10773
Points
Questions
23
Answers
5384
আমার শশুর :
অনুপ্রেরণায় প্রথম মানুষ টি হচ্ছেন আমার বাবা(শশুর)। অবাক হচ্ছেন। অবাক হবারই কথা। বাংলাদেশে যেখানে প্রতিদিনই খবরের কাগজ খুললে চুখে পড়ে বধূ নির্যাতনের ঘটনা সেখানে শশুর বাড়ির মানুষদের নিয়ে এমন ভালো মন্তব্য করা খুব একটা চোখে পরে না।
আর আমরা খারাপ খবর প্রচার করি একটু বেশি তাই ভালোটা কারো চোখে পরে না। আমার শশুর বাড়ির সবাই ভালো আলহামদুলিল্লাহ্। ভালো খারাপ মিলেই মানুষ। কিন্তু আমার শশুর একটু বেশিই ভালো।
আমার বিয়ে হয়েছে আজ সাত বছর। এস.এস.সি. পরীক্ষার আগেই বিয়ে হয়। আমি এখন অনার্স ফাইনাল ইয়ারে পড়ি। আমার পড়ালেখা চালিয়ে যাবার পিছনে সবথেকে বেশি ভূমিকা আমার শশুর এর।
আমাকে নিয়ে উনার অনেক আশা। আমি যেন ভবিষ্যতে ভালো কিছু করতে পারি এই অনুপ্রেরণা উনি আমাকে সর্বদা দেন।
আমার স্বামী :আমার স্বামীর অনুপ্রেরণা, সাহায্য আর ভালোবাসা ছাড়া আমি কখনও সামনে এগিয়ে যাওয়ার কল্পনা করতে পারি না।
আমার আব্বু-আম্মু:
আব্বু-আম্মু আছে বলেই আমি আছি। ওদের কথা বলতে গেলে শেষ হবে না। উনারা নিজেরাই আমার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা।
- 88 views
- 1 answers
- 0 votes
ভ্রমণ মানেই কম্পিউটারের F5 বাটন। ব্যাপার টা রিয়েল লাইফে আরো বেশি কাছে থেকে ফিল করেছি এই সপ্তাহের ট্যুরে।
বাংলাদেশের পাঁচ টাকার নোটে এই মসজিদের ছবি দেওয়া আছে। ১৫৫৮-১৫৬৯ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত এই মসজিদটি দেখার উদ্দেশ্য করে আমি আর আমার বন্ধু Asaduzzaman Raju সকাল ৬ টায় রওয়ানা করার প্রায় ২০-৩০ মিনিট পরেই খেয়াল করলাম এটা শুধু একটা স্পট দেখার ভ্রমণ না। ব্যস্ততার এই শহরে পায়ে পায়ে হারাবার জায়গা খুঁজে মরি, মনে হচ্ছিলো যেন এই তো আমাদের হারিয়ে যাওয়ার রাস্তা।
স্পটে গিয়ে আমরা আশে পাশে বেশি ঘুরে বেড়িয়েছি। রাস্তার ভাঙ্গা টং দোকানে চা খাওয়া, পুকুরে মাছ ধরা দেখা, পানিতে পা ডুবিয়ে বসে থাকা আমাদের হারিয়ে নিয়ে গেছিলো এক বেলার অন্য জীবনে।
ওখান থেকে ব্যাক করার সময় আমরা উত্তর পেলাম ভ্রমণ এত দরকারি কেন? আপনারাও বেরিয়ে পড়ুন, ছোট বড় যে কোন স্পটে। রাস্তায় হারিয়ে টের পাবেন ভ্রমণ কেন এত দরকারি!
- 73 views
- 1 answers
- 0 votes
এটা সত্যি যে, মানুষের সঙ্গ আমাদের জীবনে অনেক প্রভাব ফেলে। আর বাংলা প্রবাদটা তো বলেই দেয়, “সঙ্গ দোষে লোহা ভসে।” এর মানে, খারাপ সঙ্গের প্রভাব আমাদের আচরণে আসতেই পারে। আমি নিজেই একটা মজার ঘটনা দিয়ে শেয়ার করতে চাই, যা আমাকে এই প্রবাদটার সত্যতা বোঝাতে সাহায্য করেছে।
ঘটনা: কিছু বছর আগে, আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল, যার নাম ছিল বড়ো স্যার। বড়ো স্যার ছিল একজন খুব ভালো মানুষ, তবে রাগের দিকটা একটু অতিরিক্ত—এমন যে, একদিন অফিসে কফি একটু ঠান্ডা হয়ে গেলে তাকে দেখে মনে হতো, পুরো কোম্পানির আকাশ ভেঙে পড়ছে! প্রথমে আমি ভাবতাম, “এটা তো তার ব্যাপার, আমার কী!”
কিন্তু কিছুদিন পর লক্ষ্য করলাম, তার সাথে মেলামেশা করতে করতে আমি নিজে কিছু আচরণে তার মতো হয়ে যাচ্ছি। একদিন অফিসে আমার সহকর্মী একটা ফাইল হারিয়ে ফেলল। আমি ততটাই রেগে গেলাম, যেন আমার পুরো জীবনটাই চলে গেছে! পরে বুঝতে পারলাম, “আরে, এটা তো আমি ছিলাম না!”
পরিবর্তন: এটা বড়ো স্যারের কাছে বলার পর, তিনি হেসে বললেন, “আপনি তো জানেন, রাগের ব্যাপারটা আসলে খুব গুরুত্বপূর্ণ, রাগ না করলে বস হয়ে কী হবে?!” তখন আমি ভাবলাম, “বস না হলে তো কোনো দাম পাওয়া যায় না!” এরপর আমি নিজের আচরণ নিয়ন্ত্রণ করতে চেষ্টা করলাম। ধীরে ধীরে কিছু ইতিবাচক অভ্যাস গড়ে তুললাম।
আর একদিন, আমার এক বন্ধুর কাছে একটা কথা শুনলাম, যা আমাকে পুরোপুরি ভাবাতে লাগল। সে বলল, “যদি আপনি পাঁচজন পাগলের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করেন, তবে আপনি হয়ে যাবেন ছয় নম্বর পাগল। আর যদি পাঁচজন মহাপণ্ডিতের সাথে মিশে থাকেন, তবে আপনি হবেন ষষ্ঠ মহাপণ্ডিত!”
শিক্ষণীয় দিক: এটা আমাকে শিখিয়েছে, যে সঙ্গী আমাদের জীবন এবং আচরণে বিশাল প্রভাব ফেলে। আপনি যদি ভালো সঙ্গ রাখতে পারেন, তাহলে আপনি ভালো হয়ে উঠবেন, আর খারাপ সঙ্গ রাখলে, একদিন দেখবেন, নিজের মধ্যে তার প্রভাব এসে গেছে। “সঙ্গ দোষে লোহা ভসে”—তাই ভালো সঙ্গের সাথে থাকুন, যাতে আপনি কোনো পাগল না হয়ে, একজন মহাপণ্ডিত হতে পারেন!
- 71 views
- 1 answers
- 0 votes
উপদেশ দেওয়ার মতো যোগ্যতা এই মুহূর্তে আমার নেই। তবে হ্যাঁ জীবন পরিবর্তনের জন্য আপনাকে কিছু পরামর্শ দিতে পারি
- ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠুন। ভোরবেলা মানে ভোরবেলা, সকালবেলা নয়। অবশ্যই ভোর 5:30 এর আগে।
- এবার একগ্লাস অথবা আপনার প্রয়োজন মত ঈষদুষ্ণ গরম জল পান করুন।
- এবার সোজা চলে যান প্রাতঃভ্রমণ করতে। দৌড়াতে পারলে খুবই ভালো। কোন বাহানা চলবে না। যাইহোক, যতই কাজ থাকুক যেতে আপনাকে হবেই।
- S.A.V.E.R.S নামে একটি পদ্ধতি আছে। যে পদ্ধতি দৈনন্দিন ব্যবহার করে আপনি আপনার মনকে ইতিবাচক বার্তায় ভরিয়ে তুলতে পারবেন। প্রতিদিন এই পদ্ধতি অভ্যাস করুন। গুগোল এ সার্চ করলে এর বিস্তারিত পেয়ে যাবেন।
- যখন খাওয়া-দাওয়া করবেন তখন শুধুই খাবেন, কোন কাজ করবেন না অথবা মোবাইল নিয়ে ঘাটাঘাটি করে অকাজ করবেন না।
- রাগ হলে চুপ করে থাকুন। কথা বলবেন না। কথা বললেই ভুল কথা বলবেন। পারলে রাগ নাই করুন। এর জন্য প্রতিদিন ধ্যান অভ্যাস করুন।
- যখনই কোন সমস্যার মুখোমুখি হবেন এবং কোনো উপায় খুঁজে পাবেন না তখন ওই সমস্যার আগে পাঁচবার “WHY”(কেন?) লাগিয়ে দিন। সমস্যার কারণ এবং উত্তর দুটোই পেয়ে যাবেন।
- যখন কোন কাজে ব্যর্থ হবেন সেই মুহূর্ত থেকে সেই কাজের প্রতি পরিশ্রম আগের থেকে দ্বিগুণ করে দিন। অযথা চিন্তা করবেন না এবং ব্যর্থতা নিয়ে হতাশা দেখাবেন না।
- আইপিএল দেখবেন না। আইপিএল হল বড় মানুষদের (প্রতিষ্ঠিত ক্রিকেটার) 100 দিনের কাজের মত। প্রতি বছর আসে। লক্ষ করে দেখবেন খেলার মাঝে বিরতিতে অধিকাংশ সময় ক্রিকেট বেটিং, গুটকা এবং মিউচুয়াল ফান্ডের বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। এবার আপনি বুঝে নিন আপনি প্রকৃতপক্ষে কি দেখছেন। এতে যদি আমাকে কেউ অপছন্দ করতে শুরু করে তাহলে করুক। প্রকৃত সত্য তুলে ধরাই আমার লক্ষ্য। প্রতিবছর প্রায় পঞ্চাশটার মত খেলা হয়। প্রতি ম্যাচ পিছু গড়ে আপনার ৩ ঘন্টার বেশি খরচা হয়। যদি আপনি আইপিএল দেখেন তাহলে ১৫০ ঘন্টা আপনি নষ্ট করবেন! আর যদি না দেখেন ১৫০ ঘন্টা আপনি নিজের উন্নতির জন্য কোন কাজ করতে পারবেন।
- জল খান, প্রচুর জল খান। জল হল অধিকাংশ জায়গায় বিনামূল্যে উপলব্ধ অমূল্য রতন।
- শিক্ষনীয় ভিডিও দেখুন নিয়মিত
- অনলাইন দুনিয়ার গতি প্রকৃতি এবং কাজের ধরন শিখুন
- বই পড়ুন, ই-বুক পড়ুন
- পরিবার এবং আত্মীয়-স্বজনদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ বজায় রাখুন
- বন্ধুত্ব স্থাপন এবং নতুন বন্ধু চয়নের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। নেতিবাচক বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন করুন।
- একজন ভাল পথপ্রদর্শকের সান্নিধ্য লাভ করুন।
- নতুন কিছু শেখার জন্য উদ্যোগী হন।
- আপনার দিন এবং সপ্তাহের জন্য পূর্ব পরিকল্পনা করুন।
- অন্যের মতামতের উপর নির্ভর করে দুশ্চিন্তা করবেন না।
- সুষম খাদ্য গ্রহণ করার অভ্যাস করুন।
- বিভিন্ন রকম সুস্বাদু এবং মজাদার রান্না করার কৌশল শিখুন।
- আপনার সময় আরো ভালো করে ব্যবহার করতে শিখুন।
- অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য কখনো কখনো অর্থ ব্যয় করতে হতে পারে।
- আপনার ব্যক্তিত্বের জন্য গর্ব অনুভব করুন।
- 82 views
- 1 answers
- 0 votes
মন খারাপ থাকা স্বাভাবিক, তবে এটি দীর্ঘস্থায়ী হলে আপনার স্বাস্থ্যের ওপরও প্রভাব ফেলতে পারে। মন ভালো করার জন্য কিছু সহজ এবং কার্যকর উপায় রয়েছে, যেগুলি দ্রুত মনের অবস্থা ভালো করতে সহায়ক হতে পারে:
১. গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস (Breathing exercises)
- গভীর শ্বাস নেওয়া এবং শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম (যেমন প্রানায়াম) করতে পারেন। এটি আপনার শরীর ও মনকে শিথিল করবে এবং চাপ কমাতে সাহায্য করবে। বিশেষ করে ডায়াফ্রাম শ্বাস (বুকের বদলে পেট দিয়ে শ্বাস নেওয়া) খুব কার্যকরী।
২. স্বাস্থ্যকর শখ বা কার্যকলাপ শুরু করুন
- যেকোনো প্রিয় শখ বা কার্যকলাপ শুরু করুন, যেমন পছন্দের গান শোনা, বই পড়া, পেইন্টিং করা বা রান্না। এর মাধ্যমে মনকে আনন্দিত রাখা যায় এবং খারাপ অনুভূতি দূর করা সম্ভব হয়।
৩. স্মৃতিচারণ বা ভালো কিছু মনে করুন
- আপনার জীবনের কোনো ভালো মুহূর্ত বা সুখকর স্মৃতি মনে করুন, যা আপনাকে হাসাতে বা শান্ত করতে পারে। পুরানো ছবিগুলো দেখাও মন ভালো করতে সহায়ক হতে পারে।
৪. হাস্যরস বা কমেডি শো দেখুন
- কিছু মজার ভিডিও বা কমেডি শো দেখুন যা আপনাকে হাসাতে পারে। হাসি প্রাকৃতিকভাবে স্ট্রেস হরমোন কমিয়ে মনের অবস্থাকে ভালো করে তোলে।
৫. শরীরচর্চা বা হাঁটা
- শারীরিক কার্যকলাপ মন ভালো করতে অনেক সাহায্য করে। কিছু হালকা ব্যায়াম বা হাঁটা করা শুরু করুন। শরীরের মধ্যে এন্ডোরফিন নামক হরমোন নিঃসৃত হয় যা সুখের অনুভূতি তৈরি করে।
৬. বন্ধু বা পরিবারের সাথে কথা বলা
- আপনার মন খারাপের কথা বিশ্বাসযোগ্য কাউকে বলুন। বন্ধু বা পরিবারের সাথে কথা বললে তারা আপনাকে সাহায্য করতে পারে এবং আপনি নিজে মনে করবেন যে আপনি একা নন।
৭. মিনিট দুয়েকের জন্য একা হয়ে বসুন
- কখনও কখনও মন খারাপ হলে, কিছু সময় একা বসে থাকারও প্রয়োজন হয়। একা থাকার মাধ্যমে আপনি নিজের অনুভূতিগুলি চিন্তা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে পারবেন।
৮. ধ্যান বা mindfulness প্র্যাকটিস করুন
- ধ্যান বা mindfulness চর্চা করলে আপনার মন শান্ত ও কেন্দ্রীভূত হতে পারে। এটি বিশেষভাবে আপনার চিন্তাগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে এবং আপনাকে বর্তমান মুহূর্তে আনার চেষ্টা করবে।
৯. নিজেকে ভালোবাসুন
- কিছু সময় নিজেকে ভালোবাসা এবং যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। যেমন হালকা পছন্দের খাবার খাওয়া, স্নান করা বা এমন কিছু করা যা আপনার কাছে শান্তির অনুভূতি দেয়।
১০. গান শুনুন বা গান গাওয়ার চেষ্টা করুন
- আপনার প্রিয় গান শুনুন বা গাইতে চেষ্টা করুন। মিউজিক থেরাপি অনেকসময় মন ভালো করার জন্য কাজ করে।
এই উপায়গুলো চেষ্টা করে দেখুন। কখনও কখনও কিছু সহজ ও প্রাকৃতিক উপায় আমাদের মনকে দ্রুত ভালো করতে সাহায্য করতে পারে।
- 72 views
- 1 answers
- 0 votes
আমি কাউকে উপদেশ দেই না। তবে অনুরোধ করি। অনুরোধ মানলে হয়তো তার উপরকার হবে। আমার অনুরোধ গুলো হচ্ছে-
১। প্রচুর পড়াশোনা করতে হবে। গোঁজামিল দিয়ে কোনো রকমে পাশ করে গেলে হবে না।
২। প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। আজাইরা থাকা যাবে না। যে কোনো কাজই হোক করতে হবে।
৩। রাত জাগা যাবে না। কমপক্ষে টানা ৮/১০ ঘন্টা ঘুমাতে হবে।
৪। নিজেকে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে।
৫। মিথ্যা কথা বলা যাবে না। মন্দ লোকদের সাথে মিশা যাবে না।
৬। পরিবারের প্রতি আপনার যা দায়িত্ব আছে, তা সঠিক ভাবে পালন করতে হবে।
- 78 views
- 1 answers
- 0 votes
মানুষের কোন জিনিস সবসময় গোপন রাখা উচিত, এই প্রশ্নের সরল উত্তর দেওয়া কঠিন। কারণ, মানুষের ব্যক্তিগত জীবন, সম্পর্ক এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী গোপনীয়তার বিষয়টি ভিন্ন হতে পারে। তবে, কিছু সাধারণ বিষয় রয়েছে যা সাধারণত গোপন রাখা উচিত বলে মনে করা হয়।
“জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণের উপায়” প্রবন্ধটি পড়ুন আপনার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হবে ইনশাআল্লাহ!
কিছু জিনিস যা সাধারণত গোপন রাখা উচিত:
- ব্যক্তিগত তথ্য: জন্ম তারিখ, পাসপোর্ট নম্বর, ব্যাংক একাউন্টের তথ্য ইত্যাদি ব্যক্তিগত তথ্য অন্যের সাথে সহজে শেয়ার করা উচিত নয়। এগুলো অনলাইনে বা অন্য কোনো মাধ্যমে পাবলিশ করা হলে আপনার সুরক্ষা বিপন্ন হতে পারে।
- সম্পর্কের গোপনীয়তা: আপনার এবং আপনার সঙ্গীর মধ্যকার ব্যক্তিগত বিষয়গুলি, পরিবারের মধ্যকার মতবিরোধ ইত্যাদি সাধারণত গোপন রাখা উচিত। এগুলো অন্যের সাথে শেয়ার করলে সম্পর্কের ক্ষতি হতে পারে।
- অর্থ সম্পর্কিত তথ্য: আপনার আয়, ব্যয়, বিনিয়োগ ইত্যাদি অর্থ সম্পর্কিত তথ্য অন্যের সাথে খোলাখুলিভাবে শেয়ার করা উচিত নয়। এটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে।
- স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য: আপনার ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্য, যেমন কোনো রোগ বা অসুখ, অন্যের সাথে শেয়ার করার আগে ভালো করে ভাবুন।
- অন্যের গোপনীয়তা: অন্য কারো গোপনীয়তা রক্ষা করা আপনার দায়িত্ব। তাদের অনুমতি ছাড়া তাদের ব্যক্তিগত তথ্য অন্যের সাথে শেয়ার করা উচিত নয়।
কেন কিছু জিনিস গোপন রাখা উচিত?
- সুরক্ষা: আপনার ব্যক্তিগত তথ্য অন্যের হাতে পড়লে আপনার সুরক্ষা বিপন্ন হতে পারে।
- সম্পর্ক: অন্যের সাথে অপ্রয়োজনীয় মতবিরোধ এবং অবিশ্বাস সৃষ্টি হতে পারে।
- মানসিক শান্তি: নিজের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে খোলাখুলিভাবে কথা না বলা আপনাকে মানসিকভাবে শান্ত রাখতে সাহায্য করতে পারে।
কখন কিছু শেয়ার করা উচিত?
- বিশ্বস্ত ব্যক্তির সাথে: আপনার ঘনিষ্ঠ বন্ধু বা পরিবারের সদস্যের সাথে আপনার মনের কথা শেয়ার করা আপনাকে ভালো অনুভূতি দিতে পারে।
- পেশাদারের সাথে: কোনো সমস্যা বা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হলে একজন পেশাদারের সাথে কথা বলা উচিত।
- আইনি পরামর্শের জন্য: আইনি বিষয়ে কোনো সমস্যা হলে একজন আইনজীবীর সাথে কথা বলা উচিত।
- 99 views
- 1 answers
- 0 votes
1. আনইনস্টল করে দিন ফেইসবুক, ইন্টাগ্রাম, টিকটক এর মতো সময় নষ্টকারী এ্যাপগুলো
2. অপ্রয়োজনীয় এ্যাপের নটিফিকেশন অফ করে দিন। এমনকি হোওয়াটসএ্যাপেরও। নির্দিষ্ট একটা সময়ে এগুলো চেক করে নিন।
3. একা সময় কাটানোর চেষ্টা করুন।
4. কিনে আনা বইগুলো পড়ে শেষ করে ফেলুন
5. ক্ষনিকের আনন্দদানকারী অভ্যাস ত্যাগ করুন। যেমন: ফাস্টফুড, পর্নোগ্রাফি, অতিরিক্ত ঘুম।
6. মোবাইলে গেম খেলার পাশাপাশি বাইরেও নিয়মিত খেলার অভ্যাস করুন।
7. ক্ষমা করুন। আত্মতৃপ্তি বাড়বে।
8. কাজকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ভাগ করে নিন। অপ্রয়োজনীয় কাজকে না বলতে শিখুন।
- 78 views
- 1 answers
- 0 votes
অল্পতেই সফলতা পাওয়ার টিপস:
- পরিষ্কার লক্ষ্য: সুনির্দিষ্ট ও বাস্তবসম্মত লক্ষ্য ঠিক করুন।
- স্মার্ট কাজ: সময় ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে কার্যকর উপায়ে কাজ করুন।
- ছোট পদক্ষেপ: বড় লক্ষ্যকে ছোট ভাগে ভেঙে ধাপে ধাপে এগোন।
- নতুন দক্ষতা: দ্রুত ফল দেয় এমন স্কিল শিখুন (যেমন: ডিজিটাল মার্কেটিং, ফ্রিল্যান্সিং)।
- নেটওয়ার্ক: সফল মানুষদের সাথে সংযোগ তৈরি করুন।
- ধৈর্য ও ইতিবাচক মনোভাব: ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুনভাবে চেষ্টা করুন।
সঠিক পরিকল্পনা আর কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমেই দ্রুত সফল হওয়া সম্ভব।
- 91 views
- 1 answers
- 0 votes
- মৃত্যু চিন্তা: আপনার মাঝে যদি প্রকৃত অর্থেই মৃত্যু চিন্তা কাজ করে থাকে তবে আপনি প্রতিটি মূহুর্ত কাজে লাগাবেন নিশ্চিত। সবসময় সৃষ্টিশীল এবং পরোপকারী কাজে নিজেকে বিলিয়ে দিতে সচেষ্ট থাকবেন। কারণ আমরা কেউই জানি নি ঠিক কোন মূহুর্তে কোন বয়সে আমরা মৃত্যুবরণ করব!
- নিজের অতীত ব্যর্থতা হতে শিক্ষা: সময়ের অপব্যবহারের কারণে অতীতে প্রাপ্ত ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নেয়াটাও খুবই কার্যকরী। কারণ জানেনই তো ‘ঘর পোড়া গরু সিঁদুর রাঙা মেঘ দেখলেই পালায়’।
- বার্ধক্য: আপনার যৌবন,যৌবনের অমিতশক্তি সবসময় থাকবে না। ঘড়ির কাঁটার সাথে সাথেই আপনার শক্তি সামর্থ্যও একদিন নিঃশেষ হয়ে যাবে। শুধু পেছনে রেখে যাবে আপনার কর্ম! কাজেই সুসময়কে কাজে লাগাবেন না কেন!
- 85 views
- 1 answers
- 0 votes