ডিভোর্স-এর কারনগুলো কী কী?
পরকীয়া হচ্ছে ডিভোর্সের প্রধান কারন।
একজন আরেকজনকে বিশ্বাস না করাটা দাম্পত্য সম্পর্ক ভেংগে যাওয়ার অন্যতম প্রধান কারন।
বেশির ভাগ ডিভোর্সের জন্য দায়ী ছেলে নিজে।
ছেলেরা এক মেয়ের সাথে সারাজীবন কাটিয়ে দিবে এটা অনেক বড় পরীক্ষা তার জীবনে।
স্বভাবগত কারনেই ছেলে মানুষ বিভিন্ন মেয়েদের সাথে শারীরিকভাবে মিলিত হতে চায়। সমাজ এসব ছেলেদের লুচ্চা বললেও বাস্তবে এ ধরনের ছেলেই বেশি এবং এটা তাদের সেক্সুয়াল ফ্যান্টাসীর মধ্যে পড়ে।
তাই ইসলাম ধর্মের মধ্যে ছেলেদের “জেনা” করাকে বাধা দিতে বহু বিবাহ করার অনুমতি আছে। সেই সাথে শুধুমাত্র নিজের দৈহিক চাহিদা পূরনের জন্য দাসী রাখারও বিধান আছে।
আবার দেখুন, হিন্দু ধর্মের মধ্যে দেবতাদেরও কত স্ত্রী, প্রেমিকা ও কত দাসী থাকতো। সবই আসলে এক। ইসলামে আছে পুরুষদের জন্য হূরপরী, হিন্দু ধর্মে পুরুষদের জন্য আছে অপ্সরা পরী।
সব কিছুই আসলে পুরুষের জৈবিক ক্ষুধা নিবারনের চেষ্টা।
তাই, পুরুষ মানুষ এক নারীতে সন্তুষ্ট থাকতে পারে না।
সমাজের খাতিরে অনেক পুরুষ বাধ্য হয়ে এক নারীতে আটকে থাকে।
যারা আর সহ্য করতে পারে না তারা বিভিন্ন ছুতা দিয়ে মেয়েটা থেকে পরিত্রান পেতে ডিভোর্স দিয়ে দেয়। আসল কারন কিন্তু ছেলে অন্য মেয়েতে আসক্ত।
বিয়ের পরে মেয়েরাও পরকীয়ায় লিপ্ত হয়। তবে এটা সচারচর কম ঘটে। ছেলেদের পরকীয়াই বেশি হয়।
মেয়েরা পরকীয়া করে যখন সে তার স্বামীর কাছ থেকে দৈহিক সম্পর্কে সন্তুষ্ট না থাকে, নিজে যখন একাকীত্বে ভুগে তখন সে পরকীয়া করে। স্ত্রীর পরকীয়ার কারনেও অনেক ডিভোর্স হয় তবে এ ক্ষেত্রে দোষ প্রধানত স্বামীর পুরুষত্বের।
তবে শুধু যে পরকীয়ার কারনে ডিভোর্স হয় সেটা না।
মতের মিল না হওয়া, স্বামী নেশাগ্রস্থ হয়ে পড়া, স্ত্রী স্বামীর চাইতে ক্যারিয়ারে বেশি সাফল্য পাওয়া এবং পারিবারিক ঝগড়া ঝাটির কারনেও ডিভোর্স হয়।
তবে প্রধান কারন পরকীয়া।