১৮ বছরের তরুণের জন্য সবচেয়ে বড় উপদেশ কী হতে পারে?
১৮ বছরের তরুণের জন্য সবচেয়ে বড় উপদেশ কী হতে পারে?
Add Comment
- সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।
- বিশেষ করে ফেসবুক নামক যে আফিম আছে এটি একেবারেই ব্যবহার করা ছেড়ে দিন।
- বন্ধু নির্বাচনে সতর্ক হোন।
- যাকে তাকে বিশ্বাস করা এবং প্রয়োজনাতিরিক্ত আড্ডাবাজি ও ঘোরাঘুরি বন্ধ করুন।
- চেষ্টা করুন নিজের চরকায় অধিক তেল দিতে। দ্যাট মিন্স নিজের পালে শাণ দিন।
- নিজেকে কখনো অন্যের সাথে তুলনা করবেন না।
- আত্মবিশ্বাসী এবং সাহসী হোন।
- নিয়মিত বই পড়ুন।
- নিয়মিত শরীর চর্চা এবং ব্যায়াম করুন।
- নেতিবাচক লোকদের সান্নিধ্য পরিহার করুন।
- নিজের জানার আগ্রহকে আরও বাড়িয়ে তুলুন।
- কাউকে অন্ধভাবে অনুকরণ করবেন না।
- মানুষকে ‘না’ বলতে শিখুন।
- মানুষের সাথে যুক্তি সঙ্গত বিতর্ক করুন। প্রয়োজনের সমালোচনা করুন।
- নিজের মন এবং হৃদয়কে অনুসরণ করুন।
- নিজের মতো হয়ে উঠুন। অন্যের মত হওয়ার প্রয়োজন নেই।
- মুখস্থ বিদ্যার পেছনে দৌড়াদৌড়ি করবেন না।
- নিজেকে সৃজনশীল কাজে জড়িত রাখুন।
- পারলে এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক কাজ করুন।
- নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন। ম্যাগাজিন পড়ুন এবং পাঠ্য পুস্তকের বাহিরে অন্যান্য বইও পড়ুন।
- সৃজনশীল হোন।
- নিয়ম করে মুভি দেখুন, গান শুনুন এবং টেলিভিশনের নিউজ দেখুন।
- নিজের সংস্কৃতি চর্চা করুন এবং নিজেকে শিল্পকলার সাথে জড়িত রাখুন।
- মোবাইলের এডিকশন থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।
- বিনয়ী হোন।
- মানুষকে সম্মান দিলে সম্মান কমে না, বরং বাড়ে। এটি মাথায় রাখুন।
- নিপীড়িত, অত্যাচারিত এবং দুর্বলের পাশে বল হয়ে দাঁড়ান।
- সর্বদা সত্যের পথে অটুট থাকুন।
- যা বলতে চান, স্পষ্ট করে বলবেন। কাউকে ভয় পাবেন না।
- অন্যের মতামতকে গ্রহণ করুন। অর্থাৎ নিজের মধ্যে সহনশীলতা বৃদ্ধি করুন।
- কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা যাবে না।
- কারো সাথে দ্বিমত হলে সেটি তাকে বলতে দ্বিধাবোধ করা যাবে না। তবে সেটি হতে হবে অত্যন্ত যুক্তি সঙ্গতভাবে। কোনোভাবেই ব্যক্তিগত আক্রমণ করে নয়।