ত্বক উজ্বল ও নমনীয় করার উপায় কী ?
ত্বক উজ্বল ও নমনীয় করার উপায় কী ?
fair skin এর গুরুত্ব কে না দেয়? মুখে না বললেও প্রায় প্রতিটি নারী নিজের ত্বকটা আরেকটু ফর্সা করার সুপ্ত বাসনা মনে লালন করে। ঝটপট ফর্সা ত্বকের জন্য মেয়েরা কতকিছু ব্যবহার করে তার হিসেব নেই। কারণ একটাই, রূপচর্চার দীর্ঘ সাধনা অনেকের পছন্দ হয়না। কিন্তু ইনস্ট্যান্ট ফর্সা ত্বক পাওয়ার চক্করে পড়ে যাতা রকমের প্রসাধনী ব্যবহার করে ত্বকের সর্বনাশ করবেন না। বরং সব সময় চেষ্টা করুন প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে ত্বকের সৌন্দর্যকে বাড়াতে। ত্বকের ফর্সা ভাব ইনস্ট্যান্টলি বাড়াতে ফ্রুট ফেসমাস্ক তেমনই একটি পদ্ধতি, যা আপনার ত্বক ইনস্ট্যান্ট ফর্সা হওয়ার সাথে সাথেই ত্বক থাকবে সুন্দর আর সতেজ।
ফ্রুট ফেসমাস্কের উপকারিতা
আপনাকে ফ্রুট ফেসমাস্ক ব্যবহার করার আগে জেনে নিতে হবে ফ্রুট ফেসমাস্ক ত্বকের জন্য আসলেও কতোটা উপকারি। বাজারে কিনতে পাওয়া অন্যান্য যেকোন ফেসমাস্কের চেয়ে ঘরোয়া ফ্রুট ফেসমাস্ক ত্বকের জন্য নিরাপদ আর কার্যকরী। ফ্রুট মাস্ক আপনার ত্বক অত্যন্ত যত্নের সাথে পরিষ্কার করার পাশাপাশি ত্বক মশ্চারাইজ ও টোনিং করে। যার ফলে কোন ক্ষতির সম্ভাবনা ছাড়ায় আপনি পান আপনার ত্বকের কাঙ্ক্ষিত উজ্জলতা।
ঝটপট ত্বক পেতে ৪ টি ফ্রুটমাস্ক
আপনার ঝটপট ফর্সা ত্বক পাওয়ার স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করতে এখানে থাকছে 8 টি অসধারণ ফ্রুট ফেস মাস্ক। যা কিনা পানার ত্বক ফর্সা করার সাথে সাথেই ত্বকের কোমলতা ও লাবণ্য ধরে রাখবে।
টমেটো ফেসমাস্ক:
আমাদের অতি পরিচিত টমেটো দিয়ে ফেসমাস্ক বানিয়ে ঝটপট ফর্সা ত্বক পেতে পারি। আপনাকে যা করতে হবে তা হল ১ টেবিল চামচ টমেটো রস নিন, হাফ টেবিল চামচ লেবুর রস ও ১ টেবিল চামচ গোলাপ জল নিন। সব উপাদান একসাথে মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণ মাস্ক আকারে মুখে ও গলায় ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখার পর মুখ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আর দেখুন ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
স্ট্রবেরি ফেসমাস্ক:
স্ট্রবেরি যে কেবল সুস্বাদু ফল তাই ই নয় স্ট্রবেরিতে বিদ্যমান পুষ্টি উপাদান আমাদের ত্বকের জন্যও উপকারি। শুধুমাত্র ২ থেকে ৩ টি স্ট্রবেরি নিয়ে ভালোভাবে পেস্ট করে তা মুখে ও গলায় লাগিয়ে নিন। এটি মুখে ১৫ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আর দেখুন ত্বক ফর্সাভাব হওয়ার সাথে কেমন কোমল আর নরম হচ্ছে।
কলা ফেসমাস্ক:
একটা কলার অর্ধেকটা নিয়ে ভালোভাবে চটকে পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। এবার সেই পেস্টে দুই টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে নিন ও আপনার মুখে আর গলায় লাগিয়ে নিন। হালকা ম্যাসাজ করে এটি ২০ মিনিট ত্বকে রাখার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কের সবচেয়ে বেশী ভালো দিকটি হল এটি সব ধরণের ত্বকের জন্য উপযোগী।
আপেল ফেসমাস্ক:
আপেল মাস্ক হিসেবে অসাধারণ। ১ টেবিল চামচ আপেল জুসের সাথে হাফ তেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে একটি প্যাক বানান। এবার এই প্যাকটি আপনার মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। ইনস্ট্যান্ট ফর্সা ত্বক পেতে এই মাস্কের তুলনা হয়না আর এটিও সব ধরণের ত্বকের জন্য উপযোগী।
মাস্ক ব্যবহারের কিছু টিপস:
মাস্ক ব্যবহার এর আগে আপনার ত্বক পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মাস্ক ব্যবহারের আগে নিশ্চিত হন যে আপনার ত্বকে কোন রকমের কোন প্রসাধনী বা মেকআপ নেই।
আপনার ত্বকে মাস্ক ব্যবহারের সময় সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি শোয়া অবস্থায় এটি নেন। তবে পুরো শরীর রিলাক্স করে বসে মাস্ক নিলেও সমস্যা নেই।
ফেসমাস্ক ব্যবহারের সময় আপনার চোখে অবশ্যই শসার স্লাইস লাগিয়ে নিতে ভুলবেন না। আপনি চাইলে ভেজা তুলার বলও ইউজ করতে পারেন।
fair skin এর গুরুত্ব কে না দেয়? মুখে না বললেও প্রায় প্রতিটি নারী নিজের ত্বকটা আরেকটু ফর্সা করার সুপ্ত বাসনা মনে লালন করে। ঝটপট ফর্সা ত্বকের জন্য মেয়েরা কতকিছু ব্যবহার করে তার হিসেব নেই। কারণ একটাই, রূপচর্চার দীর্ঘ সাধনা অনেকের পছন্দ হয়না। কিন্তু ইনস্ট্যান্ট ফর্সা ত্বক পাওয়ার চক্করে পড়ে যাতা রকমের প্রসাধনী ব্যবহার করে ত্বকের সর্বনাশ করবেন না। বরং সব সময় চেষ্টা করুন প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে ত্বকের সৌন্দর্যকে বাড়াতে। ত্বকের ফর্সা ভাব ইনস্ট্যান্টলি বাড়াতে ফ্রুট ফেসমাস্ক তেমনই একটি পদ্ধতি, যা আপনার ত্বক ইনস্ট্যান্ট ফর্সা হওয়ার সাথে সাথেই ত্বক থাকবে সুন্দর আর সতেজ।
ফ্রুট ফেসমাস্কের উপকারিতা
আপনাকে ফ্রুট ফেসমাস্ক ব্যবহার করার আগে জেনে নিতে হবে ফ্রুট ফেসমাস্ক ত্বকের জন্য আসলেও কতোটা উপকারি। বাজারে কিনতে পাওয়া অন্যান্য যেকোন ফেসমাস্কের চেয়ে ঘরোয়া ফ্রুট ফেসমাস্ক ত্বকের জন্য নিরাপদ আর কার্যকরী। ফ্রুট মাস্ক আপনার ত্বক অত্যন্ত যত্নের সাথে পরিষ্কার করার পাশাপাশি ত্বক মশ্চারাইজ ও টোনিং করে। যার ফলে কোন ক্ষতির সম্ভাবনা ছাড়ায় আপনি পান আপনার ত্বকের কাঙ্ক্ষিত উজ্জলতা।
ঝটপট ত্বক পেতে ৪ টি ফ্রুটমাস্ক
আপনার ঝটপট ফর্সা ত্বক পাওয়ার স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করতে এখানে থাকছে 8 টি অসধারণ ফ্রুট ফেস মাস্ক। যা কিনা পানার ত্বক ফর্সা করার সাথে সাথেই ত্বকের কোমলতা ও লাবণ্য ধরে রাখবে।
টমেটো ফেসমাস্ক:
আমাদের অতি পরিচিত টমেটো দিয়ে ফেসমাস্ক বানিয়ে ঝটপট ফর্সা ত্বক পেতে পারি। আপনাকে যা করতে হবে তা হল ১ টেবিল চামচ টমেটো রস নিন, হাফ টেবিল চামচ লেবুর রস ও ১ টেবিল চামচ গোলাপ জল নিন। সব উপাদান একসাথে মিশিয়ে নিন। এবার এই মিশ্রণ মাস্ক আকারে মুখে ও গলায় ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখার পর মুখ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আর দেখুন ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
স্ট্রবেরি ফেসমাস্ক:
স্ট্রবেরি যে কেবল সুস্বাদু ফল তাই ই নয় স্ট্রবেরিতে বিদ্যমান পুষ্টি উপাদান আমাদের ত্বকের জন্যও উপকারি। শুধুমাত্র ২ থেকে ৩ টি স্ট্রবেরি নিয়ে ভালোভাবে পেস্ট করে তা মুখে ও গলায় লাগিয়ে নিন। এটি মুখে ১৫ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আর দেখুন ত্বক ফর্সাভাব হওয়ার সাথে কেমন কোমল আর নরম হচ্ছে।
কলা ফেসমাস্ক:
একটা কলার অর্ধেকটা নিয়ে ভালোভাবে চটকে পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। এবার সেই পেস্টে দুই টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে নিন ও আপনার মুখে আর গলায় লাগিয়ে নিন। হালকা ম্যাসাজ করে এটি ২০ মিনিট ত্বকে রাখার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কের সবচেয়ে বেশী ভালো দিকটি হল এটি সব ধরণের ত্বকের জন্য উপযোগী।
আপেল ফেসমাস্ক:
আপেল মাস্ক হিসেবে অসাধারণ। ১ টেবিল চামচ আপেল জুসের সাথে হাফ তেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে একটি প্যাক বানান। এবার এই প্যাকটি আপনার মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। ইনস্ট্যান্ট ফর্সা ত্বক পেতে এই মাস্কের তুলনা হয়না আর এটিও সব ধরণের ত্বকের জন্য উপযোগী।
মাস্ক ব্যবহারের কিছু টিপস:
মাস্ক ব্যবহার এর আগে আপনার ত্বক পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মাস্ক ব্যবহারের আগে নিশ্চিত হন যে আপনার ত্বকে কোন রকমের কোন প্রসাধনী বা মেকআপ নেই।
আপনার ত্বকে মাস্ক ব্যবহারের সময় সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি শোয়া অবস্থায় এটি নেন। তবে পুরো শরীর রিলাক্স করে বসে মাস্ক নিলেও সমস্যা নেই।
ফেসমাস্ক ব্যবহারের সময় আপনার চোখে অবশ্যই শসার স্লাইস লাগিয়ে নিতে ভুলবেন না। আপনি চাইলে ভেজা তুলার বলও ইউজ করতে পারেন।