ZoomBangla Professor's Profile
Professor
10773
Points

Questions
23

Answers
5384

  • Professor Asked on November 9, 2024 in অনুসরণ.

      ___ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করুন” (সূরা: আল-আনকাবুত) তেলোয়াত” এটুকু লিখে সার্চ করবেন”এবং তেলাওয়াত অনেকগুলো ভিডিও আসবে” সব ভিডিওর মধ্যে একটি ভিডিও আসবে ওই ভিডিওটার তেলাওয়াত শুনবেন” নিচে দিয়ে দিলাম” ইউটিউবেও এই ভিডিওটার তেলাওয়াত শুনবেন”

      ____নিচেরটা থামমেল ছবি”ইউটিউবে সার্চ দিবেন যে ভিডিও আসবে ওই ভিডিওর মধ্যে এই ছবিটা মিলিয়ে এই ভিডিওটা দেখবেন” এবং এই থাম্বেল অর্থাৎ ছবি, এই ছবির যে ভিডিও সেটা আমি নিজেই দিয়ে দিলাম শুনুন তেলাওয়াত” এবং অর্থ পড়ুন, মন ভালো হয়ে যাবে,

      • 90 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on November 9, 2024 in অনুসরণ.

        নৈতিকতা বলতে সাধারণত ভালো-মন্দ, সঠিক-ভুল, উচিত-অনুচিতের মধ্যে পার্থক্যকে বোঝায়। এটি এমন একটি মানদণ্ড যা আমাদের কর্ম, সিদ্ধান্ত এবং চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করে।

        সহজ কথায়:

        * ভালো কাজ: অন্যকে সাহায্য করা, সত্য বলা, সমাজের জন্য কাজ করা ইত্যাদি।

        * মন্দ কাজ: অন্যকে কষ্ট দেওয়া, মিথ্যা বলা, চুরি করা ইত্যাদি।

        নৈতিকতার উৎস:

        * সমাজ: আমরা যে সমাজে বাস করি, সেখানকার রীতি-নীতি, ধর্ম, সংস্কৃতি আমাদের নৈতিকতা গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

        * পরিবার: পরিবার থেকে আমরা প্রথম নৈতিক শিক্ষা পাই।

        * শিক্ষা: শিক্ষার মাধ্যমে আমরা নৈতিকতার গভীর জ্ঞান অর্জন করি।

        * আত্মসচেতনতা: নিজের ভিতরে ভালো-মন্দের পার্থক্য বুঝতে পারা।

        কেন নৈতিকতা গুরুত্বপূর্ণ:

        * সুখী জীবন: নৈতিক জীবন মানুষকে মানসিক শান্তি ও সুখ দেয়।

        * সমাজের উন্নতি: নৈতিক মানুষ একটা সুন্দর সমাজ গড়ে তোলে।

        * আত্মসম্মান বৃদ্ধি: নৈতিক কাজ মানুষের আত্মসম্মান বাড়ায়।

        উদাহরণ:

        * সত্যবাদিতা: সবসময় সত্য কথা বলা।

        * সহানুভূতি: অন্যের দুঃখ বুঝে তার সাহায্য করা।

        * সম্মান: সবার প্রতি সম্মান দেখানো।

        * ন্যায়পরায়ণতা: সবাইকে সমানভাবে দেখা।

        আরও জানতে চাইলে:

        • 113 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on November 9, 2024 in অনুসরণ.

          আমার কাছ থেকে কোন কিছু শিখতে পারবেন কিনা জানিনা তবে একটা গল্পের মাধ্যমে কিছু শিখাতে চাই।

          #অতি_ভক্তি_চোরের_লক্ষণঃ–★★

          এক লোক ঘরে ঢুকে দেখে তার স্ত্রী কান্নাকাটি করছে। লোকটি স্ত্রীর কান্নার কারণ জানতে চাইলে স্ত্রী বলল,”বাসার পাশে থাকা গাছের উপর বসে চড়ুই পাখিগুলো আমাকে হিজাব ছাড়া দেখে ফেলেছে। আল্লাহর অবাধ্য হলাম কিনা এই ভয়ে কান্না করছি।”

          স্বামী খুশিতে স্ত্রীর দু’চোখে চুমু খায় এবং তার পরহেজগারিতা ও আল্লাহ ভীতি দেখে বাজার থেকে কুঠার এনে গাছটি কেটে ফেলল যাতে পাখিরা গাছে বসে তার স্ত্রীকে আর না দেখতে পারে।

          সেই লোকটি এক সপ্তাহ পর কাজ থেকে একটু তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে এসে বেডরুমে দেখে তার স্ত্রী পর পুরুষের হাতের উপর হাত রেখে ঘুমিয়ে আছে। লোকটি তখন তার স্ত্রীকে কিছু না বলে রাগে দুঃখে নিজের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে নিজ শহর ছেড়ে অন্য এক শহরে চলে যায়।

          লোকটি দূরের এক শহরে পৌঁছে দেখে মানুষজন রাজার প্রাসাদের কাছে জড়ো হয়ে আছে। কারণ জানতে চাইলে মানুষজন উত্তর দেয়,”রাজার ভাণ্ডার চুরি হয়েছে।”এমন সময় পাশে এক লোক দেখে পায়ের আঙ্গুলের উপর ভর দিয়ে হেটে চলছে। লোকটি কে? জিজ্ঞেস করায়, লোকজন বলল,”উনি এই শহরের শাইখ।কোন পিঁপড়া উনার পায়ে পিষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণ করলে আল্লাহর অবাধ্য হন কিনা সেই ভয়ে তিনি এভাবে হাটেন।”

          ওয়াল্লাহি! আমি চোরকে পেয়েছি। তোমরা আমাকে তাড়াতাড়ি রাজার কাছে নিয়ে চল। লোকটি রাজার কাছে গিয়ে বললো,”আপনার রাজ ভাণ্ডার চুরি করেছে শহরের ঐ শাইখ। যদি না হয় তবে আমার কল্লা কেটে ফেলবেন।” রাজার প্রহরীরা শাইখকে ধরে আনে। জিজ্ঞাসাবাদের পর ঐ শাইখ চুরির কথা স্বীকার করে। রাজা লোকটিকে জিজ্ঞেস করে, তুমি কিভাবে বুঝলে সে চোর?

          লোকটি তার স্ত্রীর কাহিনী বলে এবং আরও বলে, যখন দেখবেন কেউ হঠাৎ নিজ থেকে সাধু সাজে এবং ধর্মের কথায় মাত্রাতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করে তখন বুঝে নিবেন সে বড় কোন অপরাধ ঢাকার চেষ্টা করছে এবং কঠিন অপরাধের সাথে জড়িত। অর্থাৎ অতি ভক্তি চোরের লক্ষন।
          সৃষ্টিকর্তা আমাদের সঠিক বুঝ ও হেদায়াত দান করুন।

          • 105 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on November 9, 2024 in অনুসরণ.

            জীবন- জীবনের মতোই।

            সবাই বলে আপনি যেভাবে চলতে চাইবেন, আপনার মন যা চায়, যা করতে চায়- তাই করবেন। দেখবেন জীবন সুন্দর।

            আসলে তা নয়। জীবনকে আপনি যতই সুন্দর করে সাজাতে যাবেন, জীবন যতই এলোমেলো হয়ে যাবে।

            • 108 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on November 7, 2024 in অনুসরণ.

              পাঁচটি নিয়ম মেনে চললে একজন মানুষ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারে।

              *নিয়মিত ব্যায়াম করা।প্রতিদিন নূন্যতম আধাঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা সময় শরীরচর্চার পেছনে ব্যয় করা উচিত।

              *অতিরিক্ত তেল চর্বি যুক্ত খাবার, ফাস্টফুড,কোল্ড ড্রিংক্স, ফুটপাতের খাবার থেকে বিরত থাকা।

              *মেনুতে কার্বোহাইড্রেট(ভাত) এবং ফ্যাট(চিনি এবং মিষ্টি) কম খাওয়া এবং প্রোটিন(ডিম, মাছ, মুরগিতে সমস্যা নেই তবে লাল মাংশ-গরু খাসি যতটি কম পারা যায়) বেশি করে খাওয়া। সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণ শাকসবজি এবং মৌসুমি ফল গ্রহণ করা।

              *দিনে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করা। কমপক্ষে ৩-৪ লিটার। তবে ঋতু ভেদে তারতম্য পানি পান করার পরিমাণ কমবেশি হতে পারে।

              *সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুম।

              আশা করা যায় এই পাঁচটি নিয়ম মেনে চললে আপনি স্বাস্থ্যবান এবং সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে পারবেন।

              • 73 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on November 7, 2024 in অনুসরণ.

                একটা ভালো মানুষ দরকার। মানবিক এবং হৃদয়বান। যার মধ্যে জটিলতা কুটিলতা নেই। যে সহজ সরল জীবন যাপন করে। সৎ, সাহসী, পরিশ্রমী, হাসিখুশি এবং অবশ্যই বুদ্ধিমান। শিক্ষিত তো বটেই। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, স্বামী যার অবাধ্য জীবন তাহার দুর্বিষহ। স্ত্রীর ক্ষেত্রেও একই কথা। যে ছেলে বা মেয়ে সঠিক পারিবারিক শিক্ষা পাবে তার জীবন সুন্দর হবেই। পারিবারিক শিক্ষার উপরই নির্ভর করে ভবিষ্যৎ কেমন হবে। নারীদের সম্মান করতে হবে। হোক সে বুয়া অথবা গার্মেন্টসের কোনো মেয়ে। নারী ভালো থাকলে, ভালো থাকবে পুরো পরিবার।

                নারীরা হচ্ছে ধরনী, তাদের মাঝেই আমাদের বসবাস। একটা মেয়েকে বাবা মিলে জন্ম দেয়। অনেক আদর ভালোবাসা দিয়ে বড় করে। মেয়েটাকে খাইয়ে পড়িয়ে নানান সমস্যা থেকে তাকে দূরে সরিয়ে রাখে। এক আকাশ স্বপ্ন নিয়ে একসময় মেয়েটা বড় হয়। তার বিয়ের বয়স হয়। তাকে বিয়ে দেওয়া হয়। স্বামী যদি ভালো হয়, তাহলে মেয়েটার জীবন আনন্দময় হয়। একটা মেয়ের জীবনে একজন মানুষ দরকার। যে মানুষ মেয়েটাকে সমস্ত বিপদ আপদ থেকে আগলে রাখিবে। স্বামী হবে বন্ধুর মতো। যাকে যা খুশি বলা যাবে। মন খারাপ হলে যার কাধে মাথা রাখা যাবে। একটা মেয়ে তো খুব বেশি কিছু চায় না। শুধু একটা মানুষ চায়। যে ছায়া দিবে, মায়া দিবে, ভরসা দিবে, সাহস দিবে, প্রেরণা দিবে।

                মেয়েরা মূলত সহজ সরল হয়। মায়াবতী হয়। জগত সংসারের জটিলতা কুটিলতা বুঝে না। মেয়েরা চায় সহজ সরল সুন্দর জীবন। যে জীবন হবে আনন্দময়। ঝগড়া হবে না। স্বামী খুব ভালোবাসবে। আদর দিবে, আহ্লাদ করবে। সমুদ্রে পাহাড়ে বেড়াতে নিয়ে যাবে। শপিং করাবে। ছোট্ট একটা জীবন হেসে খেলে উড়িয়ে দেওয়াই উচিৎ। শুধু স্ত্রী সাংসারিক হলেই হবে না। স্বামীকেও সাংসারিক হতে হয়। আমার এক বন্ধু আছে, শাহেদ জামাল নাম। শাহেদের স্ত্রীর নাম নীলা। মাঝে মাঝে আমি শাহেদের বাসায় যাই। ওদের দেখলেই মন ভালো হয়ে যায়। দীর্ঘদিন বেচে থাকতে ইচ্ছে করে। স্বচ্ছ পবিত্র একটা পরিবার। যে পরিবারে নীলার কখনো মন খারাপ হয় না। আড়ালে কাদতে হয় না। শাহেদ অফিস ছুটির পর, একটাই চিন্তা করে কখন বাসায় যাবো। বাসায় অপেক্ষা করে আছে নীলা। ব্যলকনিতে দাড়িয়ে আছে।

                সংসারে সমস্যা হয়, তৃতীয় পক্ষ প্রবেশ করলেই। মূলত মানুষের জীবন সহজ সরল। কিন্তু মানুষই তার সস্তা বুদ্ধি দিয়ে জীবনে জটিলতা সৃষ্টি করে। সংসার জীবনে শান্তির জন্য ছাড় বা ত্যাগ করার মানসিকতা থাকতে হয়। এই ছাড় স্বামী স্ত্রী দুজনকেই দিতে হয়। যত ছাড় দেওয়া হবে, সংসার তত আনন্দময় হয়ে উঠবে। আপনার জীবন আপনি আপনার মনের মতো করে সাজিয়ে নিন। আপনার জীবন অন্য কেউ এসে সাজিয়ে গুছিয়ে দিয়ে যাবে না। যা করার আপনাকেই করতে হবে। আপনি পিঠ নিচু না করলে কেউ আপনার পিঠে চড়তে পারবে না। এখন আপনিই ঠিক করুন আপনার জীবন আপনি কি করে সাজাবেন। মানব জীবন তো একটাই, তাই ভুলভাল করা যাবে না। দশ জন যে ভুল করেছে আপনি সে ভুল করবেন না।

                ছেলে গুলোর সমস্যা আছে। তারাই বিয়ের পর বদলে যায়। কিছু কুকুর আছে, ঘরে হাজার ভালো খাবার থাকলেও বাইরে গিয়ে গু’তে মুখ দিবে। ঘরে স্ত্রী থাকলেও বাইরে সুযোগ পেলেই ইটিস পিটিস করবে। এজন্য গরু ছাগলকে ছেড়ে দিলে আইল ভেঙে অন্যের জমিতে ঢুকে যায়, ঠিক তেমনি ছেলেরাও। এজন্য এদের ধরে বেধে রাখিতে হয়। মানুষের জীবনে সবচেয়ে বড় অস্ত্র হচ্ছে ভালোবাসা। স্বচ্ছ পবিত্র ভালোবাসা দিয়ে সব কিছু জয় করা সম্ভব। জীবন থেকে লোভ এবং চাহিদা বাদ দিতে পারলে, জীবন একা একাই অর্ধেক সুন্দর হবে যাবে। আপনি ভালো হলেই আপনার স্বামী ভালো হবে। আপনার উপর নির্ভর করে সবকিছু। মুরুব্বীদের সম্মান করতে হবে। ছোটদের স্নেহ করতে হবে। কৃপনতা করা যাবে না। হতাশ হওয়া চলবে না। শ্বশুর শ্বাশুড়ি কে বোঝা ভাববেন না। দেবর ননদ কে দূর দূর ছাই ছাই করবেন না।

                মেয়েদের চিন্তা ভাবনার ব্যপক পরিবর্তন দরকার। এখন যুগ বদলেছে। মেয়ে এবং মেয়ের বাপ মা মনে করে মেয়ের বিয়ে দিলেই ঝামেলা শেষ। আর চিন্তা নাই। এবার যা বুঝার স্বামী বুঝবে। এটা একটা ভুল সিদ্ধান্ত। বাবা মায়ের উচিৎ মেয়েকে যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তোলা। মেয়েরা আর কতকাল বিয়ের আগে বাবার আর বিয়ের পর টাকার জন্য স্বামীর কাছে হাত পাতবে? মেয়েদের আয় করা শিখতে হবে। উপার্জন করা শিখতে হবে। মেয়েরা কেন শুধু ঘরসংসার করবে আর বাচ্চা লালন পালন করবে? তাহলে তাদের এত লেখাপড়া করে লাভ কি? মেয়েদের কাজ করতে হবে। তারা তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি করবে, বিজনেস করবে। শুধু ঘরসংসার করলে চলবে না। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। ভূমিকা রাখিতে হবে পরিবারে, সমাজে এবং দেশের জন্য। পুরোনো ধ্যান ধারণা বাদ দিতে হবে।

                আপনার জীবনে যেরকম পুরুষই আসুক। সেটা বড় কথা নয়। পুরুষ মানুষকে আদর ভালোবাসা দিয়ে অসাধ্য সাধন করা যায়। আমার এক শিক্ষক সব সময় বকতেন, বাবারা লাইনে থাকিস। আপনি যদি আপনার ভালোবাসা দিয়ে একজন পুরুষকে লাইনে রাখিতে না পারেন সেটা আপনার ব্যর্থতা। এই ব্যর্থতার জন্য আপনাকেই ভূগতে হবে। আদর ভালোবাসা পেলে বনের টিয়া পাখি পর্যন্ত কথা বলে উঠে। পুরুষ মানুষ ঘরে শান্তি পেলে, বাইরে থাকতে চায় না। ছুটে যায় স্ত্রী আর পুত্র কন্যার কাছে। আপনার প্রশ্নটা একটু ঘুরিয়ে চিন্তা করুন। একটা পুরুষের জীবনে কেমন মেয়ে দরকার?

                • 289 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on November 7, 2024 in অনুসরণ.

                  বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ কর্ম ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকতে গেলে আপনাকে দুটো বিষয়কে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে এবং এই দুটো বিষয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ সারাজীবন আপনার কাজে লাগবে।

                  1. SWOT Analysis
                  2. Calculation of Productivity

                  আপনার কর্মক্ষেত্র মানে যুদ্ধক্ষেত্র আর এই যুদ্ধক্ষেত্রে আপনাকে টিকে থাকতে হলে কৌশল নিয়ে টিকে থাকতে হবে।

                  আর যেকোনো যুদ্ধের প্রথম ও প্রধান কৌশল হল SWOT বিশ্লেষণ আর এই কৌশল আপনাকে সফল হতে সব থেকে বেশি ভুমিকা রাখবে।

                  আমরা অনেকেই এই গুরুত্বপূর্ণ কৌশলটা ব্যবহার করতে চাই না। এটার যে অনেক গুরুত্ব আছে কেউ ভাল বুজতেই চায় না। শুধুমাত্র এই কৌশল আপনাকে ১০০% বুঝতে সাহায্য করবে যে আপনি কতটা সফল হবেন?

                  আর দ্বিতীয় পয়েন্ট আপনাকে সাহায্য করবে কিভাবে আপনার কাজের গতি বাড়াতে হবে? আপনার দিন দিন উন্নতি কেমন হবে? কোথায় আপনাকে বেশি কাজ করতে হবে আর কোথায় আপনাকে কম সময় দিতে হবে?

                  তাই প্রথমে SWOT বিশ্লেষণ দেখা যাক তারপর প্রডাক্টিভিটি ক্যাল্কুলেশন।

                  SWOT Analysis

                  এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিশ্লেষণ যা একটি ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান জন্য SWOT এনালাইসিস সাহায্য করে আসলে কি আমাদের জন্য কাজ করে এবং কি আমাদের জন্য কাজ করে না এবং কিভাবে আমরা বিশ্লেষণ করবো যে আমাদের কি ডিসিশন নিতে হবে?

                  • S – Strength – আমার মূল শক্তি গুলো কি কি যা আমি কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারি?
                  • W – Weakness – আমার দুর্বলতা কোথায়?
                  • O – Opportunity – আমার জন্য কি কি সুযোগ আছে যা আমাকে সাহায্য করবে আমার বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ কে ভালো রাখতে এবং সেটা আমি কিভাবে কাজে লাগাতে পারি?
                  • T – Threats – এমন কি থ্রেট আছে যা আমাকে বর্তমান কোন কিছু করতে বাধা দিবে এবং ভবিষ্যতেও কোনো কিছু করতে বাধা দিবে?

                  সুতরাং আমাকে মনে রাখতে হবে, আমার শক্তি কে আরো শক্তিশালী করতে হবে। আমার দুর্বলতা গুলোকে শক্তিতে পরিণত করতে হবে।

                  আমার সুযোগ গুলোর প্রতি নিয়মিত সময় দিতে হবে এবং নিয়মিত আমার দুর্বলতা গুলো কে লক্ষ্য রাখতে হবে কারণ এগুলো আমাকে আমার ভবিষ্যৎ কে ভালোভাবে গঠন করতে আমাকে সাহায্য করবে।

                  এই বিশ্লেষণ টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই কারণে যে এটা আপনাকে প্রতি 6 মাস পরপর পরিমাপ করতে হবে এবং কোথায় কোথায় উন্নতি দরকার সে সমস্ত জায়গা গুলো আপনাকে নিয়মিত ভাবে উন্নতি সাধন করতে হবে।

                  Calculation of Productivity

                  আমরা মানুষ কতটা প্রডাক্টিভ সেটাকে নিয়মিতভাবে আমাদেরকে বের করতে হবে কারণ এটা এক ধরনের হিসাব।

                  একটা চিরন্তন সত্য কথা অবশ্যই মনে রাখবেন “কোন কিছুকে যদি আমরা হিসাব করে বের করতে না পারি, তাহলে সেখানে কোনদিনও উন্নয়ন সম্ভব না”

                  If we can’t figure something out, then development is never possible there

                  আমি কোথায় আছি আর কোথায় যাবো এই দুটো প্রশ্নের উত্তরের জন্য আমাকে প্রডাক্টিভিটি অনেক সাহায্য করবে। প্রডাক্টিভিটির মাধ্যমে আমি আমার নিজেকে নিয়মিতভাবে পরিমাপ করতে পারব।

                  যেমনঃ

                  ধরেন আপনি সেলস এ কাজ করছেন এখন সেখানে কি ধরনের প্রডাক্টিভিটি আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে।

                  1. আপনার আজকে 10 টা পোটেনশিয়াল ক্লায়েন্ট কন্টাক করার কথা ছিল কিন্তু আপনি করতে পারছেন 8 টা তাহলে এখানে আপনার কিছুটা প্রডাক্টিভিটি কমেছে।
                  2. আজ আপনাকে টেলি কলিং করার কথা ছিল 20 টা আপনি করেছেন 22 টা তার মানে এখানে আপনার কিছুটা প্রডাক্টিভিটি বেড়েছে।
                  3. আজকে আপনার কোম্পানি ভিজিট করার কথা ছিল 10 টা কিন্তু আপনি করেছেন 8 টা এখানে আপনার কিছুটা প্রডাক্টিভিটি কমেছে।

                  এভাবে আপনাকে প্রডাক্টিভিটি পরিমাপ করে দেখতে হবে এবং দিন দিন এর উন্নতি নিশ্চিত করতে হবে তাহলে আপনি বর্তমান এবং ভবিষ্যতে কর্মক্ষেত্রে সবথেকে সফল হতে পারবেন।

                  আর আমি আগেও বলেছি প্রডাক্টিভিটি আপনাকে হিসাব করতে শেখাবে যে আপনি এখন আছেন কোথায়, যাবেন কোথায়?

                  আর সবশেষে যেটা আরো গুরুত্বপূর্ণ সেটা হচ্ছে আপনাকে আপনার কর্মক্ষেত্রের মধ্যে 100% ফোকাস নিশ্চিত করতে হবে এবং যে কাজটা আপনি করছেন সে কাজেকে সবথেকে বেশি ভালবাসতে হবে।

                  যদি আপনি তিন ঘন্টার জন্য আনন্দ পেতে চান তাহলে আপনাকে একটা মুভি দেখে আনন্দ নিতে হবে।

                  যদি আপনি সাত দিনের জন্য আনন্দ পেতে চান তাহলে আপনাকে কোন ট্যুরে যেতে হবে।

                  যদি আপনি সারাজীবন আনন্দ পেতে চান তাহলে আপনাকে আপনার কাজকে ভালবাসতে হবে।

                  আমার এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন আপনাদের পরিচিত বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে আর অবশ্যই Upvote 👍 করে আমাকে উৎসাহিত করবেন যাতে আমি পরবর্তীতে এ ধরনের ভাল ভাল পোষ্ট আপনাদের সামনে নিয়ে উপস্থিত হতে পারি।

                  এ ধরনের আরো বেশ কিছু বিজনেস টিপস, মোটিভেশনাল টিপস, এবং ক্যারিয়ার অরিয়েন্টেড টিপস পেতে আমাকে অনুসরণ করুন যাতে পরবর্তীতে আমার পোস্টগুলো আপনি সবার আগে পেতে পারেন।

                  ধন্যবাদ 🙏

                  • 98 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on November 7, 2024 in অনুসরণ.

                    মানুষের জীবনের লক্ষ্য এবং আকাঙ্ক্ষা বৈচিত্র্যময়, কিন্তু কিছু মৌলিক চাহিদা ও লক্ষ্য প্রায় সকলের মধ্যে একভাবে বিদ্যমান। নিচে এই চাহিদাগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো:

                    ১. সুখ এবং আনন্দ

                    • সুখী জীবন: প্রতিটি মানুষ সুখী হতে চায়। এটি ব্যক্তিগত সম্পর্ক, কাজের সফলতা, এবং দৈনন্দিন জীবনের ছোট ছোট আনন্দে নিহিত।
                    • আনন্দদায়ক মুহূর্ত: সুখের অনুভূতি তৈরি করতে মানুষ নানা ধরনের কার্যক্রমে অংশ নেয়—যেমন, ভ্রমণ, বিনোদন, বা হবি অনুসরণ করা।

                    ২. সম্পর্ক এবং ভালোবাসা

                    • মহান সম্পর্ক: মানুষ আন্তঃসম্পর্ক স্থাপন করতে চায়। পরিবার, বন্ধু, এবং প্রিয়জনের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলা জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
                    • ভালোবাসার অনুভূতি: মানুষের মনে ভালোবাসা, সহানুভূতি এবং সমর্থনের চাহিদা থাকে। সম্পর্কের মাধ্যমে নিরাপত্তা ও সমর্থন পাওয়া যায়।

                    ৩. উন্নয়ন ও সাফল্য

                    • ব্যক্তিগত উন্নয়ন: মানুষ নিজের দক্ষতা, শিক্ষা ও অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করতে চায়। এটি তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং জীবনকে অর্থপূর্ণ করে।
                    • ক্যারিয়ার সাফল্য: কাজের ক্ষেত্রে উন্নতি এবং সফলতা অর্জন করার ইচ্ছা মানুষের মধ্যে বিরাজ করে। এটি তাদের স্বপ্ন পূরণের পথে সহায়তা করে।

                    ৪. নিরাপত্তা

                    • আর্থিক নিরাপত্তা: অর্থনৈতিক সুরক্ষা একজন মানুষের জীবনকে স্থিতিশীল করে। কাজের মাধ্যমে আর্থিক নিরাপত্তা অর্জন করা অন্যতম চাহিদা।
                    • শারীরিক এবং মানসিক নিরাপত্তা: নিরাপদ পরিবেশে বসবাস এবং মানসিক শান্তির জন্য মানুষের প্রচেষ্টা থাকে।

                    ৫. অর্থ এবং সম্পদ

                    • সম্পদ অর্জন: মানুষ বিভিন্ন কারণে অর্থ এবং সম্পদ অর্জনে আগ্রহী—যেমন, মৌলিক চাহিদা পূরণ, ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয়, বা উন্নত জীবনযাপন।
                    • সামাজিক অবস্থান: সমাজে একটি মর্যাদাপূর্ণ স্থান অর্জন করার জন্য অর্থের প্রয়োজন হতে পারে।

                    ৬. অর্থপূর্ণ জীবন

                    • উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্য: মানুষের জীবনে একটি উদ্দেশ্য থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাদের জীবনকে অর্থপূর্ণ করে এবং জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে উৎসাহ যোগায়।
                    • সেবা এবং অবদান: অনেক মানুষ সমাজে অবদান রাখতে এবং অন্যদের সাহায্য করতে চায়। এটি তাদের জীবনের মানে বৃদ্ধি করে।

                    ৭. স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা

                    • শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য: সুস্থ থাকতে এবং দীর্ঘায়ুর জন্য মানুষের চাহিদা রয়েছে। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং মানসিক শান্তি অর্জন গুরুত্বপূর্ণ।
                    • সঠিক জীবনযাপন: স্বাস্থ্যকর খাদ্য, ব্যায়াম এবং মানসিক প্রশান্তি মানুষের জীবনকে সমৃদ্ধ করে।

                    মানুষের জীবনের চাহিদা এবং আকাঙ্ক্ষা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু এই মৌলিক চাহিদাগুলো প্রায় সকলের মধ্যে বিদ্যমান। সুখ, সম্পর্ক, নিরাপত্তা, উন্নয়ন, এবং অর্থপূর্ণ জীবন মানুষের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। এই চাহিদাগুলোকে পূরণ করতে সচেষ্ট হলে জীবন আরও সুন্দর ও অর্থপূর্ণ হয়ে ওঠে। সুতরাং, নিজের এবং অন্যদের সুখ এবং উন্নয়নের প্রতি মনোযোগ দিলে জীবনের লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা পাওয়া যায়।

                    • 96 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on November 7, 2024 in অনুসরণ.

                      আমার সামর্থ্য থাকলে প্রথমে একটা লাইব্রেরী দিতাম। কারন আমার বই পড়ার শখ খুব।

                      তারপরে অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়াতাম।

                      যাদের পাশে দাঁড়ানোর মত কেউ নেই।

                      • 83 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on November 6, 2024 in অনুসরণ.

                        মানসিকভাবে ভেঙে পড়া অনেক কষ্টের এবং একা সামলানো কঠিন হতে পারে। এ পরিস্থিতিতে নিজেকে একটু সময় দিন, নিজের অনুভূতিগুলোকে বোঝার চেষ্টা করুন এবং ধৈর্য ধরুন। এখানে কিছু করণীয় রয়েছে যা আপনাকে মানসিক চাপ কমাতে এবং স্থিতিশীল থাকতে সাহায্য করতে পারে:

                        1. নিজেকে প্রকাশ করুন: আপনার ভেতরের কষ্ট বা হতাশার কথা শেয়ার করুন। কাছের বন্ধু, পরিবারের সদস্য, বা এমন কেউ যাকে আপনি বিশ্বাস করেন, তার সাথে কথা বলুন। কথা বলা অনেকসময় মানসিকভাবে হালকা হতে সাহায্য করে।

                        2. স্বাস্থ্যকর রুটিন মেনে চলুন: প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট রুটিনে চলার চেষ্টা করুন। খাওয়ার সময়, ঘুমের সময় এবং ব্যায়ামের জন্য সময় ঠিক করুন। শরীরকে সুস্থ রাখা মানসিক স্থিতিশীলতার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।

                        3. স্বস্তির জন্য কিছু করুন: এমন কিছু করুন যা আপনার মনকে কিছুক্ষণের জন্য হলেও শান্তি দেবে। এটি হতে পারে বই পড়া, প্রাকৃতিক পরিবেশে হাঁটা, প্রিয় গান শোনা, ছবি আঁকা বা অন্য কোনো শখ।

                        4. নিজের ওপর চাপ কমান: মনে রাখবেন, মানসিকভাবে ভেঙে পড়া স্বাভাবিক বিষয় এবং সময়ের সাথে এটা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। নিজেকে অযথা তাড়াহুড়ো বা চাপে রাখবেন না। নিজেকে সময় দিন এবং মনকে হালকা করার জন্য ধীরে ধীরে চেষ্টা করুন।

                        5. কৃতজ্ঞতার তালিকা তৈরি করুন: জীবনের ছোট ছোট সুখমুহূর্ত বা আপনার জীবনে যা কিছু আছে, তার জন্য কৃতজ্ঞ হোন। একটি তালিকা তৈরি করুন, যেখানে সেই ছোট ছোট ভালো দিকগুলো লিখবেন। এটি ধীরে ধীরে আপনার মনোভাবকে ইতিবাচক দিকে নিয়ে যাবে।

                        6. ধৈর্য ধরুন এবং পেশাদার সাহায্য নিন: যদি আপনার কষ্ট দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে পেশাদার কাউন্সেলিং বা থেরাপিস্টের সাহায্য নিতে পারেন। এটা কোনো দুর্বলতা নয়, বরং সাহসিকতার পরিচায়ক যে আপনি নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিচ্ছেন।

                        সময় সবকিছুর দাওয়াই, তাই নিজেকে সময় দিন। মানসিকভাবে শক্তিশালী হওয়ার জন্য ধৈর্য ও ইতিবাচক মনোভাব জরুরি।

                        • 141 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes