কিভাবে নিজেকে পরিবর্তন করা যাবে?
কিভাবে নিজেকে পরিবর্তন করা যাবে?
ভাল পর্যবেক্ষক হোন: আপনার চারপাশে কী ঘটছে, সেদিকে মনোযোগ দিন। বিশ্বটা উদাহরণ, আইডিয়া, জ্ঞান, ভুল এবং অভিজ্ঞতায় পরিপূর্ণ। খুঁটিনাটি বিষয়ে মনোযোগ দিন এবং সেগুলোকে আপনার স্বার্থে কাজে লাগান।
আইডিয়া নোট করে রাখুন: আপনার মনের মধ্যে আইডিয়া এবং চিন্তা খুব দ্রুত আসবে এবং চলেও যাবে। খুব দেরি হয়ে যাওয়ার আগে সেগুলোকে নোট করে রাখার চেষ্টা করুন। পরিপূর্ণভাবে, প্রতিটি ধারণা লিখে ফেলুন অথবা ড্রয়িং করে রাখুন।
লেখালেখি শুরু করুন: ভালো লিখতে পারার সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো এটি শৃঙ্খলা গড়ে তোলে। প্রথমত, চিন্তাভাবনার ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা। আপনার চিন্তা আর এলোমেলো থাকবে না। ধীরে ধীরে সেগুলো পুরো লাইফস্টাইলকে সুশৃঙ্খলিত করে তুলবে।
কাজ করার অভ্যাস গড়ে তুলুন: সারাদিন শুধু প্ল্যানিং করলেই চলবে না। আপনাকে আপনার বর্তমান অবস্থান থেকে খুব একটা এগিয়ে নিয়ে যাবে না। কাজ করলেই এগিয়ে যাওয়া যায়। পিছিয়ে থাকা বন্ধ করুন এবং কাজ শুরু করুন। আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন এবং প্রতিদিন গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো করুন।
অনেক পড়ুন: পড়া সম্ভবত সময়ের সবচেয়ে ভালো বিনিয়োগ। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট পড়ার জন্য সময় ব্যয় করুন। সব সময় আপনার কাছে একটি বই থাকলে ভালো হয়। তাহলে আপনি এক মিনিটও অকারণে নষ্ট করবেন না।
দিনের মূল্যায়ন: শোয়ের আগে, আপনার দিনের বিশ্লেষণ করতে ১০ মিনিট সময় ব্যয় করুন। আপনি কোন কাজগুলো ভালো করতে পেরেছেন এবং কোন ভুলগুলো করেছেন, সেটা চিন্তা করুন। এই সহজ অভ্যাসটি আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রতি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দেবে।
কমফোর্ট যোন এর বাইরে যান: আপনার কমফোর্ট যোনে নতুন কিছু নেই। সব ধরণের প্রবৃদ্ধির সুযোগই কমফোর্ট যোনের বাইরে। সুতরাং, আপনার অস্বস্তির অঞ্চল খুঁজে বের করুন। সেখানে ঢু মারুন!