10773
Points
Questions
23
Answers
5384
Cisco Certified Network Associate যাকে সংক্ষেপে বলা হয় CCNA।
- 610 views
- 1 answers
- 0 votes
QR Code এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে Quick Response code । এটি হচ্ছে এটি দুই মাত্রিক (2D) ম্যাট্রিক্স বারকোড । সহজে বলতে গেলে আমাদের বহু পরিচিত বারকোডের এটি উন্নত সংস্করণ । QR কোডে মেসেজ, নম্বর বা অক্ষর দিয়ে তৈরী ডাটা, সাইটের ইউ-আর-এল(URL), ফোন নম্বর ইত্যাদি ছবির আকারে এনকোড করে রাখা হয় ।
- 473 views
- 1 answers
- 0 votes
টিফ (TIFF=Tagged Image File Format) ফরমেটটি বেশ ভাল মানের ছবির জন্য জনপ্রিয় একটি ফাইল ফরমেট। প্রিন্টিং, স্ক্যানিং ও ফটোগ্রাফীর মান সম্পন্ন ছবির জন্য এটি উপযুক্ত ফরমেট। অনেক সময় ডিজিটাল ক্যামেরা সহ বেশ কিছু ডিভাইজে টিফ ফরমেটে ফাইল সংরক্ষিত হয়। সেটাকে JPEG ফরমেটের এলগরিদমে পরিবর্তন করে সংরক্ষন করা হয়।
- 613 views
- 1 answers
- 0 votes
PNG ফাইল ফরমেট মূলতঃ ছবির প্রতিটা বিটের তথ্য সংরক্ষন করে আর তাই ছবির মান একটুও খারাপ হয় না। আইকন, লগো ইত্যাদিতে পিএনজি ফাইল ফরমেট ব্যবহৃত হয়। পিএনজি ফাইলের সাইজও বেশ বড় হয়। এটিতে কোন তথ্য সংকুচিত করা হয় না।
JPG ফরমেটকে পিএনজি’র বিপরীত বলা চলে। এটি ছবির তথ্যসমুহকে এমনভাবে সংকুচিত করে যাতে দেখতে বেশ সুবিধাজনকই মনে হবে। কিন্তু অনেক তথ্যই সংকুচিত করা হবে।- 812 views
- 1 answers
- 0 votes
মনে করুন আপনি একটি বই পড়লেন। আপনাকে এর সারমর্ম বলতে হলো। তাহলে অধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোকেই তো গুরুত্ব দেবেন এবং সেইভাবে সারমর্মটি বলে যাবেন। ছবির কম্প্রেশনের সময় এই বেপারটি লক্ষ্য করা হয়। মানুষের চোখ সব কিছু দেখতে পায় না। বৈজ্ঞানিক যুক্তির মাধ্যমে বুঝতে পারে। JPEG কম্প্রেশনের সময় চোখ যে সব পরিবর্তন বুঝতে পারবে না সেইভাবে রংগুলোকে সংকুচিত করা হয়। মূলতঃ একটি বড় পরিবেশের ছবিকে অনেক দূর থেকে দেখলে অনেক কিছুই বুঝতে পারা যায় না। তবে ধারনা করে নেওয়া যায়। অনেকটা সেইভাবেই কম্প্রেশন করা হয়।
- 410 views
- 1 answers
- 0 votes
VIRUS এর পূর্ণনাম Vital Information Resource Under Seize । কম্পিউটার ভাইরাস হচ্ছে এক ধরনের অনিষ্টকারী প্রোগ্রাম। ইহা কম্পিউটারের স্বাভাবিক প্রোগ্রামগুলোর কাজে বিঘ্ন ঘটায়। ১৯৮৮ সালে ফ্রাইড কোহেন কম্পিউটার ভাইরাস শনাক্ত করেন।
- 503 views
- 1 answers
- 0 votes
হার্ভাড আই বি বি এম.মার্ক-১।
- 556 views
- 1 answers
- 0 votes
টমেটোতে ম্যালিক এসিড এবং আঙ্গুরে টারটারিক এসিড।
- 504 views
- 1 answers
- 0 votes
ওয়াই-ফাই হচ্ছে এমন একটি টেকনোলজি যার মাধ্যমে যেকোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইসের সাথে বিনা তারেই ডাটা এক্সচেঞ্জ করা যাবে, এক্ষেত্রে হাই স্পিড ইন্টারনেট কানেকশনসহ একটি কম্পিউটার থাকা বাঞ্ছনীয়। ইন্টারনেট ব্যবহার করেন অথচ ওয়াইফাই এর নাম শুনেন নি, ব্যবহার করেন নি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়। দ্য ওয়াইফাই এলিয়েন্স এর মত অনুযায়ী ওয়াইফাই হচ্ছে ওয়্যারলেস লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (WLan) যা ইন্সটিটিউট অব ইলেকট্রিকাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার্স এর ৮০২.১১ স্ট্যান্ডার্ড এর উপর ভিত্তি করে হয়েছে। বহুল প্রচলিত ওয়াই-ফাই শব্দটি হচ্ছে ইংরেজি WLan (ওয়েভল্যান) এর সমার্থক শব্দ।
স্মার্টফোন, ট্যাবলেট, কম্পিউটার, ল্যাপটপ সহ যেসব প্রযুক্তি পণ্যগুলো ওয়াইফাই ব্যবহার করতে পারে তা কোন নির্দিষ্ট রিসোর্স যা থেকে ওয়্যারলেস ভাবে ডাটা প্রেরণ করা হবে বা গ্রহণ করা হবে তার সাথে সংযুক্ত হতে পারে। সাধারণত ওয়াইফাই ব্যবহার করা হয় ইন্টারনেট কানেকশন শেয়ার করার লক্ষেই।
কম বেশি সবাই ওয়াইফাই এর সাথে পরিচিত। বর্তমান সময়ে বাজারে আসা সব ল্যাপটপেই ওয়াইফাই সুবিধা পাওয়া যাবে, তাছাড়া প্রায় সবগুলো স্মার্টফোনই এখন ওয়াইফাই সমৃদ্ধ। আর আশার কথা হলো অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের মানুষ প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে খুবই দ্রুত, দেশের সুপার মলগুলোতে, বিশ্ববিদ্যালয়, অফিস সহ নানা জায়গায় এখন ওয়াইফাই সুবিধা দেওয়া হয়ে থাকে। চলতে ফিরতে বিনামূল্যে ভালো স্পিডের ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্যে ওয়াইফাই সবার কাছেই বেশ জনপ্রিয়।
- 481 views
- 1 answers
- 0 votes
কোন ওয়াইফাই কানেকশনের হটস্পট বলতে বোঝায় ঐ কানেকশনটি কতটুকু জায়গা জুড়ে আছে। উদাহরণ হিসেবে মোবাইলটিকে ধরা যাক, আপনি যদি নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় এমন কোথাও থাকেন তাহলে আপনি সহজেই ফোনকল করতে পারবেন, মেসেজ পাঠাতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি এমন কোথাও থাকেন যেখানে নেটওয়ার্ক নেই তাহলে আপনি কিছুই করতে পারবেন না। এখানে মোবাইলের জন্যে ব্যবহৃত নেটওয়ার্ক কে ওয়াইফাই হটস্পট এর সাথে তুলনা করা যায়। কোন ওয়াইফাই রাউটারের মাধ্যমে প্রেরিত রেডিও তরঙ্গ যতটুকু জায়গা জুড়ে বিস্তৃত ততটুকু জায়গার মধ্যে থাকলে আপনি ওই কানেকশন ব্যবহার করতে পারবেন। এই বিস্তৃতি কেই হটস্পট বলা হয়।
- 533 views
- 1 answers
- 0 votes