জীবনের চরম সত্যগুলো কী কী?
আগে ভাবতাম মানুষ বদলায় কেন? কিন্তু এখন যখন নিজেই ব’দলে গেছি এখন আর মানুষ বদ’লানোর কারণ নিয়ে ভাবতে বসি না।
আগে যেমন অনেক কিছুই পারতাম না, এখন তেমনি অনেক কিছুই পারি, পারতে হয়।
আগে অনেক বেশিই সহজ-সরল আর ভালো ছিলাম। এখন যে নেই তা নয়; এখনও আছি। তবে সেই সহজ – সরল আর ভালো হওয়ার ধরণ পা’ল্টে দিয়েছি। এখন আর যার তার সামনে নিজের সরলতা প্রকাশ করি না; মানুষকে অতি’রিক্ত ভালো মানুষি দেখাই না।
আগে ক’ষ্ট পেলে প্র’চন্ড কাঁ’দতাম; আর নিজের কান্না সারা পৃথিবীর থেকে আড়াল করার চেষ্টা করতাম। কিন্তু এখন…!
এখন আর ক’ষ্ট পেলেও কাঁদি না বরং যেখান থেকে ক’ষ্টের উৎপত্তি হয়; আমিও ঠিক সেখানেই পাল্টা আ’ঘাত করে বসি।
আগে পৃথিবীটাকে ব’ড্ড নি’ষ্ঠুর মনে হতো। মনে হতো এই পৃথিবীতে বাঁচার অধিকার আমার নেই। কিন্তু এখন আর পৃথিবীটাকে নি’ষ্ঠুর মনে হয় না। এখন নি’ষ্ঠুর শব্দটা মনে হলেই আয়নায় নিজেকে দেখি।
এখন বুঝতে পারি, মানুষ আসলে জন্মায় ঠিক ঠাক, সহজ সরল, ভালো মানুষ হয়েই। কিন্তু কিছু কিছু সময়, বা’জে কিছু পরিস্থিতি তাদেরকে তাদের আগের রূপটাকে কিছুতেই ধরে থাকতে দেয় না। আর তাই তো তারাও ব’দলায় ভীষণ ক’ঠিন ভাবে, আর বাকিটা জীবন বাঁচে প্রচন্ড নি’ষ্ঠুর হয়ে…!
এই শহরে বাঁ’চ’তে হলে নিজেকে শক্ত করে গড়ে নিতে হবে!
কারন এই শহরের মানুষ সহজ সরল- মানুষদের র’ক্ত চো’ষে!
– তুমি শুধু টাকা কামাও, সম্পর্ক মানুষ নিজে বানাবে।
শোক করো না ‘তুমি যাই হারাও না কেন তা অন্য কোনো রূপে
ফিরে আসবে।
– পুরুষ মাত্রই প্রতিষ্ঠিত হতে হবে! রিক্ত-শূন্য নারীকে ভালোবাসার লোকের অভাব হয় না, কিন্তু ভেঙে পড়া পুরুষের দিকে কেউ ফিরেও তাকায় না। 🙂🖤
যে মানুষ গুলোকে মেসেজের রিপ্লাই দ্রুত দিবেন,
তারাই আপনাকে মূ’ল্য’হী’ন বানিয়ে দিবে।