10773
Points
Questions
23
Answers
5384
আপনার ডোমেইন নেম এর পূর্বে কিছু কিওয়ার্ড/শব্দ ব্যবহার করে আরেকটি ডোমেইন তৈরি করা-ই হচ্ছে সাবডোমেইন ।
- 448 views
- 1 answers
- 0 votes
ডোমেইন নেম এ সর্বোচ্চ ৬৩ টি অক্ষর ব্যবহার করা যায়।
ডোমেইন নেম এ হাইপেন(-), অক্ষর এবং সংখ্যা ব্যবহার করা যায় না।
সংখ্যা অথবা হাইপেন দিয়ে ডোমেইন নেম শুরু করতে পারবেন ।
বিশেষ প্রতীক(Symbol) (যেমন; ~!#$%^&*()) ইত্যাদি ডোমেইন নেম এ ব্যবহার করা যায় না।
- 392 views
- 1 answers
- 0 votes
Search Engine গুলো content search করার জন্য বহু শর্ত মেনে চলে।কাজ করার জন্য সার্চ ইঞ্জিন সাইটগুলো বিশেষ পদ্ধতি অনুসরণ করে। উদাহরণস্বরুপ, আমরা জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন সাইট Google কে সিলেক্ট করতে পারি। সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্যে বর্তমানে আমরা যে কোন কন্টেন্ট খুঁজে বের করতে পারি। কন্টেন্ট সার্চ করার জন্য গুগলকে নির্দেশ দেয়া হলে গুগল মাকড়সার জালের মত তার জাল চারদিকে ছড়িয়ে দেয়।
কোনো কন্টেন্টকে তালিকায় দেখানোর সময় গুগল সর্বশেষ আপডেট করা ফাইলটি সবার উপরে দেখাবে। গুগলে এনলিস্ট করা বিভিন্ন ওয়েবসাইটের ফাইল রয়েছে। যখন একটি ওয়েবসাইট নতুন কোন ফাইল, ছবি, ভিডিও অথবা অডিও যুক্ত করে অর্থাৎ আপডেট করে তখন সর্বশেষ আপডেট করা ফাইলটি গুগলসহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনের ফাইলগুলোর সবার উপরে থাকবে। আমরা যখন গুগলে কোন বিষয় খুজবো তখন সেই সম্পর্কিত যে ওয়েবসাইট সর্বশেষ আপডেট হয়েছে সেটি উপরে দেখতে পাব।
সেক্ষেত্রে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে কীওয়ার্ড (Keyword) এবং মেটা ট্যাগ (Meta tag)। যে শব্দের মাধ্যমে কীওয়ার্ড এবং মেটা ট্যাগ সাজানো থাকবে সেই সম্পর্কিত বিষয়টি সার্চ ইঞ্জিনে সবার আগে দেখাবে। গুগল এবং অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন তাদের ফাইলগুলো নির্দিষ্ট শ্রেণী অনুযায়ী সাজিয়ে রাখে। Google তার ফাইলগুলো দেশ অনুযায়ীও আলাদা করে সাজায়। সমজাতীয় বিষয়গুলোর মধ্যে খোঁজকৃত নিজের দেশ সম্পর্কিত বিষয়গুলো উপরে দেখাবে। যেমন, www.google.com.bd ঠিকানায় বাংলাদেশ সম্পর্কিত ফাইল বা বিষয়গুলো সবার আগে দেখাবে।
ওয়েবসাইটের ভাষাও একটি বড় বিষয় কারণ গুগল তার টপিকগুলো ভাষা অনুযায়ীও খুঁজে বের করে। আবার যে সকল ওয়েবসাইট Google Adwords ব্যবহার করে, সে সকল ওয়েবসাইটের ফাইল সবার আগে দেখাবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে অধিক খোঁজকৃত বিষয় (content)। যে বিষয়গুলো বেশি সার্চ করা হয়, সেগুলো গুগলের ফাইলগুলোর সবার উপরে থাকবে।
- 496 views
- 1 answers
- 0 votes
দুরের কোন বস্তুর অস্তিত্ব সম্পর্কে জানার জন্য যে যন্ত্র ব্যবহৃত হয় তাকে বলে রাডার। রাডার (RADAR ) আসলে একটি শব্দসংক্ষেপ (Radio Detecting and Ranging)। এই রাডারের সাহায্যে ঘন অন্ধকার রাতেও দূরের বস্তুকে লক্ষ্য করা যায়। এর ফলেই রাডার উড়োজাহাজের পাইলট কিংবা সামূদ্রিক জাহাজের ক্যাপ্টেনের একটি তৃতীয় নয়ন হিসাবে কাজ করে। যদি কোনো জাহাজের ক্যাপ্টেন তাঁর রাডার যন্ত্রের পর্দায় চোখ রাখেন তাহলে দেখতে পাবেন পর্দার কোথাও ফুটে উঠেছে একটি ক্ষুদ্র আলোর বিন্দু ।
- 415 views
- 1 answers
- 0 votes
কৃত্রিম উপগ্রহ এমনভাবে পৃথিবীর চতুর্দিকে ঘূর্ণায়মান হয়, যাতে এর গতির সেন্ট্রিফিউগাল বা বহির্মুখীন শক্তি ওকে বাইরের দিকে গতি প্রদান করে কিন্তু পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ শক্তি একে পৃথিবীর আওতার বাইরে যেতে দেয় না। উভয় শক্তি কৃত্রিম উপগ্রহকে ভারসাম্য প্রদান করে এবং কৃত্রিম উপগ্রহটি পৃথিবীর চতুর্দিকে প্রদক্ষিণ করে। যেহেতু মহাকাশে বায়ুর অস্তিত্ব নেই তাই বাধাহীনভাবে পরিক্রমণ করে, যতক্ষণ পর্যন্ত না তা পৃথিবীর নিকটতম স্থানে প্রবেশ করে এবং উচ্চস্তরীয় বায়ুমণ্ডল কৃত্রিম উপগ্রহকে টেনে আনবে এবং তার গতি মন্থর করে দেবে। কৃত্রিম উপগ্রহগুলো বৃত্তাকারে পরিক্রমণ করে না, তার গতি ডিম্বাকৃতির।
- 387 views
- 1 answers
- 0 votes
কৃত্রিম উপগ্রহ হলো মহাকাশে উৎক্ষেপিত বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় উদ্ভাবিত উপগ্রহ।
- 566 views
- 1 answers
- 0 votes
ডুফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে একটি সাধারন এইচটিএমএল লিংক। যার মাধ্যমে লিংকটি সরাসরি আপনার ওয়েবসাইট রেফার করবে এবং ব্লগ বা পোস্ট এই লিংকটিকে সমর্থন দেবে ।ডুফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী লিংক ।আপনি কি ধরনের ব্লগের কাছ থেকে ডুফলো ব্যাকলিংক পাচ্ছেন তার উপরে নির্ভর করে আপনি কি ধরনের রেঙ্ক পাবেন ।
- 468 views
- 1 answers
- 0 votes
নোফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে এমন একধরনের লিংক যার মাধ্যমে ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনকে তার প্রকাশিত ব্যাকলিংককে ক্রল/ ইনডেক্স করতে নিষেধ করে । অর্থাৎ আপনি এধরনের লিংকের মাধ্যমে কোন প্রকার পেজ রেঙ্ক পাবেন না ।তবে এর মাধ্যমে কিছু ভিজিটর পেতে পারেন ।বিশ্বের জনপ্রিয় সাইটগুলো নোফলো ব্যাকলিংক ব্যাবহার করে থাকে যেমন ফেসবুক, টুইটার, উইকিপিডিয়া ইত্যাদি ।নোফলো ব্যাকলিংক এর সাথে rel=”nofollow” কোডটি যুক্ত থাকে যা সার্চ ইঞ্জিনকে ইন্ডেক্স করতে বাঁধা দেয় ।
- 438 views
- 1 answers
- 0 votes
আমরা যখন হার্ডডিস্ক এ কোনো তথ্য জমা করি তখন তাকে বলা হয় “Data Write” , আর যখন এসব ডাটা বিভিন্ন সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ওপেন করি তখন তাকে বলা হয় “Data Read”. আর এই হার্ডডিস্কের সেক্টর নামক মহা মুল্যবান অংশটুকু যতক্ষন ভালো থাকে ততক্ষন পর্যন্ত আমাদের বিভিন্ন জমাকৃত তথ্য Write বা Read করতে কোনো সমস্যা হয় না । আর এই সেক্টরে Write বা Read করতে যখন কোনো সমস্যা হয় তখন তাকে ব্যাড সেক্টর বলে । হার্ডডিস্কের ব্যাড সেক্টর এর কারণে প্রথম দিকে কম্পিউটারের বিভিন্ন তথ্য Write বা Read করতে দেরি হয়, এই সমস্যা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে এবং একটা পর্যায়ে হার্ডডিস্কটি ব্যবহারের অনুপোযোগী হয়ে পড়ে এবং হার্ডডিস্ক এ থাকা তথ্য গুলো নষ্ট হয়ে যায়, যার ফলে আমাদের জমাকৃত তথ্যগুলো আর ফিরে পাওয়া সম্ভব হয় না ।
- 480 views
- 1 answers
- 0 votes
হার্ডডিস্কে বড় ধরনের আঘাত লাগলে। হার্ডডিস্কে সঠিকভাবে পাওয়ার সাপ্লাই হতে না পারা। হার্ডডিস্ক অতিরিক্ত গরম হলে। একই সেক্তরে বার বার কোন ফাইল Replace/Overwrite হলে। ফাইল Fragmentation এর কারণে ও ব্যাড সেক্টর পড়তে পারে। ভাইরাস ও ব্যাড সেক্টর করতে পারে। HDD platter- এ আঘাত জনিত কারনে ব্যাড সেক্টর সমস্যা হতে পারে।
- 544 views
- 1 answers
- 0 votes