয়ে এটাকে উন্নতির একটা ধাপ হিসেবে দেখে, আর এটাই তাদের সফল হওয়ার অন্যতম কারণ।
- 84 views
- 1 answers
- 0 votes
মন খারাপ থাকলে দ্রুত ভালো হওয়ার কিছু কার্যকর উপায় আছে। এখানে কিছু সহজ ও কার্যকর উপায় দেওয়া হলো—
🧘 ১. শারীরিকভাবে সচল থাকুন
- হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম করুন – শরীরচর্চা করলে এন্ডোরফিন (হ্যাপি হরমোন) বের হয়, যা মন ভালো করে দেয়।
- গভীর শ্বাস নিন – ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিয়ে ছাড়ুন, এটি স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।
🎧 ২. মনের আনন্দের জন্য কিছু করুন
- প্রিয় গান শুনুন – ভালো লাগার গান মনকে চাঙা করে তোলে।
- প্রিয় সিনেমা বা কনটেন্ট দেখুন – হাসির ভিডিও বা ভালো কোনো মুভি দেখতে পারেন।
- বই পড়ুন – মনের প্রশান্তির জন্য বই পড়া দারুণ কাজ করে।
☕ ৩. পছন্দের কিছু খান বা পান করুন
- চকলেট বা আইসক্রিম খান – এগুলো দ্রুত মুড ভালো করতে পারে।
- কফি বা গরম চা পান করুন – এটি রিল্যাক্স করতে সাহায্য করে।
💬 ৪. প্রিয় মানুষের সঙ্গে কথা বলুন
- বন্ধু বা পরিবারের সঙ্গে কথা বলুন – খোলাখুলি কথা বললে মন হালকা লাগে।
- যদি সম্ভব হয়, কারও সাথে দেখা করুন – বাস্তব সাক্ষাৎ অনেক বেশি কার্যকর।
✍️ ৫. মনের ভাব প্রকাশ করুন
- ডায়েরি লিখুন – যা ভাবছেন, সেটি লিখলে মন হালকা হবে।
- চিত্র আঁকুন বা ক্রিয়েটিভ কিছু করুন – সৃজনশীল কাজ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।
🌿 ৬. প্রকৃতির মাঝে কিছু সময় কাটান
- বাগানে হাঁটুন বা খোলা বাতাসে বসুন
- সূর্যের আলোতে কিছুক্ষণ থাকুন – এটি স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো।
🙏 ৭. ধ্যান বা প্রার্থনা করুন
- নামাজ পড়ুন বা মেডিটেশন করুন – এটি মনের প্রশান্তি আনবে।
- আল্লাহর কাছে দোয়া করুন – বিশ্বাস ও প্রার্থনা মানসিক শান্তি দিতে পারে।
🎯 ৮. মনোযোগ অন্যদিকে সরান
- কাজে ব্যস্ত থাকুন – কোনো কাজে মনোযোগ দিলে খারাপ চিন্তা কমে যায়।
- নতুন কিছু শিখুন – নতুন কিছু শেখা মনের জন্য ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
সবচেয়ে বড় কথা, “এটা সাময়িক, সময়ের সঙ্গে ভালো হয়ে যাবে” – এটা মনে রাখুন। মন খারাপ হলে ধৈর্য ধরুন, সময় দিন, আর নিজের যত্ন নিন। 😊💖
- 68 views
- 1 answers
- 0 votes
১। কখনও অন্যের কথা শুনে নিজের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করবেন না।
২। Social media- তে কারোর জীবনশৈলী দেখে প্রভাবিত হবেন না। ওখানে প্রায় সবাই নিজেকে বাড়িয়ে করেই দেখান।
৩। বন্ধুরা নেশা করছে বলেই আপনি তা করবেন না। তথাকথিত cool সাজতে গিয়ে fool হয়ে যাবেন।
৪। গুরুজনদের কথায় খারাপ মনে করবেন না। তাঁরাই একমাত্র আপনার ভালো চান।
৫। অন্যেরসমালোচনা না করে আত্মসমালোচনা করুন ।
৬। আপনার নিজেকে সর্বদা প্রমাণ করার দরকার নেই ।
৭। ভাগ্যে বিশ্বাস করবেন না। পরিশ্রম করে নিজের ভাগ্য ফেরানো যায় ।
৮। জীবনে কখনও শেখা বন্ধ করবেন না ।
৯। হেরে যাওয়ার পরে হতাশ হবেন না। সর্বদা একটা দ্বিতীয় সুযোগ আছে এটা বিশ্বাস করবেন।
১০। অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস বন্ধ করুন ।
- 82 views
- 1 answers
- 0 votes
১/অন্যের উপর বেশি পত্যাশা করে নিজের সক্ষমতা হারিয়ে পেলে শেষে নিঃস হয়ে পড়ে। উদাহরণ : একটা ছেলে যখন এ্যা প্লাসে পাওয়ার করে তখন সে তত হতাশায় পড়ে। কিন্তু যে অন্যের উপর ভরসা করে পাস করার কথা ভাবে তখন সে নিজের সক্ষমতা হারিয়ে পেলে নিঃস হয়ে পড়ে।
২/আবেগের প্রাধান্য দিয়ে বিবেক ছাড়াই বিবেচনা করে। উদাহরণ : ১৩ থেকে ১৫ বছরের বয়সটা আবেগের বয়স যে এই বয়সে তার আবেগে পছন্দকে পাধান্ন দিয়ে বিয়ে কিংবা অশ্লীল কোনো কাজ করে, সে বড় হয়ে তার ভুলের ক্ষতিপূরণ হিসেবে অনেক কিছুই হারিয়ে পেলে।
৩/ যাহা পাওয়া তার চেয়ে অতিরিক্ত আশা করে। উদাহরণ : পল্লী চিকিৎসকের কাছে গিয়ে অপারেশন হওয়ার জন্য অনুরোধ করে।
৪/ ১৫ থেকে ১৮ বছরে বিয়ে করে, পরে পরিবারের প্যারাই মানসিক শান্তি হারিয়ে পেলে। প্রতিটা সম্পর্ক ভিন্ন ভিন্ন বয়সের উপর ভরসা করে। উদাহরণ : আমাদের এলাকায় আমার বন্ধুর বাড়ির এক ছেলে তার বয়স ছিলো ১৫ কিংবা১৬ এই বয়সে সে যখন বিয়ে করে প্রথমে তার পরিবার না মানলেও পরে মেনেনেই। কিন্ত কয়েক মাস পরে পরিবারে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়, বিশৃঙ্খলার কারণ হচ্ছে তার বউয়ের চাহিদা পূরণের জন্য এভাবে আরো কয়েক পরিবারেও।
- 84 views
- 1 answers
- 0 votes
নিজেকে সবার চাইতে সেরা বানানোর জন্য কৌশলগত উন্নয়ন ও মানসিক শক্তির প্রয়োজন। এটি রাতারাতি সম্ভব নয়, তবে ধাপে ধাপে কাজ করলে নিজেকে সেরা পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।
১. দক্ষতা ও জ্ঞান বৃদ্ধি করুন
- এক্সপার্ট হন – যে ক্ষেত্রেই কাজ করুন, সেটির গভীর জ্ঞান অর্জন করুন।
- নতুন কিছু শিখুন – প্রতিদিন নতুন কিছু শেখার অভ্যাস করুন (বই পড়া, কোর্স করা, গবেষণা করা)।
- প্রবলেম সলভিং স্কিল – জটিল সমস্যাগুলো সমাধানের দক্ষতা বাড়ান।
২. আত্মনির্ভরশীল ও আত্মবিশ্বাসী হোন
- নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন – ব্যর্থতার ভয়ে পিছিয়ে যাবেন না।
- নিজেকে চ্যালেঞ্জ দিন – স্বাভাবিক জীবন থেকে বের হয়ে বড় লক্ষ্য নির্ধারণ করুন।
- নেতৃত্বের দক্ষতা বাড়ান – দলের নেতৃত্ব নিন এবং অন্যদের সহযোগিতা করুন।
৩. স্মার্ট ও পরিশ্রমী হন
- পরিকল্পিত পরিশ্রম করুন – শুধু কঠোর পরিশ্রম করলেই হবে না, বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে কাজ করুন।
- টাইম ম্যানেজমেন্ট – সময়ের সঠিক ব্যবহার করুন এবং অপ্রয়োজনীয় কাজে সময় নষ্ট করবেন না।
- গতি ও কার্যকারিতা – দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া ও বাস্তবায়নের অভ্যাস করুন।
৪. নিজেকে ফিজিক্যাল ও মেন্টালি শক্তিশালী করুন
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন – সুস্থ দেহ মানেই শক্তিশালী মন।
- ধ্যান ও মনোসংযোগ চর্চা করুন – মানসিক প্রশান্তি ও ফোকাস বাড়াতে মেডিটেশন করুন।
- ভালো অভ্যাস গড়ে তুলুন – সকালে উঠুন, পরিকল্পনা করে চলুন, এবং ইতিবাচক থাকুন।
৫. কমিউনিকেশন ও সোশ্যাল স্কিল উন্নত করুন
- সঠিকভাবে কথা বলা শিখুন – নিজেকে প্রকাশ করার দক্ষতা বাড়ান।
- নেটওয়ার্ক তৈরি করুন – সফল ও বুদ্ধিমান মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলুন।
- অন্যদের অনুপ্রাণিত করুন – মানুষ আপনাকে অনুসরণ করবে যদি আপনি তাদের সাহায্য করতে পারেন।
৬. ধৈর্য ও দৃঢ়তা রাখুন
- সাফল্যের জন্য ধৈর্য জরুরি – সব কিছু একদিনে হবে না, তবে ধারাবাহিকতা রাখলে সফল হবেন।
- বাধা কাটিয়ে উঠুন – চ্যালেঞ্জ ও ব্যর্থতাকে শিক্ষার অংশ হিসেবে নিন।
৭. স্বকীয়তা বজায় রাখুন
- নিজের চিন্তা ও নীতি বজায় রাখুন – অন্যদের অনুকরণ না করে নিজের পথ তৈরি করুন।
- সৃজনশীল হোন – নতুন আইডিয়া ও সমাধান খুঁজে বের করুন।
- নিজেকে প্রতিদিন উন্নত করুন – প্রতিদিন ১% করে ভালো হলে এক বছরে বিশাল পরিবর্তন আসবে।
সর্বোপরি:
আপনি যদি প্রতিদিন কিছুটা ভালো হওয়ার চেষ্টা করেন, ধাপে ধাপে নিজেকে সেরার কাতারে নিয়ে যেতে পারবেন। শিখুন, পরিশ্রম করুন, এবং কখনোই হাল ছাড়বেন না!
- 74 views
- 1 answers
- 0 votes
এলোমেলো কথা না বলে, সরাসরি আসল কথায় আসি। দশটা পয়েন্ট দিচ্ছি। যদি মানতে পারেন তবেই আপনি জীবনে সুখী হতে পারবেন।
১। আপনাকে হৃদয়বান মানুষ হতে হবে। মনে রাখবেন, এই দুনিয়া হৃদয়বান মানুষদের জন্য।
২। দুই হাতে টাকা খরচ করবেন। কৃপণতা করা যাবে না।
৩। মানুষ কে ভালবাসবেন। হোক সে গরীব বা ধনী। হোক সে আপনার বাড়ির বুয়া, অথবা সিকিউরিটি গার্ড।
৪। সব সময় অসহায় ও দরিদ্র মানুষের পাশে থাকবেন। তাদের সাহায্য সহযোগিতা করবেন।
৫। আপনারা এলাকায় একটা লাইব্রেরী করে দিবেন। যেন যে কেউ মন ভরে বই পড়তে পারে।
৬। বেকারদের জন্য চাকরীর ব্যবস্থা করে দিবেন।
৭। অসুস্থ লোকদের চিকিৎসা করাবেন।
৮। দরিদ্র পিতা মাতার সন্তানকে স্কুলে ভরতি করিয়ে দিবেন। সমস্ত খরচ দিবেন।
৯। কেউ বিপদে পড়লে আপনি সবার আগে দৌড়ে গিয়ে সাহায্য করবেন।
১০। মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় অস্ত্র হচ্ছে ভালোবাসা। তাই বিনা দ্বিধায় সবাইকে ভালবাসবেন।
বোনাসঃ
# আপনার পরিবার ও সমাজের প্রতি আপনার যা দায়িত্ব আছে, তা আপনি হাসিমুখে পালন করে যাবেন।
- 73 views
- 1 answers
- 0 votes
- নিজের প্রতি আরো বেশি যত্নশীল হোন।
- অন্যের ব্যাপারে নাক গলাবেন না।
- কারো ব্যাপারে অতি উৎসাহ বর্জন করুন।
- কাউকে ইচ্ছাকৃতভাবে প্রশংসা করার কোন প্রয়োজন নেই।
- যার তার সাথে সম্পর্ক স্থাপনে বিরত থাকুন।
- নিজেকে ব্যস্ত রাখুন।
- কারো কাছে নিজেকে সস্তা করবেন না।
- কাউকে অকারণে ফোন দেয়া কিংবা টেক্সট করবেন না।
- সামাজিক মাধ্যমে নিজেকে বেশি বেশি তুলে ধরা থেকে বিরত রাখুন।
- নিজের সম্পর্কে যত কম প্রকাশ করতে পারবেন রহস্য ততই বাড়বে।
- মুখে সর্বদা প্রবল হাসিখুশি একটা ভাব রাখা
- আর্টিকেলটি ভালো লাগলে সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকবেন
- 70 views
- 1 answers
- 0 votes
কেউ বলে জীবন মানে যুদ্ধ। কেউ বলে জীবন মানে যন্ত্রণা। কেউ আবার বলে পানির অপর নাম জীবন। তবে আমার মতে, জীবন মানে সাধনা। অদেখাকে দেখার সাধনা। না পাওয়াকে পাওয়ার সাধনা। জীবন সম্পর্কিত দর্শন নিয়ে বাউল সাধকদের প্রায় ৫ হাজার গান সংগ্রহ করে একটি মোবাইল অ্যাপ তৈরী করা হয়েছে। Bangla Gan – Apps on Google Play এতে রয়েছে বেঁচে থাকার প্রতিটি ধাপ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ ও তত্বকথা। সাধকরা ধ্যানমগ্ন থেকে এসব গান রচনা করেছেন। তাই এগুলোকে সাধুতত্ব গান বা আধ্যাত্মিক বাণী বলা হয়। এসব বাণী নিয়মিত পাঠে আপনার জীবনের সমস্যাগুলো একে একে দূর হয়ে যাবে এবং উন্নতির পথে যাত্রা করবেন। সুন্দর আগামীর পথে। এটা আপনার কাজে আসলে এই পোষ্টে আপভোট দিতে ভুলবেন না। এত চমৎকার একটি প্রশ্ন করার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ জানাই।
- 86 views
- 1 answers
- 0 votes
ওজন কমানোর জন্য কিছু সহজ কিন্তু কার্যকরী পদক্ষেপ অনুসরণ করতে পারেন। স্মার্ট হতে হলে শুধু শারীরিক দিক নয়, মানসিক ও স্বাস্থ্যগত দিকও গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কিছু উপায় দেওয়া হলো:
১. খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন
- পুষ্টিকর খাবার খান: সুষম আহার মেনে চলুন, যাতে প্রোটিন, ফাইবার, এবং কম চর্বিযুক্ত খাবার থাকে। শাকসবজি, ফল, দানাশস্য ইত্যাদি বেশি খেতে পারেন।
- কম ক্যালোরি গ্রহণ: অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন, বিশেষত প্রক্রিয়াজাত খাবার এবং চিনির পরিমাণ কমিয়ে দিন।
- পানি পান: প্রচুর পানি পান করুন, যা বিপাকের হার বাড়াতে সাহায্য করবে এবং অযথা খাওয়ার প্রবণতা কমাবে।
২. ব্যায়াম করা
- কার্ডিও এক্সারসাইজ: হাঁটা, দৌড়ানো, সাইক্লিং বা সাঁতার কাটাও ভালো উপায়। এগুলি শরীরের ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে।
- ওজন উত্তোলন: শক্তি বৃদ্ধি এবং মাসল তৈরিতে সহায়ক।
- নিত্যদিনের ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করুন, যেমন ৩০ মিনিট হাঁটা বা সহজ যোগ ব্যায়াম শুরু করতে পারেন।
৩. শ্রান্তি ও ঘুম
- ঘুমের গুরুত্ব: রাতে কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত ঘুম শারীরিক স্বাস্থ্য এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়।
- মানসিক চাপ কমানো: চাপ কমিয়ে স্বাস্থ্যকর জীবনে চলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মেডিটেশন বা গভীর শ্বাস প্রশ্বাস নিতে পারেন।
৪. স্মার্ট হওয়া
- বই পড়া বা কিছু শিখুন: নতুন কিছু শেখা বা বই পড়া মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখে এবং চিন্তার দক্ষতা বাড়ায়।
- গুছিয়ে চলা: জীবনের দৈনন্দিন কাজগুলো সুন্দরভাবে গুছিয়ে রাখলে আপনার মনোযোগ এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ে।
এগুলো খুব সহজ কিছু পদক্ষেপ, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। আপনার শরীর ও মন ভালো থাকতে এই ধরণের পরিবর্তন আপনার জীবনকে আরো স্বাস্থ্যকর এবং স্মার্ট করবে।
- 80 views
- 1 answers
- 0 votes
মানুষ শুধুমাত্র তোমাকে কটু কথা শুনাতে পারবে এবং তোমার ভুল খুজতে পারবে কিন্তু তা ঠিক করতে পারবে না কারণ তুমি যা করছো বা করবে তা ভুল নয় তবে মানুষ অন্য মানুষের ভুলে দেখাতে পছন্দ করে তোমার উচিত কারো কথায় কান না দিয়ে নিজের কাজ চালিয়ে যাওয়া
কেউ তোমাকে কটু কথা শুনালে তুমি শুনবা তবে তা মনে তুলে নিবা না সে কে যে তোমাকে যা ইচ্ছে তাই বলবে আর তুমি সেরকমই হয়ে যাবে। তুমি র্তক করতেও যাবে না হাসিমুখে তার কথাগুলো শুনে তাকে ধন্যবাদ দিয়ে চলে আসবে তাতে সেও একটু লজ্জিত হবে এবং তুমি যদি সব কথার উত্তর না দিয়ে চুপ থাকো তাহলে সুবিধা হচ্ছে তোমার হয়ে কেউ না কেউ উত্তর দিয়েই দিবে হয় মানুষ আর না হয় সময় তুমি ভুলে থাকার জন্য সবসময় ভাববা কে সে যার সামান্য কথায় আমার মন খারাপ করে থাকতে হবে?
- 86 views
- 1 answers
- 0 votes