ZoomBangla Professor's Profile
Professor
10773
Points

Questions
23

Answers
5384

  • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

      ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। ডিমের সাদা অংশ, ঢেঁকিছাঁটা চাল, কলিজা, দুধ, গাজর, টমেটো ইত্যাদিতে এসব উপাদান পাওয়া যাবে।

      • 424 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

        জিংক ত্বককে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে রক্ষা করে ত্বক ভালো রাখে। মাছ, সয়াবিন ও বাদামে প্রচুর পরিমাণে জিংক রয়েছে।

        • 450 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

          ত্বকের বলিরেখা ও ভাজপড়া রোধে ভিটামিন-ই কার্যকর ভূমিকা পালন করে। ভিটামিন-ই দীর্ঘদিন ব্যবহারে ত্বকে বলিরেখা পড়তে দেয় না। প্রতিদিন ৪০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন-ই আমাদের প্রয়োজন। ভিটামিন-ই’তে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বককে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। জলপাইয়ের তেল, সূর্যমুখীর বীজ, সাদা গম, কাজুবাদাম ভিটামিন-ই এর চাহিদা পূরণ করে।

          • 405 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

            ত্বকের রূপ-লাবণ্য ধরে রাখতে ভিটামিন-সি’র তুলনা নেই। ত্বকের টানটান ভাব এবং ত্বকের ক্ষত দূর করে ত্বককে ভালো রাখতে সাহায্য করে ভিটামিন-সি। টকজাতীয় ফল, পেঁপে, আমলকী, তরমুজ, আনারস ও আমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি রয়েছে। প্রতিদিন ৫০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি আমাদের প্রয়োজন।

            • 382 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

              টুথপেস্ট ব্রণ দূর করে

              সামান্য টুথপেস্ট আঙুলে নিয়ে ব্রণের ওপর লাগিয়ে সারা রাত রেখে দিন। সকালে ভালো করে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই উপাদানটি ব্রণের জীবানু ধ্বংস করে এবং ব্রণের দাগও দূর করে।

              লেবু ও বেকিং সোডা দাঁতের হলদেটে ভাব দূর করে

              বেকিং সোডার সঙ্গে সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে দাঁতে লাগিয়ে ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। নিয়মিত ব্যবহারে দাঁতের হলদেটে ভাব দূর হয়।

              অ্যাভোকাডো চুলের রুক্ষতা দূর করে

              অ্যাভোকাডো চটকে নিয়ে চুলে লাগিয়ে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এতে রুক্ষতা দূর হয়ে চুল নরম ও মসৃণ হবে।

              • 421 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

                অনেকের গায়ের রং ফর্সা হলেও ঠোটের রং কালচে। কিন্তু এ নিয়ে নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। আমাদের হাতের কাছেই রয়েছে প্রাকৃতিক কিছু উপায়। যা দিয়ে এই ঠোঁটের কালচে রংসহ আরও বেশ কিছু উপকার পাওয়া যাবে।

                # কয়েক ফোটা পাতি লেবুর রস, মধু ও ম্যাসাজ ক্রিম মিশিয়ে দিনে দু’বার করে ঠোটে ম্যাসাজ করলে মাস খানেকের মধ্যেই সুফল পাওয়া যাবে। তবে নিয়মিত ও নিষ্ঠার সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে।

                # অনেকের চোখের নিচে কালো দাগ দেখা যায়। তারা লেবুর রসে মধু মিশিয়ে ম্যাসাজ করলে চোখের নিচের কালো দাগ দূর হতে পারে।

                # গলায় ও ঘাড়ের কালো দাগ তুলতে হলে: ৪টি বড় এলাচ, ৫/৬টি দারুচিনি, ১০/১২টি কিসমিস, ৪/৫টি চিনা বাদাম রাতভর ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরের দিন সবগুলো একসঙ্গে মিহি করে বেটে নিয়ে একটা কৌটা ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। এই অবস্থায় ৭ দিন পর্যন্ত এটি অবিকৃত থাকবে। প্রতিদিন একটু করে ওই বাটা বের করে বাড়িতে পাতা দই, মধু ও গুড়ো চিনি মিশিয়ে প্যাকের মতো মুখে, গলায় ও ঘাড়ে লাগান। ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। রোদে পুড়ে মলিন হওয়া চামড়া এবং স্বাভাবিক কালো ত্বকের পক্ষে এই প্যাকটি খুবই কার্যকর।

                # অনেক সময় পিগমেন্টেশন (গায়ের স্বাভাবিক রং) প্রবলেমের জন্য গায়ের রং কালো হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে এক চামচ বেশন, এক চামচ পাকা আমের শাস, আধা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা। এক চামচ গাঁদা ফুলের পাঁপড়ি কাঁচা দুধ দিয়ে মিশিয়ে গোসলের আধা ঘণ্টা আগে লাগাতে হবে- এমন জায়গায় যেখানে পিগমেন্টেশন হয়েছে।

                • 378 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

                  মধু এমন একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়, ত্বক নরম রাখে, বলিরেখা ও কালচে ভাব দূর করে। এ ছাড়া ব্রণের জীবাণুও ধংস করতে মধু বেশ কার্যকর। খুব কম সময়েই উজ্জ্বল ত্বক পেতে চাইলে মধুর কোনো বিকল্প নেই।

                  মধু ও লেবুর রস

                  এক চা চামচ মধুর সঙ্গে এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে ২০ মিনিট মুখ ম্যাসাজ করুন। এরপর ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন, আপনার ত্বক এক নিমিষেই উজ্জ্বল হয়ে যাবে।

                  মধু ও টকদই

                  এক টেবিল চামচ মধুর সঙ্গে এক টেবিল চামচ টকদই মিশিয়ে মুখে লাগান। ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেশ কার্যকর। এ ছাড়া ত্বকের ব্রণ দূর করতেও এই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।

                  মধু ও পেঁপে

                  দুই টুকরো পেঁপে চটকে নিয়ে এর সঙ্গে দুই চা চামচ মধু মিশিয়ে ঘন প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাক মুখে লাগিয়ে হালকাভাবে ম্যাসাজ করুন। ১৫ মিনিট পর মুখ ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এটি শুষ্ক ত্বকের জন্য বেশি উপকারী। এ ছাড়া বয়সের ছাপ দূর করতেও এই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।

                  মধুর স্ক্রাব

                  এক টেবিল চামচ মধুর সঙ্গে এক চা চামচ চিনি মিশিয়ে ১০ মিনিট মুখে ম্যাসাজ করুন। এবার মুখ ধুয়ে ময়েশ্চারাইজার লাগান। এটি ত্বকের মরা কোষ দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করে।

                  মধু ও মিল্ক ক্রিম

                  এক টেবিল চামচ মধুর সঙ্গে এক চা চামচ মিল্ক ক্রিম একসঙ্গে মিশিয়ে ১৫ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি ত্বকের বলিরেখা দূর করে।

                  মধু ও কলার প্যাক

                  এক টেবিল চামচ মধুর সঙ্গে সামান্য কলা চটকে নিয়ে প্যাক তৈরি করুন। ২০ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের কালচে ভাব দূর করে।

                  মধু, গোলাপজল ও হলুদের গুঁড়ো

                  এক টেবির চামচ মধু, কয়েক ফোঁটা গোলাপজল ও সামান্য হলুদের গুঁড়ো একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বককে এক নিমিষেই উজ্জ্বল করবে।

                  • 471 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

                    কলার খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান। বিশেষ করে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম আর ম্যাঙ্গানিজ। আর এরাই হচ্ছে দাঁতকে সাদা করে তুলবার প্রধান হাতিয়ার। এছাড়াও কলার খোসায় আছে প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি, যারা কিনা দাঁতকে মজবুত করে তোলার পাশাপাশি খনিজ উপাদান গুলো শোষণ করতেও সহায়তা করে। কলার খোসা নিঃসন্দেহে সাদা করে তুলবে আপনার দাঁত, তবে ব্যবহার করতে হবে সঠিক পদ্ধতিতে। এবং অবশ্যই নিয়ম মেনে। জেনে নিন বিস্তারিত পদ্ধতি।

                    • – প্রথমেই বেছে নিন সঠিক কলা। দাঁত সাদা করার জন্য ঠিক ভাবে পাকা কলা হওয়া জরুরী। খুব বেশি পাকাও নয়, খুব বেশি কাঁচাও নয়। এমন কলা বেছে নিন যারা কিনা এখন নিচের দিকে একটু একটু সবুজ। কেননা এই ধরনের কলায় পটাশিয়াম থাকে উচ্চ মাত্রায়। আর এই পটাশিয়ামই দাঁত সাদা করার দায়িত্ব নেবে।
                    • – কলা উলটো করে ছিলে নিন। হ্যাঁ, যেভাবে আপনি ছিলে থাকেন কলা ঠিক তার উলটো দিক থেকে ছিলে নিন। দেখবেন যে কলার গায়ে লম্বা লম্বা সুতার মতন আঁশ থাকে। উলটো করে ছিলে নিয়ে এই আঁশ গুলো থাকবে খোসার সাথেই।
                    • – খোসা থেকে চারকোনা করে দুটি টুকরো কেটে নিন। আপনার সুবিধা মতন আকারেই কেটে নিন। চাইলে এই কাটা খোসা ফ্রিজেও সংরক্ষণ করতে পারেন।
                    • – এবার সকালে দাঁত ব্রাশ করবার পূর্বে এই কলার খোসার ভেতরের অংশটি দিয়ে আপনার দাঁত খুব ভাল করে ঘষুন। প্রথম টুকরোটি দিয়ে পুরো এক মিনিট ঘষুন। তারপর সেটা বদলে দ্বিতীয় টুকরোটি দিয়ে আরও এক মিনিট। অর্থাৎ পুরো দুই মিনিট দাঁতকে ঘষুন। দাঁতের প্রত্যেকটি অংশে যেন পৌছায় এমন ভাবে ঘষতে হবে।
                    • – দাঁত ঘষা হলে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট করতে পারলে ভালো। এই সময়ে পানি বা অন্য কিছু খাবেন না, কিংবা কুলি করবেন না। সময়টা পেরিয়ে গেলে আপনার নিয়মিত ব্যবহারের টুথ পেস্ট দিয়ে দাঁত মেজে নিন।

                    এবার আয়নায় তাকিয়ে দেখুন তো, লাগছে না দাঁত একটু বেশি পরিষ্কার? ৪/৫ দিন এমন করার পরেই দেখবেন আগের চাইতে অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে আপনার দাঁত। হলদে ভাব যেমন কমে গেছে, তেমনি কালো ছোপটাও অনেকটাই সরে গেছে। যারা ধূমপান বা মদ্যপান করেন, তাদের ক্ষেত্রেও কাজ করবে এই পদ্ধতি। তবে ব্যবহার করতে হবে বেশ দীর্ঘদিন। এবং সঠিক নিয়েম মেনে।

                    অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে-

                    – এটা কোনও ম্যাজিক নয়। তাই ভালো ফল পেতে নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে।

                    – অবশ্যই কমপক্ষে ২ মিনিট ঘষতে হবে। এই সময়টা জরুরি। বেশি ঘষলে আরও ভালো।

                    – ঘষার পর অবশ্যই সময় দিতে হবে খনিজ গুলো দাঁতে শোষিত হবার।

                    – যাদের দাঁত মদ্যপান, ধূমপান বা অসুস্থতার কারণে হলুদ তাদের ক্ষেত্রে একটু সময় লাগবে।

                    – কলার খোসায় প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। তাই অবশ্যই দাঁত খুব ভালভাবে মেজে নিতে হবে। এবং এই কারণেই দিনে ১ বারের বেশি ব্যবহার করা যাবে না।

                    – যাদের দাঁত খুব একটা বেশি হলুদ নয়, তারা সপ্তাহে একবার ব্যবহার করবেন।

                    • 423 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

                      সারা বছর যে ফলটির দেখা পাওয়া যায় তা হল ‘কলা’। কলা ফলটি অনেকে পছন্দ করেন আবার অনেকে করেন না। এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে কম বেশি আমরা সবাই জানি। কলা খাওয়ার পর এর খোসাটি কী করেন? ফেলে দেন, তাই তো? কিন্তু কলার মত কলার খোসারও আছে বিবিধ ব্যবহার। কলার খোসা দিয়ে করা যায় অদ্ভুত কিছু কাজ।

                      ১। দাঁত সাদা করতে
                      কলার খোসা দাঁত সাদা করতে সাহায্য করে। কলার খোসায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম আছে যা দাঁত প্রাকৃতিকভাবে সাদা করে থাকে। কলার খোসার ভিতরে অংশ দিয়ে দাঁতে ঘষুন। কিছুক্ষণ ঘষার পর দেখবেন দাঁত অনেকখানি সাদা হয়ে গেছে।

                      ২। পোকার কামড়
                      যেখানে পোকা কামড় দিয়েছে সেখানে কলার খোসা ঘষুন। এটি চুলকানি কমিয়ে দিবে। কলার খোসাতে পলিস্যাকারাইড আছে যা ত্বকের চুলকানি কমিয়ে দেয়।

                      ৩। বলিরেখা দূর করতে
                      পাকা কলার খোসাতে ডোপামিন নামক উপাদান আছে যা ত্বকের রিঙ্কেল দূর করে থাকে। এটি এক ধরণের অ্যান্টিবায়োটিক যা ত্বকের টক্সিন দূর করে র‍্যাডিকেল দূর করে। কলার ভিতর অংশ ত্বকে ব্যবহার করুন। এটি বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করবে।

                      ৪। জুতো পলিশ করতে
                      চামড়া জুতো অনেক সময় ধুলোবালি, ময়লা লেগে নষ্ট হয়ে যায়। কলার খোসা দিয়ে চামড়া জুতো ঘষুন। তারপর নরম কাপড় দিয়ে মুছে ফেলুন। দেখুন জুতো কেমন নতুনের মত হয়ে গেছে।

                      ৫। ত্বক থেকে কালির দাগ দূর করতে
                      অনেক সময় কাজ করতে গিয়ে হাতে কলমের কালি লেগে যায়। সাবান দিয়ে ধুলেও সহজে যেতে চায় না এই দাগ। কলার খোসার ভিতরের অংশ দিয়ে ত্বকে ঘষুন। দেখবেন দাগ উঠে গেছে। কলার খোসার ভিতরে তেল কালির তেলকে আকর্ষণ করে।

                      ৬। ব্যথা দূর করতে
                      কলার খোসা ব্যথা দূর করতে বেশ কার্যকর। শরীরে যে কোন ব্যথা দূর করতে কলার খোসা ব্যবহার হয়ে আসছে অনেক আগ থেকে। কলার খোসাতে পটাশিয়াম আছে যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। অনেক মনে করেন মাথা ব্যথা করলে কলার খোসার নরম অংশ কপালে দিয়ে রাখলে ব্যথা দ্রুত কমে যায়।

                      ৭। পানি বিশুদ্ধকরন
                      পানি বিশুদ্ধ করতে কলার কসা বেশ কার্যকর। অনেক সময় খাওয়ার পানি নোংরা থাকে। কলার খোসা পানির ময়লা দূর করে পানিকে খাওয়ারযোগ্য করে তোলে।

                      • 410 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

                        লাল, নীল, হলুদ বা নেইল পেইণ্ট। সাজিয়ে গুছিয়ে রাখলে কত সুন্দরই না লাগে দেখতে হাতের নখগুলো। কিন্তু এই রং তুলে দিলেই বেরিয়ে পড়ে নখের আসল রূপ। ঘোলাটে একটা রং সুন্দর হাতটাকে নষ্ট করে দেয়। তাহলে উপায় কি সারাক্ষণ হাতে নেলপলিশ লাগিয়ে রাখা? একদমই তা নয়। জেনে নেওয়া যাক সুন্দর ধবধবে সাদা নখ পাওয়ার কিছু সহজ টিপস-

                        ঘরে বসে ধবধবে সাদা নখ পাওয়ার ৬টি উপায়:-

                        ১. টুথপেস্ট:- দাঁত ব্রাশ করার মতোই ব্রাশ করুন নখ। টুথ ব্রাশে টুথপেস্ট নিয়ে সেটা দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করতে হবে নখ। বেশকিছু দিন এই পদ্ধতি চালিয়ে গেলেই পাওয়া যাবে ঝকঝকে নখ।

                        ২. লেবুর-বেসনের পেস্ট:- একটা কাচের পাত্রে বেশ কিছুটা লেবুর রস নিয়ে তার সঙ্গে বেসন মেশাতে হবে। লেবুর রস আর বেসনের পেস্ট তৈরি হয়ে গেলে ওই পেস্ট নখের ওপর লাগিয়ে রাখতে হবে।

                        ৩. ডেনটিউর ক্লিনার:- দাঁতের পাটি পরিষ্কার করার জন্য ওষুধের দোকানে এক ধরণের ট্যাবলেট কিনতে পাওয়া যায়। এই ট্যাবলেট গরম পানিতে মিশিয়ে সেই পানিতে মিনিট পাঁচেক ডুবিয়ে রাখতে হবে নখ।

                        ৪. বেস কোট:- নখের সাদা ভাব ধরে রাখতে সবসময় নেল পলিশ লাগানোর আগে লাগানো দরকার বেস কোট। এতে নখ ভালো থাকে।

                        ৫. মইশ্চারাইজার:- শীত হোক বা গ্রীষ্ম। হাত সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ধবধবে সাদা নখ পেতে রোজ নিয়ম করে লাগাতে হবে মইশ্চারাইজার।

                        ৬. নেইল হোয়াইটনিং পেনসিল:- নখ সাদা রাখার জন্য দোকানে কিনতে পাওয়া যায় নেল হোয়াইটনিং পেনসিল। প্রয়োজনে পুরো ম্যানিকিউরের কিট কিনে বাড়িতেই করা যেতে পারে ম্যানিকিউর। এতে নখ শুধু সাদাই হবে না, ভালোও থাকবে।

                        • 655 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes