ZoomBangla Professor's Profile
Professor
10773
Points

Questions
23

Answers
5384

  • Professor Asked on March 31, 2019 in রূপচর্চা.

      ঘরোয়া রূপচর্চার টিপসঃ বহুমুখী গুণের একটি ঘরোয়া উপাদান হলো বেকিং সোডা। সাধারণত এটি রান্না এবং পরিষ্কারের কাজে ব্যবহৃত হয়। এ ছাড়া ত্বকের যত্নেও এটি বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা হয়। বেকিং সোডা ব্যবহার করে চোখের নিচের কালো দাগ দূর করা যায়।  দুশ্চিন্তা, অবসন্নতা, ঘুমের অসুবিধা, মানসিক চাপ ইত্যাদি কারণে চোখ ক্লান্ত দেখায় আর চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে । তবে বেকিং সোডা দিয়ে তৈরি একটি মাস্ক ব্যবহার করে দ্রুত চোখের এই ক্লান্তি ভাব, কালো দাগ দূর করা যায়।

      প্রণালি ;এক গ্লাস উষ্ণ গরম পানিতে এক টেবিল চামচ বেকিং সোডা মেশান। ভালোভাবে মিশে না যাওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। এরপর তুলার প্যাড মিশ্রণের মধ্যে ভেজান এবং চোখের নিচে মাখুন। আধা ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা এভাবে রাখুন। এর পর ধুয়ে ফেলুন। এবার জায়গাটিতে ময়েশ্চারাইজার দিন।

      • 726 views
      • 1 answers
      • 0 votes
    • Professor Asked on March 31, 2019 in আইন.

        প্রত্যেক জমিতে দুইভাই জমির ৪০% করে মোট ৮০% এবং বোন ২০% পাবে। কারণ ইসলামী শরীয়তে ভাই বোনের দ্বিগুণ পায়। জমি ভাগ করে নিতে সমস্যা হলে জমির মূল্য ধার্য করে পূর্বের পার্সেন্ট ঠিক রেখেও ভাগ করা যায়। অর্থাৎ দুইভাই মূল্যের ৪০% করে মোট ৮০% এবং বোন ২০% পাবে।

        • 863 views
        • 1 answers
        • 0 votes
      • Professor Asked on March 31, 2019 in আইন.

          বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী বণ্য প্রাণি শিকারের শাস্তি:

          আইনের ৩৬ ও ৩৭ ধারায় বাঘ, হাতি, চিতাবাঘ ইত্যাদি  শিকার করলে আইনের ৩৬ ধারায় দণ্ড- সর্বনিম্ন ২ বছর, সর্বোচ্চ ৭ বছর কারাদণ্ড ও  সর্বনিম্ন ১ লাখ, সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড। একই অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঘটালে সর্বোচ্চ ১২ বছর কারাদণ্ড ও সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে।

          সংরক্ষিত উদ্ভিদ সংক্রান্ত ৬ নং ধারা লঙ্ঘন করলে ৩৯ ধারা অনুযায়ী কোনো ব্যক্তি এক বছরের কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং পুনরায় একই অপরাধ করলে শাস্তি দ্বিগুণ হবে।

          • 830 views
          • 1 answers
          • 0 votes
        • Professor Asked on March 31, 2019 in আইন.

            কোন আদেশ,নিষেধ, আইন চালু,রুলস জারির শর্ত ইত্যাদি বাস্তবায়ন করার ক্ষমতাকে নির্বাহি ক্ষমতা বলে।

            • 1871 views
            • 1 answers
            • 0 votes
          • Professor Asked on March 31, 2019 in আইন.

              সংগঠন ( Organization) একটি সামাজিক প্রক্রিয়া। এতে একদল মানুষ একটি সংগঠন কাঠামোর অন্তর্ভুক্ত হয়ে নির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে তৎপর থাকেন। প্রশ্নে উল্লেখিত পদগুলো ওই সাংগঠনিক কাঠামোর এক একটি ধাপ। এই সব পদে থাকা ব্যক্তিদের দায়িত্ব নিম্নরূপ :

              ১) সভাপতি : সভাপতি সংগঠনের প্রধান। তিনি পদাধিকারবলে সকল সভায় সভাপতিত্ব করেন। সিদ্ধান্ত গ্রহনের ক্ষেত্রে তিনি ভোটদানের অধিকারি নন। তবে অচলাবস্থা নিরসনের জন্য তিনি কাস্টিং ভোট দিতে পারেন। সংগঠনের গঠনতন্ত্রের প্রতিটি ধারার যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা তার দায়িত্ব।

              ২) সহ-সভাপতি : সহ-সভাপতি সভাপতির সকল কাজে সহায়তা করেন। সভাপতির অনুপস্থিতিতে সহ-সভাপতি (একাধিক থাকলে ক্রমিক অনুসারে) সভাপতির দায়িত্ব ও ক্ষমতার অধিকারি হন। এ ছাড়াও তিনি তার উপর অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করেন।

              ৩) সাধারন সম্পাদক : সাধারন সম্পাদক সংগঠনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি সভাপতির পরামর্শক্রমে সংগঠনের সভা আহ্বান করেন। তিনি প্রয়োজনবোধে অন্যান্য কর্মকর্তার ওপর বিভিন্ন দায়িত্ব অর্পন করেন এবং তাদের কাজের মধ্যে সংযোগ ও সমন্বয় সাধন করেন। সংগঠনের দৈনন্দিন কার্যকলাপের জন্যে দায়ি থাকেন। প্রতিটি সভায় তিনি সংগঠনের কার্যাবলীর রিপোর্ট পেশ করেন।

              ৪) সহ-সাধারন সম্পাদক : তিনি সাধারন সম্পাদকের সকল কাজে সহায়তা করেন। সাধারন সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে তিনি (ক্রমিক অনুসারে) সাধারন সম্পাদকের সকল দায়িত্ব ও ক্ষমতার অধিকারি হন। এছাড়াও তার উপর অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালন করেন।

              ৫) কোষাধ্যক্ষ : সংগঠনের যাবতীয় অর্থ তার মারফত ব্যাংকে জমা থাকে। তিনি প্রতিষ্ঠানের আয়-ব্যয়ের হিসাব রক্ষা ও প্রদান করেন। বিভিন্ন বিভাগের আয়-ব্যয়ের সমন্বয় করেন।

              ৬) সম্পাদক : সংগঠনের বিভিন্ন বিভাগের একাধিক সম্পাদক থাকেন। –সাংগঠনিক সম্পাদক : প্রতিষ্ঠানকে সাংগঠনিক ভাবে সুদৃঢ় করতে সচেষ্ট থাকেন। কার্যকরী কমিটি কর্তৃক গৃহীত সাংগঠনিক সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে অগ্রণী ভুমিকা পালন করেন। –দপ্তর সম্পাদক : সংগঠনের যাবতীয় জিনিসপত্র দেখাশোনা ও সংরক্ষণ করেন। –এ ছাড়াও সংগঠনে অর্থ সংক্রান্ত, গবেষণা, তথ্য, প্রচার, প্রকাশণা ইত্যাদি বিভাগে সম্পাদক থাকতে পারেন।

              ৭) সদস্যমণ্ডলী : সংগঠনের কার্যকরী কমিটিতে একাধিক সদস্য থাকেন। তারা কার্যকরী কমিটি প্রদত্ত দায়িত্ব পালন করেন। একজন সদস্য তার কাজের জন্য কার্যকরী পরিষদের কাছে দায়ি থাকেন।

              • 795 views
              • 1 answers
              • 0 votes
            • Professor Asked on March 31, 2019 in আইন.

                ভারত সক্রান্ত বিষয়াদি সম্পর্কে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট কর্তৃক প্রণীত আইন।

                • 1311 views
                • 1 answers
                • 0 votes
              • Professor Asked on March 31, 2019 in আইন.

                  কোন নাগরিকের মৌলিক অধিকার রক্ষার জন্য সংবিধানের ৪৪ নং অনুচ্ছেদ অনুসারে হাইকোর্ট বিভাগে যে আবেদন করতে পারেন তাই হল রিট আবেদন । এইরূপ রিট আবেদন পেলে হাইকোর্ট বিভাগ সংবিধানের ১০২ নং অনুচ্ছেদের ক্ষমতা বলে মৌলিক অধিকার বলবত করার যে আদেশ দিতে পারেন তাই হল রিট।

                  বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থায় সুপ্রীম কোর্টই হচ্ছে সর্বোচ্চ আদালত। অনেক দেশে সুপ্রীম কোর্টের পরও বৃটেনের প্রিভি কাউন্সিলে আপীল করার সুযোগ রয়েছে। তবে বাংলাদেশে এখন সেটা নেই। সু্প্রীম কোর্টের দু’টি বিভাগ, হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপীল বিভাগ। পাশের দেশ ভারতে একাধিক হাইকোর্ট থাকলেও বাংলাদেশে হাইকোর্ট একটি। এই হাইকোর্ট বিভাগ এবং আপীল বিভাগ দু’টো একই এলাকায় অবস্থিত। মানুষের মুখে মুখে যা হাইকোর্ট নামে পরিচিত। মামলা উচ্চ আদালতে বিভিন্নভাবে মামলা হতে পারে। নিম্ন আদালতে বিচার প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপীল হতে পারে, মৃত্যুদন্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য উচ্চ আদালতে আসতে পারে, আবার নিম্ন আদালতে চলমান বিচার প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে আপত্তি জানিয়ে উচ্চ আদালতে মামলা হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে হাইকোর্ট কোন নির্দিষ্ট মামলার ব্যাপারে নিম্ন আদালতকে নির্দেশনা দেয়, আবার অনেক ক্ষেত্রে মামলাটিকে উচ্চ আদালতে নিয়ে আসে। কিছু কিছু মামলা আছে যেগুলোতে সরাসরি হাইকোর্টে যেতে হয়, যেমন: কোম্পানী সংক্রান্ত মামলা, খ্রিস্টান বিবাহ সংক্রান্ত মামলা, এডমিরালটি বা সমুদ্রগামী জাহাজ সংক্রান্ত মামলা।

                  রিট সংবিধানের ১০২ ধারা অনুসারে যেকোন নাগরিক রিট আবেদন করতে পারেন। রিটের বিষয়টি মামলার মত হলেও মৌলিক একটি পার্থক্য আছে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কোন আইনের অধীনে প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না, কিন্তু কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ওপর অন্যায় করা হচ্ছে। তখন ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষ এর প্রতিকার চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করতে পারে। বিষয়টি পর্যালোচনা করে হাইকোর্ট সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়। আবার কেউ যদি মনে করে সরকারের প্রণীত কোন আইন প্রচলিত অন্য আইনের পরিপন্থী বা সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক, সে ক্ষেত্রেও আইনটিকে চ্যালেঞ্জ করে রিট করা যায়। অবশ্য কিছু কিছু ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে রিট এবং সাধারণ মামলা দু’টিই করা চলে। রিটে খরচ কিছুটা বেশি হলেও সাধারণত দ্রুত নিষ্পত্তি হয়।

                  • 638 views
                  • 1 answers
                  • 0 votes
                • Professor Asked on March 31, 2019 in আইন.

                    বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৩০৬ ধারায় বলা হয়েছে যে কেউ যদি কাউকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেয় তবে তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থ জরিমানা করা হবে।

                    • 2111 views
                    • 1 answers
                    • 0 votes
                  • Professor Asked on March 31, 2019 in আইন.

                      S.P(Super of Police) হচ্ছে পুলিশ সুপার। পুলিশের ডিপার্টমেন্টের প্রধান হচ্ছেন এসপি।

                      A.C.P(Assistant Comissioner of Police হচ্ছে সহকারী পুলিশ কমিশনার। পুলিশ কমিশনার হচ্ছে পুলিশের কোনো জেলার প্রধান। তার সহকারী হচ্ছেন এসিপি।

                      O.C(Officer in Charge) হচ্ছে থানার প্রধান। আমরা যাকে দারোগা বলে থাকি তিনিই হচ্ছেন ওসি।

                      • 2339 views
                      • 1 answers
                      • 0 votes
                    • Professor Asked on March 31, 2019 in আইন.

                        জিরো টলারেন্স হচ্ছে যা কোনভাবেই ছাড় দেয়া হবে না।

                        অর্থাৎ ,সু-শাসন প্রতিষ্ঠা করা।

                        অপরাধী যেই হোক, তাকে ধরা হবে, বিচারের আওতায় আনা হবে এবং দৃষ্টান্তমূলক এমন শাস্তি নিশ্চিত করা হবে, এমন একটা অবস্থা’ই হচ্ছে “জিরো টলারেন্স” নীতি।

                        • 1393 views
                        • 1 answers
                        • 0 votes