ZoomBangla Professor's Profile
Professor
10773
Points

Questions
23

Answers
5384

  • Professor Asked on April 1, 2019 in কম্পিউটার.

      তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়। তিনি ১৯৭৫ সালে অলটেয়ার-৮৮০ নামে প্রথম মাইক্রোকম্পিউটার তৈরি করেন। এজন্য তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়।

      • 376 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on April 1, 2019 in কম্পিউটার.

        ১৯৮১ সালের ১২ আগস্ট থেকে বের হয় পার্সোনাল কম্পিউটার।

        • 436 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on April 1, 2019 in কম্পিউটার.

          তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়।

          • 413 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on April 1, 2019 in কম্পিউটার.

            ড. টেড হফ ১৯৭১ সালে (প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর ইন্টেল- ৪০০৪) মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করেন।

            • 365 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on April 1, 2019 in কম্পিউটার.

              অ্যাবাকাস হচ্ছে আড়াআড়ি তারে ছোট্ট গোলক বা পুঁতি লাগানো চারকোণা কাঠের একটি কাঠামো। এখনকার কম্পিউটারের মত অ্যাবাকাসও সংখ্যাকে সংকেত বা কোড হিসেবে বিবেচনা করে- কাঠামোতে তারের অবস্থান ও তারে পুঁতির উপস্থিতি সংকেত নিরূপন করে। খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ সালে ব্যাবিলনে এটি আবিস্কার হয় বলে ধারণা করা হয়। অ্যাবাকাস দিয়ে সাধারণত যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ, বর্গ ও বর্গমূল নিরূপন করা যেত।

              • 1104 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on April 1, 2019 in কম্পিউটার.

                চার্লস ব্যাবেজ ১৮৩৪ সালে যেকোন প্রকার হিসাবকার্যে সক্ষম এরূপ একটি হিসাব যন্ত্রের পরিকল্পনা শুরু করেন। যাতে প্রোগ্রাম নির্বাহ ও পাঞ্চকার্ডে হিসাবকার্যের নির্দেশসমূহকে সংরক্ষণের পরিকল্পনা ছিল। এই যন্ত্রটি অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন নামে পরিচিত।

                • 366 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on April 1, 2019 in কম্পিউটার.

                  প্রথম প্রজন্ম (১৯৫১-১৯৫৯)
                  * আকারে বড় বিধায় প্রচুর তাপ উৎপাদনকারী;
                  * মেমরি অত্যন্ত অল্প;
                  * ভ্যাকুয়াম টিউব দিয়ে তৈরি;
                  * মেমরি চৌম্বকীয় ড্রামের;
                  * কোড ব্যবহার করে প্রোগ্রাম চালানোর ব্যবস্থা;
                  * এই কম্পিউটারের যান্ত্রিক গোলযোগ, রক্ষণাবেক্ষণ ও পাওয়ার খরচ বেশি এবং
                  * এই প্রজন্মের কম্পিউটারে যান্ত্রিক ভাষায় প্রোগ্রাম লিখা হত।

                  দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৫৯-১৯৬৫)
                  * এটিতে মডিউল ডিজাইন ব্যবহার করে সার্কিটের প্রধান প্রধান অংশগুলো আলাদা বোর্ডে তৈরি করা যেত;
                  * অধিক নির্ভরশীল, অধিক ধারণক্ষমতা এবং তথ্য স্থানান্তরের সুবিধা;
                  * সাইজে ছোট, গতি বেশি এবং বিদ্যুৎ ও তাপ উৎপাদন কম;
                  * ট্রানজিস্টর দ্বারা তৈরি ও মেমরি চুম্বক কোরের এবং
                  * অ্যাসেম্বলি ভাষায় প্রোগ্রাম লিখা হত।

                  তৃতীয় প্রজন্ম (১৯৬৫-১৯৭১)
                  * বিভিন্ন প্রকার উন্নত মেমরি ব্যবস্থার উদ্ভাবন;
                  * ব্যাপক একীভূত বর্তনীর ব্যবহার;
                  * সাইজ ছোট বলে বিদ্যুৎ খরচ কম এবং
                  * উচ্চ ভাষা দিয়ে প্রোগ্রাম লিখা তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে শুরু হয়।

                  চতুর্থ প্রজন্ম (১৯৭১- বর্তমান)
                  * উন্নত চিপ এর ব্যবহার ও ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটার;
                  * বিশাল পরিমাণ মেমরি ও অত্যন্ত গতি এবং
                  * টেলিযোগাযোগ লাইন ব্যবহার করে ডাটা আদান-প্রদান।

                  পঞ্চম প্রজন্ম (ভবিষ্যৎ প্রজন্ম)
                  * এই ধরণের কম্পিউটার প্রতি সেকেন্ডে ১০-১৫ কোটি যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।
                  * শব্দের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যাবে। ফলে এই প্রজন্মের কম্পিউটার শুনতে পারবে এবং কথা বলতে পারবে।
                  * এই প্রজন্মের কম্পিউটারের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থাকবে। ফলে কম্পিউটার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে তা সিদ্ধান্ত গ্রহণে
                  ব্যবহার করতে পারবে।
                  * ভিজুয়্যাল ইনপুট বা ছবি থেকে ডাটা গ্রহণ করতে পারবে।

                  • 394 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on April 1, 2019 in কম্পিউটার.

                    নির্ভুলতা, দ্রুতগতি, সুক্ষতা, যুক্তিসংগত সিদ্ধান্ত, বহুমূখীতা, মেমরি, স্বয়ংক্রিয়তা এবং সহনশীলতা।

                    • 376 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on April 1, 2019 in কম্পিউটার.

                      ইনপুট ইউনিট: যে ইউনিটের মাধ্যমে কম্পিউটারকে যাবতীয় তথ্য বা উপাত্ত প্রদান করা হয়, তাকে ইনপুট ইউনিট বলে। যেমন-
                      * কীবোর্ড;
                      * মাউস;
                      * স্ক্যানার;
                      * জয়স্টিক;
                      * লাইটপেন;
                      * ডিজিটাল ক্যামেরা;
                      * পাঞ্চকার্ড রিডার;
                      * অপটিকাল মার্ক রিডার;
                      * অপটিকাল ক্যারেকটার রিডার এবং
                      * পেপার টেপ রিডার।

                      মেমরি ইউনিট: যে ইউনিটে তথ্য সংরক্ষণ করা যায় এবং প্রয়োজনে উত্তোলন করা যায়, তাকে মেমরি ইউনিট বলে। যেমন-
                      * হার্ডডিস্ক;
                      * ফ্লপি ডিস্ক সিডি;
                      * ডিভিডি এবং
                      * ফ্ল্যাশ ড্রাইভ।

                      গাণিতিক ও যৌক্তিক ইউনিট: গাণিতিক ও যৌক্তিক ইউনিট যাবতীয় হিসাব যেমন: যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদি কার্য সম্পন্ন করে।

                      নিয়ন্ত্রণ ইউনিট: এই অংশ কম্পিউটারের যাবতীয় কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করে।

                      আউটপুট ইউনিট: যে ইউনিটের মাধ্যমে কম্পিউটার যাবতীয় ফলাফল প্রদান করে, তাকে আউটপুট ইউনিট বলে।
                      যেমন-
                      * মনিটর;
                      * প্রিন্টার;
                      * ভিজ্যুয়াল ডিসপ্লে;
                      * ফিল্ম রেকর্ডার;
                      * ¯পীকার এবং
                      * মাইক্রোফোন।

                      • 346 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

                        * সাধারণত নখ ভেঙ্গে যাওয়া একটি রোগ। কিডনি বা থাইরয়েডের সমস্যা, পুষ্টির অভাব, আয়রন কিংবা অন্যান্য খনিজ পদার্থের অভাবে নখ ভেঙ্গে যায়। রাসায়নিক কেমিক্যালের ছোঁয়ায়ও নখ ভেঙ্গে যেতে পারে।

                        * নখ ভাঙ্গা রোধে প্রথমেই আপনাকে পানির ব্যবহার কমিয়ে দিতে হবে। বাসার দৈনন্দিন কাজে যতোটুকু সম্ভব পানি বাঁচিয়ে চলুন। সম্ভব হলে গ্লাভস ব্যবহার করুন।

                        * যত্রতত্র নখ ব্যবহারে যত্নশীল হতে হবে। কৌটার মুখ খুলতে কিংবা লেবেল ওঠাতে টুলস হিসেবে নখকে ব্যবহার না করাই ভালো। এতে নখের ভঙ্গুরতা বৃদ্ধি পায়।

                        * নখ ভাঙ্গা রোধে নখের আর্দ্রতা রক্ষা করা খুবই জরুরি। এজন্য ভালো ব্র্যান্ডের cuticle oil নখে লাগাতে পারেন। এছাড়া রাতে শোবার আগে নখে অলিভ অয়েল মাখলে নখ শক্ত ও উজ্জ্বল হয়। গোসলের পর পরই নখে ভ্যাসলিন লাগান। এতে ভেজা নখের সুরক্ষা হবে।

                        * বেশি বেশি নেইল পলিশ বা রিমুভার ব্যবহারে নখ দুর্বল হয়ে যায়। ঘরের কাজকর্ম বেশি পরিমাণে করলে চারকোণা আকৃতির নখ না রাখাই ভালো। নখ ভাঙ্গার সম্ভাবনা অনেকখানি কমে যাবে।

                        * এরপরও না কমলে ভালো কোনো Dermatologist -এর পরামর্শ নিন।

                        • 578 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes