10773
Points
Questions
23
Answers
5384
ওয়াইফাই কাজ করে অনেকটাই আপনার হাতের কাছে থাকা মোবাইল ফোনটার মত। এগুলোর কোনটার গায়েই কোন তার বা কোন কিছু লাগানো থাকেনা অথচ অনায়াসে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে ডাটা বা তথ্য আদান-প্রদান করছে। সত্যিই বিস্ময়কর ব্যাপারটা। ওয়াইফাই তথ্য আদান-প্রদানের জন্যে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিও তরঙ্গ ব্যবহার করে। যখন আপনি ওয়াইফাই সুবিধাসহ কোন মোবাইল, ল্যাপটপ বা অন্য কোন ডিভাইস নিয়ে কোন ওয়াইফাই হটস্পট এ থাকবেন তখন কানেকশন-ভেদে ফ্রিতেই বা প্রয়োজনীয় পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়াইফাই এর মাধ্যমে ইন্টারনেট এ ঢুকতে পারবেন।
ওয়াই ফাই
আপনি যখন ওয়াইফাই চালু করে কোন ওয়েবসাইটে ঢোকার চেষ্টা করবেন তখন সেই ওয়াইফাই হটস্পট যে ডিভাইসগুলোর মাধ্যমে তৈরি করা সেগুলোর মাধ্যমেই ডাটা আসবে। একটু বিস্তারিত বললে হয়তো বোঝার সুবিধা হবে। ধরুন আপনার কাছে একটি ওয়াইফাই সুবিধা সহ মোবাইল ফোন রয়েছে এবং আপনি কোন ওয়াইফাই হটস্পট এর মধ্যে আছেন, প্রয়োজনীয় তথ্যাদি দিয়ে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে কানেক্ট হওয়ার পর যখন আপনি কোন ওয়েবসাইটে ঢোকার চেষ্টা করছেন তখন ওয়াইফাই রাউটার চলমান ইন্টারনেট কানেকশন থেকে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করে এর এন্টেনার সাহায্যে ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিও তরঙ্গের আকারে আপনার তথ্য পাঠিয়ে দিচ্ছে এবং ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের আওতায় থাকা অবস্থায় আপনার মোবাইল সেই রেডিও তরঙ্গকে সংগ্রহ করে সেটাকে আপনার দেখার উপযোগী করে আপনার মোবাইলে দিয়ে দিচ্ছে। ল্যাপটপ, কম্পিউটার বা অন্যান্য ডিভাইসের ক্ষেত্রেও বিষয়টা অনেকটা একই রকম।আর এই কাজগুলো হয়ে যাচ্ছে অত্যন্ত দ্রুততার সাথে, আপনার চোখের পলক ফেলার আগেই।
ওয়াইফাই রেডিও তরঙ্গের সাথে মোবাইল ফোনের জন্যে ব্যবহৃত তরঙ্গের একটা প্রধান পার্থক্য আছে। ওয়াইফাই তরঙ্গের কম্পাঙ্ক মোবাইল এর জন্যে ব্যবহৃত রেডিও তরঙ্গের কম্পাঙ্কের তুলনায় অনেক বেশি। ওয়াইফাইয়ের জন্যে ব্যবহৃত রেডিও তরঙ্গের কম্পাঙ্ক ২.৪-৫ গিগাহার্টয, অন্যদিকে মোবাইলের জন্যে ব্যবহৃত রেডিও তরঙ্গের কম্পাঙ্ক মাত্র ৮০০-১৯০০ মেগাহার্টজ, অর্থাৎ তা ওয়াইফাইয়ের রেডিও তরঙ্গের চেয়েও অনেক কম কম্পাঙ্কের।
- 469 views
- 1 answers
- 0 votes
স্লিপ মোডে কম্পিউটার বন্ধ হয় না, খুব লো পাওয়ার স্টেটে কম্পিউটার চালু থাকে যার র্যাম সক্রিয় থাকে আপনার ডাটাগুলো স্লিপ মোডের আগের মতো করে রাখতে। কিন্তু হাইবারনেট মোডে কম্পিউটার পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়, তবে আপনার কম্পিউটারের যেমন ছিলো তেমনই থাকবে; মানে স্লিপ মোডই, তবে একটু অ্যাডভান্স্ড। স্লিপ মোডে আপনার কাজগুলো র্যামে সেভ থাকে এবং খুব অল্প পাওয়ারে কম্পিউটার অন থাকে র্যামকে সক্রিয় রাখার জন্য। হাইবারনেট মোডে আপনার কম্পিউটারের মেমোরীর কাজগুলো হার্ডড্রাইভে সংরক্ষিত থাকে এবং পুরোপুরিভাবে কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যায়।
- 456 views
- 1 answers
- 0 votes
স্ব নির্ভর যেসব ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম বাইরের কোন সাহায্য ছাড়া যেমন অন্যান্য প্রোগ্রাম এবং মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়া স্বয়ংক্রিয় ভাবে অন্য কম্পিউটার বা সিস্টেম কে আক্রান্ত করার চেষ্টা করে না তাদের কে ট্রোজান বা ট্রোজান হর্স বলে ।
সহজ ভাষা তে একটি বাস্তব ও বিশ্বাসযোগ্য [ trusted ] প্রোগ্রাম এর ভেতর লুকিয়ে থাকা অনাকাঙ্ক্ষিত ও ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম ট্রোজান । যেহেতু এটা অনাকাঙ্ক্ষিত , তাই এর গতিবিধি , কার্যপ্রণালী , কার্যপদ্ধতি , ব্যাপ্তি সবকিছুই ইউজার এর নিকট অজানা থেকে যায় । কথা প্রসঙ্গে বলে রাখি অপারেটিং সিস্টেম এর registry অন্তর্ভুক্ত না থাকা সব প্রোগ্রাম ই অনাকাঙ্ক্ষিত বলে সিস্টেম এর কাছে গণ্য হবে ।
- 454 views
- 1 answers
- 0 votes
ভিপিএস হোস্টিং (VPS Hosting) এর বিভিন্ন সুবিধাঃ
- শেয়ারড হোস্টিং ব্যাবহারকারি ওয়েবসাইটের থেকে ভিপিএস হোস্টিং ব্যবহারকারি ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড অনেক বেশি থাকে।
- শেয়ারড হোস্টিং এর মতো এক জায়গায় না হয়ে আলাদা Ram, Hard Disk, CPU হয়ে থাকে।ভিপিএস হোস্টিং এ সিকিউরিটি বেশি থাকে যেহেতু এক হার্ড ডিস্কের মধ্যেই শুধু আপনার সাইট থাকবে।
- ভিপিএস হোস্টিং এ আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং উচ্চ পারফরম্যান্সের হার্ডওয়ারসমূহ ওয়েবসাইট কে দ্রুতগতিসম্পন্ন এবং নিরাপদ করে।
- 448 views
- 1 answers
- 0 votes
Virtual private server এটা Lighthttpd powered বিজনেস ক্লাস হোস্টিং যা আপনার ওয়ার্ডপ্রেস অথবা জুমলা সাইট কে ১০ গুণ বেশি গতিশীল রাখে সাধারন শেয়ার সার্ভার এর তুলনায়। PTC / E-Commerce ওয়েবসাইট গুলোতে অনেক বেশি চাপ পরে যার জন্য সাধারন শেয়ার সার্ভারে সাইট চালাতে অনেক ঝামেলা পহাতে হয়। সহজেই এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে পারেন VPS সার্ভার / হোস্টিং ব্যবহার করে।
- 498 views
- 1 answers
- 0 votes
সার্ভার বিভিন্ন প্রকারের হয় যেমন ওয়েব সার্ভার , এন.এন.পি.টি সার্ভার ,
ডাটাবেজ় সার্ভার , এফ.টি.পি সার্ভার ইত্যাদি । ওয়েব সার্ভার হল এমন এক
প্রকারের সার্ভার যা html বা css বা php ইত্যাদি হাইপার টেক্সট সাথে
সংযুক্ত ফাইল গুলোকে ক্লাইন্ট হোস্টে প্রেরন করে। মুল কথা হল কোন ওয়েব সাইট কে যেখানে হোস্ট করা হয় তাকে ওয়েব সার্ভার বলে । বর্তমানে অনেক প্রকারের ওয়েব সার্ভার দেখা যায় , যেমন মাইক্রোসফট এর আইআইএস বা IIS সার্ভার বা লিনাক্স এর Apache . এবং সকল প্রকার ওয়েব সার্ভার এ http protocool ব্যবহার করা হয় ।আর এক প্রকারের সার্ভার আছে তার নাম এন.এন.পি.টি সার্ভার , এর পূর্ন নাম
হল Networks news transfer protocool বা NNTP সার্ভার । এই সার্ভার এর
মাধ্যমে আপনি ইন্টানেট এর খবর পড়তে এবং কোন খবর প্রকাশ করতে পারবেন ।ডাটাবেজ় সার্ভার হল এমন এক প্রকারের সার্ভার যার মাধ্যমে আপনি
অনলাইনে বিভিন্ন তর্থ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষনের জন্য এই সার্ভার ব্যবহার করা
হয় । এছাড়া এটা ওয়েব বিষয় আর অনেক সেবা প্রদান করে । বিভিন্ন প্রকারের
ডাটাবেজ় সার্ভার আছে যেমন MY SQL , MS SQL, ORACLE ,IBM ইত্যাদি ।আর এক প্রকারের সার্ভার আছে যার নাম এফ.টি.পি সার্ভার , এর পূর্ন নাম হল
File transfer protocool বা FTP । নাম দেখে বুঝতে পারছেন এটা ফাইল আদান বা প্রদানের কোন সার্ভার । এই সার্ভার এর কাজ হল ফাইল আদান প্রদান করা ।এফ.টি.পি সার্ভা (File transfer protocool বা FTP) ব্যবহার করে আপনি একাধিক ওয়েব হোষ্ট বা হোস্ট কম্পিউটার এ ফাইল শেয়ার করতে পারবেন ।- 428 views
- 1 answers
- 0 votes
ইমেইল (E-Mail) এর পূর্ণনাম হচ্ছে ইলেক্ট্রনিকস মেইল (Electronics Mail) । ১৯৭১ সালে সর্বপ্রথম ই-মেইল এর যাত্রা শুরু হয় । ‘টমলিনসন’ নামে একজন ইঞ্জিনিয়ার প্রতিটি ই-মেইল ঠিকানা শনাক্তকরনের জন্য অ্যাট দ্যা রেট (@) চিহ্ন ব্যবহার করা হয় । একটি ই-মেইল সিস্টেম দুইটি সার্ভার মেশিনে চলে । এগুলো হচ্ছে SMTP সার্ভার এবং POP সার্ভার । STMP সার্ভার বলতে বোঝায় Simple Mail Transfer Protocol. যখন SMTP সার্ভারের মাধ্যমে একটি ই-মেইল পাঠান তখন আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেস টি SMTP সার্ভারের সাথে যোগাযোগ করে । এরপর, SMTP সার্ভারটি আরেকটি SMTP সার্ভারের সাথে যোগাযোগ করে । সাধারনত, এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে Simple Mail Transfer Protocol (SMTP) কাজ করে । POP বলতে বোঝায় Post Office Protocol. POP সার্ভার ব্যবহার করার জন্য প্রয়োজন হয় একটি ই-মেইল অ্যাড্রেস এবং একটি পাসওয়ার্ড । যখন কোন ই-মেইল চেক করা হয় তখন আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেসটি Post Office Protocol এ যুক্ত হয় । আপনি যখন লগ ইন করবেন POP3 সার্ভার তখন SMTP এর ফাইলগুলো এক্সেস করার জন্য কিছু কমান্ড ব্যবহার করে । সাধারনত, এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে Post Office Protocol (POP) কাজ করে ।
- 630 views
- 1 answers
- 0 votes
GPS সিস্টেমের মূল অংশ হচ্ছে ২৭টি স্যাটেলাইট (24 active, 3 Reserve) ও GPS রিসিভার। ভূপৃষ্ঠ থেকে ২০০০০ কিলোমিটার উপরে ৬টি অরবিটে ২৪টি স্যাটেলাইট পৃথিবীর চারিদিকে ২৪ ঘন্টায় দুইবার করে ঘুরছে।
পৃথিবী ও স্যাটেলাইটের ঘুর্ণায়ন অবস্থায় একটি GPS রিসিভার কিভাবে নিকটস্থ স্যাটেলাইটের সাথে যোগাযোগ করে তার দৃশ্য
অরবিটগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছে যাতে পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকে যে কোন সময় কমপক্ষে চারটি স্যাটেলাইট দৃশ্যমান হয়। স্যাটেলাইটগুলো প্রতিনিয়ত দুধরনের সংকেত (signal) প্রেরণ করছে ; L1ও L2। L1 হচ্ছে বেসামরিক লোকের জন্য, যার ফ্রিকোয়েন্সী 1575.42 MHz (UHF band)। এই সংকেতের জন্য প্রয়োজন Line of sight। অর্থাৎ যোগাযোগের সময় স্যাটেলাইট ও রিসিভারের মাঝখানে কোন প্রতিবন্ধকতা থাকতে পারবে না। L1 সংকেতে যেসব তথ্য থাকে তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে: “I’m satellite X”, My position is Y এবং “This information was sent at time Z”. তাছাড়া থাকে almanac data ও ephemeris data। সংকেতগুলো আসে আলোর গতিতে (৩০০,০০০ কিলোমিটার/সেকেন্ড)। প্রতিটি সংকেতে sending time লেখা থাকে।
GPS রিসিভার
GPS রিসিভার সংকেতটির reciving time থেকে sending time বিয়োগ করে runtime বের করে। runtime দিয়ে ৩০০০০০ কে গুণ করলে রিসিভার থেকে স্যাটেলাইটটির দুরত্ব বের হয়। এভাবে চারটি স্যাটেলাইটের দূরত্ব বের করে রিসিভার প্রতিটি স্যাটেলাইটের পজিশনকে কেন্দ্রবিন্দু করে প্রতিটির দূরত্বকে ব্যাসার্ধ ধরে চারটি ত্রিমাত্রিক বৃত্ত (sphere) অঙ্কন করে। তারপর বৃত্তগুলোর Intersection point দিয়ে 3-D Trilateration ক্যালকুলেশনের মাধ্যমে পজিশন নির্ণয় করে। ত্রিমাত্রিক পদ্ধতিতে গোলক (sphere) সৃষ্টি করে Trilateration ক্যালকুলেশনের মাধ্যমে সঠিক ফলাফলের জন্য কমপক্ষে চারটি স্যাটেলাইটের তথ্য প্রয়োজন হয়। অনেকসময় ৪র্থ স্যাটেলাইটের পরিবর্তে পৃথিবীর পরিধিকে ৪র্থ বৃত্ত হিসেবে ধরেও হিসাব করা হয়।GPS সিস্টেমে সময় মাপের ব্যাপারটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১ লক্ষ ভাগের ১ সেকেন্ড = ৩ কিলোমিটার। এত ক্ষুদ্র সময় মাপতে পারে ব্যয়বহুল Atomic clock (accuracy ন্যানোসেকেন্ড) যা স্যাটেলাইটের আছে কিন্তু রিসিভারের নাই। রিসিভার স্যাটেলাইট থেকে প্রেরিত pseudo-random code কে synchronize করে নিজের ঘড়িকে আপ-টু-ডেট করে নেয়, অর্থাৎ স্যাটেলাইট ও রিসিভার উভয়ের ঘড়ির কারেন্ট টাইম একই হয়ে যায়। সাধারণ মানের GPS রিসিভার (±10m) সঠিক পজিশন দেখাতে পারে। Global Positioning System এর higher accuracy-র (±1m) জন্য ব্যবহার হয় Differential GPS। এই সিস্টেমে মহাশূন্যের স্যাটেলাইট ছাড়াও ল্যান্ড স্যাটেলাইট থেকেও তথ্য নেওয়া হয়। জিপিএস সফটওয়্যারে (জিপিএস ম্যাপ) রাস্তাঘাট ছাড়াও পেট্রোল পাম্প, পুলিশ স্টেশন, হোটেল/রেস্টুরেন্ট, পর্যটন স্থান, ডিপার্টমেন্টাল স্টোর ইত্যাদির তথ্য থাকে। কারেন্ট পজিশনের আশেপাশে উল্লিখিত কোন কিছু থাকলে জিপিএস ডিভাইসের ডিসপ্লেতে তা প্রদর্শন করে।
গাড়ি, জাহাজ, প্লেন ছাড়াও বড় বড় শহরে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রনে, যুদ্ধে শত্রুসেনার ট্রেকিং রাখতে, বোমা-মিসাইলের নিশানাকে সঠিক করতে, কোন বিশেষ স্থানের উপর নজর রাখতে GPS সিস্টেম ব্যবহার হয়।যুক্তরাষ্ট্রের GPS-র বিকল্প হিসেবে ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন তৈরি করছে global navigation satellite system (GNSS)। যাকে বলা হয় Galileo। এটি ২০১৩ সাল থেকে চালু করা হবে। GLONASS নামে রাশিয়ার নিজস্ব নেভিগেশন সিস্টেম আছে যা মহাশূন্য গবেষনা ও সামরিক কাজে ব্যবহার হয়। চীনও Beidou-2 নামে তাদের নিজস্ব নেভিগেশন সিস্টেম তৈরির প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে।
- 587 views
- 1 answers
- 0 votes
একসময় মানচিত্র, কম্পাস, স্কেল ইত্যাদি দিয়ে মেপে ও অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশের সাহায্যে ভূপৃষ্ঠের কোন স্থানের অবস্থান (Position) নির্ণয় করা হত। বিজ্ঞানের উন্নয়নও নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবনে এখন খুব সহজে ও নিখুঁতভাবে পৃথিবীর কোন স্থানের অবস্থান সম্পর্কে জানতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার হয় তার নাম Global Positioning System বা সংক্ষেপে GPS।
- 533 views
- 1 answers
- 0 votes
প্রত্যেক মানুষের একটি নাম আছে । এই নামটি তার পরিচয় বহন করে থাকে । ডোমেইন নেম অনেকটা মানুষের নামের মতই । ডোমেইন নেম এবং মানুষের নামের মদ্ধে পার্থক্য হচ্ছে মানুষের নাম ইউনিক নয় অর্থাৎ একটি নাম একাধিক মানুষের থাকে । কিন্তু ডোমেইন নেম সম্পূর্ণ ইউনিক অর্থাৎ একটি ডোমেইন পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই ।
ডোমেইন হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট এর ঠিকানা । যার মাধ্যমে, ব্যবহারকারী আপনার ওয়েবসাইটটি খুঁজে পাবে ।
- 432 views
- 1 answers
- 0 votes