ভালোবাসার অনুভূতি আসলে কেমন?
ভালোবাসার অনুভূতি আসলে কেমন?
দেখ ভাই দুটি কথা বলি আমরা সবাই খিদে লাগলে খাই।খাই তো? ভালোবাসার অনুভূতি মা বাবার কাছ থেকেই আমরা পাই সেটা একরকম।পরবর্তিতে যেই অনুভূতি আমাদের সৃষ্টিকর্তা দিয়েছেন ঐটা অন্যরকম সেটা হল নারী ও পুরুষের প্রতি আকর্ষণশক্তি ঐটা।তো সেটাও ক্ষিদে,ব্যথা ও অসুখের মত কিন্তু তফাৎ আছেতো এটা একটা মনের গুরুত্ব প্রাধান্য পায়।যদি কোন মেয়ে ধৈর্যহীন হয় সে একটা খেয়ালিপনা করা মেয়ে।যদিও তো তার দৃষ্টিতে বিয়ে করা তালাক মারা ঐ হল ভালোবাসা।যাকে বলে পতিতা মার্কা ভালোবাসা।এরা দশটা ছেলের স্বাদ নিয়েই ভালো অনুভব করে আবার সোশ্যাল মিডিয়ায় সাধু সাজতে বলে ভেবেছিলাম একজনকে নিয়েই কাটিয়ে দেব। বেশীরভাগ ছেলেদের ভালোবাসা হয় জলের মত সছ্ছ পরিস্কার।একজনকেই ভালোবাসে।কিন্তু ভাগ্যে জোটে না ভালো মেয়ে।আবার কেউ কেউ একাধিক মেয়েদের সাথে জড়িয়ে যায়।অনুভূতি তো ভালো তবে নারীবাদীরা যতটা না শরীরখোর তার চেয়ে বেশী অনূভুতিখোর।এই হল ওদের পরিচয়।ছেলেরা শরীর ও ভালোবাসার অনূভুতি দুটোই চায়।কিন্তু কেউ দুটোই পায় কেউ একটাই নিয়ে কাজ চালায় কেউ আছে কিছুই পায় না স্ত্রী বা প্রেমিকাকে খুন করে হাসতে হাসতে ফাসিতে ঝোলে।
ভালোবাসার অনূভূতি বুঝতে গেলে আগে অহংকার ছাড়তে হয় নারী ও পুরুষ উভয়ের।নাহলে যার মনে অহংকার থাকবে সেই কষ্ট পাবে।এই কষ্টের কাটা মারাত্মক হয়ে উঠবে বৃদ্ধ বয়সে।একজন বৃদ্ধ পুরুষবিদ্বেষী মহিলা মুখে যতই বলুক আমি একা থাকতে পছন্দ করি তাদের কষ্টের কথা তারা চেপেই রাখে এইজন্য স্বেছায় গোপনে গোপনে টাকার বিনিময়ে জোয়ান ছেলেদের কিনতে চায়।আপনি হয়ত বলবেন সেই সময়ের কথা ভেবে আমি আমার সময় ও এনার্জি নষ্ট করতে চাই না।বেশতো সময়, এনার্জি,টাকা এগুলো জমান যাতে আশি বছর বয়সে জোয়ান ছেলেদের শরীর কপালে জোটে।যত্তোসব ফিউচার সুগার মাম্মির দল।