10773
Points
Questions
23
Answers
5384
১. কিছু ক্ষেত্রে সিআরটি মনিটরগুলো এলসিডি মনিটরের চেয়ে ভালোমানের কালার রিপ্রেজেন্ট করার ক্ষমতা রাখে। কালার ক্যালিব্রেশন টেকনোলজিসমৃদ্ধ মনিটরগুলোর পারফরমেন্স অনেক ভালো।
২. সিআরটি মনিটরগুলো অনেক ধরনের রেজ্যুলেশন ও রিফ্রেশ রেট সাপোর্ট করে যা এলসিডি করে না।
৩. রেসপন্স টাইম কম হবার কারণে ঘোস্টিং (দ্রুত ইমেজ পরিবর্তনের সময় পর্দায় কালো ছোপ দেখা যাওয়া) বা ব্লারিং (ঘোলাটে ইমেজ দেখানো) সমস্যা তেমন একটা দেখা যায় না। এলসিডি মনিটরগুলোতে এ সমস্যা প্রকট ছিল, তবে নতুন মনিটরগুলোতে এ সমস্যা অনেকাংশে দূর করা সম্ভব হয়েছে।
৪. দামের দিক থেকে সিআরটি মনিটরগুলো বেশ সস্তা।
৫. সিআরটি মনিটরের ডায়নামিক রেঞ্জ বেশ উঁচুমানের এবং অনেক বেশি বাস্তবসম্মত রঙ প্রদর্শন করতে পারে।
৬. ইনপুট ল্যাগ (সিগন্যাল ইনপুটের পর তা পর্দায় প্রদর্শনের মধ্যবর্তী সময়কাল) সমস্যা থেকে মুক্ত।
৭. কালার স্যাচুরেশনের মাত্রা বেশ কম।
৮. কন্ট্রাস্ট ও ব্রাইটনেস ডিস্টরশন (বিকৃতি) তেমন একটা হয় না।
৯. বেশ ভালো ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল।
- 605 views
- 1 answers
- 0 votes
১. আকারে বড় ও ভারি।
২. বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে।
৩. কম রিফ্রেশ রেট দেয়া থাকলে স্ক্রিন কাঁপে।
৪. ইলেক্ট্রন গানের নড়াচড়ার জন্য ছবিতে জ্যামিতিক বিকৃতি দেখা দেয়।
৫. পরিবেশবান্ধব নয়।
৬. বেশ গরম হয়ে যায়।
৭. পেছনে বাতাস চলাচলের জন্য থাকা ছিদ্রগুলো দিয়ে ধুলোবালি ঢুকে মনিটরের স্থায়িত্ব কমিয়ে দেয়।
- 608 views
- 1 answers
- 0 votes
১. আকারে ছোট এবং হালকা।
২. বেশ কম বিদ্যুৎ খরচ করে।
৩. জ্যামিতিক বিকৃতিমুক্ত।
৪. কম তাপ উৎপন্ন করে।
৫. স্ক্রিন কাঁপার ব্যাপারটি খুব কম ঘটে।
৬. এলসিডি মনিটরের ডিসপ্লে চোখের ওপরে চাপ ফেলে কম।
৭. কম কম্পাংকের ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক ইমিশনের (তড়িৎ-চুম্বকীয় বিকিরণ) কারণে তা ব্যবহারকারীর শরীরের জন্য কম ক্ষতিকর।
৮. এলসিডি মনিটর বানানোর উপাদানগুলো পরিবেশবান্ধব।
৯. এলসিডি মনিটর দেখতে বেশ স্টাইলিশ ও নজরকাড়া।
- 410 views
- 1 answers
- 0 votes
১. কালার স্যাচুরেশন, কন্ট্রাস্ট ও ব্রাইটনেস কিছুটা পরিবর্তিত হয়ে যায়।
২. ব্যাকলাইটিং সমানভাবে পর্দার সব জায়গায় না পড়ার কারণে মনিটরের ধারের দিকে ব্রাইটনেসের সমস্যা দেখা দেয়।
৩. বেশি রেসপন্স টাইমের কারণে গেমারদের বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। কম রেসপন্স টাইমের মনিটরগুলোর দাম কিছুটা বেশি।
৪. বিট ডেপথ নির্দিষ্ট করা থাকে, তাই কম মূল্যের এলসিডি মনিটরগুলোতে বাস্তবসম্মত রঙ ফুটে ওঠে না।
৫. সিআরটির তুলনায় কম রেজ্যুলেশন ও রিফ্রেশ রেট সাপোর্ট করে।
৬. ইনপুট ল্যাগ সমস্যা দেখা দেয়।
৭. ডেড পিক্সেল দেখা দেয়। যদি একটি লিকুইড ক্রিস্টাল নষ্ট হয়ে যায় তবে তা ইমেজ বা পিক্সেল জেনারেট করার সময় সাহায্য করে না, তখন মনিটরে বিন্দুর মতো দাগ দেখা দেয়।
- 441 views
- 1 answers
- 0 votes
- 469 views
- 1 answers
- 0 votes
- 404 views
- 1 answers
- 0 votes
FAT সিস্টেমকে উন্নত করে FAT32 তৈরি করা হয়েছে। FAT32 সিস্টেমে পূর্বে FAT সিস্টেমের গিগাবাইট হার্ডডিস্ক সাপোর্টের সীমাবদ্ধতা নেই। এ ফাইল সিস্টেম এক একটি পার্টিশন ২ গিগাবাইটের উপরেও হার্ডডিস্ক সাপোর্ট করতে পারে। এর ফাইল সিস্টেম ৩২ বিট সম্পন্ন। একটি ২ টেরা বাইটের আকারের একক পার্টিশনেও সাপোর্ট করে। FAT32 সিস্টেমে ক্লাস্টারের নিষ্ক্রিয় অংশ বা স্ল্যাক স্পেস FAT16 এর তুলনায় কম হয়। ফলে হার্ডডিস্কে জায়গার অপচয় কমে যায়। FAT32 সিস্টেমে FAT টেবিলের ব্যাকআপ কপি ব্যবহার করা যায় এবং এই ফাইল সিস্টেম সীমাহীন রুট ডিরেক্টরি সাপোর্ট করে।
- 543 views
- 1 answers
- 0 votes
New Technology File System বা NT File System এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে NTFS। নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে NTFS একটি বহুল ব্যবহৃত ফাইল সিস্টেম। উইন্ডোজ এর জন্যই মূল্য NTFS ফাইল সিস্টেম তৈরি করা হয়। FAT সিস্টেমের চেয়ে দ্রুততর NTFS সিস্টেম। NTFS যে সব সুবিধা প্রদান করে যা FAT সিস্টেম দিতে পারে না। NTFS বিশেষ সিকিউরিটি ফিচার (যেমন-ফাইল লেভেল সিকিউরিটি) প্রদান করে যা FAT পারে না। FAT এর মতো NTFS দীর্ঘ ফাইল নেম বজায় রাখতে পারে। এটি ২৫৬টি ইউনিকোড ক্যারেক্টার ব্যবহার করতে পারে। সকল বিদেশী ভাষার অক্ষরসমূহকে একটি একক ক্যারেক্টার সেটে অন্তর্ভূক্ত করার প্রক্রিয়াকে ইউনিকোড বলা হয়। NTFS ডসের ৮.৩ ক্যারেক্টার ফাইল নেইমও বজায় রাখতে পারে।
- 696 views
- 1 answers
- 0 votes
১৯৯৪ সালে সার্গেই ব্রিন ও ল্যারি পেজ জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল প্রতিষ্ঠা করেন।
- 415 views
- 1 answers
- 0 votes
১৯৭১ সালে রে টমলিনসন ই-মেইল এর প্রবর্তন করেন।
- 369 views
- 1 answers
- 0 votes