অবাক করা সাইকোলজিক্যাল হ্যাক হল এমন একটি পদ্ধতি যা মানুষের মানসিক অবস্থা বা সামাজিক প্রভাব পরিবর্তন করতে ব্যবহার করা হয়। এই ধরণের হ্যাকিং প্রক্রিয়ার মূল লক্ষ্য হল কাউকে অবাক করা, তার আচরণ পরিবর্তন করা বা তাকে নিজের ইচ্ছা মত করার জন্য প্রভাব ফেলা। এই ধরণের হ্যাকিং একে অভ্যন্তরীণ এবং অপরে বহিঃপ্রশাসনিক হতে পারে।

এই প্রক্রিয়ার কিছু উদাহরণ হতে পারে মনিপুলেটেড মিডিয়া বা তথ্য, মিথভাষিত শীলসৃষ্টি, বাস্তবতার ক্ষুদ্রতা বা ফেইক সম্পর্ক তৈরি করা, একজন মানব আবেগ সামঞ্জস্যতা হুমকি এড়াতে বা পরিবেশের সাথে বিশেষ সম্পর্ক গড়ে তোলা। এই ধরণের হ্যাকিং প্রক্রিয়া মানব মনোভূমিকে ভ্রান্ত করা বা কর্মসূচিকরণ এর প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে।

মনোভূমিকে সম্পর্কে এই প্রক্রিয়া হুমকি হতে পারে সাধারণ ছোট ভূল বা মিথভাষিত তথ্য দিয়ে, যাতে ব্যক্তিগত শক্তি ও আত্মবিশ্বাস কমতে পারে। সামাজিক প্রভাবের অংশে, এই ধরনের হ্যাকিং প্রযোগ করে অবাক করা ট্রেন্ড, সাংগঠনিক বা রাজনৈতিক অবাক করা কাণ্ড থাকতে পারে।

এই ধরণের শাস্ত্রী প্রক্রিয়ার মূল লক্ষ্য হল মানুষের ধারণা, বিশ্বাস এবং আচরণ পরিবর্তন করা। সুতরাং, এতে সংশ্লেষিত মানসিক এবং সামাজিক প্রভাব জন্মাবে যা মানুষের ভীতি, ভীতি এবং পরিবর্তিত সামাজিক পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারে।

এই প্রকারের হ্যাকিং সাধারণভাবে তথ্য প্রযুক্তি বা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে বিভিন্ন ইন্টারনেটের সাধারণ ব্যবহারকারীর সাথে প্রয়োগ হতে পারে।

সাইকোলজিক্যাল হ্যাকিং এর মূল উদ্দেশ্য সৃষ্টি করা একটি ভুল ধারণা বা মনোভূমি প্রভাবশীল করা, যাতে দাপ্ত ব্যক্তিদের কাছে ভ্রান্ত ও অস্বীকৃতি উৎপন্ন করা হয়। এটি ভুল তথ্য বা কৌতুক, অসত্য প্রচার, প্রভাবশীল ভাষাব্যূহ, সাংগঠিত আকস্মিক ঘটনা ইত্যাদির মাধ্যমে করা হতে পারে।

সুতরাং, কোনো সাইকোলজিক্যাল হ্যাকিং পরিবেশের প্রভাবের মাধ্যমে আমরা মনোভূমি, ভারপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা কেমন প্রভাবিত হতে পারি, উন্নয়নশীল সমাজে কীভাবে প্রভাব ফেলতে পারি তাহলে এই ধরণের সাইকোলজিক্যাল হ্যাকিং মেধা ব্যবহারের দিকে প্রেরনা দিতে পারে।