ভূতের কি কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে?
ভূতের কি কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে?
এটি মনের ভয় । ভূতের সৃষ্টিকর্তা আমরাই । বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আমরা ভূতের প্রয়োজন মনে করি এবং ভুতকে সৃষ্টি করি। উদাহরণ – গ্রামাঞ্চলে মাঝে মাঝে রাতে পুরাতন গাছে আগুন জ্বলতে দেখা যায়। স্বাভাবিক এটা ভূতের চোখ। আসলে তা নয়। পুরাতন গাছের কোটরে মিথেন গ্যাস জমা হয়। যা অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে আগুন সৃষ্টি করে। ঘটনাটা দিনেও ঘটে কিন্তু দিনে সূর্যের আলোই তা দেখা যায় না। পুরাতন বাড়িতে বা পুরাতন গুহায় মানুষ গেলে মারা যায়। এমনকি মৃত দেহের গলায় হাতের দাগ পাওয়া যায়। তবে কি সেখানে ভূত ছিল ? না। পুরাতন বাড়িতে বা পুরাতন গুহায় অনেক সময় কার্বন ডাই অক্সাইড জমা হয়ে থাকে। সেখানে মানুষ গেলে শ্বাস জনিত সমস্যায় মারা যেতে পারে। আর শ্বাস বন্ধ হয়ে গেলে মানুষটি নিজেই নিজের গলা চেপে ধরবে। আর কাল্পনা করবে কেউ তাকে তাকে গলা টিপে হত্যা করছে।