মনোবিজ্ঞানের কিছু আজব তথ্য ভাগাভাগি করবেন কি?
মনোবিজ্ঞানের কিছু আজব তথ্য ভাগাভাগি করবেন কি?
Add Comment
শুনুন সাইকোলজির আজব তথা মজাদার কিছু তথ্যঃ-
- মানব ব্যবহারের উপর করা একটি সার্ভে অনুযায়ী, মানুষ মোবাইল হারিয়ে ফেললে, মৃত্যুর সময় যেরূপ চিন্তিত এবং আবেগ প্রবন আচরণ করে, ঠিক সেইরূপ আচরণ করে।
- আপনি কি জানেন পৃথিবীর প্রায় ৭৫% লোকের মাথায় নতুন কিছু করার ভাবনা স্নান করার সময়ই আসে।
- আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা, সাধারণ ছোট কথাতেই কেঁদে ফেলেন। যদি আপনি দেখেন যে, কেউ আপনার সাধারণ কথাতেও কেঁদে ফেলছে তার অর্থ তার কাছে আপনি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনার উচিত তার জন্য কিছুটা সময় ব্যয় করা,। আরেকটি কথা, এরুপ ব্যক্তিদের হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা বেশি থাকে।
- ধরুন আপনি কাউকে কিছু বলছেন, কিন্তু শ্রোতা মাথা নিচু করে আপনার কথা চুপচাপ শুনেই যাচ্ছে, তার অর্থ হল- আপনার কথাতে তার কোনো আগ্রহ নেই, আপনি যাতে খারাপ না পান তার জন্যই সে চুপচাপ শুনেই যাচ্ছে। আবার যদি আপনি দেখেন কেউ কথা বলার সময় আপনার চোখে দেখছে এবং আপনার কথার সঙ্গে সঙ্গে তার মুখের ভঙ্গিও পরিবর্তন হচ্ছে, তার অর্থ হল সেই ব্যক্তিটি আপনার কথায় আগ্রহ প্রকাশ করছে।
- যদি কোনো ব্যক্তিকে কোনো কাজ করতে বারন করা হয়, সেই ব্যক্তি সুযোগ পেলেই সেই কাজটি সবার আগে করতে চায়। এই প্রসঙ্গে আমি একটি ঘটনা বলি- আমি তখন স্কুলে পড়ি, স্কুলের দরজা জানালা সদ্য রং করা হয়েছে, সেখানে একটি কাগজে লিখা আছে- “কাঁচা রং হাত দিবে না” এবার একজন ছেলে এসে বলল দেখি তো, ব্যস হাতে রং লেগে গেল, তার দেখাদেখি আরেকজন আসল, আগের ছেলেটি তাকে বলল এই হাত দিস না হাঁতে রং লেগে যাবে, কিন্তু ছেলেটি কথা শুনল না, দরজায় হাত দিয়ে দিল, যখন হাঁতে রং লেগে গেল তখন মহাশয়ের মুখ থেকে বেড়িয়ে এল একটিই কথা- “সত্যি তো কাঁচা রং!”
- আপনি কি জানেন ১৬-২৮ বছরের মধ্যে হওয়া বন্ধুত্বগুলি বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং এগুলিই পরবর্তীতে স্থায়ী হবার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
- এই যে ভাই যাদের দুই-দুইটা গার্লফ্রেন্ড আছে তাদের বলছি। কখনো যদি এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হন যেখানে আপনাকে বলা হয়েছে, যেকোনো একটা গার্লফ্রেন্ডকে বেঁছে নিতে হবে, তাহলে প্রথম গার্লফ্রেন্ডকে ছেড়ে দিন, কারণ তাকে যদি আপনি সত্যি ভালোবাসতেন তাহলে দ্বিতীয়জন আপনার জীবনে কখনোই আসত না। তাই তাকেই ছেড়ে দিন কারণ সে আপনার চাহিদা মিটাতে অক্ষম। ঠিক একই রকম ভাবেই মেয়েদেরও দুইটা বয়ফ্রেন্ড-এর মধ্যে একজনকে বেঁছে নিতে গেলে উল্লিখিত পন্থা অবলম্বন করতে হবে।
- অনেক সুন্দর যুবতী মেয়েই সিঙ্গেল থেকে যায়, কারণ ছেলেরা মনে করে, সেই সুন্দর মেয়েটি হয়ত ইতিমধ্যে কোনো রিলেশনশিপে আছে। কিন্তু বাস্তবে মেয়েটি কোনো রিলেশনশিপে থাকে না। সাবধানে ভাই আমার এই কথাটা শোনার পর, কোনো সুন্দরী মেয়েকে প্রপোজ করতে যাইয়েন না আবার, কেস খেয়ে যেতে পারেন।
- দেখা গেছে যে, প্রায় ৯২% লাভ স্টোরি বিদ্যালয় জীবন থেকেই শুরু হয়।