হ্যাপটিক টাচ স্ক্রিন ডিসপ্লে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই?
হ্যাপটিক টাচ স্ক্রিন ডিসপ্লে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই?
Add Comment
হ্যাপটিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে ব্ল্যাকবেরি ও নকিয়ার টাচ স্মার্টফোনে। প্রথমদিকে এই পর্দা ব্যবহার করা হতো বিমানে। এখন পর্যন্ত চতুর্থ প্রজন্মের হ্যাপটিক টাচ স্ক্রিন বের হয়েছে। সর্বশেষ চতুর্থ প্রজন্মেরটি এসেছে ২০১৩ সালের মে মাসে। এখন পর্যন্ত টেলি-অপারেটর, ভিডিও গেইমস, পার্সোন্যাল কম্পিউটার এবং মোবাইল ফোনে ব্যবহার করা হয়েছে এই পর্দা। সামনে চেষ্টা করা হচ্ছে এটিকে আরো অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহার করার জন্য।
সুবিধা : মোবাইলে হ্যাপটিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় ‘কম্পন সুবিধা’র জন্য। এতে হাতের স্পর্শে মোবাইলে ‘ভাইব্রেশন’ বা কম্পন পেতে সুবিধা হয়।
অসুবিধা : এই পর্দার জন্য মোবাইলের ভিজুয়্যাল সেন্সর অনেক সময় ওভারলোড হয়ে পড়ে।