সিআরটি মনিটরের সুবিধা কি?
১. কিছু ক্ষেত্রে সিআরটি মনিটরগুলো এলসিডি মনিটরের চেয়ে ভালোমানের কালার রিপ্রেজেন্ট করার ক্ষমতা রাখে। কালার ক্যালিব্রেশন টেকনোলজিসমৃদ্ধ মনিটরগুলোর পারফরমেন্স অনেক ভালো।
২. সিআরটি মনিটরগুলো অনেক ধরনের রেজ্যুলেশন ও রিফ্রেশ রেট সাপোর্ট করে যা এলসিডি করে না।
৩. রেসপন্স টাইম কম হবার কারণে ঘোস্টিং (দ্রুত ইমেজ পরিবর্তনের সময় পর্দায় কালো ছোপ দেখা যাওয়া) বা ব্লারিং (ঘোলাটে ইমেজ দেখানো) সমস্যা তেমন একটা দেখা যায় না। এলসিডি মনিটরগুলোতে এ সমস্যা প্রকট ছিল, তবে নতুন মনিটরগুলোতে এ সমস্যা অনেকাংশে দূর করা সম্ভব হয়েছে।
৪. দামের দিক থেকে সিআরটি মনিটরগুলো বেশ সস্তা।
৫. সিআরটি মনিটরের ডায়নামিক রেঞ্জ বেশ উঁচুমানের এবং অনেক বেশি বাস্তবসম্মত রঙ প্রদর্শন করতে পারে।
৬. ইনপুট ল্যাগ (সিগন্যাল ইনপুটের পর তা পর্দায় প্রদর্শনের মধ্যবর্তী সময়কাল) সমস্যা থেকে মুক্ত।
৭. কালার স্যাচুরেশনের মাত্রা বেশ কম।
৮. কন্ট্রাস্ট ও ব্রাইটনেস ডিস্টরশন (বিকৃতি) তেমন একটা হয় না।
৯. বেশ ভালো ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল।