মানসিক অবসাদ থেকে মুক্তির উপায় কি ?
মানসিক অবসাদ থেকে মুক্তির উপায় কি ?
১. নিরিবিলি পরিবেশ: নিজের জন্য নিরিবিলি পরিবেশ নিশ্চিত করুন। সামর্থে কুলালে অফিস থেকে ছুটি নিয়ে কোন তীর্থস্থান বা পর্যটন স্থান বা গ্রামে বাসা নিয়ে সেখানে একান্তে প্রকৃতির মাঝে কিছু দিন সময় কাটান।
২. মানুষিক অবসাদের উৎস: এর কারন খুজে বের করুন। ঠিক কি কারণে বা উপায়ে মানুষিক অবসাদ আপনাকে গ্রাস করেছে তা খুঁজে বের করুন। এতে আপনার কিছু করনীয় আছে কি? এটি শুধু আপনার সাথে হয়েছে কি? এ থেকে বেরুনোর কোন উপায় আছে কি? যদি অন্য কারো কারনে এমনটি হয়ে থাকে তবে তাকে ক্ষমা করা যায় কি? ইত্যাদি প্রশ্ন করুন। নিজেকে বোঝান, কোন কারনে এমনটি হয়ে থাকলে নিজেকে ভিকটিম বানানোর কোন অর্থ হয়না।
৩. নিজের ডিফেন্স: আপনার মানুষিক অবসাদের উৎস জেনে নিজের একটা ডিফেন্স তৈরি করুন। আপনার পরিচিত মানুষদের মাঝে কার সাথে সম্পর্ক কত গভীর হবে। কোন সিচুয়েশনে আপনি কেমন রিএক্ট করবেন তার একটি মানদণ্ড তৈরি করুন।
৪. সৃষ্টিশীল কাজে মনোযোগ দেওয়া: বাসায় ফিরে নিজেকে কাজে ব্যস্ত করে ফেলুন । সৃষ্টিশীল কাজ যেমন ছবি আঁকা, লেখা, গান শোনা বা বাজানো মানসিক অবসাদ কমাতে সাহায্য করে। এগুলো যদি জানা থাকে তবে এগুলো নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটান।
৫. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন যেমন ফল, সবজি, পূর্ণ শস্য এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া মানসিক সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৬. পর্যাপ্ত ঘুম: ভালো ঘুম মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৭. নিয়মিত ব্যায়াম করা: শারীরিক ব্যায়াম মানসিক অবসাদ কমাতে সাহায্য করে। এটি মস্তিষ্কে এন্ডরফিন নিঃসরণ করে, যা মানসিক অবস্থা ভালো করতে সহায়ক।
৮. মানসিক সহায়তা নেওয়া: বন্ধু, পরিবার বা মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলা মানসিক অবসাদ কমাতে সহায়ক হতে পারে।
৯. মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম: মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে এবং মানসিক অবস্থা উন্নত করতে সহায়ক।
১০. প্রয়োজনবোধে পেশাদার সাহায্য নেওয়া: যদি অবস্থা গুরুতর হয়, তাহলে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন। তারা থেরাপি বা ওষুধের মাধ্যমে সহায়তা করতে পারেন।
এছাড়া, প্রত্যেক মানুষের অবস্থার উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট কিছু কৌশল কার্যকর হতে পারে। তাই, নিজেকে ভালোভাবে বুঝতে এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে চেষ্টা করুন।
১. নিরিবিলি পরিবেশ: নিজের জন্য নিরিবিলি পরিবেশ নিশ্চিত করুন। সামর্থে কুলালে অফিস থেকে ছুটি নিয়ে কোন তীর্থস্থান বা পর্যটন স্থান বা গ্রামে বাসা নিয়ে সেখানে একান্তে প্রকৃতির মাঝে কিছু দিন সময় কাটান।
২. মানুষিক অবসাদের উৎস: এর কারন খুজে বের করুন। ঠিক কি কারণে বা উপায়ে মানুষিক অবসাদ আপনাকে গ্রাস করেছে তা খুঁজে বের করুন। এতে আপনার কিছু করনীয় আছে কি? এটি শুধু আপনার সাথে হয়েছে কি? এ থেকে বেরুনোর কোন উপায় আছে কি? যদি অন্য কারো কারনে এমনটি হয়ে থাকে তবে তাকে ক্ষমা করা যায় কি? ইত্যাদি প্রশ্ন করুন। নিজেকে বোঝান, কোন কারনে এমনটি হয়ে থাকলে নিজেকে ভিকটিম বানানোর কোন অর্থ হয়না।
৩. নিজের ডিফেন্স: আপনার মানুষিক অবসাদের উৎস জেনে নিজের একটা ডিফেন্স তৈরি করুন। আপনার পরিচিত মানুষদের মাঝে কার সাথে সম্পর্ক কত গভীর হবে। কোন সিচুয়েশনে আপনি কেমন রিএক্ট করবেন তার একটি মানদণ্ড তৈরি করুন।
৪. সৃষ্টিশীল কাজে মনোযোগ দেওয়া: বাসায় ফিরে নিজেকে কাজে ব্যস্ত করে ফেলুন । সৃষ্টিশীল কাজ যেমন ছবি আঁকা, লেখা, গান শোনা বা বাজানো মানসিক অবসাদ কমাতে সাহায্য করে। এগুলো যদি জানা থাকে তবে এগুলো নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটান।
৫. স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস: পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন যেমন ফল, সবজি, পূর্ণ শস্য এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া মানসিক সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৬. পর্যাপ্ত ঘুম: ভালো ঘুম মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৭. নিয়মিত ব্যায়াম করা: শারীরিক ব্যায়াম মানসিক অবসাদ কমাতে সাহায্য করে। এটি মস্তিষ্কে এন্ডরফিন নিঃসরণ করে, যা মানসিক অবস্থা ভালো করতে সহায়ক।
৮. মানসিক সহায়তা নেওয়া: বন্ধু, পরিবার বা মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলা মানসিক অবসাদ কমাতে সহায়ক হতে পারে।
৯. মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম: মেডিটেশন এবং যোগব্যায়াম মানসিক চাপ কমাতে এবং মানসিক অবস্থা উন্নত করতে সহায়ক।
১০. প্রয়োজনবোধে পেশাদার সাহায্য নেওয়া: যদি অবস্থা গুরুতর হয়, তাহলে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন। তারা থেরাপি বা ওষুধের মাধ্যমে সহায়তা করতে পারেন।
এছাড়া, প্রত্যেক মানুষের অবস্থার উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট কিছু কৌশল কার্যকর হতে পারে। তাই, নিজেকে ভালোভাবে বুঝতে এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে চেষ্টা করুন।