10773
Points
Questions
23
Answers
5384
তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়। তিনি ১৯৭৫ সালে অলটেয়ার-৮৮০ নামে প্রথম মাইক্রোকম্পিউটার তৈরি করেন। এজন্য তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়।
- 376 views
- 1 answers
- 0 votes
১৯৮১ সালের ১২ আগস্ট থেকে বের হয় পার্সোনাল কম্পিউটার।
- 436 views
- 1 answers
- 0 votes
তড়িৎ প্রকৌশলী এইচ এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রোকম্পিউটারের জনক বলা হয়।
- 413 views
- 1 answers
- 0 votes
ড. টেড হফ ১৯৭১ সালে (প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর ইন্টেল- ৪০০৪) মাইক্রোপ্রসেসর তৈরি করেন।
- 365 views
- 1 answers
- 0 votes
অ্যাবাকাস হচ্ছে আড়াআড়ি তারে ছোট্ট গোলক বা পুঁতি লাগানো চারকোণা কাঠের একটি কাঠামো। এখনকার কম্পিউটারের মত অ্যাবাকাসও সংখ্যাকে সংকেত বা কোড হিসেবে বিবেচনা করে- কাঠামোতে তারের অবস্থান ও তারে পুঁতির উপস্থিতি সংকেত নিরূপন করে। খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ সালে ব্যাবিলনে এটি আবিস্কার হয় বলে ধারণা করা হয়। অ্যাবাকাস দিয়ে সাধারণত যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ, বর্গ ও বর্গমূল নিরূপন করা যেত।
- 1104 views
- 1 answers
- 0 votes
চার্লস ব্যাবেজ ১৮৩৪ সালে যেকোন প্রকার হিসাবকার্যে সক্ষম এরূপ একটি হিসাব যন্ত্রের পরিকল্পনা শুরু করেন। যাতে প্রোগ্রাম নির্বাহ ও পাঞ্চকার্ডে হিসাবকার্যের নির্দেশসমূহকে সংরক্ষণের পরিকল্পনা ছিল। এই যন্ত্রটি অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন নামে পরিচিত।
- 366 views
- 1 answers
- 0 votes
প্রথম প্রজন্ম (১৯৫১-১৯৫৯)
* আকারে বড় বিধায় প্রচুর তাপ উৎপাদনকারী;
* মেমরি অত্যন্ত অল্প;
* ভ্যাকুয়াম টিউব দিয়ে তৈরি;
* মেমরি চৌম্বকীয় ড্রামের;
* কোড ব্যবহার করে প্রোগ্রাম চালানোর ব্যবস্থা;
* এই কম্পিউটারের যান্ত্রিক গোলযোগ, রক্ষণাবেক্ষণ ও পাওয়ার খরচ বেশি এবং
* এই প্রজন্মের কম্পিউটারে যান্ত্রিক ভাষায় প্রোগ্রাম লিখা হত।দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৫৯-১৯৬৫)
* এটিতে মডিউল ডিজাইন ব্যবহার করে সার্কিটের প্রধান প্রধান অংশগুলো আলাদা বোর্ডে তৈরি করা যেত;
* অধিক নির্ভরশীল, অধিক ধারণক্ষমতা এবং তথ্য স্থানান্তরের সুবিধা;
* সাইজে ছোট, গতি বেশি এবং বিদ্যুৎ ও তাপ উৎপাদন কম;
* ট্রানজিস্টর দ্বারা তৈরি ও মেমরি চুম্বক কোরের এবং
* অ্যাসেম্বলি ভাষায় প্রোগ্রাম লিখা হত।তৃতীয় প্রজন্ম (১৯৬৫-১৯৭১)
* বিভিন্ন প্রকার উন্নত মেমরি ব্যবস্থার উদ্ভাবন;
* ব্যাপক একীভূত বর্তনীর ব্যবহার;
* সাইজ ছোট বলে বিদ্যুৎ খরচ কম এবং
* উচ্চ ভাষা দিয়ে প্রোগ্রাম লিখা তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে শুরু হয়।চতুর্থ প্রজন্ম (১৯৭১- বর্তমান)
* উন্নত চিপ এর ব্যবহার ও ক্ষুদ্রাকৃতির কম্পিউটার;
* বিশাল পরিমাণ মেমরি ও অত্যন্ত গতি এবং
* টেলিযোগাযোগ লাইন ব্যবহার করে ডাটা আদান-প্রদান।পঞ্চম প্রজন্ম (ভবিষ্যৎ প্রজন্ম)
* এই ধরণের কম্পিউটার প্রতি সেকেন্ডে ১০-১৫ কোটি যৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।
* শব্দের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যাবে। ফলে এই প্রজন্মের কম্পিউটার শুনতে পারবে এবং কথা বলতে পারবে।
* এই প্রজন্মের কম্পিউটারের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থাকবে। ফলে কম্পিউটার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে তা সিদ্ধান্ত গ্রহণে
ব্যবহার করতে পারবে।
* ভিজুয়্যাল ইনপুট বা ছবি থেকে ডাটা গ্রহণ করতে পারবে।- 394 views
- 1 answers
- 0 votes
নির্ভুলতা, দ্রুতগতি, সুক্ষতা, যুক্তিসংগত সিদ্ধান্ত, বহুমূখীতা, মেমরি, স্বয়ংক্রিয়তা এবং সহনশীলতা।
- 376 views
- 1 answers
- 0 votes
ইনপুট ইউনিট: যে ইউনিটের মাধ্যমে কম্পিউটারকে যাবতীয় তথ্য বা উপাত্ত প্রদান করা হয়, তাকে ইনপুট ইউনিট বলে। যেমন-
* কীবোর্ড;
* মাউস;
* স্ক্যানার;
* জয়স্টিক;
* লাইটপেন;
* ডিজিটাল ক্যামেরা;
* পাঞ্চকার্ড রিডার;
* অপটিকাল মার্ক রিডার;
* অপটিকাল ক্যারেকটার রিডার এবং
* পেপার টেপ রিডার।মেমরি ইউনিট: যে ইউনিটে তথ্য সংরক্ষণ করা যায় এবং প্রয়োজনে উত্তোলন করা যায়, তাকে মেমরি ইউনিট বলে। যেমন-
* হার্ডডিস্ক;
* ফ্লপি ডিস্ক সিডি;
* ডিভিডি এবং
* ফ্ল্যাশ ড্রাইভ।গাণিতিক ও যৌক্তিক ইউনিট: গাণিতিক ও যৌক্তিক ইউনিট যাবতীয় হিসাব যেমন: যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ ইত্যাদি কার্য সম্পন্ন করে।
নিয়ন্ত্রণ ইউনিট: এই অংশ কম্পিউটারের যাবতীয় কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ করে।
আউটপুট ইউনিট: যে ইউনিটের মাধ্যমে কম্পিউটার যাবতীয় ফলাফল প্রদান করে, তাকে আউটপুট ইউনিট বলে।
যেমন-
* মনিটর;
* প্রিন্টার;
* ভিজ্যুয়াল ডিসপ্লে;
* ফিল্ম রেকর্ডার;
* ¯পীকার এবং
* মাইক্রোফোন।- 346 views
- 1 answers
- 0 votes
* সাধারণত নখ ভেঙ্গে যাওয়া একটি রোগ। কিডনি বা থাইরয়েডের সমস্যা, পুষ্টির অভাব, আয়রন কিংবা অন্যান্য খনিজ পদার্থের অভাবে নখ ভেঙ্গে যায়। রাসায়নিক কেমিক্যালের ছোঁয়ায়ও নখ ভেঙ্গে যেতে পারে।
* নখ ভাঙ্গা রোধে প্রথমেই আপনাকে পানির ব্যবহার কমিয়ে দিতে হবে। বাসার দৈনন্দিন কাজে যতোটুকু সম্ভব পানি বাঁচিয়ে চলুন। সম্ভব হলে গ্লাভস ব্যবহার করুন।
* যত্রতত্র নখ ব্যবহারে যত্নশীল হতে হবে। কৌটার মুখ খুলতে কিংবা লেবেল ওঠাতে টুলস হিসেবে নখকে ব্যবহার না করাই ভালো। এতে নখের ভঙ্গুরতা বৃদ্ধি পায়।
* নখ ভাঙ্গা রোধে নখের আর্দ্রতা রক্ষা করা খুবই জরুরি। এজন্য ভালো ব্র্যান্ডের cuticle oil নখে লাগাতে পারেন। এছাড়া রাতে শোবার আগে নখে অলিভ অয়েল মাখলে নখ শক্ত ও উজ্জ্বল হয়। গোসলের পর পরই নখে ভ্যাসলিন লাগান। এতে ভেজা নখের সুরক্ষা হবে।
* বেশি বেশি নেইল পলিশ বা রিমুভার ব্যবহারে নখ দুর্বল হয়ে যায়। ঘরের কাজকর্ম বেশি পরিমাণে করলে চারকোণা আকৃতির নখ না রাখাই ভালো। নখ ভাঙ্গার সম্ভাবনা অনেকখানি কমে যাবে।
* এরপরও না কমলে ভালো কোনো Dermatologist -এর পরামর্শ নিন।
- 578 views
- 1 answers
- 0 votes