ভালোবাসেন বলে ভালো লাগে নাকি ভালো লাগে বলেই ভালোবাসেন?
ভালোবাসেন বলে ভালো লাগে নাকি ভালো লাগে বলেই ভালোবাসেন?
প্রথমে কাম(কামের সফট্ ভার্সনই হলো ভালো লাগা, আকর্ষণ বা পছন্দ হওয়া) এরপরই প্রেম।
মানুষের ভালো লাগা তৈরি হয় ৪ ভাবে।
★শরীর—
★চেহারা—
★যোগ্যতা—
★আর মনকেন্দ্রিক—
যে ভালো লাগা শরীর বা যৌনতা থেকে তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব সবচে কম। বেশ কিছুদিন তা পেলেই আর কোনো আকর্ষণ থাকে না।
এরপর হল চেহারা। এটার স্থায়িত্ব শরীরের আকর্ষণের চে বেশি। তবে চেহারা সুন্দর হলে আর সঙ্গী বিশ্বাসী হলে তার প্রতি আকর্ষণ থেকেই যায়। সত্যি বলতে এখনকার বেশিরভাগ নিব্বা-নিব্বির(টিনএজারদের) ভালোবাসা এই ক্যাটাগরিরই। বোধহয় আমার নিজেরও—:)
এরপরই টেকসই হল যোগ্যতার আকর্ষণ। মানুষের যোগ্যতাও এক ধরনের সৌন্দর্য। আমার মতে এটাই শ্রেষ্ঠ সৌন্দর্য। যোগ্যতার জন্য যে আকর্ষণ তৈরি হয়, তার স্থায়িত্বও সাধারণত হয় অনেক বেশি। যাঁরা যোগ্যতা-ক্যারিয়ার-ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড এসব নিয়ে চিন্তা ভাবনা করার পর কাউকে পছন্দ করে, তাঁদের সম্ভবত স্যাপিওসেক্সুয়াল বলা হয়!
সবচে বেশি টেকসই হল মনকেন্দ্রিক বা অস্তিত্বকেন্দ্রিক ভালো লাগা। কিন্তু প্রথমেই এই ভালো লাগা তৈরি হয় না। এটি শুরু হয় প্রথম তিনটি আকর্ষণের যেকোনো একটি দিয়ে—এটির জন্য সময়ের দরকার হয়, অনুভুতি তৈরির দরকার হয়। একে অপরকে বুঝতে শিখতে হয়। এটি যেমন ধীরে ধীরে তৈরি হয়, তেমনি এটার স্থায়িত্বও সবচেয়ে বেশি।
কিন্তু সব ভালো লাগা এক সময় কমে যায়। যেসব ক্ষেত্রে আকর্ষণ ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে সেগুলো শুধুই ভালো লাগা, এসব ভালোবাসায় রূপান্তরিত হওয়ার আগেই মরে যায়।
তবে অনেকসময় কারো প্রতি আকর্ষণ বা ভালো লাগা একসময় গিয়ে পরিণত হয় অভ্যাসে, দায়িত্বে।
এই আকর্ষণ বা ভালোলাগা, অভ্যাস, দায়িত্ব—সবগুলো একসাথে মিলেই ভালোবাসা।
প্রথমে কাম(কামের সফট্ ভার্সনই হলো ভালো লাগা, আকর্ষণ বা পছন্দ হওয়া) এরপরই প্রেম।
মানুষের ভালো লাগা তৈরি হয় ৪ ভাবে।
★শরীর—
★চেহারা—
★যোগ্যতা—
★আর মনকেন্দ্রিক—
যে ভালো লাগা শরীর বা যৌনতা থেকে তৈরি হয়, তার স্থায়িত্ব সবচে কম। বেশ কিছুদিন তা পেলেই আর কোনো আকর্ষণ থাকে না।
এরপর হল চেহারা। এটার স্থায়িত্ব শরীরের আকর্ষণের চে বেশি। তবে চেহারা সুন্দর হলে আর সঙ্গী বিশ্বাসী হলে তার প্রতি আকর্ষণ থেকেই যায়। সত্যি বলতে এখনকার বেশিরভাগ নিব্বা-নিব্বির(টিনএজারদের) ভালোবাসা এই ক্যাটাগরিরই। বোধহয় আমার নিজেরও—:)
এরপরই টেকসই হল যোগ্যতার আকর্ষণ। মানুষের যোগ্যতাও এক ধরনের সৌন্দর্য। আমার মতে এটাই শ্রেষ্ঠ সৌন্দর্য। যোগ্যতার জন্য যে আকর্ষণ তৈরি হয়, তার স্থায়িত্বও সাধারণত হয় অনেক বেশি। যাঁরা যোগ্যতা-ক্যারিয়ার-ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড এসব নিয়ে চিন্তা ভাবনা করার পর কাউকে পছন্দ করে, তাঁদের সম্ভবত স্যাপিওসেক্সুয়াল বলা হয়!
সবচে বেশি টেকসই হল মনকেন্দ্রিক বা অস্তিত্বকেন্দ্রিক ভালো লাগা। কিন্তু প্রথমেই এই ভালো লাগা তৈরি হয় না। এটি শুরু হয় প্রথম তিনটি আকর্ষণের যেকোনো একটি দিয়ে—এটির জন্য সময়ের দরকার হয়, অনুভুতি তৈরির দরকার হয়। একে অপরকে বুঝতে শিখতে হয়। এটি যেমন ধীরে ধীরে তৈরি হয়, তেমনি এটার স্থায়িত্বও সবচেয়ে বেশি।
কিন্তু সব ভালো লাগা এক সময় কমে যায়। যেসব ক্ষেত্রে আকর্ষণ ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে সেগুলো শুধুই ভালো লাগা, এসব ভালোবাসায় রূপান্তরিত হওয়ার আগেই মরে যায়।
তবে অনেকসময় কারো প্রতি আকর্ষণ বা ভালো লাগা একসময় গিয়ে পরিণত হয় অভ্যাসে, দায়িত্বে।
এই আকর্ষণ বা ভালোলাগা, অভ্যাস, দায়িত্ব—সবগুলো একসাথে মিলেই ভালোবাসা।