জীবন-এ চলার পথে কী কী একদমই করা উচিত নয়?
১. নিজেকে কখনো সস্তা করবেন না! অর্থাৎ আগ বাড়িয়ে যার তার সাথে মিশতে যাবেন না। তবে কার্য কারণ সম্পর্ক থাকলে সেটি আলাদা বিষয়। কাজের কথা বলেই কেটে পরবেন।
২. ১০০ % সৎ হবেন না! ৫১ % সৎ হও আর ৪৯ % হও ঘার ত্যারা। তাহলে পরপারেও পার পেয়ে যাবে আর ইহকালেও সবাই তোমার ক্ষতি করার আগে ১০ বার চিন্তা করবে।
৩. সিগারেট ট্রাই করবেন না! কারণ, যে ব্যাক্তি ১ বার সিগারেট অথবা যে কোন নেশাজাত দ্রব্য পান করেন তার ৪০ দিন পর্যন্ত ইবাদত কবুল করা হয়না। এর মানে এই যে সিগারেট খাওয়ার চল্লিশ দিনের যে কোন একদিন আপনার মৃতু্য আপনার সন্নিকটে চলে এলে আপনি বুঝতে পেরে তওবা করবেন! কিন্তু সেই সময় আপনার তওবা কবুল করা হবেনা!
৪. কাজ কালকের জন্য ফেলে রাখবেন না! আজকের কাজ করার পরেও কিছু সময় হাতে থাকলে শুরু করে দিন পরের দিনের জন্য। কে জানে কাল উঠার নসিব আর হবে কিনা?
৫. নিজের ব্যক্তিগত বিষয় সম্পর্কে কাউকে বলবেন না। আগেকার যুগে শক্তিশালী হাতিয়ার ছিল জ্ঞান। যে যত জ্ঞানী ছিল তাকে তত বেশি সম্মান করা হতো। বর্তমান সময়ের প্রধান শক্তি হচ্ছে ডাটা। যার কাছে যত বেশি গোপন খবর রয়েছে সেই তত বেশি শক্তিশালী। তাকেই সবাই ভয় করে চলে।
নিজের ব্যক্তিগত বিষয়গুলোর মধ্যে পারিবারিক কলাহল আর নিজের লাভ লাইফের কথা কাউকে শেয়ার করার আগে কমপক্ষে ১০০০ বার ভাবা উচিৎ। নিজের বিবাহিত বউকে আপনার প্রেমিকার কথা কখনোই বলবেন না! নইলে যখন তখন সেই মেয়ের নামে খোটা খাবেন আর বেশি বাড়াবাড়ি হলে বিষয়টা তালাক পর্যন্ত গরাতে পারে। সেই অনুরুপ মেয়েদের উচিত পুরনো প্রেমিকের কথা নতুন বয়ফ্রেন্ড/স্বামীর থেকে গোপন রাখা। নাহলে লাইফটা হেল করে ছেড়ে দিবে।