10763
Points
Questions
23
Answers
5379
ভারত সক্রান্ত বিষয়াদি সম্পর্কে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট কর্তৃক প্রণীত আইন।
- 1240 views
- 1 answers
- 0 votes
কোন নাগরিকের মৌলিক অধিকার রক্ষার জন্য সংবিধানের ৪৪ নং অনুচ্ছেদ অনুসারে হাইকোর্ট বিভাগে যে আবেদন করতে পারেন তাই হল রিট আবেদন । এইরূপ রিট আবেদন পেলে হাইকোর্ট বিভাগ সংবিধানের ১০২ নং অনুচ্ছেদের ক্ষমতা বলে মৌলিক অধিকার বলবত করার যে আদেশ দিতে পারেন তাই হল রিট।
বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থায় সুপ্রীম কোর্টই হচ্ছে সর্বোচ্চ আদালত। অনেক দেশে সুপ্রীম কোর্টের পরও বৃটেনের প্রিভি কাউন্সিলে আপীল করার সুযোগ রয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখন সেটা নেই। সু্প্রীম কোর্টের দু’টি বিভাগ, হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপীল বিভাগ। পাশের দেশ ভারতে একাধিক হাইকোর্ট থাকলেও বাংলাদেশে হাইকোর্ট একটি। এই হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপীল বিভাগ দু’টো একই এলাকায় অবস্থিত। মানুষের মুখে মুখে যা হাইকোর্ট নামে পরিচিত। মামলা উচ্চ আদালতে বিভিন্নভাবে মামলা হতে পারে। নিম্ন আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপীল হতে পারে, মৃত্যুদন্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য উচ্চ আদালতে আসতে পারে, আবার নিম্ন আদালতে চলমান বিচার প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আপত্তি জানিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে হাইকোর্ট কোন নির্দিষ্ট মামলার ব্যাপারে নিম্ন আদালতকে নির্দেশনা দেয়, আবার অনেক ক্ষেত্রে মামলাটিকে উচ্চ আদালতে নিয়ে আসে। কিছু কিছু মামলা আছে যেগুলোতে সরাসরি হাইকোর্টে যেতে হয়, যেমন: কোম্পানী সংক্রান্ত মামলা, খ্রিস্টান বিবাহ সংক্রান্ত মামলা, এডমিরালটি বা সমুদ্রগামী জাহাজ সংক্রান্ত মামলা।
রিট সংবিধানের ১০২ ধারা অনুসারে যেকোন নাগরিক রিট আবেদন করতে পারেন। রিটের বিষয়টি মামলার মত হলেও মৌলিক একটি পার্থক্য আছে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কোন আইনের অধীনে প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না, কিন্তু কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ওপর অন্যায় করা হচ্ছে। তখন ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ এর প্রতিকার চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করতে পারে। বিষয়টি পর্যালোচনা করে হাইকোর্ট সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়। আবার কেউ যদি মনে করে সরকারের প্রণীত কোন আইন প্রচলিত অন্য আইনের পরিপন্থী বা সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক, সে ক্ষেত্রেও আইনটিকে চ্যালেঞ্জ করে রিট করা যায়। অবশ্য কিছু কিছু ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে রিট এবং সাধারণ মামলা দু’টিই করা চলে। রিটে খরচ কিছুটা বেশি হলেও সাধারণত দ্রুত নিষ্পত্তি হয়।
- 558 views
- 1 answers
- 0 votes
বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৩০৬ ধারায় বলা হয়েছে যে কেউ যদি কাউকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেয় তবে তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থ জরিমানা করা হবে।
- 2016 views
- 1 answers
- 0 votes
S.P(Super of Police) হচ্ছে পুলিশ সুপার। পুলিশের ডিপার্টমেন্টের প্রধান হচ্ছেন এসপি।
A.C.P(Assistant Comissioner of Police হচ্ছে সহকারী পুলিশ কমিশনার। পুলিশ কমিশনার হচ্ছে পুলিশের কোনো জেলার প্রধান। তার সহকারী হচ্ছেন এসিপি।
O.C(Officer in Charge) হচ্ছে থানার প্রধান। আমরা যাকে দারোগা বলে থাকি তিনিই হচ্ছেন ওসি।
- 2244 views
- 1 answers
- 0 votes
জিরো টলারেন্স হচ্ছে যা কোনভাবেই ছাড় দেয়া হবে না।
অর্থাৎ ,সু-শাসন প্রতিষ্ঠা করা।
অপরাধী যেই হোক, তাকে ধরা হবে, বিচারের আওতায় আনা হবে এবং দৃষ্টান্তমূলক এমন শাস্তি নিশ্চিত করা হবে, এমন একটা অবস্থা’ই হচ্ছে “জিরো টলারেন্স” নীতি।
- 1304 views
- 1 answers
- 0 votes
ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং ডিজিটাল মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধ শনাক্তকরণ, প্রতিরোধ, দমন, বিচার ও আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধান প্রণয়নকল্পে প্রণীত আইন। [সূত্র : ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮]
- 450 views
- 1 answers
- 0 votes
চেকের মামলা হল কেউ যদি আপনার কাছ থেকে টাকা নেয় একটি চেক দিয়ে যেমন ধরেন আপনার কাছ থেকে ৫০,০০০ টাকা ধার নিল কোনো ব্যাক্তি এখন সে আপনার টাকার বিনিময়ে আপনাকে একটি চেক দিল এখন আপনি চেকটি নিয়ে ব্যাংকে গেলেন এবং ব্যাংক কর্মকর্তা বলল চেকে টাকা নাই এখন সে আপনাকে একটি সাইন করে দিবে। আপনি এই সাইনটি নিয়ে গিয়ে থানায় মামলা করতে পারবেন ৫০,০০০ উল্লেখ করে। তারপর প্রশাসনেরা আপনার টাকা উদ্ধার বা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। কেউ যদি খালি চেক এ সাইন কর দেয় তাহলে পাওনা দার ব্যাক্তি যত খুশি টাকা উল্লেখ করে মামলা করতে পারবে।
- 426 views
- 1 answers
- 0 votes
আপনি ওয়ারিস সূত্রে মালিক হলে জমি বন্টনের আগে বিক্রি করতে পারবেন। সেক্ষত্রে ওয়ারিশ সার্টিফিকেট ও পর্চা থাকতে হবে। আর বন্টন হলো ভোগ দখলের জন্য।
- 481 views
- 1 answers
- 0 votes
সাধারনত মহিলারা মিথ্যা নারী নির্যাতন মামলা করে থাকে। যদি পারিবারিকভাবে সমাধান হবে বলে মনে করেন তাহলে সমাধান করতে চেস্টা করেন।
আপনি অপরাধ করেন আর না করেন মামলা হলে জেলে যেতেই হয়।
যদি সামাজিকভাবে সমাধান করা না যায় তাহলে পারিবারিক আদালতে বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করে তালাক দিন। তাহলে কিছুটা সমস্যা লাগব হতে পারে।
- 605 views
- 1 answers
- 0 votes
ফোজদারী কার্যবিধির ১০৭ ধারায় আবেদন করা হয় মুসলেকা গ্রহনের জন্য। আপনি যদি কাউকে কোন হুমকি প্রদান করেন তাহলে সে এই ধারায় মামলা করতে পারে।
আপনার বিরুদ্ধে এমন কোন মামলা হয়ে থাকলে আইনজীবির মাধ্যমে মামলার জবাব দেন। তাহলে মামলা শেষ হয়ে যাবে।
আর মিথ্যা মামলা করে থাকলে আপনি নিজেও মিথ্যা মামলা করে হয়রানি করার জন্য তার বিরুদ্ধে দন্ডবিধির ২১১ ধারায় মামলা করতে পারবেন।
- 2241 views
- 1 answers
- 0 votes