কেন মানুষের ক্ষুধা লাগে?
মানুষের ক্ষুধা লাগার কারণ বিভিন্ন হতে পারে। একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হিসাবে ক্ষুধা লাগা সম্ভবত প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান সরবরাহ করার জন্য শরীরের একটি সংক্রান্ত প্রক্রিয়া। তবে কিছু ক্ষেত্রে ক্ষুধা লাগার পিছনে আরও কারণ থাকতে পারে। নিচে কিছু প্রধান কারণ উল্লেখ করা হলো:
১. প্রোটিনের অভাব: প্রোটিন শরীরে পুষ্টি উপাদান হিসাবে কাজ করে এবং পেটের মধ্যে লেপটিন নামক হরমোন উদ্দীপ্ত করে যা ক্ষুধা ভাব কমায় । প্রোটিন যুক্ত খাবার খাওয়া না থাকলে ক্ষুধা লাগতে পারে। উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে ডিম, টুনা মাছ, ছোলা, আলমন্ড বাটার, ডাল, টোফু, টক দই, পিনাট বাটার, কুমড়ার বীজ এবং চিংড়ি ।
২. ভালো ঘুম না হওয়া: পর্যাপ্ত ঘুম না পাওয়া শরীরের স্বাস্থ্য ভেঙ্গে যেতে পারে এবং ঘুমানোর পর শরীর ঘ্রেলিন নামক হরমোন উৎপাদন করে যা ক্ষুধা বাড়ায় । সুস্থ ও পূর্ণবয়স্ক মানুষের জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে ।
৩. ফ্যাট ও ফাইবারের অভাব: ফ্যাট ও ফাইবার শরীরে ঘ্রেলিনেমানুষের ক্ষুধা লাগার কারণ বিভিন্ন হতে পারে। এই ক্ষুধা লাগার কারণগুলো নিম্নরূপ:
১. প্রোটিনের অভাব: প্রোটিন শরীরে পুষ্টি উপাদান যোগ করে এবং পেটের ভর বাড়ায়। প্রোটিন থেকে লেপটিন নামক হরমোন উদ্দীপ্ত হয় যা ক্ষুধা ভাব কমায় । তাই যদি আপনার খাবারে প্রোটিনের অভাব থাকে, তবে ক্ষুধা লাগতে পারে। প্রোটিন যুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে ডিম, টুনা মাছ, ছোলা, আলমন্ড বাটার, ডাল, টোফু, টক দই, পিনাট বাটার, কুমড়ার বীজ এবং চিংড়ি ।
২. ভালো ঘুম না হওয়া: পর্যাপ্ত ঘুম না পাওয়া শরীরের স্বাস্থ্য ভেঙ্গে যেতে পারে। শরীরকে বিশ্রাম না দিলে ঘ্রেলিন নামক হরমোন উৎপাদন করে যা ক্ষুধা বাড়ায় । একজন সুস্থ ও পূর্ণবয়স্ক মানুষের কমপক্ষে সাত থেকে নয় ঘণ্টা ঘুম দরকার । তাই নিয়মিত ও পর্যাপ্ত ঘুম না পাওয়া ক্ষুধা লাগার একটি কারণ হতে পারে।
৩. খাবারে ফ্যাট ও ফাইবারের অভাব: ফ্যাট ও ফাইবার শরীরে ঘ্রেলিনের পরিমাণ কমিয়ে দিয়ে লেপটিনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। খাবার তালিকায় ফ্যাট ও ফাইবার না থাকলে ঘন ঘন ক্ষু