Capacitive Touchscreen কি
Capacitive Touchscreen কি
ক্যাপাসিটিভ টাচ স্ক্রিনে থাকে ‘ইনডিয়াম টিন অক্সাইড’-এর মতো স্বচ্ছ উপাদান। এই পর্দায় মানুষের হাতের স্পর্শ মোবাইলের বিদ্যুায়িত পর্দায় এক ধরনের বাধা সৃষ্টি করে। এই বাধাগুলো খুঁজে বের করে ফোনের প্রসেসর। সেই সূত্র ধরেই স্পর্শের মাধ্যমে সেলফোনগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া যায়।
সুবিধা : ক্যাপাসিটিভ টাচ স্ক্রিনে শুধু হাতের সংস্পর্শে কাজ করা যায়। অতিমাত্রায় সংবেদনশীল রেজিস্টিভ টাচ স্ক্রিনের মতো এতে কোনো রকম চাপের প্রয়োজন পড়ে না। টাইপ করা যায় খুব দ্রুত। রেজিস্টিভ এলসিডি টাচ পর্দার স্পষ্টতা ৭০-৭৫ শতাংশ; কিন্তু ক্যাপাসিটিভের ক্ষেত্রে তা ৯০ শতাংশ পর্যন্ত হয়। এতে রয়েছে উচ্চ সংবেদনশীল প্রযুক্তি ও মাল্টিটাচ-ব্যবস্থা। এ স্ক্রিন ব্যবহার করা হয় উচ্চ দামের স্মার্টফোনগুলোতে।
অসুবিধা : তবে অতিমাত্রায় সংবেদনশীল হওয়ায় টাইপের সময় সতর্কতা বজায় রাখতে হয়। এটি মানবদেহের সংস্পর্শে চলে, তাই দস্তানা বা অন্য কিছু দিয়ে এ টাচ স্ক্রিনে কাজ করা যায় না। ওপরের স্তর কাচের হওয়ায় যেকোনো সময় ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।