আপনার মনে দুঃখ দেওয়া অকৃতজ্ঞ ব্যক্তিগুলি কি কখনও ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য?
আপনার মনে দুঃখ দেওয়া অকৃতজ্ঞ ব্যক্তিগুলি কি কখনও ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য?
·
জীবনের উদ্দেশ্য কি স্বার্থক হওয়া? এই প্রশ্নের উত্তর একজন ব্যক্তি থেকে আরেকজন ব্যক্তি ভিন্ন হতে পারে। কারো কাছে স্বার্থকতা হতে পারে অর্থ, ক্ষমতা, বা খ্যাতি অর্জন করা। কারো কাছে হতে পারে ভালোবাসা, সুখ, বা সন্তুষ্টি অর্জন করা। কারো কাছে হতে পারে অন্যদের সাহায্য করা, বা বিশ্বকে একটি ভালো জায়গা করে তোলা।
সাধারণভাবে বলতে গেলে, স্বার্থকতা হল এমন একটি অনুভূতি যে আপনার জীবনে অর্থ রয়েছে এবং আপনি কিছু অর্জন করেছেন। এটি এমন একটি অনুভূতি যে আপনি আপনার জীবনের লক্ষ্যগুলি অর্জন করছেন এবং আপনি একটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলছেন।
যদিও স্বার্থকতা একটি ব্যক্তিগত ধারণা, তবুও কিছু সাধারণ বিষয় রয়েছে যা মানুষকে স্বার্থক বোধ করতে সাহায্য করতে পারে। এই বিষয়গুলির মধ্যে রয়েছে:
* **নিজের জীবনে অর্থ খুঁজে পাওয়া:** আপনার জীবনের লক্ষ্যগুলি কী এবং আপনি সেগুলি অর্জন করতে চান কেন তা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। আপনার লক্ষ্যগুলি আপনার মূল্যবোধের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়া উচিত এবং আপনাকে জীবনে অর্থ খুঁজে পেতে সাহায্য করা উচিত।
* **আপনার প্রতিভা এবং আগ্রহগুলি অনুসরণ করা:** আপনার প্রতিভা এবং আগ্রহগুলি অনুসরণ করা আপনাকে আপনার জীবনে অর্থ খুঁজে পেতে সাহায্য করতে পারে। যখন আপনি এমন কিছু করছেন যা আপনি উপভোগ করেন এবং আপনি ভালো করেন, তখন আপনি বেশি স্বার্থক বোধ করেন।
* **অন্যদের সাহায্য করা:** অন্যদের সাহায্য করা আপনাকে আপনার জীবনে অর্থ খুঁজে পেতে সাহায্য করতে পারে। যখন আপনি অন্যদের জীবনকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করেন, তখন আপনি নিজেকেও ভালো বোধ করেন।
অবশেষে, জীবনের উদ্দেশ্য কি স্বার্থক হওয়া? এই প্রশ্নের উত্তর আপনার উপর নির্ভর করে। আপনার জন্য স্বার্থকতা কী তা নির্ধারণ করুন এবং তারপর সেই লক্ষ্যগুলি অর্জনের জন্য কাজ করুন।
·
মেয়েদের সম্পর্কে কিছু মনস্তাত্ত্বিক কৌশল :
1, সুঠাম স্বাস্থ্যবান পুরুষ মেয়েদের বরাবরই বেশ পছন্দের।
2, ক্লিন শেভের চেয়ে দাড়ি গোফওয়ালা ছেলেরা মেয়েদের কাছে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয়।
3, মেয়েরা সুন্দর করে উপস্থাপন করতে পারা ছেলেদের বেশি পছন্দ করে।
4, শিশুদের প্রতি মেয়েদের আলাদা টান কাজ করে, এটা তাদের মমত্ববোধের একটি দিক।
5, বুদ্ধিমান হিসেবে উপস্থাপন করা ছেলেদের প্রতি মেয়েরা অধিক পরিমাণে আকৃষ্ট হয়।
6, যেসব ছেলে বিপদ আপদে ঝাপিয়ে পড়ে তাদের দিকে মেয়েরা বেশি আকৃষ্ট হয়।
7, মেয়েরা বুদ্ধি মান ছেলে দের পছন্দ করে।
8, একটি মেয়ে একটি তার মেয়ে বন্ধুর চেয়ে ছেলে বন্ধুকে অধিকতর বেশি বিশ্বাস ক
রে।
9, মেয়েরা তার প্রিয় মানুষের কাছ থেকে সবসময় আস্থা রাখতে চায়।
10, মেয়েরা চায় সে যেন তার জীবনসঙ্গীকে নিয়ে গর্ব করতে পারে।
11, যেকোন মেয়েই বিবাহিত হোক কিংবা অবিবাহিত হোক, তাদেরকে কোন ছেলে পছন্দ করাকে উপভোগ করে।
12, অধিকাংশ মেয়েই তাদের প্রথম ভালোবাসাকে কখনোই ভুলতে পারে না।
13, স্বামীকে ভালো না বাসলে এরা যৌনতাকে উপভোগ করে না।
14, অধিকাংশ মেয়েই নিজের সৌন্দর্যের প্রতি আগ্রহী এবং বিশ্বাসী ।
আমি এই কথাটি বিশ্বাস করি। তাই অকৃতজ্ঞ যে মানুষগুলো পিঠে ছুরি মেরে আনন্দ পান , ভাবেন খুব জব্দ করেছি বা আমাকে ঠকিয়ে আমার সাথে বেইমানি করে ভাবেন জয়ী হয়েছেন এবং জয়োল্লাসে খুশি হয়ে যান, আমি তাঁদের খুশি হতে দিই। আর মনে মনে ক্ষমা করে দিই। এই জন্য ক্ষমা করিনা যে তাঁরা ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য । ক্ষমা করি নিজের শান্তির জন্য। ক্ষমা করার সাথে সাথে নিজের মনটা শান্ত হয়ে যায়। যন্ত্রণাটা প্রশমিত হয়। নিজেকে যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য সেই মানুষটাকে ক্ষমা করে দিই।
কিন্তু ………
ক্ষমা করলেও সেই মানুষকে কোনোদিনও বিশ্বাস করিনা। নিজের জীবনে জায়গা দিই না। আর যে কষ্টটা আমায় সে দিয়েছে সেটা কোনোদিনো ভুলিনা। শিক্ষা নিই সেই ঘটনা থেকে।
আর ….
তাঁদের ছেড়ে দিই তাঁদের কর্মফল ভোগ করার জন্য। আমি বিশ্বাস করি আমি যদি সত্য হই, আমি যদি নির্দোষ হই, আমি যদি কারো ক্ষতি না করি, উপকারের বদলে কৃতজ্ঞতা না দেখিয়ে , যদি কেউ আমায় দুঃখ দেন বা আমার ক্ষতি করেন তাহলে তার কর্মফল তাকে অবশ্যই পেতে হবে। এটা আমার জীবনে অন্তত প্রমাণিত সত্য। জীবনের বিভিন্ন সময়ে অকারণে যারা আমার ক্ষতি করেছেন বা কষ্ট দিয়েছেন , নির্দিষ্ট সময়ে তাঁদের সেইজন্য কর্মফল ভোগ করতে হয়েছে।
তাই …..
আমি সবসময় এই কথাটা মাথায় রাখি। আর মনে করি সবার মনে রাখা উচিত। প্রতিশোধ নেওয়ার দরকার নেই , ঈশ্বর আছেন বিচারের জন্য।