মস্তিষ্ক সম্পর্কে কিছু চমকপ্রদ তথ্য
মস্তিষ্ক সম্পর্কে কিছু চমকপ্রদ তথ্য
Add Comment
- পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত সুপারকম্পিউটার চালাতে লাগে ২৪ মিলিয়ন ওয়াট শক্তি, কিন্তু আমাদের মস্তিষ্ক চালাতে লাগে ২০ ওয়াট।
- মস্তিষ্কের ওজন দেহের ওজনের ২%, কিন্তু ২০% রক্ত যায় মস্তিষ্কে।
- মস্তিষ্কের অপারেশন করার সবচেয়ে সোজা রাস্তা হচ্ছে নাকের ভেতর দিয়ে। সোজা চলে গেলে আমরা খুলির বেসে গিয়ে পৌঁছই। তাই অনেক ইএনটি সার্জেন ব্রেইন সার্জেন হিসেবে স্পেশালাইজ করেন।
- জন্মের পর মস্তিষ্কের আয়তন খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে। বয়সের সঙ্গে এটি ধীরে হয়ে যায়। ১৮ বছরের পর আর বিশেষ বাড়ে না, এবং ৪০-৪৫ বছরের পর আস্তে আস্তে আয়তনে কমে যায়।
- এই বাড়ার জায়গা করে দিতে বাচ্চাদের খুলিতে কিছু নরম জায়গা থাকে যাকে বলে ফনটানেলি (fontanelle) যেখানে হাড় শক্ত হতে কয়েক বছর সময় লাগে। বাচ্চার জন্মের পর ফনটানেলিতে নিচে স্পঞ্জের মত ব্রেন অনুভব করা যায়।
- আমাদের দেহের নার্ভাস সিস্টেমে প্রায় ৮০-৯০ বিলিয়ন নিউরন কোষ আছে।
- মস্তিষ্কে ব্যথা অনুভব হয়না। তাই নিউরোসার্জেনরা মানুষ জেগে থাকা অবস্থায় মাথায় সার্জারি করতে পারেন।
- আমাদের ব্রেনের ডান এবং বাঁ দুটি ভাগ আছে। এ দুটি জোড়া আছে কর্পাস ক্যালোসাম নামে এক গুচ্ছ ফাইবার দিয়ে।
- সবশেষে, ব্রেনই পৃথিবীর একমাত্র জিনিস, যা নিজেকে নিয়ে ভাবতে সক্ষম।