কিছু বিষয় সবসময় গোপন রাখা উচিত, কারণ এগুলো ব্যক্তিগত নিরাপত্তা, সুরক্ষা এবং গোপনীয়তার সাথে সম্পর্কিত। এখানে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো:

1. ব্যক্তিগত তথ্য: যেমন আপনার সামাজিক নিরাপত্তা নম্বর, পাসওয়ার্ড, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট তথ্য ইত্যাদি।
2. স্বাস্থ্য সংক্রান্ত তথ্য: আপনার মেডিক্যাল রেকর্ড এবং ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য তথ্য।
3. পারিবারিক সমস্যার বিবরণ: ঘরের ভেতরের ব্যক্তিগত এবং সংবেদনশীল বিষয়।
4. অফিসিয়াল বা প্রফেশনাল গোপনীয় তথ্য: যেমন কোম্পানির ব্যবসায়িক পরিকল্পনা, গ্রাহকের তথ্য, এবং বাণিজ্যিক গোপনীয়তা।
5. ব্যক্তিগত অনুভূতি ও চিন্তা: যা আপনি সবার সাথে শেয়ার করতে চান না বা যা অন্যদের দ্বারা ভুলভাবে ব্যাখ্যা হতে পারে।

এছাড়া, গোপনীয়তা রক্ষার জন্য নিজের তথ্য সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা এবং শুধুমাত্র নির্ভরযোগ্য ব্যক্তিদের সাথে শেয়ার করা গুরুত্বপূর্ণ।