ZoomBangla Professor's Profile
Professor
10773
Points

Questions
23

Answers
5384

  • Professor Asked on December 26, 2024 in অনুসরণ.

      জীবনে পাঁচটা কাজ তোমার ভবিষ‍্যতকে উজ্জ্বল করবে। তোমাকে সফল করবে।

      Never stop dreaming—বড়ো স্বপ্ন দেখো। বড়ো স্বপ্ন তোমার মনকে বড়োর দিকে ধাবিত করবে। তোমার মন হলো এমন বস্তু, সেটাকে যে স্বপ্ন দিয়ে সাজাবে, সেই স্বপ্নের দিকেই তোমাকে ধাবিত করবে। বড়ো স্বপ্ন তোমাকে বড়ো মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করাবে। বড়ো স্বপ্ন তোমাকে বেশি পরিশ্রম করতে শেখাবে।

      Never stop believing—নিজের উপর বিশ্বাস রাখো। তোমার আশপাশে অনেকেই মনে করবে তোমাকে দিয়ে হবে না। তুমি পারবে না। কিন্তু তুমি যদি মনে করো তুমি পারবে না, তাহলে সবকিছু শেষ। তোমার আত্মবিশ্বাসের সাথে তোমার মন ধাবিত হবে। আত্মবিশ্বাস যতোটা শক্তিশালী চুম্বকের মতো হবে, তোমার মন ততোটাই প্রবল আকর্ষণে সেদিকে ধাবিত হবে।

      Never stop trying—চেষ্টা করাই কঠিন। কম সংখ‍্যক মানুষ কঠিন কাজটা করে। যারা সেই কঠিন কাজটা করে, তারাই এগিয়ে থাকে। চেষ্টা করতে হবে। নতুন নতুন বিষয় চেষ্টা করতে হবে। নিজের “কমফোর্ট জেন” থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

      Never give up—লেগে থাকো। শুধু শরীর দিয়ে নয়। লেগে থাকতে হবে মন দিয়ে। শরীর লাগালে হয় শ্রম, মন লাগালে হয় ধ‍্যান। পরিশ্রম ও ধ‍্যানের সমন্বয় ঘটলে তুমি হয়ে যাবে অনন‍্য। দশজনের চেয়ে আলাদা। পঞ্চ ইন্দ্রিয় খোলা রেখে লেগে থাকো। পর্যবেক্ষণ শক্তিকে বাড়িয়ে লেগে থাকো। যেনো কোন সুযোগ তোমার হাত থেকে বেরিয়ে যেতে না পারে।

      Never stop learning—শেখো, শেখো এবং শেখো। মানুষের জীবনটাই হলো শেখার। যতো শিখবে ততোই তুমি এগিয়ে থাকবে। অনেকে বলে, যতো শিখবে ততো ভুলবে। আমি বলি, যতো শিখবে ততো ভুলবে কিন্তু ততো পথও তৈরি করবে। সম্ভাবনার পথ। শেখো ও ভাবো।

      কনফুসিয়াস বলেছেন—

      “He who learns but does not think, is lost! He who thinks but does not learn is in great danger.”

      ………………………..

      • 78 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on December 26, 2024 in অনুসরণ.

        স্টিভ জবস ছিলেন বিখ্যাত অ্যাপল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা, যিনি 2003 সালে জানতে পারেন যে তার ক্যান্সার হয়েছে।

        সে সময় যে কোনো সাধারণ মানুষের মতো তিনি কখনো ভাবেননি যে তার মৃত্যু এত তাড়াতাড়ি আসবে। কিন্তু ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি তাকে মেনে নিতে হয়েছে। তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে তার জীবনের বাকি দিনগুলিকে বিস্ময়কর কাজে ব্যবহার করতে হবে। 2005 সালে,

        স্টিভ জবস স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির অনুষ্ঠানে একটি খুব অনুপ্রেরণামূলক বক্তৃতা দিয়েছিলেন:

        “আমার বয়স যখন 17 বছর, আমি কোথাও একটি উদাহরণ পড়েছিলাম যে আপনি যদি প্রতিদিন আপনার শেষ দিন হিসাবে বেঁচে থাকেন তবে একদিন আপনি সত্য প্রমাণিত হবেন। ” এই বাক্যটি স্টিভ জবসের মনে দারুণ প্রভাব ফেলেছিল এবং সেই দিন থেকে গত 33 বছর ধরে প্রতিদিন সকালে তিনি আয়নার দিকে তাকিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করেছিলেন, আজ যদি আমার জীবনের শেষ দিন হয়, তাহলে আমি আজ কী করতে যাচ্ছি? হ্যাঁ, আমি কি একই কাজ করতে থাকব?

        বিশেষ উদ্ভাবন

        যেমন “iPhone”, “iPad”, “MacBook” এবং AppleTV এর জন্ম হয়েছিল স্টিভ জবসের দ্বারা।”

        • 96 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on December 26, 2024 in অনুসরণ.

          বড়ো মাপের মানুষই এ প্রশ্নের জবাব দিতে পারেন। আমার মতো সাধারণ মানুষের কাছে এ ধরনের প্রশ্নের তো কোনো অসাধারণ উত্তর পাওয়া যাবেনা!!এক এক জনের উত্তর একেক রকম! তবে উদ্দেশ্য সময় ও পরিস্থিতি ভেদে বদলে যায়।

          জ্ঞান হবার পর থেকে মেয়ে হয়ে (একা নই তিন বোন) জন্মানোর কারণে অবহেলা এবং অত্যাচার সয়ে (কথায় কথায় গরুপিটুনি) । মায়ের হাত থেকে পরিত্রাণ এর আশায় ঠাকুমা হতে চেয়েছিলাম!! তখন জীবনের উদ্দেশ্য রচনা দিলে নিশ্চয়ই লিখতাম ঠাকুমা হওয়া।!

          ঠাকুমা হলে সন্ধ্যে হলেই মুড়ি, মিছ্রি,আর লেবু লজেন্স নিয়ে সাদা রং এর সুতির মশারির ভেতর ঢুকে পড়া যায়। কেউ দেখতেও পায় না। কিচ্ছু বলেও না।কিছুক্ষণ কুটুর কুটুর করে আওয়াজ ব্যাস ঘুম! ঘুম আর ঘুম!! একদম সকাল অব্ধি।কি নিশ্চিন্ত মজার জীবন!!!

          বছর যখন বারো, পড়াতে এলেন তিনি।🕴 প্রথমে হাতে স্কেলের বাড়ি,নীলডাউন, কান ধরে থাকা ইত্যাদি উপযুক্ত শাস্তির গুরুদায়িত্ব মায়ের হাত থেকে নিজের হাতে তুলে নিয়ে মায়ের ভরসা জিতে পড়ানোর সময় সকালের বদলে সন্ধ্যে করে নিলেন।শাস্তি বদলে গেলো পুরস্কারে—বাদাম চকোলেট !! আর মাথায় হাত রাখা টাই কিন্তু পেড়ে ফেলেছিলো আমায়!! কি ভীষণ নিশ্চিন্ত লেগেছিলো সেদিন।। কিন্তু জেনেছিলাম মাথায় হাত রেখে নয়, অন্য আদরেরও নেশা আছে! প্রথম আদরে অবশ্য মা জেনে ফেলতে পারে এই ভয়ে বালতি বালতি কুয়োর জলে ঠোঁট ধোওয়া!! কিন্তু তবুও আবার জীবনের উদ্দেশ্য বদলে গেলো।

          নিজের একটি ঘর,শাড়ি চুড়ি খাট বিছানা আর সেই মানুষ সেই আদর !!! হায় কিশোরী!!

          পাঁচ বছর পরে ঘর খাট নিজের হলেও মানুষ টা নিজের হলো না। তার সাথে সাথে ঘর ও যায় যায়!শাড়ি চুড়ির ও মন রইলো না। উদ্দেশ্য বদলে গেলো -খুব কষে পড়তে হবে! বিয়ের পরে পড়া!! কিন্তু এবার উদ্দেশ্য খুব টাইট। পড়তেই হবে।

          কিন্তু 🤰!!

          সদ্যোজাত মেয়ের কাঁথা সেলাই ভরা জুলাই এ। দরজার ডাঁসা চাপা দিয়ে। ” সাথে এ ভরা বাদর, মাহ ভাদর ও চলছে। ” বিদ্যাপতি জানতেন!!

          মেয়ে বড়ো হচ্ছে, মা ও । উদ্দেশ্য বদলে চলেছে। মেয়েকে নিজের পায়ে দাঁড় করাতে হবে!!যা বাধা হবে সব দূর করতে হবে!!

          যেদিন তেজ দেখানোর অপরাধে (শোওয়ার পরে) নিজের স্থলন কে আমার ছাড়া কাপড়ে মুছে আমারই মুখে ছুঁড়ে দিয়ে বলা হয়েছিলো —“কোথায় যাবি!! মোল্লার দৌড়…..! “সেদিন ওই মাখামাখি কাপড়েই মুখ গুঁজে ঠিক করলাম- যাবো আমি যাবোই!!! ঘুমন্ত মেয়েকে ছুঁয়ে প্রতিজ্ঞা করলাম তোকে নিয়ে আমি যাবোই সব অপমানের বাইরে!!

          সেদিন থেকে আর উদ্দেশ্য বদলায় নি!!

          পরবর্তী বাইশ বছর উদ্দেশ্য একই ছিলো!! সফল এক্ষেত্রে।

          জীবনের ঋন যদি শোধ হয়ে থাকে তবে আরও বেশি কিছু হোক!!

          এখন আমি আর আমার উদ্দেশ্য ঠিক করি না,আমাকে এভাবে ঠেলে খাদের কিনারায় নিয়ে এসেও যিনি ঠেলে ফেলে দেন নি এবার উদ্দেশ্য তাঁর!!!!

          “মেলাবেন তিনি মেলাবেন “

          • 95 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on December 26, 2024 in অনুসরণ.

            জীবনটা তো আপনার , তাহলে আমার কি বলা ঠিক হবে, আপনার জীবনটা আপনি কীভাবে সাজাবেন? হা, হা, হা, ! মাইন্ড করবেন না ভাই । একটু ফান করলাম। তবে কথা এটা সত্যি, আমার পরামর্শ আপনার সহায়ক হতেও পারে, আবার নাও হতে পারে। কারণ জীবনটা আপনার, আপনার জীবনের খুটিনাটি সবকিছু যেমন আমার জানা নেই, আবার জানলেও সেগুলোর উপর ভিত্তি করে নিখুঁত পরামর্শ বা অভিজ্ঞতা শেয়ার করাও অসম্ভব। তাই আমার উত্তর থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরিবর্তে হয়তো একটা ধারণা নিতে পারেন জাস্ট।

            প্রথমত ও শেষকথা উভয়ই হলো, আপনার জীবনের ডেস্টিনেশন বা চূড়ান্ত গন্তব্য কী বা কোথায় ? সেটা কী আপনি নিজে আপনার কাছে ক্লিয়ার? একদম শতভাগ কি ক্লিয়ার ? যদি ক্লিয়ার না হোন, তাহলে সেটি আগে ক্লিয়ার হয়ে নিন। এখন প্রশ্ন করতে পারেন যে, সেটা ক্লিয়ার হব কীভাবে? সেটা ক্লিয়ার হওয়ার জন্যে আপনি একটা কাজ করতে পারেন। আপনার জীবনের শেষ দিন কল্পনা করুন। ধরুন আপনার লাশ রেডি করে রাখা হয়েছে মানুষের সামনে শেষকৃত্য করার জন্য। মানুষ আপনাকে নিয়ে, আপনার জীবন নিয়ে নানারকম কথাবার্তা বলছে, আপনি এই জায়গায় নিজের সম্পর্কে কেমন মন্তব্য আশা করেন মানুষের কাছ থেকে? এখানে আপনি মানুষের কাছ থেকে যেমন মন্তব্য আশা করেন বা মানুষের সামনে যেভাবে উপস্থিত হওয়ার প্রত্যাশা করেন, সেটাই আপনার ডেস্টিনেশন। এবার ডেস্টিনেশন অনুযায়ী জীবনকে সাজাতে শুরু করেন।

            • 104 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on December 26, 2024 in অনুসরণ.

              অনেকেই সফলতার মূলমন্ত্র জানতে চান। আসলে সফলতার মূলমন্ত্র জিনিসটা আপেক্ষিক। একেকজনের সফলতার কারণ একেক রকম। তারপরও কিছু মিনিমাম বিষয় এক্ষেত্রে আবশ্যিক নিয়ামক হিসেবে কাজ করে। আবার সফলতার বিষয়টি একটা ধারাবাহিক ও পর্যায়ক্রমিক বিষয়ও হতে পারে।

              এক্ষেত্রে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- ১. স্রষ্টার আশির্বাদ, ২. পরিশ্রম, ৩. ধৈর্য্য ও ত্যাগ, ৪. আত্মপ্রত্যয় ও আত্মবিশ্বাস, ৫. একাগ্রতা ও আন্তরিকতা ৬. দৃঢ় মানসিকতা, ৭. সাহসিকতা ও ঝুঁকি গ্রহণ, ৮.জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তা, ৯. কর্মনিষ্ঠা এবং ১০. যুগোপযোগী শূন্যতাপূরণ ও পারিপার্শ্বিকতা।

              সফলতার কোনো শর্টকাট ফর্মুলা নাই। আকস্মিক বা বিলম্বিত সফলতার ক্ষেত্রেও উপর্যুক্ত বিষয়গুলো কোনো না কোনোভাবে প্রাসঙ্গিক। স্রষ্টার আশির্বাদ ছাড়া কোনো কাজই সমাপণ বা পূরণ সম্ভব নয়। সব কাজ গুছালো, তারপরও সামান্য ভুলের কারণে পুরো আয়োজন ভেস্ত যেতে পারে। এ যেন তীরে এসে তরী ডোবার মতো। তাই সবসময় স্রষ্টার কাছে মনে প্রাণে কাঙ্ক্ষিত স্বপ্নপূরণের জন্য চাইতে হবে। পরিশ্রম ও অব্যহত প্রচেষ্টা এ কাজকে কিছুটা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।

              শ্রম না দিয়ে ফল লাভের চেষ্টা করা বাতুলতা মাত্র। তাই পরিশ্রমীরাই দিন শেষে বিজয়ী হয়। একবার চেষ্টায় সফল হতে না পারলে হাল ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়। এজন্য চরম ধৈর্যের দরকার হলেও তা করতে হবে। লেগে থাকতে হবে নাছোড়বান্দার মতো। প্রয়োজনে অনেক ত্যাগও স্বীকার করতে হবে। পরাজয় মানে সবসময় হেরে যাওয়া নয়। অনেক সময় তা আশির্বাদস্বরূপ। শিক্ষা নেওয়ার মতো হলে অবশ্যই তা গ্রহণ করা উচিত। নিজের মধ্যে বিশ্বাস সৃষ্টি করতে ও করাতে হবে যে আমি সংশ্লিষ্ট কাজে সফলতা চাই।

              যদি মনে করেন ‘আমাকে দিয়ে এ কাজ হবে না’ তাহলে তো আপনি নিজেই সার্টিফাই করলেন যে তা আপনাকে দিয়ে হবে না। সত্যিই তখন তা আপনাকে দিয়ে হবে না। কারণ আপনিই তখন নিজের শত্রু হিসেবে গণ্য হলেন। নিজের মধ্যে আত্নবিশ্বাস ও মনোবল লালন ও পালন করতে হবে। যা করবেন পূর্ণ মনোযোগ দিয়েই করবেন। ফাঁকিবাজি করলেন তো নিজেই নিজেকে ধোঁকা দিলেন। তাই একাগ্রচিত্তে যে কোনো কাজকে সানন্দে গ্রহণ করা উচিত। মন ভাঙবে একবার, দুই বার কিংবা বহুবার। অনেক সময় কাছের মানুষও ভুল বুঝবে। তাতে কী হয়েছে। বিপদের সময় কেউ আপনার পাশে ছিল না, থাকবে না তা স্বাভাবিক।

              যদি কেউ থাকে তো আপনি সৌভাগ্যবান। অন্যথায় কারো সমালোচনা গায়ে না মেখে স্বপদে দৃঢ়ভাবে বহাল থাকা উচিত। আপনি নিজেই নিজের ড্রাইভার হবেন তখন। অনেকটা ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে’ এর মতো। হতাশ হওয়া যাবে না কোনো সময়। কিছু কাল (সময়) হয় সুকাল (ভালো সময়), আর কিছু কাল হয় আকাল (খারপ ভালো), উত্থান- পতন নিয়েই মানবজীবন। সফল মানুষদের জীবনে ব্যর্থতার পাল্লাই ভারি বেশি।

              তাই চরম সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে নিজেকে। যতটা প্রয়োজন ততটা ঝুঁকি গ্রহণ করতে হবে প্রয়োজনে। প্রয়োজনীয় জ্ঞানটুকু অবশ্যই অর্জন করতে হবে। বুদ্ধিমানের কাজ হলো জ্ঞানার্জন করা। এজন্য শেখার জগতকে বিস্তৃত করতে হবে। ছোটবেলা থেকে এ পর্যন্ত যা শিখেছেন সবই প্রয়োজনীয়। তা ভালো হোক আর মন্দ হোক। কারণ তা আপনার অভিজ্ঞতাকে সঞ্চিত ও সমৃদ্ধ করেছে। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে আপনি তার যথাযথ ব্যবহার ও মূল্যায়ন করতে পারবেন।

              জানা থাকলে ভুল কম হয়। আর অজানা থেকে ভয়ের উৎপত্তি। তাই পারিপার্শ্বিক পরিবেশ থেকেও জ্ঞানলাভের চেষ্টা করুন। কর্মই এগিয়ে রাখে সবসসয়। কর্মই ধর্ম। আর কর্মনিষ্ঠ ব্যক্তি কখনো চূড়ান্তভাবে হারে না। হারলেও সহজে ঘুরে দাঁড়াতে পারেন। তাই কর্মনিষ্ঠ হোন। অলসতা কখনো সফলতার পথে চালিত করে না। বরং সফলতার পথকে রুদ্ধ করে। আর সফলতা দৈবাৎ আসে না। একে আমন্ত্রণ জানাতে হয়।

              আপনি না চাইলে তা আপনার দ্বারে আসবে না। আপনি যে বিষয়ে সফলতা চান তাতে যুগোপযোগী হোন। সনাতনী মন- মানসিকতা ঝেড়ে ফেলুন। এখন প্রতিযোগিতার যুগ। নিজেকে সেভাবে তৈরি করুন। নিজেকে নিজের সহযোগী করুন। নিজের জগতকে কখনও অন্যের সাথে মিলাবেন না। আপনার উদাহরণ আপনিই।

              সক্রেটিস, প্লেটো, আইনস্টাইন, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল প্রমুখ ব্যক্তিরা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণই। কেউ যত এগিয়ে যাক তাদের মতো না। হয় তাদের চেয়ে বেশি অথবা কম। তাই অনুকরণপ্রিয় না হয়ে স্বতন্ত্র হওয়াই শ্রেয়। নিজস্ব ফর্মুলা ও চিন্তা- চেতনাকে কাজে লাগিয়ে সফলতার জন্য যুদ্ধে নামা উচিত। আপনি যে জগতেই সফলতা চান সে জগতেই সাঁতার কাটুন। এক সময় তীরে পৌঁছাবেন। একটু আগে বা পরে। তাতে কী হয়েছে! আপনি তো সফল হতে চান তাই না? তাই লেগে থাকুন, লেগে থাকুন আর লেগে থাকুন। একসময় সফলতা সে আপনারই হবে। এটাই সফলতার মূলমন্ত্র।

              • 82 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on December 25, 2024 in অনুসরণ.

                মানসিক এবং সামাজিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য কিছু কার্যকর উপায় হলো:

                মানসিক সুস্থতা:

                1. মনের শান্তি রাখা: ইতিবাচক চিন্তা,ধ্যান যোগব্যায়াম বা গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানসিক শান্তি পাওয়া যায়।

                2. স্বাস্থ্যকর চিন্তা: ইতিবাচক চিন্তা এবং আত্মবিশ্বাসের উন্নতি করা গুরুত্বপূর্ণ।

                3. যত্ন নিন নিজের প্রতি: বিশ্রাম, শখ বা আনন্দের কাজ করা মনের চাপ কমাতে সাহায্য করে।

                4. সমস্যার সাথে মোকাবিলা: সমস্যা এড়িয়ে না গিয়ে সেগুলি সমাধান করার চেষ্টা করুন এবং সাহায্য নিন যখন প্রয়োজন।

                5. সামাজিক যোগাযোগ: বন্ধু, পরিবার বা সহকর্মীদের সাথে কথা বলা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

                সামাজিক সুস্থতা:

                1. ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে তোলা: ভাল বন্ধু এবং সমর্থনমূলক সম্পর্ক আপনার সামাজিক সুস্থতা বাড়ায়।

                2. স্বচ্ছ যোগাযোগ: খোলামেলা ও সৎভাবে কথা বলা এবং অন্যদের অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।

                3. সমাজে অবদান রাখা: সমাজে ছোটখাটো উদ্যোগ বা সাহায্য দিয়ে আপনার সামাজিক

                • 96 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on December 25, 2024 in অনুসরণ.

                  কাঁচা ছোলা এবং সেদ্ধ ছোলা—এ দুটি থেকেই প্রোটিন পাওয়া যায়, তবে তাদের প্রোটিনের পরিমাণের মধ্যে কিছু পার্থক্য থাকতে পারে।

                  কাঁচা ছোলা:

                  • কাঁচা ছোলাতে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি থাকে কারণ এতে কোনও প্রক্রিয়া (যেমন সেদ্ধ করা) করার সময় প্রোটিনের কোনও ক্ষতি হয় না।
                  • তবে, কাঁচা ছোলা খাওয়ার আগে সঠিকভাবে ভিজিয়ে নিতে হয়, কারণ এতে এন্টি-নিউট্রিয়েন্টস (যেমন ফিটিক অ্যাসিড) থাকে, যা পুষ্টি শোষণে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

                  সেদ্ধ ছোলা:

                  • সেদ্ধ করার পর কিছু পরিমাণে পুষ্টি উপাদান কমে যেতে পারে, তবে সাধারণভাবে সেদ্ধ ছোলা সহজপাচ্য এবং খাওয়ার জন্য নিরাপদ হয়ে থাকে।
                  • সেদ্ধ ছোলাতে প্রোটিন কম না হয়ে কিছুটা হজমের সুবিধা হয়, কারণ সেদ্ধ করার ফলে ছোলার প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান শরীরে আরও সহজে শোষিত হয়।

                  কাঁচা ছোলাতে কিছুটা বেশি প্রোটিন থাকে, তবে তা খাওয়ার আগে ভিজিয়ে বা নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে প্রস্তুত করা প্রয়োজন। অন্যদিকে, সেদ্ধ ছোলা সহজপাচ্য এবং স্বাস্থ্যকর হলেও এতে কিছুটা প্রোটিন কমে যেতে পারে। তবে, সাধারণভাবে সেদ্ধ ছোলা অনেক বেশি খাওয়া যায় এবং সহজে হজম হয়।

                  • 83 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on December 25, 2024 in অনুসরণ.
                    • নিজেকে শান্ত হতে বলুন। নিজের কাছে মৃদু বাক্যাংশগুলি ধীরে ধীরে পুনরাবৃত্তি করুন যেমন “ব্যাপারনা ইটস ওকে ,” “শান্ত হও”, মোটকথা নিজেকে অটো সাজেশন দিন মাটির দিকে নিচে তাকিয়ে ।
                    • শান্ত হওয়ার জন্য ভিজ্যুয়ালাইজেশন ব্যবহার করুন। চোখ বন্ধ করুন এবং নিজের পছন্দের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করুন ।
                    • নিজেকে বর্তমান পরিস্থিতি থেকে অমনোযোগী করতে বাধ্য করুন। কিছুক্ষণ বাইরে বেরোন, দূরে চলে যান। হাঁটুন বা দৌড়াতে যান।
                    • ১০ থেকে ০ পর্যন্ত উল্টো গণনা করুন । পরিস্থিতি থেকে নিজেকে মানসিকভাবে অমনোযোগী করার এটি একটি দ্রুত এবং সহজ উপায়।
                    • 73 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on December 25, 2024 in অনুসরণ.

                      ই-কমার্স ব্যবসা হলো অনলাইনে পণ্য বা সেবা কেনাবেচার একটি ব্যবসায়িক মডেল। এটি প্রযুক্তি, ইন্টারনেট এবং লজিস্টিকসের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।

                      ই-কমার্স ব্যবসার ধরন

                      1. B2C (Business to Consumer):
                        ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে সরাসরি গ্রাহকের কাছে পণ্য বিক্রি।
                        উদাহরণ: দারাজ, অ্যামাজন।
                      2. B2B (Business to Business):
                        এক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে আরেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাছে পণ্য বা সেবা বিক্রি।
                        উদাহরণ: আলিবাবা।
                      3. C2C (Consumer to Consumer):
                        একজন গ্রাহক অন্য গ্রাহকের কাছে পণ্য বিক্রি করে।
                        উদাহরণ: বিকাশিত ওয়েবসাইট বা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেট।
                      4. C2B (Consumer to Business):
                        একজন গ্রাহক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে সেবা দেয়।
                        উদাহরণ: ফ্রিল্যান্সাররা যেভাবে কাজ করে।

                      বিস্তারিত পড়ুন:

                      ই-কমার্স কি? ই-কমার্স কিভাবে কাজ করে?

                      ই-কমার্স ব্যবসার সুবিধা

                      • সাশ্রয়ী খরচ: অফিস বা শোরুমের দরকার নেই।
                      • বিশ্বব্যাপী পৌঁছানো: ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে গ্রাহক পাওয়া যায়।
                      • ২৪/৭ কার্যক্রম: যেকোনো সময় কেনাকাটা সম্ভব।
                      • ডেটা বিশ্লেষণ: কাস্টমারের চাহিদা বিশ্লেষণ করা সহজ।

                      ই-কমার্স শুরু করতে যা দরকার

                      1. পণ্য বা সেবা নির্বাচন করুন।
                      2. ওয়েবসাইট বা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করুন।
                      3. পেমেন্ট সিস্টেম ইন্টিগ্রেট করুন।
                      4. লজিস্টিকস ও ডেলিভারি ব্যবস্থা নিশ্চিত করুন।
                      5. ডিজিটাল মার্কেটিং দিয়ে প্রচারণা চালান।
                      • 76 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on December 25, 2024 in অনুসরণ.

                        স্বপ্নে আমরা যাদের দেখতে পাই, তারা সাধারণত আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি বা সেই সব মানুষ যাদের সাথে আমরা নিয়মিত যোগাযোগ করি। এমনকি, তাদের কোনো বিশেষ স্মৃতি বা মুহূর্তও আমাদের স্বপ্নে উঠে আসতে পারে। তবে এটি শুধু আমাদের মনের অবস্থা বা অনুভূতির প্রতিফলন হতে পারে, যা স্বপ্নের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। তাই, স্বপ্নে কাউকে দেখার অর্থ এই নয় যে তারা বিশেষভাবে আমাদের কথা ভাবছেন, বরং এটি আমাদের নিজের মনের আন্ডারকনশাস প্রক্রিয়ার ফলাফল হতে পারে।

                        • 77 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes