কিছু সাইকোলজিকাল কথা বলবেন কি?
১—আপনার মস্তিষ্ক প্রত্যাখ্যান কে শারীরিক ব্যথার মতো অনুভব করে।
২—ঘুমোতে যাওয়ার আগে আপনার মনে শেষ ব্যক্তিটি হ’ল আপনার সুখের, ৩—অথবা আপনার কষ্টের কারণ ।
৪—আপনি যখন আপনার মস্তিষ্ক কে এটা বুঝান যে আপনি ভাল ঘুমিয়েছেন, ৫—মস্তিষ্কও মেনে নেয় যে সে ভাল ঘুমিয়েছে।
৬—যারা বেশী ঘুমায়, তাদের ঘুমানোর প্রবণতা আরো বৃদ্ধি পায়।
৭—আঘাত পেলে শরীরে যে ক্যামিকেল ইফেক্ট হয়, কারো দ্বারা উপেক্ষিত হলে একই রকম ক্যামিকেল ইফেক্ট হয়।
৮—অভিজ্ঞতার উপর ব্যয়িত অর্থ আপনার জন্য আরো মূল্যবান কিছু বয়ে আনবে।
৯—গান গাওয়া হতাশা এবং উদ্বেগের অনুভূতি হ্রাস করে।
১০—একজন ব্যক্তির প্রতি আপনার অনুভূতিগুলি যত বেশি আড়াল করবেন, তার প্রতি আপনার অনুভূতি তত কঠিন হয়ে পড়বে।
১১—আপনার যদি কারও উপর ক্রাশ থাকে তবে আপনার মস্তিষ্কের সেই ব্যক্তিকে মিথ্যা বলতে অসুবিধা হবে।
১২—যে লোক সবাইকে খুশি রাখার চেষ্টা করে, দিনশেষে তিনি নিজেই বেশী একাকীত্ব অনুভব করেন।
১৩—আপনি যে পোশাক পরেছেন তা আপনার মেজাজের সাথে যুক্ত।
১৪—একটি নির্বোধ প্রশ্নের বিদ্রুপাত্বক (scarcasm) উত্তর দিতে সক্ষম হওয়া স্বাস্থ্যকর মস্তিষ্কের লক্ষণ।
১৫—আপনার মুখের বাম দিকটি ডানদিকের চেয়ে বেশি এক্সপ্রেসিভ।
১৬—আপনার মন যা বলে আপনার শরীরের কোষগুলো সেই অনুসারে প্রতিক্রিয়া জানায়। তাই নেতিবাচকতা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (immune system) কমিয়ে দেয় যার কারণে আপনি অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
১৭—যাদের আত্মসম্মান বোধ কম তারাই অন্যের সমালোচনা করতে পছন্দ করে।
১৮—আপনি যদি রাতে আপনার ক্রমাগত চিন্তাভাবনা থামাতে না পারেন তবে উঠে পড়ুন এবং লিখে রাখুন। আপনার মস্তিষ্ককে একটি প্রতিশ্রুতি দিন, আপনি সকালে এটি সম্পর্কে চিন্তা করবেন। এটি আপনার মনে স্বাচ্ছন্দ্য তৈরি করবে যাতে আপনি ঘুমাতে পারেন।