ZoomBangla Professor's Profile
Professor
10773
Points

Questions
23

Answers
5384

  • Professor Asked on January 15, 2025 in অনুসরণ.
      • 134 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on January 15, 2025 in অনুসরণ.

        পরিশ্রম করুন,প্রতিজ্ঞা করুন, গায়ক তাহসানের মতো আপনিও একদিন সবাইকে চমকে দিবেন।

        তাহসানের পৌষ মাস, ফয়েজের সর্বনাশ।

        সবাই প্রশংসা করেছেন যে তাহসান বরিশালের জামাই হয়ে গেছে আর রোজা খুবই ভাগ্যবতী জনপ্রিয় সেলিব্রিটির বউ, সোশ্যাল মিডিয়ার অনেকেই জানেন রোজার সাথে দীর্ঘদিন ধরে বরিশালের সংগঠক ফয়েজ সাথে সম্পর্কে রয়েছে।সম্পর্কটা মোটামুটি বেশ গভীরই ছিল।

        শোনা যাচ্ছে কয়েকদিন আগেও নাকি ত্রিশ গোডাউনে আড্ডা দিয়েছে। ফয়েজকে শত প্রতিশ্রুতি দিয়েও সুযোগে রোজা সংগীতশিল্পী তাহসানকে বেছে নিয়েছে।

        তাহলে তো এটাই সত্যি যে, একজন সেলিব্রিটির কাছে হেরে গেছে ফয়েজ সাহেব ।আর এটাও কি প্রমাণিত যে,নারী কি তাহলে ছলনাময়ী, হুম তব সব নারী না।

        তবে এটাও চিরন্তন সত্য “জানিনা লোকে যা বলে সত্যি কিনা!’কপালে সবার নাকি সুখ সহে না।

        তাহসান সিঙ্গার জগৎ এ একজন সফল ব্যাক্তি বলে আজ রোজা ফয়েজকে ফাকিঁ দিয়ে তাহসান কে বেছে নিয়েছে, আর তুমিও যদি ফয়েজের মতো বেকারত্বের গ্লানি টানতে থাকো তাহলে তোমাকেও কথিত রোকসানা/সুলতানা/ রিয়ারা বেটার কমিটমেন্ট দিয়েও এভাবে ফাকিঁ দিয়ে অন্যের হয়ে যাবে।

        সুতরাং তুমি বেছে নেও কি করবা.?

         বেকারত্বে গ্ল্যানি টানবা.?

        নাকি

         সফলতার গ্ল্যানি.?

        তুমিও নতুন বছরে প্রতিজ্ঞা করো সফল তুমি হবেই যেন এমন রোজারা সব তোমার পিছু ছুটে,তাহলে তুমি তোমার সফলতার পথকে সহজেই কাছে পেতে নিজের ক্যারিয়ার ম্যাপের সাথে নিজে যুক্ত হয়ে যেতে পারো।

        …..আর হতে পার তাহসানের মতো সফল।

        আপভোট দিয়ে সফল কর।

        • 110 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on January 15, 2025 in অনুসরণ.

          অহংকার কমিয়ে আনা বা একদমই অহংকার না করা নিশ্চিতভাবেই সাধু উদ্দেশ্য । সেটা করার জন্য নিজেকে তৈরী করতে হবে । তৈরী করতে হলে নিজেকে ভুলে যেতে হবে । “আমিত্ব” বোধ থাকলে, সে চেষ্টাটা কার্যকরী হবে কি না সন্দেহ আছে । এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে, কেউ লিখেছেন “যতদিন দেহ থাকবে ততদিন অহম বোধ বা অহঙ্কার থাকবে” । কথাটা অনুধাবন করার মতো । ঘর থেকে বেরোবার সময় যে পোশাক পড়ে, বার বার আয়নার দিকে তাকাই এটা নিশ্চিত করতে যে আমাকে দেখতে ঠিকঠাক লাগছে তো ?, সেটা কিনতু প্রাথমিক ভাবে আমিত্বকেই জাগিয়ে রাখে । সংসারে থেকে বিনয়ী হওয়া যায়, কিনতু, অহংকার ত্যাগ করা খুবই কঠিন । এই যে বলি “আমি বিনয়ী” বা “আমি অহংকার করি না”, এও কিনতু অহংকারেরই জানান দেয় , কারণ, এই কথাগুলো বলার মাধ্যমে আমি আমার গুণেরই অহংকার করি, অন্যের সামনে “অমিত্বের” ধ্বজা উড়াই । একটা তৃপ্তি বোধ করি । সুতরাং, যতদিন দেহ থাকবে, অহংকার থাকবে । তাহলে, সাধুসন্তরা যে নিরহংকারী হন, তাঁদের তো দেহ আছে এই প্রশ্নটা আসবে । এখানে বলা যেতে পারে, তাঁদের ক্ষেত্রে দেহ থাকলেও, দেহের অস্তিত্ব তাঁরা অনুভব করেন না । আর সেকারণেই, আমরা যখন একটু শীতেই কাতর হয়ে পড়ি, তাঁরা তখন হিমালয়ে মৃত্যুসম ঠান্ডায় খালি গায়ে বসে সাধনা করেন , কারণ, শীত গ্রীষ্মের অনুভুতির উর্দ্ধে থাকে তাঁদের দেহ ।

          এতো সুন্দর একটি প্রশ্ন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানানোর আগে আমার জীবনে ঘটে যাওয়া একটা ঘটনা খুবই প্রাসঙ্গিক ভাবেই মনে পড়ে গেলো । একবার আমি বোম্বে থেকে ট্রেনে করে কোলকাতা ফিরছি । আমার ঠিক উল্টোদিকের বার্থে বসে আছেন শান্ত, সৌম্যকান্তি এক সাধুবাবা, আশেপাশের বার্থে তাঁর শিষ্যরা । তাঁরাও কোলকাতা কোন একটা আশ্রমের উদ্বোধনে যাচ্ছেন । আমি সাধুবাবাকে নমস্কার জানালাম, তিনি প্রতি নমস্কার করলেন, মুখে তাঁর বিনয়ের হাসি । একথা,সেকথার পর জানতে পারলাম, সংসারে নিরাসক্ত হয়ে সন্ন্যাস নিয়েছেন প্রায় কুড়ি বছর আগে । জিজ্ঞেস করলাম, অনুতাপ হয না সংসার না করার জন্য ? মাথা নাড়লেন, বললেন, না । আমি জিজ্ঞেস করলাম, রাগ কমানোর উপায় কি ? বললেন, অহংকার ত্যাগ করলেই রাগ কমে যাবে । প্রশ্ন করলাম, অহংকার ত্যাগের রাস্তাটা কি ? উত্তর দিলেন, দেহত্যাগ করতে হবে ।বললাম বেঁচে থাকা অবস্থায় কেমন করে দেহত্যাগ করবো ? বললেন, সংসারে থেকে হবে না । শুরু করলেন নিজের কথা, বলতে লাগলেন সন্ন্যাস নেয়ার পর তাঁর সংস্কার হয়েছিল । মস্তক মুন্ডন করে তাঁকে নিজের শ্রাদ্ধকর্ম নিজেকেই করতে হয়েছে, শ্রাদ্ধকর্ম করার মাধ্যমে তাঁকে ষড়রিপু, যথা কাম, ক্রোধ,লোভ,মোহ,মদ,মাতষর্য এবং নিজের দেহ ত্যাগ করতে হয়েছে । বললেন, তিনি দেহের কোন অস্তিত্বই বোধ করেন না । মনে হলো হয়তো তিনি ঠিকই বলেছেন , কারণ, বোম্বে স্টেশনে ট্রেনে উঠে তিনি বার্থে যে আসনে বসেছিলেন, ঠিক একই আসনে বসা অবস্থায় তিনি তখনও, যখন ট্রেন হাওড়া স্টেশনে পৌঁছলো । এত ঘন্টার মধ্যে তাঁকে এক মুহূর্তের জন্য আসন পাল্টাতে দেখলাম না, বা আসন ছেড়ে উঠতে দেখলাম না । বুঝতে পারলাম, কেন তিনি এতো বিনয়ী, নিরহংকারী, কারণ দেহের অনুভূতিটাই তাঁর নেই । ধন্যবাদ,

          • 90 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on January 15, 2025 in অনুসরণ.

            নিচের উপায়গুলো অনুসরণ করতে পারেন।🙂

              • নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। ইনডোর এবং আউটডোর ব্যায়াম দুটিই একইসাথে করুন। এছাড়া পারলে প্রতিদিন ১০ মিনিট করে দৌড়ান। নিয়মিত সাইকেল চালান। এতে যেমন শরীর সুস্থ থাকবে, তেমনি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়বে
              • নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান। পারলে নিয়মিত দুটি করে কলা খান।অধিক মশলাযুক্ত খাবার বা ফাস্টফুট খাবার যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন। অধিক পানি পান করুন। নিয়মিত দই খান বা গ্লুকোজ খান। এই খাবারগুলো সরাসরি মস্তিষ্কের সাথে সম্পৃক্ত।
              • নিয়মিত ১ ঘন্টা ঘড়ি ধরে মেডিটেশন বা ধ্যান করুন। তারপর দেখুন আপনার আইকিউ লেভেল কোথায় গিয়ে ঠেকে। আর মেডিটেশন করার সময় নিজেকে নিয়ে ভাবুন। নিজের ত্রুটিগুলো খুঁজে বের করুন। নিজের ধৈর্যশক্তিকে জিইয়ে রাখুন।
              • বেশী করে বই পড়ুন। নিজের কল্পনাশক্তিকে আরো প্রখর করুন। দেখবেন আইকিউ আপনাআপনি বেড়ে গিয়েছে।
              • আর নিয়মিত ৮ ঘন্টা অবশ্যই ঘুমাবেন। পারলে ১ ঘন্টা বেশী ঘুমান। এতে ক্ষতি নেই। বাট কম ঘুমানো যাবে না।
              • আমার লেখারটি ভালো লাগলে সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকবেন

             

            • 111 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on January 15, 2025 in অনুসরণ.

              সেরা উপায় তো জানি না তবে একটা উপায় বাতলে দিতে পারি।

              “A beautiful mind” মুভি দেখতে গিয়ে এই রুল সম্পর্কে ধারণা পেয়েছিলাম।

              21 day rule:

              আপনি যদি কোনো কাজকে অভ্যাস তৈরি করতে চান তবে আপনাকে সেই কাজকে টানা ২১ দিন ধরে প্রতিদিন করতে হবে।এই তিন সপ্তাহ যদি আপনি নিয়মিত কোনো কাজ করেন তবে তা অভ্যাস এ পরিনত হবে সেই সম্পর্কে নিশ্চিত থাকুন।আর আপনি যদি এই সপ্তাহ পরে আরো ৯০ দিন এই একই কাজ প্রতিদিন করে যেতে পারেন তবে তা আপনার লাইফস্টাইলে পরিনত হবে।একে আবার ২১/৯০ রুলও বলা হয়।

              এখন আপনাকে কি করতে হবে?আপনি আপনার খারাপ অভ্যাস কে কোনো ভালো কাজ দ্বারা প্রতিস্থাপন করুন এবং তা ২১ দিন নিয়মিত করুন।যেমন ধরুন পড়তে বসেছেন মোবাইল টিপতে মন চাচ্ছে।মোবাইল সরাবেন না।পাশেই রাখুন।মন চাইতেই পারে এবং আপনি ধরতেও পারেন,কোনো সমস্যা নাই।কিন্তু পড়াশোনার যে ক্ষতি হচ্ছে।খারাপ অভ্যাস।কি করবেন যখনই ইচ্ছা করবে তখনই উঠবেন, হাফ গ্লাস পানি পান করে আসবেন(বেশি পানি পান করা কিন্তু হানিকারক যতই জীবনদায়ী হোক) বা দুইটা পুশআপ দিবেন বা বইটা হাতে নিয়ে একটু হেটে হেটে পড়বেন(হেটে হেটে পড়ারও কিন্তু অনেক সুবিধা)।এভাবে ফোন পাশে রেখে যদি চালিয়ে যেতে পারেন তবে সাধুবাদ।আপনি জয় করেছেন মানুষের অন্যতম বড় শত্রুর বিরুদ্ধে।#monster

              তবে হে খুব কম লোকই পারে।তবে চেষ্টা করতে কি সমস্যা ।আমি নিজেও খুব একটা পারি না(অনেকে বলবে যেটা নিজে করোনা সেইটা অন্যকেও করতে বলো না)।জানতাম তাই জানালাম।জ্ঞান ভাগ করারই তো জায়গা

              • 98 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on January 14, 2025 in অনুসরণ.
                1. আপনার কাছে যত বেশি তথ্য থাকবে আপনি তত বেশি শক্তিশালী।
                2. আপনার কাছে যত বেশি অন্যের গোপন ইনফর্মেশন থাকবে আপনি তত বেশি শক্তিশালী।
                3. পৃথিবীর একটি অন্যতম শক্তিশালী দিক হচ্ছে মানুষকে কনভিন্স করা।মানুষকে কনভিন্স করতে পারার মতো শক্তি পৃথিবীতে খুবই বিরল।
                4. অন্যের মন জয় করা- একটি অন্যতম বিরল প্রকৃতির শক্তি।কাজেই অন্যের মন জয় করার শক্তি অর্জন করুন।
                5. আত্মনির্ভরশীল হওয়া- নিজেকে সবল এবং শক্তিশালী করার জন্য খুবই প্রয়োজন।
                6. সামাজিক নেটওয়ার্কিং এবং সাংগঠনিক দক্ষতা এক্ষেত্রে খুবই প্রয়োজন।
                7. নিজেকে অত্যন্ত সবল এবং শক্তিশালী করতে হলে আপনাকে একজন সুবক্তা হতে হবে।একজন দক্ষ বক্তা যে কোন পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে।
                8. নিজের শক্তিশালী এবং দুর্বল দিক সম্পর্কে একটি পূর্ণাঙ্গ ধারণা থাকতে হবে।
                9. নিজেকে জানুন।
                10. নিজের সম্পর্কে যত কম প্রকাশ করবেন,ততই নিজেকে শক্তিশালী এবং সবল হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবেন।
                11. লেখাগুলো ভালো লাগলে সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকবেন
                • 110 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on January 14, 2025 in অনুসরণ.

                  অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়ের জন্য পরমুখাপেক্ষী না হয়ে, নীরোগ দেহে যিনি বেঁচে থাকেন, স্বাস্থ্যসমস্যা যাঁকে অসহায় করে তোলে না, আমার কাছে, তিনিই জীবনে প্রকৃত সফল।

                  ধন্যবাদ।

                  • 86 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on January 14, 2025 in No Category.

                    বুদ্ধিমত্তা আমাদের জীবনের অন্যতম বড় সম্পদ। তবে অনেকেই ভাবে, জ্ঞানী হওয়া জন্মগত একটি গুণ। সত্যি বলতে, বুদ্ধিমত্তা বাড়ানো সম্ভব যদি আপনি সঠিক অভ্যাস তৈরি করেন। আসুন জেনে নেই ৭টি সহজ উপায়, যা আপনাকে আরও জ্ঞানী হতে সাহায্য করবে।

                    ১. প্রতিদিন অন্তত ১০ মিনিট পড়ুন

                    বই পড়া মস্তিষ্কের জন্য ব্যায়ামের মতো। প্রতিদিন একটি বইয়ের কয়েকটি পৃষ্ঠা পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। আপনি গল্পের বই, ইতিহাস, বা নতুন কোনো বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের জন্য বই পড়তে পারেন।

                    ২. ডায়রি লিখুন

                    আপনার প্রতিদিনের চিন্তা, অভিজ্ঞতা এবং শেখার বিষয়গুলো লিখুন। এটি আপনার স্মৃতিশক্তি বাড়াবে এবং বিশ্লেষণ ক্ষমতা উন্নত করবে।

                    ৩. অনলাইন কোর্স করুন

                    বর্তমানে ইন্টারনেটে প্রচুর ফ্রি এবং পেইড কোর্স রয়েছে। নিজের পছন্দ অনুযায়ী কোনো বিষয় বেছে নিন এবং সেটি শিখুন। এটি নতুন দক্ষতা অর্জনের সহজ উপায়।

                    ৪. বুদ্ধিমান ব্যক্তিদের সঙ্গ নিন

                    বুদ্ধিমান এবং জ্ঞানী ব্যক্তিদের সাথে সময় কাটান। তাদের চিন্তা-ভাবনা এবং অভ্যাস আপনাকেও উন্নত করবে।

                    ৫. নতুন দক্ষতা শিখুন

                    আপনার আগ্রহ অনুযায়ী নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করুন। এটি হতে পারে কোনো ভাষা, বাদ্যযন্ত্র, প্রোগ্রামিং, বা অন্য কিছু। নতুন দক্ষতা শেখার মাধ্যমে আপনার মস্তিষ্ক সচল থাকবে।

                    ৬. গভীর চিন্তা করুন

                    প্রতিদিন কিছু সময় নীরব হয়ে নিজের লক্ষ্য, সিদ্ধান্ত এবং কাজের প্রভাব নিয়ে চিন্তা করুন। গভীর চিন্তা আপনার সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বাড়াবে।

                    ৭. প্ল্যান করুন এবং কাজ করুন

                    আপনার দিনের জন্য একটি স্পষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করুন। যখন আপনি একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাজ করবেন, তখন আপনার দক্ষতা আরও উন্নত হবে।

                    শেষ কথা

                    জ্ঞানী হওয়া কোনো জাদু নয়, এটি ধৈর্য আর সঠিক অভ্যাসের ফল। আপনি যদি প্রতিদিন একটু একটু করে শেখার অভ্যাস গড়ে তোলেন, তবে একদিন নিজেই বুঝতে পারবেন যে, আপনি অন্যদের চেয়ে অনেক এগিয়ে।

                    আপনার কী মনে হয়, জ্ঞানী হওয়ার আর কোনো সহজ উপায় আছে? কমেন্টে জানান!

                    • 116 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on January 14, 2025 in অনুসরণ.

                      মন খারাপ থাকলে দ্রুত ভালো হওয়ার জন্য কিছু কার্যকর উপায় রয়েছে। এগুলো মানসিক অবস্থা উন্নত করতে এবং ইতিবাচক মনোভাব ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে

                      ১. পরিবেশ পরিবর্তন করুন

                      একটি হালকা পরিবেশে যান, যেমন প্রকৃতির মাঝে হাঁটুন বা বাইরে খোলা হাওয়ায় বসুন।

                      ঘরের বাতাস পরিবর্তন করুন এবং আলো বাড়ান।

                      ২. পছন্দের কিছু করুন

                      আপনার পছন্দের গান শুনুন বা মুভি দেখুন।

                      কোনো বই পড়ুন যা আপনাকে ভালো লাগার অনুভূতি দেয়।

                      নিজের শখ বা সৃজনশীল কাজে (যেমন: আঁকা, গান গাওয়া, রান্না) মনোযোগ দিন।

                      ৩. শারীরিক সক্রিয়তা

                      ১০-১৫ মিনিটের জন্য দ্রুত হাঁটুন বা হালকা ব্যায়াম করুন।

                      যোগব্যায়াম বা মেডিটেশন করুন, যা মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ বাড়িয়ে আপনাকে স্বস্তি দেয়।

                      ৪. প্রিয়জনের সাথে কথা বলুন

                      পরিবার বা বন্ধুর সাথে মন খুলে কথা বলুন।

                      যাদের কাছে আপনি স্বস্তি অনুভব করেন, তাদের সাথে সময় কাটান।

                      ৫. নিজের যত্ন নিন

                      নিজের জন্য কিছু সময় বের করুন এবং নিজেকে বিশেষ অনুভব করুন।

                      এক কাপ প্রিয় চা/কফি পান করুন।

                      একটি আরামদায়ক স্নান নিন।

                      ৬. ইতিবাচক চিন্তা চর্চা করুন

                      আপনি কীসের জন্য কৃতজ্ঞ, তা ভাবুন এবং একটি তালিকা তৈরি করুন।

                      নিজেকে মনে করিয়ে দিন যে খারাপ সময় সাময়িক।

                      ৭. হাসির জন্য কিছু করুন

                      মজার ভিডিও দেখুন বা এমন কারো সাথে সময় কাটান যিনি আপনাকে হাসাতে পারেন।

                      হাসি মস্তিষ্কে “হ্যাপি হরমোন” (এন্ডোরফিন) বাড়াতে সাহায্য করে।

                      ৮. নিজের অনুভূতি লিখে ফেলুন

                      আপনার যা কিছু মন খারাপ করছে, তা একটি কাগজে লিখুন।

                      এরপর ধীরে ধীরে কীভাবে এগুলো সমাধান করা যায় তা ভাবুন।

                      ৯. খাবারের মাধ্যমে মন ভালো করুন

                      চকোলেট, বিশেষ করে ডার্ক চকোলেট, মুড ভালো করতে সাহায্য করে।

                      ফলমূল, বাদাম বা আপনার প্রিয় স্ন্যাকস খান।

                      ১০. কিছু সময় একা থাকুন

                      কিছুক্ষণের জন্য ফোন বা অন্যান্য ডিভাইস থেকে দূরে থাকুন।

                      নিজেকে ভালোবাসুন এবং নিজেকে বলুন, “সব ঠিক হয়ে যাবে।”

                      মনে রাখবেন:

                      মন খারাপ হওয়া স্বাভাবিক, তবে এটি দীর্ঘস্থায়ী হলে তা গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে। প্রয়োজনে কাউন্সেলর বা বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিন।

                      • 96 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on January 14, 2025 in অনুবাদ.

                        ১. সত্য ও মিথ্যার মিশ্রন করা যাবে না।

                        • ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা সত্যকে মিথ্যার সঙ্গে মিশ্রিত কোরো না। এবং জেনেশুনে সত্য গোপন কোরো না।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ৪২)

                        ২. বিবাদে লিপ্ত হয়ো না।

                        • ইরশাদ হয়েছে, ‘…দুষ্কৃতকারীরূপে পৃথিবীতে নৈরাজ্য সৃষ্টি কোরো না।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ৬০)

                        ৩. কাউকে অন্ধ অনুসরণ করা যাবে না।

                        • ইরশাদ হয়েছে, ‘যখন তাদের বলা হয়, আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন, তা তোমরা অনুসরণ করো; তারা বলে, না, বরং আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদের যাতে পেয়েছি, তার অনুসরণ করব…।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১৭০)

                        ৪. প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করিও না।

                        • ইরশাদ হয়েছে, ‘হে ঈমানদাররা, তোমরা অঙ্গীকার পূর্ণ করো…।’ (সুরা : মায়েদা, আয়াত : ১)

                        ৫. এতিমদের সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ কর।

                        • ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষ তোমাকে এতিমদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে, বলে দাও, তাদের জন্য সুব্যবস্থা করা উত্তম…।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২২০)

                        ৬. ঋতুস্রাবের সময় সহবাস করিও না।

                        • ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা ঋতুস্রাবের সময় যৌন সঙ্গম কোরো না। (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২২২)

                        ৭. ধর্ম নিয়ে বারাবাড়ি নয়।

                        • ইরশাদ হয়েছে, ‘দ্বিনের ব্যাপারে কোনো জবরদস্তি নেই।(সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৫৬)

                        ৮. অপারগ ব্যক্তিরওপরসদয় হও।

                        • ইরশাদ হয়েছে, ‘যদি ঋণগ্রহীতা অভাবগ্রস্ত হয়, তবে সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত সময় দাও।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২৮০)
                        • 125 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes